মনজুরুল ইসলাম, ঢাকা
সৌদি এয়ারলাইনস ডেডিকেটেড বা বিশেষ কাজে নিয়োজিত ফ্লাইটের ভাড়া নিলেও হজযাত্রী পরিবহন করছে নিয়মিত বাণিজ্যিক ফ্লাইটে। ঢাকা থেকে সরাসরি জেদ্দা পৌঁছানোর কথা থাকলেও বাণিজ্যিক ফ্লাইটে যাওয়া হজযাত্রীদের ট্রানজিট নিতে হচ্ছে রিয়াদে। পাশাপাশি লাগেজ সংগ্রহ, ইমিগ্রেশনসহ নানা জটিলতা ভোগ করতে হচ্ছে ওই হজযাত্রীদের।
জানা গেছে, ৭০ জন হজযাত্রী নিয়ে সৌদি এয়ারলাইনসের নিয়মিত বাণিজ্যিক ফ্লাইট এসভি-৮০৫ ঢাকা থেকে ছেড়ে যায় গত সোমবার রাত ১টায় (১৩ জুন প্রথম প্রহরের পর)। রিয়াদ বিমানবন্দরে যাত্রীদের ইমিগ্রেশন কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হয়। সূচি অনুযায়ী, রিয়াদ বিমানবন্দরে তাঁদের ৬ ঘণ্টা অপেক্ষার পর সৌদি এয়ারলাইনসের আরেকটি অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটে (এসভি ১০২৭) প্রায় ২ ঘণ্টা উড়ে জেদ্দায় পৌঁছাতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশে সৌদি এয়ারলাইনসের জেনারেল সেলস এজেন্ট (জিএসএ) ইউনাইটেড লিংক লিমিটেডের কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সৌদি এয়ারলাইনসের ডেডিকেটেড হজ ফ্লাইটের কিছু ক্যাপাসিটি লস হয়েছে, সেটা অ্যাডজাস্ট করতেই কমার্শিয়াল ফ্লাইটে হজযাত্রী নেওয়া হচ্ছে। ধর্ম মন্ত্রণালয়কে জানিয়েই নেওয়া হচ্ছে। ঢাকা থেকে কমার্শিয়াল ফ্লাইটে হজযাত্রীরা রিয়াদে যাচ্ছেন, সেখান থেকে ডমেস্টিক ফ্লাইটে জেদ্দায় যাবেন।’
হজযাত্রীদের বিশেষ ফ্লাইটে বহন করার বাধ্যবাধকতার কারণেই নিয়মিত বাণিজ্যিক ফ্লাইটের চেয়ে বেশি ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে।
আশকোনা হজক্যাম্প সূত্রে জানা গেছে, অনুমতিপ্রাপ্ত এয়ারলাইনসগুলো ডেডিকেটেড ফ্লাইটের মাধ্যমে হজযাত্রী বহন করবে। হজযাত্রীদের চেক ইন ও বাংলাদেশ অংশের ইমিগ্রেশন হচ্ছে আশকোনা হজক্যাম্পে।
অন্যদিকে ‘রোড টু মক্কা’র আওতায় হজযাত্রীদের সৌদি অংশের ইমিগ্রেশনও সম্পন্ন হয় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। ফলে হজযাত্রীদের সৌদি আরবে পৌঁছে কোনো জটিলতা ছাড়াই বিমানবন্দর থেকে সরাসরি হোটেলে চলে যেতে পারার কথা। হজযাত্রীদের সৌদি আরবে বিমানবন্দরে লাগেজ সংগ্রহ করতে হয় না। তাঁদের লাগেজও পৌঁছে দেওয়া হয় হোটেলে। বাণিজ্যিক ফ্লাইটে হজযাত্রী বহন করলে এ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হন হজযাত্রীর। সৌদি আরবে লাগেজ সংগ্রহ, ইমিগ্রেশনসহ নানা জটিলতার মধ্যে পড়তে হবে তাঁদের।
আশকোনায় হজ অফিসের পরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘হজযাত্রীদের ডেডিকেটেড ফ্লাইটের মাধ্যমে সৌদি আরবে নিতে হবে, এটা ধর্ম মন্ত্রণালয়ের নিয়ম। বাণিজ্যিক ফ্লাইটে হজযাত্রী বহনের বিষয়টি সৌদি এয়ারলাইনস আমাদের জানায়নি।’
এদিকে ক্যাপাসিটি লস সামলে অতিরিক্ত হজ ফ্লাইটের ব্যবস্থা করতে সৌদি এয়ারলাইনসকে ৩ জুন নির্দেশনা দিয়েছিল ধর্ম মন্ত্রণালয়। একই রকম নির্দেশনা দেওয়া হয় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসকেও। ইতিমধ্যে সৌদি আরবে আবেদন করে ফ্লাইটের সংখ্যা বাড়ানোর অনুমতি চেয়েছে বিমান।
হজ এজেন্সিগুলো বলছে, সরকার হজযাত্রীদের কষ্ট কমাতেই ডেডিকেটেড ফ্লাইটের নিয়ম করেছে, এ জন্য বিমানভাড়াও অনেক বেশি। সেটি না করে হজযাত্রীদের বাণিজ্যিক ফ্লাইটে নেওয়া হলে তাঁদের কষ্ট হবে অনেক বেশি। সৌদি এয়ারলাইনস নিয়ম না মেনে হজযাত্রীদের দুর্ভোগের মধ্যে ফেলেছে।
সৌদি এয়ারলাইনস ডেডিকেটেড বা বিশেষ কাজে নিয়োজিত ফ্লাইটের ভাড়া নিলেও হজযাত্রী পরিবহন করছে নিয়মিত বাণিজ্যিক ফ্লাইটে। ঢাকা থেকে সরাসরি জেদ্দা পৌঁছানোর কথা থাকলেও বাণিজ্যিক ফ্লাইটে যাওয়া হজযাত্রীদের ট্রানজিট নিতে হচ্ছে রিয়াদে। পাশাপাশি লাগেজ সংগ্রহ, ইমিগ্রেশনসহ নানা জটিলতা ভোগ করতে হচ্ছে ওই হজযাত্রীদের।
জানা গেছে, ৭০ জন হজযাত্রী নিয়ে সৌদি এয়ারলাইনসের নিয়মিত বাণিজ্যিক ফ্লাইট এসভি-৮০৫ ঢাকা থেকে ছেড়ে যায় গত সোমবার রাত ১টায় (১৩ জুন প্রথম প্রহরের পর)। রিয়াদ বিমানবন্দরে যাত্রীদের ইমিগ্রেশন কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হয়। সূচি অনুযায়ী, রিয়াদ বিমানবন্দরে তাঁদের ৬ ঘণ্টা অপেক্ষার পর সৌদি এয়ারলাইনসের আরেকটি অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটে (এসভি ১০২৭) প্রায় ২ ঘণ্টা উড়ে জেদ্দায় পৌঁছাতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশে সৌদি এয়ারলাইনসের জেনারেল সেলস এজেন্ট (জিএসএ) ইউনাইটেড লিংক লিমিটেডের কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সৌদি এয়ারলাইনসের ডেডিকেটেড হজ ফ্লাইটের কিছু ক্যাপাসিটি লস হয়েছে, সেটা অ্যাডজাস্ট করতেই কমার্শিয়াল ফ্লাইটে হজযাত্রী নেওয়া হচ্ছে। ধর্ম মন্ত্রণালয়কে জানিয়েই নেওয়া হচ্ছে। ঢাকা থেকে কমার্শিয়াল ফ্লাইটে হজযাত্রীরা রিয়াদে যাচ্ছেন, সেখান থেকে ডমেস্টিক ফ্লাইটে জেদ্দায় যাবেন।’
হজযাত্রীদের বিশেষ ফ্লাইটে বহন করার বাধ্যবাধকতার কারণেই নিয়মিত বাণিজ্যিক ফ্লাইটের চেয়ে বেশি ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে।
আশকোনা হজক্যাম্প সূত্রে জানা গেছে, অনুমতিপ্রাপ্ত এয়ারলাইনসগুলো ডেডিকেটেড ফ্লাইটের মাধ্যমে হজযাত্রী বহন করবে। হজযাত্রীদের চেক ইন ও বাংলাদেশ অংশের ইমিগ্রেশন হচ্ছে আশকোনা হজক্যাম্পে।
অন্যদিকে ‘রোড টু মক্কা’র আওতায় হজযাত্রীদের সৌদি অংশের ইমিগ্রেশনও সম্পন্ন হয় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। ফলে হজযাত্রীদের সৌদি আরবে পৌঁছে কোনো জটিলতা ছাড়াই বিমানবন্দর থেকে সরাসরি হোটেলে চলে যেতে পারার কথা। হজযাত্রীদের সৌদি আরবে বিমানবন্দরে লাগেজ সংগ্রহ করতে হয় না। তাঁদের লাগেজও পৌঁছে দেওয়া হয় হোটেলে। বাণিজ্যিক ফ্লাইটে হজযাত্রী বহন করলে এ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হন হজযাত্রীর। সৌদি আরবে লাগেজ সংগ্রহ, ইমিগ্রেশনসহ নানা জটিলতার মধ্যে পড়তে হবে তাঁদের।
আশকোনায় হজ অফিসের পরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘হজযাত্রীদের ডেডিকেটেড ফ্লাইটের মাধ্যমে সৌদি আরবে নিতে হবে, এটা ধর্ম মন্ত্রণালয়ের নিয়ম। বাণিজ্যিক ফ্লাইটে হজযাত্রী বহনের বিষয়টি সৌদি এয়ারলাইনস আমাদের জানায়নি।’
এদিকে ক্যাপাসিটি লস সামলে অতিরিক্ত হজ ফ্লাইটের ব্যবস্থা করতে সৌদি এয়ারলাইনসকে ৩ জুন নির্দেশনা দিয়েছিল ধর্ম মন্ত্রণালয়। একই রকম নির্দেশনা দেওয়া হয় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসকেও। ইতিমধ্যে সৌদি আরবে আবেদন করে ফ্লাইটের সংখ্যা বাড়ানোর অনুমতি চেয়েছে বিমান।
হজ এজেন্সিগুলো বলছে, সরকার হজযাত্রীদের কষ্ট কমাতেই ডেডিকেটেড ফ্লাইটের নিয়ম করেছে, এ জন্য বিমানভাড়াও অনেক বেশি। সেটি না করে হজযাত্রীদের বাণিজ্যিক ফ্লাইটে নেওয়া হলে তাঁদের কষ্ট হবে অনেক বেশি। সৌদি এয়ারলাইনস নিয়ম না মেনে হজযাত্রীদের দুর্ভোগের মধ্যে ফেলেছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪