সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের সখীপুরে অনেকটা নীরবেই দখল হচ্ছে বনের জমি। বনের ভেতর রাতারাতি নতুন ঘরবাড়ি নির্মাণ করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। গত কয়েক মাসে উপজেলার কালিদাস বিট এলাকার কামারপাড়া ও বোয়ালী গ্রামে বেশ কয়েকটি নতুন ঘরবাড়ি নির্মিত হয়েছে। এ ঘটনায় বন বিভাগের কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট প্লটমালিকেরা
নীরব ভূমিকা পালন করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, বন কর্মকর্তাদের সঙ্গে অবৈধ সমঝোতা করেই এসব জমি দখলে নেওয়া হচ্ছে। আর এতে সহযোগিতা করছেন স্থানীয় বেশ কয়েকটি দালাল চক্র।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার কীর্তনখোলা কামারপাড়া এলাকায় বনের ভেতরে গাছ কেটে পাকা ভবন নির্মাণ করছেন প্রবাসী শাহজাহান মিয়া ও আতোয়ার হোসেন। পাশেই আরও কয়েকটি ঘর নির্মাণের পাঁয়তারা চলছে। বন বিভাগ এবং স্থানীয় দালালদের সন্তুষ্ট করেই বাড়ি নির্মাণ করেছেন বলে জানান তাঁরা। আতোয়ার হোসেন বলেন, ‘নতুন করে নয়, এখানে আমার পুরোনো বাড়ি ছিল। সেই বাড়িতেই নতুন ঘর দিয়েছি।’
এদিকে উপজেলার বোয়ালী পূর্বপাড়া গ্রামের আবুল হাশেম বনের জমিতে ইটের সীমানাপ্রাচীর দিয়ে পাকাবাড়ি নির্মাণ করছেন। এতে সংশ্লিষ্ট বন কর্মকর্তা বাধা দিয়ে বন আইনে মামলা করলেও নির্মাণকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। তবে আবুল হাশেমের দাবি, বন উজাড় করে নয়, দীর্ঘদিনের পুরোনো বাড়িতে একটি টিনশেড পাকাঘর নির্মাণ করছেন তিনি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কীর্তনখোলা কামারপাড়া গ্রামের একাধিক বাসিন্দা জানান, এক ব্যক্তি তাঁর দীর্ঘদিনের পুরোনো বাড়িতে একটি থাকার ঘর তুলছিলেন, ওই বাড়িতে কালিদাস বিট কর্মকর্তা শাহ আলম বাধা দেন এবং একজনকে আটক করে নিয়ে যান। এই ঘটনায় কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলাও করা হয়েছে। অথচ তার পাশেই বনের ভেতর বাড়ি হচ্ছে এ নিয়ে বন বিভাগের কোনো পদক্ষেপ নেই।
স্থানীয় লোকজন ক্ষোভ প্রকাশ করে আরও বলেন, স্থানীয় কালু মিয়া, আবদুল হাই, লাল মাহমুদসহ কতিপয় ব্যক্তির মাধ্যমে বন কর্মকর্তাদের সঙ্গে সমঝোতা করে কালিদাস বিটের বিভিন্ন এলাকায় নতুন করে ঘরবাড়ি নির্মিত হচ্ছে। দালাল ও বন কর্মকর্তাদের সন্তুষ্ট করে বনের জমিতে যা ইচ্ছা তাই করা যায়, তাঁদের বিরোধিতা করলেই হতে হয় মামলা ও হয়রানির শিকার।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কালু মিয়া, আবদুল হাই ও লাল মাহমুদ বলেন, মূলত তাঁরা বন বিভাগের সৃজিত সামাজিক বনায়নের উপকারভোগী। এ ছাড়া বন বিভাগের সঙ্গে তাঁদের অন্য কোনো সম্পর্ক নেই। অনেকেই শত্রুতাবশত তাঁদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও মনগড়া অপবাদ দিচ্ছে।
বন বিভাগের হাতেয়া রেঞ্জের কালিদাস বিট কর্মকর্তা মো. শাহ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি সম্প্রতি কালিদাস বিটে যোগদান করেছি। কিন্তু ওই সব ঘরবাড়ি চার থেকে পাঁচ মাস আগেই নির্মাণ হয়েছে। ইতিমধ্যে কয়েকটি বাড়িঘরের নির্মাণকাজ বন্ধ করেছি, মামলাও করেছি।’ ঘরবাড়ি নির্মাণে বন বিভাগর কোনো সমঝোতা বা সম্পৃক্ততা নেই। কেউ বনের জমি দখল করে ঘরবাড়ি নির্মাণ করলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
টাঙ্গাইলের সখীপুরে অনেকটা নীরবেই দখল হচ্ছে বনের জমি। বনের ভেতর রাতারাতি নতুন ঘরবাড়ি নির্মাণ করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। গত কয়েক মাসে উপজেলার কালিদাস বিট এলাকার কামারপাড়া ও বোয়ালী গ্রামে বেশ কয়েকটি নতুন ঘরবাড়ি নির্মিত হয়েছে। এ ঘটনায় বন বিভাগের কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট প্লটমালিকেরা
নীরব ভূমিকা পালন করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, বন কর্মকর্তাদের সঙ্গে অবৈধ সমঝোতা করেই এসব জমি দখলে নেওয়া হচ্ছে। আর এতে সহযোগিতা করছেন স্থানীয় বেশ কয়েকটি দালাল চক্র।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার কীর্তনখোলা কামারপাড়া এলাকায় বনের ভেতরে গাছ কেটে পাকা ভবন নির্মাণ করছেন প্রবাসী শাহজাহান মিয়া ও আতোয়ার হোসেন। পাশেই আরও কয়েকটি ঘর নির্মাণের পাঁয়তারা চলছে। বন বিভাগ এবং স্থানীয় দালালদের সন্তুষ্ট করেই বাড়ি নির্মাণ করেছেন বলে জানান তাঁরা। আতোয়ার হোসেন বলেন, ‘নতুন করে নয়, এখানে আমার পুরোনো বাড়ি ছিল। সেই বাড়িতেই নতুন ঘর দিয়েছি।’
এদিকে উপজেলার বোয়ালী পূর্বপাড়া গ্রামের আবুল হাশেম বনের জমিতে ইটের সীমানাপ্রাচীর দিয়ে পাকাবাড়ি নির্মাণ করছেন। এতে সংশ্লিষ্ট বন কর্মকর্তা বাধা দিয়ে বন আইনে মামলা করলেও নির্মাণকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। তবে আবুল হাশেমের দাবি, বন উজাড় করে নয়, দীর্ঘদিনের পুরোনো বাড়িতে একটি টিনশেড পাকাঘর নির্মাণ করছেন তিনি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কীর্তনখোলা কামারপাড়া গ্রামের একাধিক বাসিন্দা জানান, এক ব্যক্তি তাঁর দীর্ঘদিনের পুরোনো বাড়িতে একটি থাকার ঘর তুলছিলেন, ওই বাড়িতে কালিদাস বিট কর্মকর্তা শাহ আলম বাধা দেন এবং একজনকে আটক করে নিয়ে যান। এই ঘটনায় কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলাও করা হয়েছে। অথচ তার পাশেই বনের ভেতর বাড়ি হচ্ছে এ নিয়ে বন বিভাগের কোনো পদক্ষেপ নেই।
স্থানীয় লোকজন ক্ষোভ প্রকাশ করে আরও বলেন, স্থানীয় কালু মিয়া, আবদুল হাই, লাল মাহমুদসহ কতিপয় ব্যক্তির মাধ্যমে বন কর্মকর্তাদের সঙ্গে সমঝোতা করে কালিদাস বিটের বিভিন্ন এলাকায় নতুন করে ঘরবাড়ি নির্মিত হচ্ছে। দালাল ও বন কর্মকর্তাদের সন্তুষ্ট করে বনের জমিতে যা ইচ্ছা তাই করা যায়, তাঁদের বিরোধিতা করলেই হতে হয় মামলা ও হয়রানির শিকার।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কালু মিয়া, আবদুল হাই ও লাল মাহমুদ বলেন, মূলত তাঁরা বন বিভাগের সৃজিত সামাজিক বনায়নের উপকারভোগী। এ ছাড়া বন বিভাগের সঙ্গে তাঁদের অন্য কোনো সম্পর্ক নেই। অনেকেই শত্রুতাবশত তাঁদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও মনগড়া অপবাদ দিচ্ছে।
বন বিভাগের হাতেয়া রেঞ্জের কালিদাস বিট কর্মকর্তা মো. শাহ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি সম্প্রতি কালিদাস বিটে যোগদান করেছি। কিন্তু ওই সব ঘরবাড়ি চার থেকে পাঁচ মাস আগেই নির্মাণ হয়েছে। ইতিমধ্যে কয়েকটি বাড়িঘরের নির্মাণকাজ বন্ধ করেছি, মামলাও করেছি।’ ঘরবাড়ি নির্মাণে বন বিভাগর কোনো সমঝোতা বা সম্পৃক্ততা নেই। কেউ বনের জমি দখল করে ঘরবাড়ি নির্মাণ করলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪