নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শিশুরা যত বড় হতে থাকে তাদের দুরন্তপনা ততই বাড়তে থাকে। শহরে এ বিষয়টি একটু বেশি মাত্রায় চোখে পড়ে। এর বড় কারণ, এখানে শিশুরা বাসার বাইরে যাওয়ার সুযোগ পায় বেশ কম। স্কুল বা বাড়িই হয়ে ওঠে তাদের খেলার মাঠ। ফলে বাসা বাড়িতে বা স্কুলে শিশুরা খেলাধুলা করবে বা দুরন্তপনায় মেতে উঠবে, সেটাই স্বাভাবিক। বেড়ে ওঠার সময় তাদের এই দুরন্তপনা না থাকাই বরং শারীরিক ও মানসিক বিকাশে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে, এমনটাই জানান বিশেষজ্ঞরা। শিশুদের এই স্বাভাবিক কর্মকাণ্ডে পোশাক বেশ গুরুত্বপূর্ণ। বাড়ন্ত শিশুদের পোশাক কেমন হওয়া উচিত, তা ভেবে অনেকেই হয়রান হন।
পোশাক নির্বাচনে খেয়াল রাখুন সেগুলো যেন,
শিশু যখন স্কুলে থাকে তখন সে স্কুল ইউনিফর্ম পরে থাকে। স্কুল ইউনিফর্মের কাপড় সাধারণত শিশুদের আরাম এবং অন্যান্য বিষয় বিবেচনায় রেখেই নির্বাচন করা হয়। ফলে খেলাধুলা বা অন্যান্য কাজকর্ম করতে গিয়ে ছোটখাটো ক্ষতি থেকে শরীর রক্ষা করে সে পোশাকগুলো। কিন্তু বাসায় সে সুযোগ নেই। ফলে বাসায় একেবারে বিশেষ পোশাক না পরালেও এমন পোশাক পরাতে হবে, যেগুলো শিশুদের আরাম দেবে, দ্রুত ঘাম শোষণ করবে, দ্রুত শুকাবে, পোশাকের সুতা বা অন্যান্য অনুষঙ্গ থেকে শিশুদের অ্যালার্জি হবে না এবং পোশাক শিশুদের ত্বকে কোনো ধরনের বিরূপ প্রভাব ফেলবে না।
এ বিষয়ে এভারকেয়ার হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক আইসিইউ বিভাগের বিশেষজ্ঞ ডা. নূরজাহান বেগম বলেন, ‘শিশুদের জন্য কটন হচ্ছে সবচেয়ে ভালো। কারণ শিশুদের ত্বক ভীষণ স্পর্শকাতর। সিনথেটিকে নাইলন দেওয়া থাকে। তাতে শিশুদের র্যাশ হতে পারে। গরমে ঘাম হয় প্রচুর। সব মিলিয়ে শিশুদের জন্য সরল নকশার সুতির পোশাক সবচেয়ে ভালো। তাতে ঘাম দ্রুত শুকাবে। টিনএজের আগে পর্যন্ত ছেলেমেয়ে সব শিশুই হাতাকাটা সুতির পোশাক পরতে পারে।’
ফ্যাশন হাউস ফৌজির স্বত্বাধিকারী পোশাক ডিজাইনার ফৌজিয়া আহমেদ বলেন, ‘শিশুদের জন্য আরামদায়ক পরিবেশ খুব দরকার। সিনথেটিক টাইট পোশাক পরালে শিশুর খেলার দিকে মনোযোগ থাকবে না। সে অস্বস্তি অনুভব করবে। তার পুরো মনোযোগ থাকবে পোশাকের দিকে। তাই শিশুদের আরামদায়ক ঢিলেঢালা পোশাক পরাতে হবে। যাতে শিশুর মনোযোগ পোশাকের দিকে না যায়।’
শিশুর আরামদায়ক পোশাক যে খুব দামি হতে হবে, তা নয়। কিন্তু হতে হবে তার উপযোগী। এ ক্ষেত্রে দুরন্ত শিশুদের আদর্শ পোশাক হতে পারে সুতির স্লিভলেস গেঞ্জি, টি-শার্ট, প্যান্ট। জুতার ক্ষেত্রে কাপড়ের জুতা শিশুর খেলাধুলার জন্য জুতসই। যেকোনো ফ্যাশন হাউসে এ ধরনের পোশাক পাওয়া যায়।
শিশুরা যত বড় হতে থাকে তাদের দুরন্তপনা ততই বাড়তে থাকে। শহরে এ বিষয়টি একটু বেশি মাত্রায় চোখে পড়ে। এর বড় কারণ, এখানে শিশুরা বাসার বাইরে যাওয়ার সুযোগ পায় বেশ কম। স্কুল বা বাড়িই হয়ে ওঠে তাদের খেলার মাঠ। ফলে বাসা বাড়িতে বা স্কুলে শিশুরা খেলাধুলা করবে বা দুরন্তপনায় মেতে উঠবে, সেটাই স্বাভাবিক। বেড়ে ওঠার সময় তাদের এই দুরন্তপনা না থাকাই বরং শারীরিক ও মানসিক বিকাশে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে, এমনটাই জানান বিশেষজ্ঞরা। শিশুদের এই স্বাভাবিক কর্মকাণ্ডে পোশাক বেশ গুরুত্বপূর্ণ। বাড়ন্ত শিশুদের পোশাক কেমন হওয়া উচিত, তা ভেবে অনেকেই হয়রান হন।
পোশাক নির্বাচনে খেয়াল রাখুন সেগুলো যেন,
শিশু যখন স্কুলে থাকে তখন সে স্কুল ইউনিফর্ম পরে থাকে। স্কুল ইউনিফর্মের কাপড় সাধারণত শিশুদের আরাম এবং অন্যান্য বিষয় বিবেচনায় রেখেই নির্বাচন করা হয়। ফলে খেলাধুলা বা অন্যান্য কাজকর্ম করতে গিয়ে ছোটখাটো ক্ষতি থেকে শরীর রক্ষা করে সে পোশাকগুলো। কিন্তু বাসায় সে সুযোগ নেই। ফলে বাসায় একেবারে বিশেষ পোশাক না পরালেও এমন পোশাক পরাতে হবে, যেগুলো শিশুদের আরাম দেবে, দ্রুত ঘাম শোষণ করবে, দ্রুত শুকাবে, পোশাকের সুতা বা অন্যান্য অনুষঙ্গ থেকে শিশুদের অ্যালার্জি হবে না এবং পোশাক শিশুদের ত্বকে কোনো ধরনের বিরূপ প্রভাব ফেলবে না।
এ বিষয়ে এভারকেয়ার হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক আইসিইউ বিভাগের বিশেষজ্ঞ ডা. নূরজাহান বেগম বলেন, ‘শিশুদের জন্য কটন হচ্ছে সবচেয়ে ভালো। কারণ শিশুদের ত্বক ভীষণ স্পর্শকাতর। সিনথেটিকে নাইলন দেওয়া থাকে। তাতে শিশুদের র্যাশ হতে পারে। গরমে ঘাম হয় প্রচুর। সব মিলিয়ে শিশুদের জন্য সরল নকশার সুতির পোশাক সবচেয়ে ভালো। তাতে ঘাম দ্রুত শুকাবে। টিনএজের আগে পর্যন্ত ছেলেমেয়ে সব শিশুই হাতাকাটা সুতির পোশাক পরতে পারে।’
ফ্যাশন হাউস ফৌজির স্বত্বাধিকারী পোশাক ডিজাইনার ফৌজিয়া আহমেদ বলেন, ‘শিশুদের জন্য আরামদায়ক পরিবেশ খুব দরকার। সিনথেটিক টাইট পোশাক পরালে শিশুর খেলার দিকে মনোযোগ থাকবে না। সে অস্বস্তি অনুভব করবে। তার পুরো মনোযোগ থাকবে পোশাকের দিকে। তাই শিশুদের আরামদায়ক ঢিলেঢালা পোশাক পরাতে হবে। যাতে শিশুর মনোযোগ পোশাকের দিকে না যায়।’
শিশুর আরামদায়ক পোশাক যে খুব দামি হতে হবে, তা নয়। কিন্তু হতে হবে তার উপযোগী। এ ক্ষেত্রে দুরন্ত শিশুদের আদর্শ পোশাক হতে পারে সুতির স্লিভলেস গেঞ্জি, টি-শার্ট, প্যান্ট। জুতার ক্ষেত্রে কাপড়ের জুতা শিশুর খেলাধুলার জন্য জুতসই। যেকোনো ফ্যাশন হাউসে এ ধরনের পোশাক পাওয়া যায়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৮ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪