নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নরসিংদীর রায়পুরায় গৃহবধূ রুনা আক্তার খুনের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। স্বামীর অবর্তমানে দ্বিতীয় বিয়েতে রাজি না হওয়ায় রুনা হত্যার শিকার হন বলে জানিয়েছে সিআইডি।
গ্রেপ্তার করা দুজন হলেন নরসিংদীর চরমরজাল এলাকার বাসিন্দা খোরশেদ মিয়া ও আব্দুর রাজ্জাক। গত শনিবার বিকেলে নেত্রকোনার কলমাকান্দা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। রুনা একই এলাকার মোসলেম উদ্দিন ভূঁইয়ার মেয়ে এবং একই গ্রামের সৌদি আরবপ্রবাসী আবুল কালামের স্ত্রী। রুনার তিন সন্তান রয়েছে।
গতকাল রোববার মালিবাগে সিআইডি সদর দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিশেষ পুলিশ সুপার মুক্তা ধর এসব তথ্য জানান।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, ২০১০ সালে একই গ্রামের আবুল কালামের সঙ্গে রুনার বিয়ে হয়। চার বছর আগে শ্বশুর বাড়ি থেকে টাকা ধার করে সৌদি আরবে যান কালাম। পরে ওই টাকা শোধ করার জন্য কালামকে চাপ দেন রুনা। পরে রুনা জানতে পারেন, তাঁর স্বামী আরেকটি বিয়ে করেছেন। এ নিয়ে কালামের সঙ্গে ঝগড়া শুরু হয় রুনার। একপর্যায়ে রুনাকে প্রাণনাশের হুমকি দেন কালাম। এ ঘটনায় কালামসহ পাঁচজনকে আসামি করে মামলা করা হয়।
গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বিশেষ পুলিশ সুপার মুক্তা ধর বলেন, গত ১৩ ডিসেম্বর নরসিংদীর রায়পুরার চরমরজালের একটি ধানখেত থেকে রুনার চোখ ওপড়ানো লাশ উদ্ধার করা হয়। রুনার স্বামী সৌদি আরব যাওয়ার পর পরিবারের কোনো খরচ না দিয়ে উল্টো রুনাকে বাবার বাড়ি থেকে টাকা এনে ওই দেনা পরিশোধ করার জন্য চাপ দেন। শ্বশুর বাড়ির লোকজনও রুনার ওপর নির্যাতন চালাতেন। এ ঘটনায় রুনা বাদী হয়ে থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। মামলা তুলে নেওয়ার জন্য চাপ দিলে তিনি বাবার বাড়ি চলে যান।
মুক্তা ধর আরও বলেন, গত ১২ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় রুনা নিখোঁজ হন। পরদিন সকালে স্থানীয় লোকজন গ্রামের ধানখেতে রুনার লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। সিআইডি তদন্ত করে জানতে পারে, একই এলাকার রাজ্জাক নামের এক ব্যক্তি স্থানীয় খোরশেদ আলমের সঙ্গে রুনার বিয়ের ব্যবস্থা করার আশ্বাস দেন। এ জন্য তিনি খোরশেদের কাছ থেকে ৯০ হাজার টাকা নেন। কিন্তু রুনা এই বিয়ের প্রস্তাবে রাজি হননি। তখন রাজ্জাককে তাঁর টাকা ফেরত দিতে বলেন খোরশেদ। এরপর ১২ ডিসেম্বর রুনা আক্তার বাড়ি থেকে বের হলে রাজ্জাক ও খোরশেদ আলমের সঙ্গে তাঁর দেখা হয়। এ সময় তিনজনের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে গলায় ওড়না দিয়ে পেঁচিয়ে রুনাকে হত্যা করা হয়। এরপর ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার জন্য রুনার একটি চোখ বাঁশ দিয়ে থেঁতলে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় আরও যাঁরা জড়িত, তাঁদের শিগগির গ্রেপ্তার করা হবে।
নরসিংদীর রায়পুরায় গৃহবধূ রুনা আক্তার খুনের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। স্বামীর অবর্তমানে দ্বিতীয় বিয়েতে রাজি না হওয়ায় রুনা হত্যার শিকার হন বলে জানিয়েছে সিআইডি।
গ্রেপ্তার করা দুজন হলেন নরসিংদীর চরমরজাল এলাকার বাসিন্দা খোরশেদ মিয়া ও আব্দুর রাজ্জাক। গত শনিবার বিকেলে নেত্রকোনার কলমাকান্দা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। রুনা একই এলাকার মোসলেম উদ্দিন ভূঁইয়ার মেয়ে এবং একই গ্রামের সৌদি আরবপ্রবাসী আবুল কালামের স্ত্রী। রুনার তিন সন্তান রয়েছে।
গতকাল রোববার মালিবাগে সিআইডি সদর দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিশেষ পুলিশ সুপার মুক্তা ধর এসব তথ্য জানান।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, ২০১০ সালে একই গ্রামের আবুল কালামের সঙ্গে রুনার বিয়ে হয়। চার বছর আগে শ্বশুর বাড়ি থেকে টাকা ধার করে সৌদি আরবে যান কালাম। পরে ওই টাকা শোধ করার জন্য কালামকে চাপ দেন রুনা। পরে রুনা জানতে পারেন, তাঁর স্বামী আরেকটি বিয়ে করেছেন। এ নিয়ে কালামের সঙ্গে ঝগড়া শুরু হয় রুনার। একপর্যায়ে রুনাকে প্রাণনাশের হুমকি দেন কালাম। এ ঘটনায় কালামসহ পাঁচজনকে আসামি করে মামলা করা হয়।
গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বিশেষ পুলিশ সুপার মুক্তা ধর বলেন, গত ১৩ ডিসেম্বর নরসিংদীর রায়পুরার চরমরজালের একটি ধানখেত থেকে রুনার চোখ ওপড়ানো লাশ উদ্ধার করা হয়। রুনার স্বামী সৌদি আরব যাওয়ার পর পরিবারের কোনো খরচ না দিয়ে উল্টো রুনাকে বাবার বাড়ি থেকে টাকা এনে ওই দেনা পরিশোধ করার জন্য চাপ দেন। শ্বশুর বাড়ির লোকজনও রুনার ওপর নির্যাতন চালাতেন। এ ঘটনায় রুনা বাদী হয়ে থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। মামলা তুলে নেওয়ার জন্য চাপ দিলে তিনি বাবার বাড়ি চলে যান।
মুক্তা ধর আরও বলেন, গত ১২ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় রুনা নিখোঁজ হন। পরদিন সকালে স্থানীয় লোকজন গ্রামের ধানখেতে রুনার লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। সিআইডি তদন্ত করে জানতে পারে, একই এলাকার রাজ্জাক নামের এক ব্যক্তি স্থানীয় খোরশেদ আলমের সঙ্গে রুনার বিয়ের ব্যবস্থা করার আশ্বাস দেন। এ জন্য তিনি খোরশেদের কাছ থেকে ৯০ হাজার টাকা নেন। কিন্তু রুনা এই বিয়ের প্রস্তাবে রাজি হননি। তখন রাজ্জাককে তাঁর টাকা ফেরত দিতে বলেন খোরশেদ। এরপর ১২ ডিসেম্বর রুনা আক্তার বাড়ি থেকে বের হলে রাজ্জাক ও খোরশেদ আলমের সঙ্গে তাঁর দেখা হয়। এ সময় তিনজনের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে গলায় ওড়না দিয়ে পেঁচিয়ে রুনাকে হত্যা করা হয়। এরপর ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার জন্য রুনার একটি চোখ বাঁশ দিয়ে থেঁতলে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় আরও যাঁরা জড়িত, তাঁদের শিগগির গ্রেপ্তার করা হবে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
৯ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫