রাশেদুজ্জামান, মেহেরপুর
মেহেরপুরে ভোজ্যতেল নিয়ে শুরু হয়েছে তেলেসমাতি। শুধু শহর নয়, প্রত্যন্ত গ্রাম-অঞ্চলেও পাওয়া যাচ্ছে না বোতলজাত তেল। সেখানে খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকা লিটার দরে। দোকানিরা বলছেন, বাজারে কোনোভাবেই মিলছে না বোতলজাত সয়াবিন তেল। কোনো কোনো কোম্পানি সীমিত আকারে তেল সরবরাহ করলেও সঙ্গে অন্য পণ্য নিতে বাধ্য করাচ্ছে। এদিকে, হঠাৎ তেলের মূল্য বৃদ্ধিতে ক্ষোভ বিরাজ করছে সাধারণ মানুষের মধ্যে।
জানা গেছে, ঈদের কয়েক দিন আগে থেকেই প্রত্যন্ত অঞ্চলের দোকান থেকে উধাও বোতলজাত সয়াবিন।
ভোক্তাদের অভিযোগ বাজারে মিলছে না বোতলজাত সয়াবিন। তাঁদের ভরসা খোলা সয়াবিন তেল। বোতলজাত তেলের গায়ের মূল্য কম থাকায় দোকানিরা বোতল ভেঙে খোলা তেল হিসেবে বিক্রি করছেন। তাও দাম আকাশছোঁয়া।
গ্রামের দোকানে ঘুরে জানা গেছে, বোতলজাত তেলের সংকট। ঈদে পর কোনো কোম্পানিই বোতলজাত তেল সরবরাহ করছে না। বাধ্য হয়ে রাই-সরিষার তেলের প্রতি ঝুঁকছেন ভোক্তারা। সেখানেও সুখবর নেই। বাজারে বৃদ্ধি পেয়েছে এসব তেলের দামও।
মেহেরপুর সদর উপজেলার উজলপুর গ্রামের দিনমজুর মহাজউদ্দীন বলেন, ‘আমরা মাঠে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করি। প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা আয় করি। সেখানে যদি ২২০ টাকা দরে এক লিটার তেল কিনতে হয়, তাহলে আমরা অন্য বাজার করব কী করে?’
গাংনী উপজেলার সীমান্তবর্তী গ্রামের হাসানুজ্জামান বলেন, ‘আমরা ছোটখাটো চাকরি করি। যে টাকা বেতন পাই তা দিয়ে তেল কিনে সংসার চালাব কী করে? আবার বাজারে তেল কিনতে গেলেও প্রয়োজনমতো পাচ্ছি না। বোতলজাত তেলতো নেই, খোলা সয়াবিন তেল কিনতে হচ্ছে ২২০ টাকা লিটার দরে। সয়াবিন তেল রেখে ঘানিভাঙ্গা সরিষার তেলে যাব, সেখানেও সুখবর নেই। সে তেল মিল থেকে কিনলে নেওয়া হচ্ছে ২৪০ টাকা কেজি, আর বাজার থেকে কিনতে গেলে নেওয়া হচ্ছে ২৫০ টাকা কেজি।’
সদর উপজেলার কুলবাড়িয়া গ্রামের নিপা এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো. জিয়া বলেন, ‘ঈদের আগে থেকে কোম্পানিগুলো কোনো বোতলজাত তেল সরবরাহ করছে না। করলেও বেশি দামে কিনতে হচ্ছে, সঙ্গে অন্য পণ্য কিনতে বাধ্য করাচ্ছে কোম্পানিগুলো। তাও চাহিদা অনুযায়ী মিলছে না। ভোক্তারা তেল না পাওয়া প্রতিনিয়তই অপমান করছে। বাধ্য হয়ে বাজার থেকে খোলা তেল কিনে বিক্রি করছি।’
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক ড. মুনসুর আলম খান বলেন, ‘এটি সারা দেশের সমস্যা। কেউ বাজারে বেশি দামে সয়াবিন তেল বিক্রি করছে কি না তা মনিটরিং করা হচ্ছে। অভিযোগ পেলে অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মেহেরপুরে ভোজ্যতেল নিয়ে শুরু হয়েছে তেলেসমাতি। শুধু শহর নয়, প্রত্যন্ত গ্রাম-অঞ্চলেও পাওয়া যাচ্ছে না বোতলজাত তেল। সেখানে খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকা লিটার দরে। দোকানিরা বলছেন, বাজারে কোনোভাবেই মিলছে না বোতলজাত সয়াবিন তেল। কোনো কোনো কোম্পানি সীমিত আকারে তেল সরবরাহ করলেও সঙ্গে অন্য পণ্য নিতে বাধ্য করাচ্ছে। এদিকে, হঠাৎ তেলের মূল্য বৃদ্ধিতে ক্ষোভ বিরাজ করছে সাধারণ মানুষের মধ্যে।
জানা গেছে, ঈদের কয়েক দিন আগে থেকেই প্রত্যন্ত অঞ্চলের দোকান থেকে উধাও বোতলজাত সয়াবিন।
ভোক্তাদের অভিযোগ বাজারে মিলছে না বোতলজাত সয়াবিন। তাঁদের ভরসা খোলা সয়াবিন তেল। বোতলজাত তেলের গায়ের মূল্য কম থাকায় দোকানিরা বোতল ভেঙে খোলা তেল হিসেবে বিক্রি করছেন। তাও দাম আকাশছোঁয়া।
গ্রামের দোকানে ঘুরে জানা গেছে, বোতলজাত তেলের সংকট। ঈদে পর কোনো কোম্পানিই বোতলজাত তেল সরবরাহ করছে না। বাধ্য হয়ে রাই-সরিষার তেলের প্রতি ঝুঁকছেন ভোক্তারা। সেখানেও সুখবর নেই। বাজারে বৃদ্ধি পেয়েছে এসব তেলের দামও।
মেহেরপুর সদর উপজেলার উজলপুর গ্রামের দিনমজুর মহাজউদ্দীন বলেন, ‘আমরা মাঠে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করি। প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা আয় করি। সেখানে যদি ২২০ টাকা দরে এক লিটার তেল কিনতে হয়, তাহলে আমরা অন্য বাজার করব কী করে?’
গাংনী উপজেলার সীমান্তবর্তী গ্রামের হাসানুজ্জামান বলেন, ‘আমরা ছোটখাটো চাকরি করি। যে টাকা বেতন পাই তা দিয়ে তেল কিনে সংসার চালাব কী করে? আবার বাজারে তেল কিনতে গেলেও প্রয়োজনমতো পাচ্ছি না। বোতলজাত তেলতো নেই, খোলা সয়াবিন তেল কিনতে হচ্ছে ২২০ টাকা লিটার দরে। সয়াবিন তেল রেখে ঘানিভাঙ্গা সরিষার তেলে যাব, সেখানেও সুখবর নেই। সে তেল মিল থেকে কিনলে নেওয়া হচ্ছে ২৪০ টাকা কেজি, আর বাজার থেকে কিনতে গেলে নেওয়া হচ্ছে ২৫০ টাকা কেজি।’
সদর উপজেলার কুলবাড়িয়া গ্রামের নিপা এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো. জিয়া বলেন, ‘ঈদের আগে থেকে কোম্পানিগুলো কোনো বোতলজাত তেল সরবরাহ করছে না। করলেও বেশি দামে কিনতে হচ্ছে, সঙ্গে অন্য পণ্য কিনতে বাধ্য করাচ্ছে কোম্পানিগুলো। তাও চাহিদা অনুযায়ী মিলছে না। ভোক্তারা তেল না পাওয়া প্রতিনিয়তই অপমান করছে। বাধ্য হয়ে বাজার থেকে খোলা তেল কিনে বিক্রি করছি।’
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক ড. মুনসুর আলম খান বলেন, ‘এটি সারা দেশের সমস্যা। কেউ বাজারে বেশি দামে সয়াবিন তেল বিক্রি করছে কি না তা মনিটরিং করা হচ্ছে। অভিযোগ পেলে অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪