ডা. কাজী রুমানা শারমীন
নানা কারণে আমাদের দাঁত ক্ষয় হতে পারে। দাঁত রাখা যাবে কি যাবে না, তা নির্ভর করে রোগী কোন অবস্থায় দাঁত নিয়ে চিকিৎসকের কাছে যাবে, তার ওপর। আমাদের দেশের রোগীরা সাধারণত একদম শেষ সময়ে ডেন্টিস্টের কাছে যায়, যখন চিকিৎসা করার সুযোগ খুব সংকীর্ণ হয়ে যায়। তাই অধিকাংশ ক্ষেত্রে দাঁত ফেলে দেওয়া ছাড়া অন্য কোনো সুযোগ থাকে না।
দাঁত ফেলে দিলেই যে মুখের ওই অংশটুকু অকেজো হয়ে যাবে, এমন ভাবার কোনো অবকাশ নেই। বর্তমানে বিভিন্ন চিকিৎসাপদ্ধতির মাধ্যমে দাঁত তুলে ফেললেও স্বাভাবিক নিয়মে মুখের স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য ধরে রাখা সম্ভব। সে ক্ষেত্রে ব্রিজ, ইমপ্লান্ট ও খোলা লাগানো দাঁত জনপ্রিয় ও কার্যকর পদ্ধতি। সব পদ্ধতিই সমান উপযোগী। কিন্তু কোন পদ্ধতি কার জন্য সঠিক হবে তা নির্বাচন করতে হবে রোগীর শারীরিক অবস্থা, ডায়াবেটিস, হার্টের অসুখ, উচ্চ রক্তচাপ, অ্যাজমা ইত্যাদির মতো রোগ আছে কি না, সেসব বিবেচনা করে। এ ছাড়া রোগীর মদ্যপান ও সিগারেট খাওয়ার অভ্যাস আছে কি না, সেটাও আমলে নিতে হবে। তা ছাড়া মুখের স্বাস্থ্য ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে দাঁতের চিকিৎসায়।
সাধারণত দীর্ঘস্থায়ী অসুখ থাকলে, মদ্যপান ও সিগারেট খাওয়ার অভ্যাস থাকলে ইমপ্লান্ট করা কঠিন হয়ে যায়। কারণ ইমপ্লান্ট খুবই স্পর্শকাতর, দীর্ঘমেয়াদি ও ব্যয়বহুল চিকিৎসা। ইমপ্লান্ট সাধারণত কম বয়সী, দীর্ঘস্থায়ী রোগ ও অন্যান্য অভ্যাস যাদের নেই, তাদের জন্য অনন্য একটি চিকিৎসাব্যবস্থা।
ব্রিজ যেকোনো রোগীকেই করা যাবে। তবুও সেটি করার আগে রোগীর যে দাঁতগুলো সাপোর্ট হিসেবে নেওয়া হবে তার অবস্থা, হাড়ের গঠন ও মুখের পরিচ্ছন্নতার বিষয় বিবেচনায় রাখতে হবে। নয়তো ব্রিজও ব্যর্থ হয়ে যেতে পারে। এটি সবচেয়ে জনপ্রিয় ও কার্যকর চিকিৎসাপদ্ধতি।
বয়স্ক রোগী যাঁদের বিভিন্ন রোগ রয়েছে, তাঁদের জন্য খোলা লাগানো দাঁত সবচেয়ে ভালো ও আরামদায়ক। এ পদ্ধতির মধ্যে ফ্ল্যাজিবল ডেঞ্চার বর্তমানে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এতে রোগীর সন্তুষ্টির হারও ভালো। কোন দাঁত কার জন্য ভালো হবে, স্থায়িত্ব কেমন হবে, এটি সম্পূর্ণ নির্ভর করে রোগী নির্বাচন, রোগীর শারীরিক ও মুখের অবস্থার ওপর। সবচেয়ে ভালো হয়, দাঁতের চিকিৎসকের কাছে নিয়মিতভাবে ছয় মাস পরপর চেকআপ করা, যাতে অল্প চিকিৎসায় ভালো থাকা যায়।
লেখক: ডেন্টাল সার্জন, ল্যাবএইড ডেন্টাল ক্লিনিক, ধানমন্ডি, ঢাকা
নানা কারণে আমাদের দাঁত ক্ষয় হতে পারে। দাঁত রাখা যাবে কি যাবে না, তা নির্ভর করে রোগী কোন অবস্থায় দাঁত নিয়ে চিকিৎসকের কাছে যাবে, তার ওপর। আমাদের দেশের রোগীরা সাধারণত একদম শেষ সময়ে ডেন্টিস্টের কাছে যায়, যখন চিকিৎসা করার সুযোগ খুব সংকীর্ণ হয়ে যায়। তাই অধিকাংশ ক্ষেত্রে দাঁত ফেলে দেওয়া ছাড়া অন্য কোনো সুযোগ থাকে না।
দাঁত ফেলে দিলেই যে মুখের ওই অংশটুকু অকেজো হয়ে যাবে, এমন ভাবার কোনো অবকাশ নেই। বর্তমানে বিভিন্ন চিকিৎসাপদ্ধতির মাধ্যমে দাঁত তুলে ফেললেও স্বাভাবিক নিয়মে মুখের স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য ধরে রাখা সম্ভব। সে ক্ষেত্রে ব্রিজ, ইমপ্লান্ট ও খোলা লাগানো দাঁত জনপ্রিয় ও কার্যকর পদ্ধতি। সব পদ্ধতিই সমান উপযোগী। কিন্তু কোন পদ্ধতি কার জন্য সঠিক হবে তা নির্বাচন করতে হবে রোগীর শারীরিক অবস্থা, ডায়াবেটিস, হার্টের অসুখ, উচ্চ রক্তচাপ, অ্যাজমা ইত্যাদির মতো রোগ আছে কি না, সেসব বিবেচনা করে। এ ছাড়া রোগীর মদ্যপান ও সিগারেট খাওয়ার অভ্যাস আছে কি না, সেটাও আমলে নিতে হবে। তা ছাড়া মুখের স্বাস্থ্য ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে দাঁতের চিকিৎসায়।
সাধারণত দীর্ঘস্থায়ী অসুখ থাকলে, মদ্যপান ও সিগারেট খাওয়ার অভ্যাস থাকলে ইমপ্লান্ট করা কঠিন হয়ে যায়। কারণ ইমপ্লান্ট খুবই স্পর্শকাতর, দীর্ঘমেয়াদি ও ব্যয়বহুল চিকিৎসা। ইমপ্লান্ট সাধারণত কম বয়সী, দীর্ঘস্থায়ী রোগ ও অন্যান্য অভ্যাস যাদের নেই, তাদের জন্য অনন্য একটি চিকিৎসাব্যবস্থা।
ব্রিজ যেকোনো রোগীকেই করা যাবে। তবুও সেটি করার আগে রোগীর যে দাঁতগুলো সাপোর্ট হিসেবে নেওয়া হবে তার অবস্থা, হাড়ের গঠন ও মুখের পরিচ্ছন্নতার বিষয় বিবেচনায় রাখতে হবে। নয়তো ব্রিজও ব্যর্থ হয়ে যেতে পারে। এটি সবচেয়ে জনপ্রিয় ও কার্যকর চিকিৎসাপদ্ধতি।
বয়স্ক রোগী যাঁদের বিভিন্ন রোগ রয়েছে, তাঁদের জন্য খোলা লাগানো দাঁত সবচেয়ে ভালো ও আরামদায়ক। এ পদ্ধতির মধ্যে ফ্ল্যাজিবল ডেঞ্চার বর্তমানে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এতে রোগীর সন্তুষ্টির হারও ভালো। কোন দাঁত কার জন্য ভালো হবে, স্থায়িত্ব কেমন হবে, এটি সম্পূর্ণ নির্ভর করে রোগী নির্বাচন, রোগীর শারীরিক ও মুখের অবস্থার ওপর। সবচেয়ে ভালো হয়, দাঁতের চিকিৎসকের কাছে নিয়মিতভাবে ছয় মাস পরপর চেকআপ করা, যাতে অল্প চিকিৎসায় ভালো থাকা যায়।
লেখক: ডেন্টাল সার্জন, ল্যাবএইড ডেন্টাল ক্লিনিক, ধানমন্ডি, ঢাকা
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৭ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫