নানিয়ারচর (রাঙামাটি) প্রতিনিধি
রাঙামাটির নানিয়ারচর উপজেলার চেঙ্গি নদীর ওপর নানিয়ারচর সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। আগামী বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি এই সেতুর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করার কথা রয়েছে। এদিকে উদ্বোধনের তারিখ নির্ধারিত হওয়ায় সেতু এলাকায় উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ৩১ অক্টোবর সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের নানিয়ারচরের চেঙ্গি নদীর ওপর সেতুটি নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছিলেন। এর দুই বছর পর ২০১৬ সালের ১ নভেম্বর থেকে সেনাবাহিনীর ২০ ইসিবি সেতু নির্মাণের তত্ত্বাবধান করছে। নির্মাণ শেষ হলে উদ্বোধনের প্রহর গুনছিল স্থানীয় বাসিন্দারা। এদিকে উদ্বোধনের দিন নির্ধারিত হওয়া উপলক্ষে সেতু এলাকায় উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
৫০০ মিটারের এই সেতু নির্মাণকারী সংস্থা মনিকো লিমিটেডের প্রজেক্ট ম্যানেজার প্রকৌশলী প্রদীপ কুমার পাল জানায়, প্রধানমন্ত্রী কাপ্তাই হ্রদের শাখা রাঙামাটির নানিয়ারচর উপজেলার চেঙ্গি নদীর নির্মিত সেতু উদ্বোধনে সম্মতি দিয়েছেন। ১২ জানুয়ারি সকাল ১০টার দিকে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি তিনি এই সেতু উদ্বোধন করবেন।
গতকাল রোববার সরেজমিনে দেখা গেছে, নানিয়ারচর সেতু এলাকায় সাজ সাজ রব পড়েছে। সন্ধ্যায় ঝলমল আলোয় আলোকিত হয়ে উঠছে নানিয়ারচর সেতুটি। উদ্বোধনের সাজসজ্জার বিষয়ে কর্মরত শ্রমিক মো. মামুন জানান, সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে কাঠের ও বাঁশের যাবতীয় কাজ চলছে। দু-এক দিনের মধ্যে সব কাজ সম্পন্ন হয়ে আসবে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য প্রিয়তোষ দত্ত জানান, সেতুটি নির্মাণের ফলে এখানকার সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত ফল আনারসের বাজারজাতে সুবিধা হচ্ছে। অর্থনৈতিকভাবে সফলতার পাশাপাশি সেতুটি দিয়ে জরুরি রোগীদের আসা-যাওয়ায় সুবিধা হচ্ছে।
নানিয়ারচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রগতি চাকমা বলেন, সেতুটি যোগাযোগব্যবস্থায় সফলতা এনেছে। পর্যটন খাতেও সফলতা আনছে। সেতু দেখতে দূরদূরন্ত থেকে পর্যটকেরা আসেন। সেতু সম্পন্নের আগে বোটে পারাপারে ব্যাপক সময় লাগত; যা অনেক কষ্টসাধ্য ছিল। তবে এই সেতু হওয়ার পর নানিয়ারচর থেকে লংগদু সড়কের কাজ সম্পন্ন হলে তিন উপজেলার যোগাযোগব্যবস্থা সুগম হবে।
২০ ইসিবি জোনের অধিনায়ক লে. কর্নেল আমজাদ হোসেন দিদার (বিএসপি) (পিএসসি) জানান, মূল সেতু, সংযোগ সড়কের নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ১২ জানুয়ারি এই সেতুর উদ্বোধন করবেন। এখন শেষ মুহূর্তে সেতু এলাকায় সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ চলছে।
রাঙামাটির নানিয়ারচর উপজেলার চেঙ্গি নদীর ওপর নানিয়ারচর সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। আগামী বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি এই সেতুর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করার কথা রয়েছে। এদিকে উদ্বোধনের তারিখ নির্ধারিত হওয়ায় সেতু এলাকায় উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ৩১ অক্টোবর সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের নানিয়ারচরের চেঙ্গি নদীর ওপর সেতুটি নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছিলেন। এর দুই বছর পর ২০১৬ সালের ১ নভেম্বর থেকে সেনাবাহিনীর ২০ ইসিবি সেতু নির্মাণের তত্ত্বাবধান করছে। নির্মাণ শেষ হলে উদ্বোধনের প্রহর গুনছিল স্থানীয় বাসিন্দারা। এদিকে উদ্বোধনের দিন নির্ধারিত হওয়া উপলক্ষে সেতু এলাকায় উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
৫০০ মিটারের এই সেতু নির্মাণকারী সংস্থা মনিকো লিমিটেডের প্রজেক্ট ম্যানেজার প্রকৌশলী প্রদীপ কুমার পাল জানায়, প্রধানমন্ত্রী কাপ্তাই হ্রদের শাখা রাঙামাটির নানিয়ারচর উপজেলার চেঙ্গি নদীর নির্মিত সেতু উদ্বোধনে সম্মতি দিয়েছেন। ১২ জানুয়ারি সকাল ১০টার দিকে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি তিনি এই সেতু উদ্বোধন করবেন।
গতকাল রোববার সরেজমিনে দেখা গেছে, নানিয়ারচর সেতু এলাকায় সাজ সাজ রব পড়েছে। সন্ধ্যায় ঝলমল আলোয় আলোকিত হয়ে উঠছে নানিয়ারচর সেতুটি। উদ্বোধনের সাজসজ্জার বিষয়ে কর্মরত শ্রমিক মো. মামুন জানান, সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে কাঠের ও বাঁশের যাবতীয় কাজ চলছে। দু-এক দিনের মধ্যে সব কাজ সম্পন্ন হয়ে আসবে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য প্রিয়তোষ দত্ত জানান, সেতুটি নির্মাণের ফলে এখানকার সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত ফল আনারসের বাজারজাতে সুবিধা হচ্ছে। অর্থনৈতিকভাবে সফলতার পাশাপাশি সেতুটি দিয়ে জরুরি রোগীদের আসা-যাওয়ায় সুবিধা হচ্ছে।
নানিয়ারচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রগতি চাকমা বলেন, সেতুটি যোগাযোগব্যবস্থায় সফলতা এনেছে। পর্যটন খাতেও সফলতা আনছে। সেতু দেখতে দূরদূরন্ত থেকে পর্যটকেরা আসেন। সেতু সম্পন্নের আগে বোটে পারাপারে ব্যাপক সময় লাগত; যা অনেক কষ্টসাধ্য ছিল। তবে এই সেতু হওয়ার পর নানিয়ারচর থেকে লংগদু সড়কের কাজ সম্পন্ন হলে তিন উপজেলার যোগাযোগব্যবস্থা সুগম হবে।
২০ ইসিবি জোনের অধিনায়ক লে. কর্নেল আমজাদ হোসেন দিদার (বিএসপি) (পিএসসি) জানান, মূল সেতু, সংযোগ সড়কের নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ১২ জানুয়ারি এই সেতুর উদ্বোধন করবেন। এখন শেষ মুহূর্তে সেতু এলাকায় সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ চলছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪