রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
রাউজানের নোয়াজিষপুর ইউনিয়নের পশ্চিম নদিমপুর এলাকায় তেলপারই খালের ওপর নির্মিত ছবুর চেয়ারম্যান সেতুর গোড়া থেকে মাটি সরে গেছে। তিন বছর আগে সেতুর পশ্চিমাংশের গোড়া থেকে মাটি ধসে গেলেও তা সংস্কারের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের। এ অবস্থায় চলাচলের ক্ষেত্রে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন তাঁরা।
উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশলীর কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০০৯ সালে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের প্রকল্পে সেতুটি নির্মাণ করা হয়। ২০১৯ সালে বর্ষা মৌসুমে পাহাড়ি ঢলের স্রোতে সেতুর পশ্চিমাংশের গোড়া থেকে মাটি সরে গিয়ে বড় গর্তের সৃষ্টি হয়। এরপর থেকে সেতুটির ক্ষতিগ্রস্ত জায়গা মেরামতের কোনো উদ্যোগ নেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ধসে পড়া স্থানে কাঠের তক্তা বসিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন স্থানীয়রা। এ অবস্থায় চলাচল করতে গিয়ে ছোট-খাটো দুর্ঘটনাও ঘটেছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে কিছুদিন আগে স্থানীয় যুবলীগ নেতা হাসান উর রশিদ চৌধুরীর নিজ অর্থায়নে ধসে পড়া স্থানে কাঠের সাঁকো বসিয়ে চলাচলের ব্যবস্থা করে দেন। এলাকাবাসীর আশঙ্কা, শিগগিরই সেতুটির ওই অংশ মেরামত করা না হলে যে কোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।
নদিমপুর গ্রামের সোহেল রানা নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘নির্মাণের পর থেকে সেতুটি দিয়ে রাউজানের বাসিন্দা ছাড়াও হাটহাজারীর লাঙ্গলমোড়া, ফটিকছড়ির তেলপারইর বাসিন্দারা চলাচল করেন। সেতুটির পশ্চিম দিকের গোড়া থেকে মাটি সরে যাওয়ায় এসব এলাকার হাজার হাজার মানুষ চলাচলের ক্ষেত্রে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। বড় ও মাঝারি আকারের যানবাহন তো দূরের কথা ছোট আকারের যানবাহন চলাচলেও বাধার মুখে পড়তে হচ্ছে। আমরা শিগগিরই এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ চাই।’
সেলিম হায়দার নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘কয়েক বছর ধরে সেতুটি এমন অবস্থায় পড়ে আছে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল ও পানির স্রোতে সেতুর গোড়া থেকে মাটি সরে গেছে। এ অবস্থায় আমরা বেশ ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছি। কিছুদিন আগে কাঠের পাটাতন বসানো হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত অংশটি মেরামত করা হলে সবার সুবিধা হতো।’
এ বিষয়ে রাউজান উপজেলা প্রকৌশলী মো. আবুল কালাম বলেন, ‘আমি ও স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের কর্মকর্তারাসহ সেতুটির ক্ষতিগ্রস্ত অংশ পরিদর্শন করেছি। ধসে যাওয়া অংশ পুনর্নির্মাণের জন্য ইতিমধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর কাছে প্রস্তাবনা পাঠিয়েছি। এখনো প্রকল্পের অনুমোদন ও অর্থ বরাদ্দ পাইনি। অনুমোদন পেলে মেরামতের কাজ শুরু করা হবে।’
রাউজানের নোয়াজিষপুর ইউনিয়নের পশ্চিম নদিমপুর এলাকায় তেলপারই খালের ওপর নির্মিত ছবুর চেয়ারম্যান সেতুর গোড়া থেকে মাটি সরে গেছে। তিন বছর আগে সেতুর পশ্চিমাংশের গোড়া থেকে মাটি ধসে গেলেও তা সংস্কারের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের। এ অবস্থায় চলাচলের ক্ষেত্রে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন তাঁরা।
উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশলীর কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০০৯ সালে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের প্রকল্পে সেতুটি নির্মাণ করা হয়। ২০১৯ সালে বর্ষা মৌসুমে পাহাড়ি ঢলের স্রোতে সেতুর পশ্চিমাংশের গোড়া থেকে মাটি সরে গিয়ে বড় গর্তের সৃষ্টি হয়। এরপর থেকে সেতুটির ক্ষতিগ্রস্ত জায়গা মেরামতের কোনো উদ্যোগ নেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ধসে পড়া স্থানে কাঠের তক্তা বসিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন স্থানীয়রা। এ অবস্থায় চলাচল করতে গিয়ে ছোট-খাটো দুর্ঘটনাও ঘটেছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে কিছুদিন আগে স্থানীয় যুবলীগ নেতা হাসান উর রশিদ চৌধুরীর নিজ অর্থায়নে ধসে পড়া স্থানে কাঠের সাঁকো বসিয়ে চলাচলের ব্যবস্থা করে দেন। এলাকাবাসীর আশঙ্কা, শিগগিরই সেতুটির ওই অংশ মেরামত করা না হলে যে কোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।
নদিমপুর গ্রামের সোহেল রানা নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘নির্মাণের পর থেকে সেতুটি দিয়ে রাউজানের বাসিন্দা ছাড়াও হাটহাজারীর লাঙ্গলমোড়া, ফটিকছড়ির তেলপারইর বাসিন্দারা চলাচল করেন। সেতুটির পশ্চিম দিকের গোড়া থেকে মাটি সরে যাওয়ায় এসব এলাকার হাজার হাজার মানুষ চলাচলের ক্ষেত্রে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। বড় ও মাঝারি আকারের যানবাহন তো দূরের কথা ছোট আকারের যানবাহন চলাচলেও বাধার মুখে পড়তে হচ্ছে। আমরা শিগগিরই এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ চাই।’
সেলিম হায়দার নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘কয়েক বছর ধরে সেতুটি এমন অবস্থায় পড়ে আছে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল ও পানির স্রোতে সেতুর গোড়া থেকে মাটি সরে গেছে। এ অবস্থায় আমরা বেশ ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছি। কিছুদিন আগে কাঠের পাটাতন বসানো হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত অংশটি মেরামত করা হলে সবার সুবিধা হতো।’
এ বিষয়ে রাউজান উপজেলা প্রকৌশলী মো. আবুল কালাম বলেন, ‘আমি ও স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের কর্মকর্তারাসহ সেতুটির ক্ষতিগ্রস্ত অংশ পরিদর্শন করেছি। ধসে যাওয়া অংশ পুনর্নির্মাণের জন্য ইতিমধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর কাছে প্রস্তাবনা পাঠিয়েছি। এখনো প্রকল্পের অনুমোদন ও অর্থ বরাদ্দ পাইনি। অনুমোদন পেলে মেরামতের কাজ শুরু করা হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪