বন্দর (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচনে হলফনামায় নির্বাচনী খরচের বিবরণ তুলে ধরেছেন মেয়র প্রার্থীরা। সেখানে তাঁরা কে কত টাকা নির্বাচনে খরচ করবেন, তা উল্লেখ করেছেন। জানা যায় আলোচনায় থাকা দুই প্রার্থী কীভাবে, কোন খাতে অর্থ ব্যয় করবেন।
ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী
আওয়ামী লীগের মনোনীত মেয়র প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভী সম্ভাব্য নির্বাচনী খাতে ব্যয় ধরেছেন ২০ লাখ টাকা। এই অর্থের উৎস মেয়র হিসেবে প্রাপ্ত সম্মানী ও বেতনভাতা। নির্বাচনে পোস্টার সংখ্যা রেখেছেন ১ লাখ, এতে ব্যয় হবে ৫ লাখ টাকা। নির্বাচনী ক্যাম্প করবেন ৩টি, এতে খরচ হবে ৬০ হাজার টাকা। ক্যাম্পে কর্মীদের জন্য খরচ করবেন ৯০ হাজার টাকা, মোট ব্যয় হবে দেড় লাখ টাকা। কেন্দ্রীয় ক্যাম্প অফিসে কর্মীদের জন্য খরচ করবেন ১ লাখ টাকা। নির্বাচনী যাতায়াত খরচ করবেন ৫০ হাজার ও কর্মীদের জন্য খরচ করবেন ১ লাখ টাকা। আসবাবপত্র ভাড়া ধরেছেন ২০ হাজার টাকা।
এ ছাড়া বিশ্বাস প্রিন্টার্সে দেড় লাখ লিফলেট ছাপাবেন। এতে খরচ হবে ১ লাখ টাকা। একই প্রেসে হ্যান্ডবিল তৈরি করবেন ১ লাখ, যার খরচ ধরেছেন ৭৫ হাজার টাকা। ডিজিটাল ব্যানার তৈরি করবেন ২০০টি। যার মুদ্রণ খরচ ১ লাখ ২০ হাজার ও টানানো বাবদ খরচ ২০ হাজার টাকা। পথসভা করবেন ৫০টি, যার মাইক বাবদ খরচ ২০ হাজার টাকা। মাইকিংয়ের জন্য বাহনের খরচ ৫০ হাজার, কর্মীর খরচ ৫০ হাজার এবং মাইকিং ভাড়া ৩০ হাজার ধরা হয়েছে। পোর্ট্রেট তৈরি করা হবে ১০০টি, যার খরচ ধরা হয়েছে ৫০ হাজার টাকা। প্রতীক তৈরি করবেন ১০০টি, যার খরচ ৫০ হাজার টাকা। ৫০টি অফিসে আপ্যায়ন খরচ ধরেছেন দেড় লাখ টাকা। কর্মীর সংখ্যা দেখিয়েছেন ১ হাজার ৫০০ জন, তাদের পেছনে খরচ হবে ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা। জামানত, সিডি প্রিন্ট, সিডি ক্রয়, মনোহারি ও অন্যান্য খরচ রেখেছেন ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
তৈমূর আলম খন্দকার
স্বতন্ত্র প্রার্থী তৈমূর আলম খন্দকার তাঁর হলফনামায় সম্ভাব্য নির্বাচনী খরচ ধরেছেন ২০ লাখ টাকা। এর মধ্যে নিজের অর্থ রয়েছে ৫ লাখ, যার উৎস আইন পেশা ও বাড়িভাড়া। অন্যান্য উৎসের মধ্যে মেয়ে মার-ই-য়াম খন্দকার থেকে ১ লাখ, নুসরাত খন্দকার থেকে ৫ লাখ এবং দুজন স্বজন থেকে ১০ লাখ নিচ্ছেন।
নির্বাচনী খরচে তৈমূর ১ লাখ পোস্টার তৈরিতে ব্যয় করবেন ৩ লাখ টাকা। নির্বাচনী ক্যাম্প করবেন ২৭টি এবং তাতে ব্যয় হবে ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। ক্যাম্পের কর্মীদের জন্য খরচ ধরেছেন ১ লাখ ৫৪ হাজার টাকা। কেন্দ্রীয় ক্যাম্প স্থাপনে খরচ করবেন ৫ হাজার টাকা এবং অফিস কর্মীদের ব্যয় ৭৫ হাজার টাকা। নির্বাচনী এজেন্টের খরচ ১ লাখ ৮ হাজার টাকা, কর্মীদের সম্ভাব্য খরচ ১ লাখ টাকা। সভা আয়োজনের জন্য শ্রমিক পারিশ্রমিক রেখেছেন ৯০ হাজার টাকা এবং আসবাবের ভাড়া ৭৫ হাজার টাকা। মোল্লা প্রিন্টিং প্রেসে ২ লাখ লিফলেট তৈরিতে ব্যয় করবেন ৩৮ হাজার টাকা। একই প্রেসে ৫ লাখ হ্যান্ডবিল তৈরিতে ব্যয় করবেন দেড় লাখ টাকা। ডিজিটাল ১০০টি ব্যানার তৈরিতে খরচ করবেন ৪৫ হাজার টাকা ও টানানো বাবদ ১০ হাজার টাকা।
৩০টি পথসভায় মাইক বাবদ খরচ করবেন ৯০ হাজার টাকা। মাইকিংয়ের জন্য বাহন ভাড়া ২০ হাজার, ব্যক্তি পারিশ্রমিক দেড় লাখ এবং মাইকিং ভাড়া রেখেছেন ৭৫ হাজার টাকা। পোর্ট্রেট তৈরিতে খরচ রাখেননি তৈমূর। ২০০ প্রতীকের জন্য খরচ করবেন ৫০ হাজার টাকা। ১টি অফিসে আপ্যায়ন খরচ রেখেছেন ৩০ হাজার টাকা। ১০০ কর্মীর জন্য খরচ করবেন দেড় লাখ টাকা।
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচনে হলফনামায় নির্বাচনী খরচের বিবরণ তুলে ধরেছেন মেয়র প্রার্থীরা। সেখানে তাঁরা কে কত টাকা নির্বাচনে খরচ করবেন, তা উল্লেখ করেছেন। জানা যায় আলোচনায় থাকা দুই প্রার্থী কীভাবে, কোন খাতে অর্থ ব্যয় করবেন।
ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী
আওয়ামী লীগের মনোনীত মেয়র প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভী সম্ভাব্য নির্বাচনী খাতে ব্যয় ধরেছেন ২০ লাখ টাকা। এই অর্থের উৎস মেয়র হিসেবে প্রাপ্ত সম্মানী ও বেতনভাতা। নির্বাচনে পোস্টার সংখ্যা রেখেছেন ১ লাখ, এতে ব্যয় হবে ৫ লাখ টাকা। নির্বাচনী ক্যাম্প করবেন ৩টি, এতে খরচ হবে ৬০ হাজার টাকা। ক্যাম্পে কর্মীদের জন্য খরচ করবেন ৯০ হাজার টাকা, মোট ব্যয় হবে দেড় লাখ টাকা। কেন্দ্রীয় ক্যাম্প অফিসে কর্মীদের জন্য খরচ করবেন ১ লাখ টাকা। নির্বাচনী যাতায়াত খরচ করবেন ৫০ হাজার ও কর্মীদের জন্য খরচ করবেন ১ লাখ টাকা। আসবাবপত্র ভাড়া ধরেছেন ২০ হাজার টাকা।
এ ছাড়া বিশ্বাস প্রিন্টার্সে দেড় লাখ লিফলেট ছাপাবেন। এতে খরচ হবে ১ লাখ টাকা। একই প্রেসে হ্যান্ডবিল তৈরি করবেন ১ লাখ, যার খরচ ধরেছেন ৭৫ হাজার টাকা। ডিজিটাল ব্যানার তৈরি করবেন ২০০টি। যার মুদ্রণ খরচ ১ লাখ ২০ হাজার ও টানানো বাবদ খরচ ২০ হাজার টাকা। পথসভা করবেন ৫০টি, যার মাইক বাবদ খরচ ২০ হাজার টাকা। মাইকিংয়ের জন্য বাহনের খরচ ৫০ হাজার, কর্মীর খরচ ৫০ হাজার এবং মাইকিং ভাড়া ৩০ হাজার ধরা হয়েছে। পোর্ট্রেট তৈরি করা হবে ১০০টি, যার খরচ ধরা হয়েছে ৫০ হাজার টাকা। প্রতীক তৈরি করবেন ১০০টি, যার খরচ ৫০ হাজার টাকা। ৫০টি অফিসে আপ্যায়ন খরচ ধরেছেন দেড় লাখ টাকা। কর্মীর সংখ্যা দেখিয়েছেন ১ হাজার ৫০০ জন, তাদের পেছনে খরচ হবে ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা। জামানত, সিডি প্রিন্ট, সিডি ক্রয়, মনোহারি ও অন্যান্য খরচ রেখেছেন ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
তৈমূর আলম খন্দকার
স্বতন্ত্র প্রার্থী তৈমূর আলম খন্দকার তাঁর হলফনামায় সম্ভাব্য নির্বাচনী খরচ ধরেছেন ২০ লাখ টাকা। এর মধ্যে নিজের অর্থ রয়েছে ৫ লাখ, যার উৎস আইন পেশা ও বাড়িভাড়া। অন্যান্য উৎসের মধ্যে মেয়ে মার-ই-য়াম খন্দকার থেকে ১ লাখ, নুসরাত খন্দকার থেকে ৫ লাখ এবং দুজন স্বজন থেকে ১০ লাখ নিচ্ছেন।
নির্বাচনী খরচে তৈমূর ১ লাখ পোস্টার তৈরিতে ব্যয় করবেন ৩ লাখ টাকা। নির্বাচনী ক্যাম্প করবেন ২৭টি এবং তাতে ব্যয় হবে ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। ক্যাম্পের কর্মীদের জন্য খরচ ধরেছেন ১ লাখ ৫৪ হাজার টাকা। কেন্দ্রীয় ক্যাম্প স্থাপনে খরচ করবেন ৫ হাজার টাকা এবং অফিস কর্মীদের ব্যয় ৭৫ হাজার টাকা। নির্বাচনী এজেন্টের খরচ ১ লাখ ৮ হাজার টাকা, কর্মীদের সম্ভাব্য খরচ ১ লাখ টাকা। সভা আয়োজনের জন্য শ্রমিক পারিশ্রমিক রেখেছেন ৯০ হাজার টাকা এবং আসবাবের ভাড়া ৭৫ হাজার টাকা। মোল্লা প্রিন্টিং প্রেসে ২ লাখ লিফলেট তৈরিতে ব্যয় করবেন ৩৮ হাজার টাকা। একই প্রেসে ৫ লাখ হ্যান্ডবিল তৈরিতে ব্যয় করবেন দেড় লাখ টাকা। ডিজিটাল ১০০টি ব্যানার তৈরিতে খরচ করবেন ৪৫ হাজার টাকা ও টানানো বাবদ ১০ হাজার টাকা।
৩০টি পথসভায় মাইক বাবদ খরচ করবেন ৯০ হাজার টাকা। মাইকিংয়ের জন্য বাহন ভাড়া ২০ হাজার, ব্যক্তি পারিশ্রমিক দেড় লাখ এবং মাইকিং ভাড়া রেখেছেন ৭৫ হাজার টাকা। পোর্ট্রেট তৈরিতে খরচ রাখেননি তৈমূর। ২০০ প্রতীকের জন্য খরচ করবেন ৫০ হাজার টাকা। ১টি অফিসে আপ্যায়ন খরচ রেখেছেন ৩০ হাজার টাকা। ১০০ কর্মীর জন্য খরচ করবেন দেড় লাখ টাকা।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২১ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫