নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) শেষ হতেই দুয়ারে চলে এসেছে আফগানিস্তান সিরিজ। চোখের সামনে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থাকলেও দেশের ক্রিকেটের ‘লুকিং গ্লাস’ থেকে টুর্নামেন্টটা অদৃশ্য হতে একটু সময় লাগছে।
গত শুক্রবার ফাইনাল শেষে সংবাদ সম্মেলনে নাজমুল হাসান পাপন বেশ আফসোস নিয়েই বলছিলেন, ‘আমরা নিজেরাই নিজেদের নিয়ে বদনাম করি। সে বিপিএল বলেন কিংবা অন্য কিছু...।’ করোনার নতুন ধরনের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার মধ্যেই সাফল্যের সঙ্গে দেশের সবচেয়ে বড় ও জনপ্রিয় ক্রিকেট টুর্নামেন্ট শেষ করে আয়োজকপ্রধান হিসেবে নাজমুল হাসান পাপন হাসতে চাইতেই পারেন। কিন্তু গত শুক্রবারের সংবাদ সম্মেলনে সে সুযোগ তিনি আর পেলেন কোথায়? বিসিবি সভাপতি যত উচ্চকণ্ঠে নিজেদের সাফল্য আর প্রাপ্তির কথা তুলে ধরতে চান, ততই তাঁর সামনে তুলে ধরা হয় বিপিএলের নেতিবাচক বিষয়গুলো। এই বিপিএলও যে পারেনি বিতর্কমুক্ত থাকতে। প্রশ্ন তো হবেই।
টুর্নামেন্টের মাঝপথে বিসিবির এক শীর্ষ কর্তাও বিসিবি সভাপতির মতোই বলছিলেন, ‘বিপিএলের নেতিবাচক ঘটনা যেভাবে বড় করে দেখানো হয়, এসবের কারণে টুর্নামেন্ট বন্ধ হয়ে গেলে সেটির জের টানতে হতে পারে সংবাদমাধ্যমেকেও।’ তাঁর দাবি, কখনো কখনো সামান্য সন্দেহ, সংশয়ের ভিত্তিতেই তিলকে তাল করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে ‘বিয়ন্ড আ রিজনেবল ডাউট’ বিষয়টিও মনে করিয়ে দিলেন। জানালেন, এটা তো ‘তালাশ (অপরাধভিত্তিক অনুষ্ঠান)’ নয়!
বিসিবি কর্তার যুক্তি একেবারেই উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই। কিন্তু সামান্য সন্দেহ-সংশয়েই হইচই শুরু হওয়ার পেছনে নিজেদের দায়ও কি এড়াতে পারবেন তাঁরা? টুর্নামেন্টের ব্যর্থতা আর বিতর্কের ইতিহাস নিয়ে বিশেষ আয়োজন ছিল গত ২০ জানুয়ারির আজকের পত্রিকায়। এই বিপিএলও বিতর্কের ধারাটা ধরে রেখেছে ‘স্বমহিমায়’। নিলামের আগে একটি দলের স্বত্বাধিকারী সাজার উদাহরণ তৈরি করেছে স্বয়ং ক্রিকেট বোর্ড। পরে একটি পৃষ্ঠপোষকের হাতে মালিকানা তুলে দিলেও দলের কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে বিসিবিরই কোচিং ও সাপোর্টিং স্টাফ দিয়ে। আরেকটি অবাক করার ঘটনা নিলামে, উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় লঙ্কান ক্রিকেটার দলে নেওয়ার পর ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো জানল, ওই খেলোয়াড়দের অনাপত্তিপত্র (এনওসি) দেবে না শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ড (এসএলসি)। নিলাম থেকে নেওয়ার পর খেলোয়াড়দের না পাওয়ায় প্রায় সব দলই পড়ল বিপাকে। এমন ঘটনা বিশ্বের যেকোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টেই বিরল।
টুর্নামেন্ট শুরু না হতেই ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম (ডিআরএস) নিয়ে হইচই, সেটির বিকল্প হিসেবে এল এডিআরএস। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সে মেহেদী হাসান মিরাজের আকস্মিক অধিনায়কত্ব হারানোর ঘটনায় আবারও বিপিএলকে নিয়ে হলো নেতিবাচক শিরোনাম। মিরাজের রেশ না কাটতেই সিলেট ফ্র্যাঞ্চাইজির সঙ্গে পেসার তাসকিন আহমেদের ‘ভুল-বোঝাবুঝি’। এই সিলেট ফ্র্যাঞ্চাইজিতেও ঘটনার ঘনঘটা। তাদেরও আকস্মিক অধিনায়ক পরিবর্তন হয়েছে। নতুন অধিনায়ক রবি বোপারার কাঁধে নেতৃত্বের ভার চাপতেই তাঁর বিরুদ্ধে এসেছে বল বিকৃতির অভিযোগ। সেটি থেকে অবশ্য তিনি পরে রেহাই পেয়েছেন।
বিতর্ক, সমালোচনা—সব পেরিয়ে বিপিএল যখন শেষের দিকে, তখন ‘ফিনিশিং টাচ’টা দিলেন বরিশাল অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। ফাইনালের আগের দিনে দুই অধিনায়কের ফটোসেশন ও দলের অনুশীলনে সাকিবের অনুপস্থিতি নিয়ে বরিশাল ম্যানেজমেন্টের পক্ষ থেকে জানানো হলো এক তথ্য। পরে জানা গেল দলের অনুশীলন, ফটোসেশন রেখে তিনি ব্যস্ত ছিলেন বিজ্ঞাপনের শুটিং নিয়ে। এ নিয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ পর্যন্ত দিয়েছে বিসিবি।
বিসিবির কর্তারা হয়তো বলতে পারেন, এত বড় টুর্নামেন্টে কোনো ইতিবাচক দিক নেই? অবশ্যই আছে। টুর্নামেন্টের শেষ দিকে ভালো উইকেট দিতে পেরেছেন তাঁরা। বিদেশি ক্রিকেটারদের সঙ্গে স্থানীয় ক্রিকেটাররা পাল্লা দিয়ে ভালো খেলেছেন। একঝাঁক সম্ভাবনাময়, প্রতিভাবান ক্রিকেটারের সন্ধান মিলেছে এই টুর্নামেন্টে। যদি তাঁদের সঠিক পরিচর্যা হয় এবং পরের ধাপগুলোয় ছন্দ ধরে রাখতে পারেন, বাংলাদেশ দলের ভবিষ্যৎ হতে পারে উজ্জ্বল। বিসিবি সভাপতিও বলছিলেন, ‘এই বিপিএলে আমাদের অনেক প্রাপ্তি। গত (টি-টোয়েন্টি) বিশ্বকাপে রান পাচ্ছিল না আমাদের খেলোয়াড়েরা। এবারের টুর্নামেন্টে রান পাচ্ছে। শুরুর দিকে ঢাকায় রান উঠছিল না। চট্টগ্রাম পর্ব থেকে রান হয়েছে। মিরপুরের উইকেট নিয়ে যে ভীতি ছিল, সেটা কেটে গেছে। উইকেট নিয়ে আত্মবিশ্বাস ফিরেছে।’ আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, করোনার বাধা টপকে সফলভাবে শেষ করা গেছে টুর্নামেন্ট—অবশ্যই বাহবা পাবেন আয়োজকেরা।
এত প্রাপ্তির পরও টুর্নামেন্টের ‘ইতিবাচক বনাম নেতিবাচক’ কিংবা ‘সুনাম-বদনামে’র স্কোরলাইন সমানই থেকেছে। ইতিবাচক বা সুনামের পাল্লা ভারী না হওয়া পর্যন্ত আয়োজকদের দিকে সমালোচনার তির ছুটে যাবেই।
বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) শেষ হতেই দুয়ারে চলে এসেছে আফগানিস্তান সিরিজ। চোখের সামনে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থাকলেও দেশের ক্রিকেটের ‘লুকিং গ্লাস’ থেকে টুর্নামেন্টটা অদৃশ্য হতে একটু সময় লাগছে।
গত শুক্রবার ফাইনাল শেষে সংবাদ সম্মেলনে নাজমুল হাসান পাপন বেশ আফসোস নিয়েই বলছিলেন, ‘আমরা নিজেরাই নিজেদের নিয়ে বদনাম করি। সে বিপিএল বলেন কিংবা অন্য কিছু...।’ করোনার নতুন ধরনের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার মধ্যেই সাফল্যের সঙ্গে দেশের সবচেয়ে বড় ও জনপ্রিয় ক্রিকেট টুর্নামেন্ট শেষ করে আয়োজকপ্রধান হিসেবে নাজমুল হাসান পাপন হাসতে চাইতেই পারেন। কিন্তু গত শুক্রবারের সংবাদ সম্মেলনে সে সুযোগ তিনি আর পেলেন কোথায়? বিসিবি সভাপতি যত উচ্চকণ্ঠে নিজেদের সাফল্য আর প্রাপ্তির কথা তুলে ধরতে চান, ততই তাঁর সামনে তুলে ধরা হয় বিপিএলের নেতিবাচক বিষয়গুলো। এই বিপিএলও যে পারেনি বিতর্কমুক্ত থাকতে। প্রশ্ন তো হবেই।
টুর্নামেন্টের মাঝপথে বিসিবির এক শীর্ষ কর্তাও বিসিবি সভাপতির মতোই বলছিলেন, ‘বিপিএলের নেতিবাচক ঘটনা যেভাবে বড় করে দেখানো হয়, এসবের কারণে টুর্নামেন্ট বন্ধ হয়ে গেলে সেটির জের টানতে হতে পারে সংবাদমাধ্যমেকেও।’ তাঁর দাবি, কখনো কখনো সামান্য সন্দেহ, সংশয়ের ভিত্তিতেই তিলকে তাল করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে ‘বিয়ন্ড আ রিজনেবল ডাউট’ বিষয়টিও মনে করিয়ে দিলেন। জানালেন, এটা তো ‘তালাশ (অপরাধভিত্তিক অনুষ্ঠান)’ নয়!
বিসিবি কর্তার যুক্তি একেবারেই উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই। কিন্তু সামান্য সন্দেহ-সংশয়েই হইচই শুরু হওয়ার পেছনে নিজেদের দায়ও কি এড়াতে পারবেন তাঁরা? টুর্নামেন্টের ব্যর্থতা আর বিতর্কের ইতিহাস নিয়ে বিশেষ আয়োজন ছিল গত ২০ জানুয়ারির আজকের পত্রিকায়। এই বিপিএলও বিতর্কের ধারাটা ধরে রেখেছে ‘স্বমহিমায়’। নিলামের আগে একটি দলের স্বত্বাধিকারী সাজার উদাহরণ তৈরি করেছে স্বয়ং ক্রিকেট বোর্ড। পরে একটি পৃষ্ঠপোষকের হাতে মালিকানা তুলে দিলেও দলের কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে বিসিবিরই কোচিং ও সাপোর্টিং স্টাফ দিয়ে। আরেকটি অবাক করার ঘটনা নিলামে, উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় লঙ্কান ক্রিকেটার দলে নেওয়ার পর ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো জানল, ওই খেলোয়াড়দের অনাপত্তিপত্র (এনওসি) দেবে না শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ড (এসএলসি)। নিলাম থেকে নেওয়ার পর খেলোয়াড়দের না পাওয়ায় প্রায় সব দলই পড়ল বিপাকে। এমন ঘটনা বিশ্বের যেকোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টেই বিরল।
টুর্নামেন্ট শুরু না হতেই ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম (ডিআরএস) নিয়ে হইচই, সেটির বিকল্প হিসেবে এল এডিআরএস। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সে মেহেদী হাসান মিরাজের আকস্মিক অধিনায়কত্ব হারানোর ঘটনায় আবারও বিপিএলকে নিয়ে হলো নেতিবাচক শিরোনাম। মিরাজের রেশ না কাটতেই সিলেট ফ্র্যাঞ্চাইজির সঙ্গে পেসার তাসকিন আহমেদের ‘ভুল-বোঝাবুঝি’। এই সিলেট ফ্র্যাঞ্চাইজিতেও ঘটনার ঘনঘটা। তাদেরও আকস্মিক অধিনায়ক পরিবর্তন হয়েছে। নতুন অধিনায়ক রবি বোপারার কাঁধে নেতৃত্বের ভার চাপতেই তাঁর বিরুদ্ধে এসেছে বল বিকৃতির অভিযোগ। সেটি থেকে অবশ্য তিনি পরে রেহাই পেয়েছেন।
বিতর্ক, সমালোচনা—সব পেরিয়ে বিপিএল যখন শেষের দিকে, তখন ‘ফিনিশিং টাচ’টা দিলেন বরিশাল অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। ফাইনালের আগের দিনে দুই অধিনায়কের ফটোসেশন ও দলের অনুশীলনে সাকিবের অনুপস্থিতি নিয়ে বরিশাল ম্যানেজমেন্টের পক্ষ থেকে জানানো হলো এক তথ্য। পরে জানা গেল দলের অনুশীলন, ফটোসেশন রেখে তিনি ব্যস্ত ছিলেন বিজ্ঞাপনের শুটিং নিয়ে। এ নিয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ পর্যন্ত দিয়েছে বিসিবি।
বিসিবির কর্তারা হয়তো বলতে পারেন, এত বড় টুর্নামেন্টে কোনো ইতিবাচক দিক নেই? অবশ্যই আছে। টুর্নামেন্টের শেষ দিকে ভালো উইকেট দিতে পেরেছেন তাঁরা। বিদেশি ক্রিকেটারদের সঙ্গে স্থানীয় ক্রিকেটাররা পাল্লা দিয়ে ভালো খেলেছেন। একঝাঁক সম্ভাবনাময়, প্রতিভাবান ক্রিকেটারের সন্ধান মিলেছে এই টুর্নামেন্টে। যদি তাঁদের সঠিক পরিচর্যা হয় এবং পরের ধাপগুলোয় ছন্দ ধরে রাখতে পারেন, বাংলাদেশ দলের ভবিষ্যৎ হতে পারে উজ্জ্বল। বিসিবি সভাপতিও বলছিলেন, ‘এই বিপিএলে আমাদের অনেক প্রাপ্তি। গত (টি-টোয়েন্টি) বিশ্বকাপে রান পাচ্ছিল না আমাদের খেলোয়াড়েরা। এবারের টুর্নামেন্টে রান পাচ্ছে। শুরুর দিকে ঢাকায় রান উঠছিল না। চট্টগ্রাম পর্ব থেকে রান হয়েছে। মিরপুরের উইকেট নিয়ে যে ভীতি ছিল, সেটা কেটে গেছে। উইকেট নিয়ে আত্মবিশ্বাস ফিরেছে।’ আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, করোনার বাধা টপকে সফলভাবে শেষ করা গেছে টুর্নামেন্ট—অবশ্যই বাহবা পাবেন আয়োজকেরা।
এত প্রাপ্তির পরও টুর্নামেন্টের ‘ইতিবাচক বনাম নেতিবাচক’ কিংবা ‘সুনাম-বদনামে’র স্কোরলাইন সমানই থেকেছে। ইতিবাচক বা সুনামের পাল্লা ভারী না হওয়া পর্যন্ত আয়োজকদের দিকে সমালোচনার তির ছুটে যাবেই।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৮ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪