আনিসুল ইসলাম, কাপাসিয়া (গাজীপুর)
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় ব্রহ্মপুত্র নদে খননের ফলে নদীপাড়ের সড়কের মাটির অংশ ভেঙে গেছে। ঝুঁকিতে আছে উপজেলার তিন ইউনিয়নের মূল সড়ক, যা প্রায় ১০ কিলোমিটার। এ ছাড়া এ ভাঙন ঝুঁকিতে আছে মসজিদ, দোকানপাটসহ আশপাশের ৫০টি বসতবাড়ি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত দুই বছর আগে শুরু হয় উপজেলার পূর্ব পাশ দিয়ে বয়ে চলা ব্রহ্মপুত্র নদের খননকাজ। উপজেলার টোক ইউনিয়ন থেকে শুরু হয়ে বারিষাব, সনমানিয়া ইউনিয়নের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে এই নদ। দুই বছর আগে তা খনন শুরু করে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।
টোক ইউনিয়নের পাঁচুয়া গ্রামের বাসিন্দা মো. দুলাল মিয়া বলেন, গঙ্গা বাজার থেকে আড়ালিয়া পর্যন্ত প্রায় আধা কিলোমিটার পাড় ভেঙে নদের পেটে চলে গেছে। নদ খননের সময় কাপাসিয়ার অংশে বেশি খনন করা হয়েছে। তবে নরসিংদীর মনোহরদী অংশে কম খনন করা হয়েছে। দুটি উপজেলার মধ্য দিয়ে এই ব্রহ্মপুত্র নদ আঁকাবাঁকা হয়ে প্রবাহিত হয়েছে। যেখানে পাড়ের ভাঙন সৃষ্টি হয়েছে, তা কাপাসিয়া উপজেলার।’
দুলাল মিয়া বলেন, ‘নদের পাড়ে বাঁশের ঝাড়, আম, কাঁঠালগাছসহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছ ছিল। খননের সময় সেগুলো উপড়ে ফেলে দিয়ে খনন করা হয়েছে। যার ফলে নদীর পাড়ের বেলে মাটির ওপর দিয়ে বর্ষার পানি নদীতে নেমে যাওয়ার সঙ্গে পাড় ভেঙে নদীর পেটে চলে গেছে। এখন আমরা আতঙ্কে আছি, আবার কখন সড়ক, মসজিদ, দোকানপাট বাড়িঘর ভাঙনের শিকার হয়ে নদীর চলে যায়।’
গিয়াসউদ্দিন নামের অপর বাসিন্দা বলেন, নদের পাড়ে যখন ভাঙন শুরু হয় তখন তাঁরা ভাঙন ঠেকাতে চেষ্টা করেছেন। গজারি গাছ ও টিনের বেড়া দিয়েও পাড়কে ভাঙন থেকে রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। এক-দেড় মাস পরে নদের পাড়ের এই ভাঙন শুরু হয়। মৌখিক ও লিখিতভাবে অভিযোগ করে এর কোনো প্রতিকার তাঁরা পাননি বলে দাবি করেন।
কাপাসিয়া উপজেলা প্রকৌশলী মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম বলেন, ‘নদ খননের পরে পাড়ের ভাঙন দেখা দিয়েছে—বিষয়টি আমি শুনেছি। পাশেই যেহেতু আমাদের (এলজিইডি) করা সড়ক আছে, আমরা সরেজমিনে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
ব্রহ্মপুত্র খননের প্রকল্প সমন্বয়কারী মো. আব্দুল মাজিদ বলেন, গঙ্গা বাজারের পাশে যে ভাঙন সৃষ্টি হয়েছে, সেখানে এক মাটির আরেক মাটিকে ধরে রাখার শক্তি ছিল না। তখন ওই অংশের খননকাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। পরেরবার তা আবার খনন শুরু হয়। যা থেকে পানি এসে নদীতে পড়ার ফলে এই ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে।
আব্দুল মাজিদ আরও বলেন, সড়কের পশ্চিম পাশে একটি বিশাল পুকুর আছে, ভাঙন অংশে ওয়েব প্রোটেকশন (ঢেউ প্রতিরোধক) দিতে হবে। এ জন্য নতুন করে বাজেটের প্রয়োজন। যত দ্রুত সম্ভব ভাঙন অংশে প্রোটেকশন করে দিলে বড় ধরনের ভাঙন থেকে রক্ষা করা সম্ভব।
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় ব্রহ্মপুত্র নদে খননের ফলে নদীপাড়ের সড়কের মাটির অংশ ভেঙে গেছে। ঝুঁকিতে আছে উপজেলার তিন ইউনিয়নের মূল সড়ক, যা প্রায় ১০ কিলোমিটার। এ ছাড়া এ ভাঙন ঝুঁকিতে আছে মসজিদ, দোকানপাটসহ আশপাশের ৫০টি বসতবাড়ি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত দুই বছর আগে শুরু হয় উপজেলার পূর্ব পাশ দিয়ে বয়ে চলা ব্রহ্মপুত্র নদের খননকাজ। উপজেলার টোক ইউনিয়ন থেকে শুরু হয়ে বারিষাব, সনমানিয়া ইউনিয়নের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে এই নদ। দুই বছর আগে তা খনন শুরু করে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।
টোক ইউনিয়নের পাঁচুয়া গ্রামের বাসিন্দা মো. দুলাল মিয়া বলেন, গঙ্গা বাজার থেকে আড়ালিয়া পর্যন্ত প্রায় আধা কিলোমিটার পাড় ভেঙে নদের পেটে চলে গেছে। নদ খননের সময় কাপাসিয়ার অংশে বেশি খনন করা হয়েছে। তবে নরসিংদীর মনোহরদী অংশে কম খনন করা হয়েছে। দুটি উপজেলার মধ্য দিয়ে এই ব্রহ্মপুত্র নদ আঁকাবাঁকা হয়ে প্রবাহিত হয়েছে। যেখানে পাড়ের ভাঙন সৃষ্টি হয়েছে, তা কাপাসিয়া উপজেলার।’
দুলাল মিয়া বলেন, ‘নদের পাড়ে বাঁশের ঝাড়, আম, কাঁঠালগাছসহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছ ছিল। খননের সময় সেগুলো উপড়ে ফেলে দিয়ে খনন করা হয়েছে। যার ফলে নদীর পাড়ের বেলে মাটির ওপর দিয়ে বর্ষার পানি নদীতে নেমে যাওয়ার সঙ্গে পাড় ভেঙে নদীর পেটে চলে গেছে। এখন আমরা আতঙ্কে আছি, আবার কখন সড়ক, মসজিদ, দোকানপাট বাড়িঘর ভাঙনের শিকার হয়ে নদীর চলে যায়।’
গিয়াসউদ্দিন নামের অপর বাসিন্দা বলেন, নদের পাড়ে যখন ভাঙন শুরু হয় তখন তাঁরা ভাঙন ঠেকাতে চেষ্টা করেছেন। গজারি গাছ ও টিনের বেড়া দিয়েও পাড়কে ভাঙন থেকে রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। এক-দেড় মাস পরে নদের পাড়ের এই ভাঙন শুরু হয়। মৌখিক ও লিখিতভাবে অভিযোগ করে এর কোনো প্রতিকার তাঁরা পাননি বলে দাবি করেন।
কাপাসিয়া উপজেলা প্রকৌশলী মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম বলেন, ‘নদ খননের পরে পাড়ের ভাঙন দেখা দিয়েছে—বিষয়টি আমি শুনেছি। পাশেই যেহেতু আমাদের (এলজিইডি) করা সড়ক আছে, আমরা সরেজমিনে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
ব্রহ্মপুত্র খননের প্রকল্প সমন্বয়কারী মো. আব্দুল মাজিদ বলেন, গঙ্গা বাজারের পাশে যে ভাঙন সৃষ্টি হয়েছে, সেখানে এক মাটির আরেক মাটিকে ধরে রাখার শক্তি ছিল না। তখন ওই অংশের খননকাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। পরেরবার তা আবার খনন শুরু হয়। যা থেকে পানি এসে নদীতে পড়ার ফলে এই ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে।
আব্দুল মাজিদ আরও বলেন, সড়কের পশ্চিম পাশে একটি বিশাল পুকুর আছে, ভাঙন অংশে ওয়েব প্রোটেকশন (ঢেউ প্রতিরোধক) দিতে হবে। এ জন্য নতুন করে বাজেটের প্রয়োজন। যত দ্রুত সম্ভব ভাঙন অংশে প্রোটেকশন করে দিলে বড় ধরনের ভাঙন থেকে রক্ষা করা সম্ভব।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪