ফয়সাল পারভেজ, মাগুরা
একজন মাত্র চিকিৎসক দিয়ে চলছে মাগুরা মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্রটি। যেখানে প্রতিদিনই প্রসূতি মায়েরা সেবা নিতে আসছেন। সন্তানসম্ভবা মায়েরা এই হাসপাতালে এসে হতাশ হচ্ছেন। ফিরে যাচ্ছেন মাগুরা সদর হাসপাতাল কিংবা বেসরকারি ক্লিনিকে। প্রায় দুই মাস ধরে এখানে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নেই। ফলে জরুরি রোগীদের ক্ষেত্রে সিজারিয়ান বন্ধ হয়ে আছে। অত্যাধুনিক অপারেশন থিয়েটার থাকলেও একজন চিকিৎসকের অভাবে কার্যক্রম বন্ধ। স্থানীয়ভাবে ম্যাটারনিটি হাসপাতাল নামে পরিচিত প্রসূতি সেবার এ প্রতিষ্ঠানটি এখন প্রসূতিদের জন্য ভোগান্তির এক ফাঁদ হয়ে পড়েছে।
সরেজমিন গতকাল শনিবার সকালে গিয়ে দেখা গেছে, পুরাতন বাজারে পান ব্যবসায়ী আবুল হোসেন মাথায় হাত দিয়ে হাসপাতালটির সামনে বসে আছেন। তাঁর স্ত্রী ৯ মাসের গর্ভবতী। দোকানে থাকাকালে বাড়ি থেকে ফোন আসে স্ত্রীর প্রসব বেদনা উঠেছে। তিনি স্বজনদের এই ম্যাটারনিটি হাসপাতালে নিয়ে আসতে বলেন স্ত্রীকে। দোকান বন্ধ করে এসে দেখেন স্ত্রী সেখানে নেই। এখানে নাকি স্ত্রীকে দেখার মতো চিকিৎসক নেই। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক সদর হাসপাতালে আছেন বলে তাঁকে সেখানে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্রের স্বাস্থ্যকর্মীরা। এ বিষয়ে আবুল হোসেন বলেন, ‘এত বড় একটা ভবন, এত কিছুর আয়োজন করার মানে কী? যদি সঠিক সময়ে সেবাই না পেলাম, তাহলে এসব চিকিৎসাকেন্দ্র থাকা-না থাকা একই কথা। এখন আমি ক্লিনিকে নিতে গেলে সিজার করাবে। অনেক টাকা খরচ হবে। সেই টাকা জোগাড় করা আমার জন্য অনেক কঠিন।’
একইভাবে মাগুরা সদরের রাঘবদাউড় ইউনিয়ন থেকে স্ত্রী ও সাত বছরের ছেলে নিয়ে এসেছেন দিনমজুর খবির হোসেন। তাঁর স্ত্রী সাত মাসের গর্ভবতী। মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্রে এসেছেন স্ত্রীকে দেখাতে। চিকিৎসকের কাছে অন্য রোগী থাকায় তাঁর স্ত্রী অনেকক্ষণ দরজার বাইরে দাঁড়িয়ে থাকেন। খবির হোসেন বলেন, ‘এখানে এসে হতাশ। গ্রামে সবাই বলছিল বিনা মূল্যের চিকিৎসার কথা। কিন্তু এখানে মনে হচ্ছে ডেলিভারি বন্ধ আছে। মারাত্মক কিছু হলে এখানে ভরসা কী। ভালো ডাক্তার নাকি দুই মাস নেই। তাহলে আমার মতো দরিদ্র মানুষ যাবে কোথায়।’
একই দিনে সদরের কালুপাড়া, আঠাখাদাসহ বেশ কয়েকটি এলাকা থেকে প্রসূতি নারীরা আসেন সেবা নিতে। এঁদের অনেকেরই প্রথম সন্তান সিজারিয়ান। তাই দ্বিতীয় সন্তানও সিজার করাতে হবে বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন। তাঁরা জানান, এখানে তাঁরা সিজার করাতে চান, কিন্তু শুনেছেন এ রকম কোনো চিকিৎসক এখানে নেই। তাই ধারদেনা করে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে এটি করাতে হবে।
মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্র থেকে জানা গেছে, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দুই মাস আগে বদলি হওয়ার পর এখানে প্রসূতি মায়েদের সিজার বন্ধ রয়েছে। এর ফলে যেসব প্রসূতির নরমাল ডেলিভারিতে ঝুঁকি রয়েছে, তাঁদের মাগুরা সদর হাসপাতালে তাঁরা পাঠিয়ে দিচ্ছেন। ১০ শয্যার এই হাসপাতালে তাই কোনো ভর্তি রোগী নেই। দোতলায় সবক’টি শয্যা ফাঁকাই পড়ে আছে দুই মাস ধরে।
গত বছরের জুলাই মাসে এখানে মোট রোগী দেখানো হয়েছে চার শর বেশি। এরপর আগস্ট থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ছয় শর বেশি প্রসূতিকে সেবা দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। সেই সঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বদলি হওয়ার পর ডিসেম্বর থেকে এ পর্যন্ত এই ধরনের কোনো তালিকা দেখা যায়নি। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য পরিদর্শকেরা জানান, নরমাল ডেলিভারি হিসেবে দুই মাসে অন্তত ৭০ জনকে তাঁরা চিকিৎসাসেবা দিয়েছেন। তবে রোগীর অবস্থা খারাপ দেখলে তাঁরা সদর হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন। নতুন স্যার না এলে এই সংকট কাটবে না।
অত্যাধুনিক অপারেশন থিয়েটার থাকলেও সেখানে গত দুই মাসে কোনো প্রসূতির সিজার করা হয়নি। অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছেন চিকিৎসক সুমা সাহা। তিনি জানান, একজন শল্যচিকিৎসক সেখানে আসবেন। তবে নরমাল ডেলিভারি চলছে। ডিসেম্বর মাসেও ৪১টি ডেলিভারি করা হয়েছে। সাধারণ চিকিৎসাসেবা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে তাঁর একার পক্ষে সামলানো কঠিন হয়ে যাচ্ছে।
সরকারি খরচে এ প্রতিষ্ঠান থেকে গর্ভকালীন ও প্রসূতি মায়ের সেবা, লাইগেশন, স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি পরিবার পরিকল্পনা, খাবার বড়ি, কনডম, ইনজেকশন পদ্ধতি, আইউডি, ইসিপি পদ্ধতি সেবা দেওয়ার কথা রয়েছে।
বেশ কয়েকজন ভুক্তভোগী ও স্থানীয়রা জানান, ম্যাটারনিটি হাসপাতাল সারা বছরই এমন করে রাখা হয়। যাতে এখানে সেবা না পেয়ে রোগীরা বেসরকারি ক্লিনিকে যায়, আর তাদের ব্যবসাটা ভালো হয়।
বিষয়টি নজরে আনলে মাগুরা জেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপপরিচালক কাজী ফারুক আহমেদ মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাগুরা মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্রটিতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক খুবই দরকার। এ খাতে চিকিৎসকের সংকট রয়েছে। প্রসূতি মায়েদের সেবা অব্যাহত রাখতে আমি কয়েকবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছি। তারা দ্রুত এই সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির সেবার মানোন্নয়নে সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলকে সবসময় দৃষ্টি আকর্ষণ করে যাচ্ছি।’
একজন মাত্র চিকিৎসক দিয়ে চলছে মাগুরা মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্রটি। যেখানে প্রতিদিনই প্রসূতি মায়েরা সেবা নিতে আসছেন। সন্তানসম্ভবা মায়েরা এই হাসপাতালে এসে হতাশ হচ্ছেন। ফিরে যাচ্ছেন মাগুরা সদর হাসপাতাল কিংবা বেসরকারি ক্লিনিকে। প্রায় দুই মাস ধরে এখানে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নেই। ফলে জরুরি রোগীদের ক্ষেত্রে সিজারিয়ান বন্ধ হয়ে আছে। অত্যাধুনিক অপারেশন থিয়েটার থাকলেও একজন চিকিৎসকের অভাবে কার্যক্রম বন্ধ। স্থানীয়ভাবে ম্যাটারনিটি হাসপাতাল নামে পরিচিত প্রসূতি সেবার এ প্রতিষ্ঠানটি এখন প্রসূতিদের জন্য ভোগান্তির এক ফাঁদ হয়ে পড়েছে।
সরেজমিন গতকাল শনিবার সকালে গিয়ে দেখা গেছে, পুরাতন বাজারে পান ব্যবসায়ী আবুল হোসেন মাথায় হাত দিয়ে হাসপাতালটির সামনে বসে আছেন। তাঁর স্ত্রী ৯ মাসের গর্ভবতী। দোকানে থাকাকালে বাড়ি থেকে ফোন আসে স্ত্রীর প্রসব বেদনা উঠেছে। তিনি স্বজনদের এই ম্যাটারনিটি হাসপাতালে নিয়ে আসতে বলেন স্ত্রীকে। দোকান বন্ধ করে এসে দেখেন স্ত্রী সেখানে নেই। এখানে নাকি স্ত্রীকে দেখার মতো চিকিৎসক নেই। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক সদর হাসপাতালে আছেন বলে তাঁকে সেখানে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্রের স্বাস্থ্যকর্মীরা। এ বিষয়ে আবুল হোসেন বলেন, ‘এত বড় একটা ভবন, এত কিছুর আয়োজন করার মানে কী? যদি সঠিক সময়ে সেবাই না পেলাম, তাহলে এসব চিকিৎসাকেন্দ্র থাকা-না থাকা একই কথা। এখন আমি ক্লিনিকে নিতে গেলে সিজার করাবে। অনেক টাকা খরচ হবে। সেই টাকা জোগাড় করা আমার জন্য অনেক কঠিন।’
একইভাবে মাগুরা সদরের রাঘবদাউড় ইউনিয়ন থেকে স্ত্রী ও সাত বছরের ছেলে নিয়ে এসেছেন দিনমজুর খবির হোসেন। তাঁর স্ত্রী সাত মাসের গর্ভবতী। মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্রে এসেছেন স্ত্রীকে দেখাতে। চিকিৎসকের কাছে অন্য রোগী থাকায় তাঁর স্ত্রী অনেকক্ষণ দরজার বাইরে দাঁড়িয়ে থাকেন। খবির হোসেন বলেন, ‘এখানে এসে হতাশ। গ্রামে সবাই বলছিল বিনা মূল্যের চিকিৎসার কথা। কিন্তু এখানে মনে হচ্ছে ডেলিভারি বন্ধ আছে। মারাত্মক কিছু হলে এখানে ভরসা কী। ভালো ডাক্তার নাকি দুই মাস নেই। তাহলে আমার মতো দরিদ্র মানুষ যাবে কোথায়।’
একই দিনে সদরের কালুপাড়া, আঠাখাদাসহ বেশ কয়েকটি এলাকা থেকে প্রসূতি নারীরা আসেন সেবা নিতে। এঁদের অনেকেরই প্রথম সন্তান সিজারিয়ান। তাই দ্বিতীয় সন্তানও সিজার করাতে হবে বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন। তাঁরা জানান, এখানে তাঁরা সিজার করাতে চান, কিন্তু শুনেছেন এ রকম কোনো চিকিৎসক এখানে নেই। তাই ধারদেনা করে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে এটি করাতে হবে।
মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্র থেকে জানা গেছে, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দুই মাস আগে বদলি হওয়ার পর এখানে প্রসূতি মায়েদের সিজার বন্ধ রয়েছে। এর ফলে যেসব প্রসূতির নরমাল ডেলিভারিতে ঝুঁকি রয়েছে, তাঁদের মাগুরা সদর হাসপাতালে তাঁরা পাঠিয়ে দিচ্ছেন। ১০ শয্যার এই হাসপাতালে তাই কোনো ভর্তি রোগী নেই। দোতলায় সবক’টি শয্যা ফাঁকাই পড়ে আছে দুই মাস ধরে।
গত বছরের জুলাই মাসে এখানে মোট রোগী দেখানো হয়েছে চার শর বেশি। এরপর আগস্ট থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ছয় শর বেশি প্রসূতিকে সেবা দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। সেই সঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বদলি হওয়ার পর ডিসেম্বর থেকে এ পর্যন্ত এই ধরনের কোনো তালিকা দেখা যায়নি। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য পরিদর্শকেরা জানান, নরমাল ডেলিভারি হিসেবে দুই মাসে অন্তত ৭০ জনকে তাঁরা চিকিৎসাসেবা দিয়েছেন। তবে রোগীর অবস্থা খারাপ দেখলে তাঁরা সদর হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন। নতুন স্যার না এলে এই সংকট কাটবে না।
অত্যাধুনিক অপারেশন থিয়েটার থাকলেও সেখানে গত দুই মাসে কোনো প্রসূতির সিজার করা হয়নি। অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছেন চিকিৎসক সুমা সাহা। তিনি জানান, একজন শল্যচিকিৎসক সেখানে আসবেন। তবে নরমাল ডেলিভারি চলছে। ডিসেম্বর মাসেও ৪১টি ডেলিভারি করা হয়েছে। সাধারণ চিকিৎসাসেবা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে তাঁর একার পক্ষে সামলানো কঠিন হয়ে যাচ্ছে।
সরকারি খরচে এ প্রতিষ্ঠান থেকে গর্ভকালীন ও প্রসূতি মায়ের সেবা, লাইগেশন, স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি পরিবার পরিকল্পনা, খাবার বড়ি, কনডম, ইনজেকশন পদ্ধতি, আইউডি, ইসিপি পদ্ধতি সেবা দেওয়ার কথা রয়েছে।
বেশ কয়েকজন ভুক্তভোগী ও স্থানীয়রা জানান, ম্যাটারনিটি হাসপাতাল সারা বছরই এমন করে রাখা হয়। যাতে এখানে সেবা না পেয়ে রোগীরা বেসরকারি ক্লিনিকে যায়, আর তাদের ব্যবসাটা ভালো হয়।
বিষয়টি নজরে আনলে মাগুরা জেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপপরিচালক কাজী ফারুক আহমেদ মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাগুরা মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্রটিতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক খুবই দরকার। এ খাতে চিকিৎসকের সংকট রয়েছে। প্রসূতি মায়েদের সেবা অব্যাহত রাখতে আমি কয়েকবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছি। তারা দ্রুত এই সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির সেবার মানোন্নয়নে সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলকে সবসময় দৃষ্টি আকর্ষণ করে যাচ্ছি।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫