মো. হোসাইন আলী কাজী, আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনার আমতলীতে এ বছর আউশ ধানের ভালো ফলন হয়েছে। যত দূর চোখ যায় পাকা ধানের হলুদ মাঠ। বাজারে ধানের দামও ভালো। তাই কৃষকের মুখে হাসি। লাভবান হওয়ার আশা করছেন তাঁরা।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এ বছর আমতলীতে আউশ চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১১ হাজার ৫ হেক্টর। ওই লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে। গত বছরের তুলনায় এ বছর আমতলীতে আউশ ধানের আবাদ বেশি। আউশ ধান চাষের উপযুক্ত সময় বৈশাখ থেকে শুরু করে জ্যেষ্ঠ মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত। উচ্চ ফলনশীল জাতের বিরি-৪৮, চায়না ও গোড়াইল্লা ইরি ধান চাষ করছেন কৃষকেরা। বর্তমানে ধান কাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁরা।
কৃষকেরা বলেন, এক একর জমিতে উৎপাদন খরচ ৩০-৩৫ হাজার টাকা। ওই জমিতে ৫০-৬০ মণ ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। শুরুতেই বাজারে প্রতি মণ ধান ১ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে। বর্তমানে বাজারে ধানের দাম কিছুটা কম। সাড়ে ৪৬ কেজি মণের চায়না ধান ৯৫০ টাকা, বিরি-৪৮ ধান ৯৫০ টাকা এবং গোডাইল্লা ইরি ধান ৯৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
গত সোমবার উপজেলার কুকুয়া, হলদিয়া, চাওড়া, আমতলী সদর, গুলিশাখালী ও আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে, পাকা ধানে মাঠের পর মাঠ হলুদের সমারোহ। কৃষকেরা ধান কাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন।
আঠারোগাছিয়া ইউনিয়নের পশ্চিম সোনাখালী গ্রামের সোহেল রানা বলেন, ‘দুই একর জমিতে আউশ ধানের চাষ করেছি। ফলন ভালো হয়েছে। বাজারে সাড়ে ৪৬ কেজির প্রতি মণ ধান ৯৫০-৯৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দু-এক দিনের মধ্যে ধান কাটা শুরু করব।’
কুকুয়া ইউনিয়নের কেওয়াবুনিয়া গ্রামের ছালাম মাদবর বলেন, ‘এক একর জমিতে আউশ ধান চাষ করেছি। ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে এবং বাজারে ধানের দামও ভালো। আশা করি লাভবান হব।’
ব্যবসায়ী আব্দুল হালিম ও মো. ফয়সাল মৃধা বলেন, তিন জাতের ধান বাজারে বিক্রি হচ্ছে। চায়না ধান প্রতি মণ ৯৫০ টাকা, বিরি-৪৮ ধান ৯৫০ এবং গোডাইল্লা ইরি ৯৭০ টাকার বিক্রি হচ্ছে।
আমতলী উপজেলা আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. জাকির হোসেন বলেন, বাজারে বিআর-৪৮, চায়না ও গোডাইল্লা ইরি ধান বিক্রি হচ্ছে। শুরু থেকেই বাজারে ধানের দাম ভালো।
আমতলী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সি এম রেজাউল করিম বলেন, এ বছর আউশ ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১১ হাজার ৫ হেক্টর। ওই লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে। ধানের বাম্পার ফলন হওয়ায় ভবিষ্যতে চাষে আরও উৎসাহিত হবেন কৃষকেরা। বাজারে ধানের দাম ভালো থাকায় কৃষকেরা লাভবান হবেন।
বরগুনার আমতলীতে এ বছর আউশ ধানের ভালো ফলন হয়েছে। যত দূর চোখ যায় পাকা ধানের হলুদ মাঠ। বাজারে ধানের দামও ভালো। তাই কৃষকের মুখে হাসি। লাভবান হওয়ার আশা করছেন তাঁরা।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এ বছর আমতলীতে আউশ চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১১ হাজার ৫ হেক্টর। ওই লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে। গত বছরের তুলনায় এ বছর আমতলীতে আউশ ধানের আবাদ বেশি। আউশ ধান চাষের উপযুক্ত সময় বৈশাখ থেকে শুরু করে জ্যেষ্ঠ মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত। উচ্চ ফলনশীল জাতের বিরি-৪৮, চায়না ও গোড়াইল্লা ইরি ধান চাষ করছেন কৃষকেরা। বর্তমানে ধান কাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁরা।
কৃষকেরা বলেন, এক একর জমিতে উৎপাদন খরচ ৩০-৩৫ হাজার টাকা। ওই জমিতে ৫০-৬০ মণ ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। শুরুতেই বাজারে প্রতি মণ ধান ১ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে। বর্তমানে বাজারে ধানের দাম কিছুটা কম। সাড়ে ৪৬ কেজি মণের চায়না ধান ৯৫০ টাকা, বিরি-৪৮ ধান ৯৫০ টাকা এবং গোডাইল্লা ইরি ধান ৯৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
গত সোমবার উপজেলার কুকুয়া, হলদিয়া, চাওড়া, আমতলী সদর, গুলিশাখালী ও আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে, পাকা ধানে মাঠের পর মাঠ হলুদের সমারোহ। কৃষকেরা ধান কাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন।
আঠারোগাছিয়া ইউনিয়নের পশ্চিম সোনাখালী গ্রামের সোহেল রানা বলেন, ‘দুই একর জমিতে আউশ ধানের চাষ করেছি। ফলন ভালো হয়েছে। বাজারে সাড়ে ৪৬ কেজির প্রতি মণ ধান ৯৫০-৯৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দু-এক দিনের মধ্যে ধান কাটা শুরু করব।’
কুকুয়া ইউনিয়নের কেওয়াবুনিয়া গ্রামের ছালাম মাদবর বলেন, ‘এক একর জমিতে আউশ ধান চাষ করেছি। ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে এবং বাজারে ধানের দামও ভালো। আশা করি লাভবান হব।’
ব্যবসায়ী আব্দুল হালিম ও মো. ফয়সাল মৃধা বলেন, তিন জাতের ধান বাজারে বিক্রি হচ্ছে। চায়না ধান প্রতি মণ ৯৫০ টাকা, বিরি-৪৮ ধান ৯৫০ এবং গোডাইল্লা ইরি ৯৭০ টাকার বিক্রি হচ্ছে।
আমতলী উপজেলা আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. জাকির হোসেন বলেন, বাজারে বিআর-৪৮, চায়না ও গোডাইল্লা ইরি ধান বিক্রি হচ্ছে। শুরু থেকেই বাজারে ধানের দাম ভালো।
আমতলী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সি এম রেজাউল করিম বলেন, এ বছর আউশ ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১১ হাজার ৫ হেক্টর। ওই লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে। ধানের বাম্পার ফলন হওয়ায় ভবিষ্যতে চাষে আরও উৎসাহিত হবেন কৃষকেরা। বাজারে ধানের দাম ভালো থাকায় কৃষকেরা লাভবান হবেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪