নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চার দিনের ভারত সফর শেষে দেশে ফিরেছে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিদল। ভারতের ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) সভাপতি জেপি নাড্ডা, দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করসহ গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের সঙ্গে সেখানে প্রতিনিধিদলের বৈঠক হয়। দেশে ফেরা আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতির গভীর পর্যবেক্ষণ করছে ভারত। একই সঙ্গে বাংলাদেশের সঙ্গে চীনের সম্পর্কের বিষয়েও ভারত জানতে চায়। জবাবে আওয়ামী লীগের নেতারা বোঝানোর চেষ্টা করেছেন, চীনের সঙ্গে সম্পর্ক পুরোপুরি অর্থনৈতিক।
বিজেপির আমন্ত্রণে ৬ থেকে ৯ আগস্ট পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল ভারত সফর করে। দলের অন্য সদস্যরা হলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ, উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য আরমা দত্ত, সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী ও কার্যনির্বাহী সদস্য মেরিনা জাহান।
সফরের বিষয়ে গতকাল রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করা হয়। সেখানে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, সফরে তাঁরা জেনেছেন যে ভারত বাংলাদেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা চায়।
কৃষিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ভারত পার্শ্ববর্তী দেশ। তাদের সাথে আমাদের কানেকটিভিটি অনেক বেশি। পার্সন টু পার্সন কানেকশন, আপনারা জানেন। বাংলাদেশে কী হচ্ছে, তারা সবকিছু জানে। রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক কিছু বিষয়ে তারা জানে। তাদের আগ্রহ আছে।’
বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ভারতের ভূমিকা কী থাকবে, এমন প্রশ্নের জবাবে কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘এখানে ভারতের কিছু করার নাই। ভারত নির্বাচনে কী করবে? তাদের কিছু করার নাই। তারা কোনো মন্তব্য করে নাই।’
সংবাদ সম্মেলনে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘ভারতের জন্য চীন সব সময় দুশ্চিন্তার ফ্যাক্টর। সে জন্যই তাদের সীমান্তে মাঝেমধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয়। আমরা বলেছি, আমাদের পররাষ্ট্রনীতি সবার সাথে বন্ধুত্ব, কারও সাথে শত্রুতা নয়।’
ভারতের ক্ষমতাসীন দলের নেতা ও সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা বাংলাদেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার ওপর জোর দিয়েছেন বলে সফরকারী একাধিক সদস্য আজকের পত্রিকাকে জানান। তাঁরা বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি, র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞাসহ দেশটির চাপের বিষয়টি আলোচনায় এসেছে। জবাবে ভারতের নেতারা জানিয়েছেন, তাঁরা তাঁদের মতো করে এই বিষয়ে কাজ করছেন। আস্তে আস্তে এর প্রভাব দেখা যাবে।
চার দিনের ভারত সফর শেষে দেশে ফিরেছে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিদল। ভারতের ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) সভাপতি জেপি নাড্ডা, দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করসহ গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের সঙ্গে সেখানে প্রতিনিধিদলের বৈঠক হয়। দেশে ফেরা আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতির গভীর পর্যবেক্ষণ করছে ভারত। একই সঙ্গে বাংলাদেশের সঙ্গে চীনের সম্পর্কের বিষয়েও ভারত জানতে চায়। জবাবে আওয়ামী লীগের নেতারা বোঝানোর চেষ্টা করেছেন, চীনের সঙ্গে সম্পর্ক পুরোপুরি অর্থনৈতিক।
বিজেপির আমন্ত্রণে ৬ থেকে ৯ আগস্ট পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল ভারত সফর করে। দলের অন্য সদস্যরা হলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ, উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য আরমা দত্ত, সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী ও কার্যনির্বাহী সদস্য মেরিনা জাহান।
সফরের বিষয়ে গতকাল রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করা হয়। সেখানে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, সফরে তাঁরা জেনেছেন যে ভারত বাংলাদেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা চায়।
কৃষিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ভারত পার্শ্ববর্তী দেশ। তাদের সাথে আমাদের কানেকটিভিটি অনেক বেশি। পার্সন টু পার্সন কানেকশন, আপনারা জানেন। বাংলাদেশে কী হচ্ছে, তারা সবকিছু জানে। রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক কিছু বিষয়ে তারা জানে। তাদের আগ্রহ আছে।’
বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ভারতের ভূমিকা কী থাকবে, এমন প্রশ্নের জবাবে কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘এখানে ভারতের কিছু করার নাই। ভারত নির্বাচনে কী করবে? তাদের কিছু করার নাই। তারা কোনো মন্তব্য করে নাই।’
সংবাদ সম্মেলনে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘ভারতের জন্য চীন সব সময় দুশ্চিন্তার ফ্যাক্টর। সে জন্যই তাদের সীমান্তে মাঝেমধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয়। আমরা বলেছি, আমাদের পররাষ্ট্রনীতি সবার সাথে বন্ধুত্ব, কারও সাথে শত্রুতা নয়।’
ভারতের ক্ষমতাসীন দলের নেতা ও সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা বাংলাদেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার ওপর জোর দিয়েছেন বলে সফরকারী একাধিক সদস্য আজকের পত্রিকাকে জানান। তাঁরা বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি, র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞাসহ দেশটির চাপের বিষয়টি আলোচনায় এসেছে। জবাবে ভারতের নেতারা জানিয়েছেন, তাঁরা তাঁদের মতো করে এই বিষয়ে কাজ করছেন। আস্তে আস্তে এর প্রভাব দেখা যাবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪