রিক্তা রিচি, ঢাকা
দোকান শব্দটি শুনলে একটি ছোট্ট ঘরের কথা মনে পড়ে। যেখানে থাকে অনেক রকম জিনিসপত্র। কিন্তু কালে কালে আমরা দেখেছি দোকানগুলো ঢুকে গেছে অনলাইনে। এখন ঘর না থাকলেও দোকান থাকতে পারে। তাতে মালামালও থাকতে পারে। সেটা বিক্রিও হতে পারে। এমনকি তা যদি খাবার জিনিসও হয়।
রেবেকা সুলতানা ইভার মিষ্টির দোকান সেরকমই, মূলত ফেসবুককেন্দ্রিক। তাঁর দোকানের নাম ‘মনটা করে খাই খাই।’ এ দোকানের একমাত্র সদাই মিষ্টি। কোন মিষ্টি নেই সেখানে? রসগোল্লা, সন্দেশ, আমভোগ মিষ্টি, গুড়ের ছানার জিলাপি, পুডিং, গোলাপজাম, কালো জাম, কাঁচাগোল্লা, আম মোহিনী, রসমালাই, মালাইচপ, গুড়ের সর মালাইসহ অনেক কিছু আছে। ইভার নিজের বানানো মিষ্টি তো আছেই। আবার চাইলে আপনি নিজেও বানিয়ে নিতে পারেন আপনার পছন্দ ও চাহিদামতো যেকোনো মিষ্টি।
যেভাবে শুরু
পড়াশোনা শেষ করে বেসরকারি ব্যাংকে কর্মরত ছিলেন রেবেকা সুলতানা ইভা। বিয়ের পর সন্তানের মা হলে চাকরি ছেড়ে দেন তিনি। এ সময় তিনি খেয়াল করেন, শ্বশুরবাড়ির মানুষেরা মিষ্টি খেতে দারুণ পছন্দ করেন। এ সময়েই শখের বসে তিনি একটি প্রফেশনাল কোর্স করেন। সেই কোর্স করার পর থেকে বাসায় মিষ্টি বানাতেন। সেসব মিষ্টি খেয়ে একান্নবর্তী শ্বশুরবাড়ির মানুষেরা বেশ প্রশংসা করতেন। সন্তান কিছুটা বড় হলে যখন তিনি ঘরে বসে অর্থ আয় করার পথ খুঁজতে থাকেন, সে সময় এই প্রশংসাকে পুঁজি করে তিনি খুঁজে নেন অর্থ উপার্জনের পথ। পরিবারের সদস্যরাও সে বিষয়ে অনুপ্রেরণা ও সাহস দিয়েছেন। ঘরে বসে আয় করার মাধ্যম হিসেবে বেছে নেন অনলাইন ব্যবসাকে। স্বামীর অনুপ্রেরণায় ‘মনটা করে খাই খাই’ নামের ফেসবুক পেজ দিয়ে যাত্রা শুরু করেন তিনি।
মিষ্টির প্রতি মানুষের সহজাত একটা আকর্ষণ আছে বলে মনে করেন ইভা। সে জন্য মানুষ যেখানেই যায়, সেখানেই মিষ্টি খাওয়ার চেষ্টা করে। আবার পরিবারের জন্যও কিনে আনার চেষ্টা করে। এ বিষয়টি তাঁকে বেশ ভাবিয়েছে। মিষ্টি বানিয়ে বিক্রি করার চিন্তাটা এখান থেকেও এসেছে কিছুটা হলেও—জানান ইভা।
রংপুরের মেয়ে রেবেকা সুলতানার জন্ম ও বেড়ে ওঠা ঢাকার সাভারে। পড়াশোনা করেছেন মিরপুর বাঙলা কলেজ থেকে। ‘মনটা করে খাই খাই’ নামে ফেসবুক পেজটি খুলেছেন ২০১৮ সালে। তবে করোনাকালীন দুর্দিন কাটিয়ে ব্যবসা পুরোদমে শুরু করেছেন ২০২১ সাল থেকে। মাত্র ৫ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে ব্যবসা শুরু করলেও ব্যবসা বেশ ভালোই চলছে এখন। যে পরিমাণ টাকা প্রতি মাসে ঘরে আসে, তাতে সন্তুষ্ট ইভা।
ইভা একাই সামলান তাঁর ব্যবসা। রোজ দুই থেকে তিনটা অর্ডার রাখেন। তবে সামনে আরও অনেককে যুক্ত করে ব্যবসার পরিধি বাড়ানোর চেষ্টা চালাবেন বলে পরিকল্পনা করেছেন তিনি।
রেবেকা সুলতানা ইভা জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত তেমন কোনো ঝামেলা ছাড়াই তিনি চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁর মিষ্টির ব্যবসা। স্বামী তাঁর ব্যবসায়িক অংশীদার। এমনকি তাঁর ৫ বছর বয়সী ছেলে রইনীল তাঁকে উৎসাহ দেয়।
উদ্যোক্তা-জীবন ভীষণ উপভোগ করছেন ইভা। এই কাজ তাঁকে ভালো থাকতে সাহায্য করছে মানসিকভাবে।
দোকান শব্দটি শুনলে একটি ছোট্ট ঘরের কথা মনে পড়ে। যেখানে থাকে অনেক রকম জিনিসপত্র। কিন্তু কালে কালে আমরা দেখেছি দোকানগুলো ঢুকে গেছে অনলাইনে। এখন ঘর না থাকলেও দোকান থাকতে পারে। তাতে মালামালও থাকতে পারে। সেটা বিক্রিও হতে পারে। এমনকি তা যদি খাবার জিনিসও হয়।
রেবেকা সুলতানা ইভার মিষ্টির দোকান সেরকমই, মূলত ফেসবুককেন্দ্রিক। তাঁর দোকানের নাম ‘মনটা করে খাই খাই।’ এ দোকানের একমাত্র সদাই মিষ্টি। কোন মিষ্টি নেই সেখানে? রসগোল্লা, সন্দেশ, আমভোগ মিষ্টি, গুড়ের ছানার জিলাপি, পুডিং, গোলাপজাম, কালো জাম, কাঁচাগোল্লা, আম মোহিনী, রসমালাই, মালাইচপ, গুড়ের সর মালাইসহ অনেক কিছু আছে। ইভার নিজের বানানো মিষ্টি তো আছেই। আবার চাইলে আপনি নিজেও বানিয়ে নিতে পারেন আপনার পছন্দ ও চাহিদামতো যেকোনো মিষ্টি।
যেভাবে শুরু
পড়াশোনা শেষ করে বেসরকারি ব্যাংকে কর্মরত ছিলেন রেবেকা সুলতানা ইভা। বিয়ের পর সন্তানের মা হলে চাকরি ছেড়ে দেন তিনি। এ সময় তিনি খেয়াল করেন, শ্বশুরবাড়ির মানুষেরা মিষ্টি খেতে দারুণ পছন্দ করেন। এ সময়েই শখের বসে তিনি একটি প্রফেশনাল কোর্স করেন। সেই কোর্স করার পর থেকে বাসায় মিষ্টি বানাতেন। সেসব মিষ্টি খেয়ে একান্নবর্তী শ্বশুরবাড়ির মানুষেরা বেশ প্রশংসা করতেন। সন্তান কিছুটা বড় হলে যখন তিনি ঘরে বসে অর্থ আয় করার পথ খুঁজতে থাকেন, সে সময় এই প্রশংসাকে পুঁজি করে তিনি খুঁজে নেন অর্থ উপার্জনের পথ। পরিবারের সদস্যরাও সে বিষয়ে অনুপ্রেরণা ও সাহস দিয়েছেন। ঘরে বসে আয় করার মাধ্যম হিসেবে বেছে নেন অনলাইন ব্যবসাকে। স্বামীর অনুপ্রেরণায় ‘মনটা করে খাই খাই’ নামের ফেসবুক পেজ দিয়ে যাত্রা শুরু করেন তিনি।
মিষ্টির প্রতি মানুষের সহজাত একটা আকর্ষণ আছে বলে মনে করেন ইভা। সে জন্য মানুষ যেখানেই যায়, সেখানেই মিষ্টি খাওয়ার চেষ্টা করে। আবার পরিবারের জন্যও কিনে আনার চেষ্টা করে। এ বিষয়টি তাঁকে বেশ ভাবিয়েছে। মিষ্টি বানিয়ে বিক্রি করার চিন্তাটা এখান থেকেও এসেছে কিছুটা হলেও—জানান ইভা।
রংপুরের মেয়ে রেবেকা সুলতানার জন্ম ও বেড়ে ওঠা ঢাকার সাভারে। পড়াশোনা করেছেন মিরপুর বাঙলা কলেজ থেকে। ‘মনটা করে খাই খাই’ নামে ফেসবুক পেজটি খুলেছেন ২০১৮ সালে। তবে করোনাকালীন দুর্দিন কাটিয়ে ব্যবসা পুরোদমে শুরু করেছেন ২০২১ সাল থেকে। মাত্র ৫ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে ব্যবসা শুরু করলেও ব্যবসা বেশ ভালোই চলছে এখন। যে পরিমাণ টাকা প্রতি মাসে ঘরে আসে, তাতে সন্তুষ্ট ইভা।
ইভা একাই সামলান তাঁর ব্যবসা। রোজ দুই থেকে তিনটা অর্ডার রাখেন। তবে সামনে আরও অনেককে যুক্ত করে ব্যবসার পরিধি বাড়ানোর চেষ্টা চালাবেন বলে পরিকল্পনা করেছেন তিনি।
রেবেকা সুলতানা ইভা জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত তেমন কোনো ঝামেলা ছাড়াই তিনি চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁর মিষ্টির ব্যবসা। স্বামী তাঁর ব্যবসায়িক অংশীদার। এমনকি তাঁর ৫ বছর বয়সী ছেলে রইনীল তাঁকে উৎসাহ দেয়।
উদ্যোক্তা-জীবন ভীষণ উপভোগ করছেন ইভা। এই কাজ তাঁকে ভালো থাকতে সাহায্য করছে মানসিকভাবে।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২১ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫