কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লা সিটি করপোরেশন (কুসিক) নির্বাচনের প্রচারে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। প্রচারকালে একে অপরের প্রতি নানান অভিযোগ তুলে ভোটারদের নিজেদের দিকে টানার চেষ্টা করছেন তাঁরা। স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থীদের অভিযোগ, নির্বাচনী প্রচারে আচরণবিধি না মেনে ভোটারদের ওপর প্রভাব বিস্তার করছেন সরকার দলীয় প্রার্থী ও তাঁর কর্মী-সমর্থকেরা। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিয়ে শঙ্কিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। তবে এসব অভিযোগের ভিত্তি নেই বলে জানান আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আরফানুল হক রিফাত।
গতকাল মঙ্গলবার নগরীর ৬ নম্বর ওয়ার্ডের চকবাজার শাপলা মার্কেট ও আশপাশের এলাকা, ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ঋষিপট্টি, উজির দিঘির পাড়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠক করেন টেবিল ঘড়ি প্রতীকের স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কু। পরে নগরীর আদালত পাড়ায় প্রচার চালিয়ে আইনজীবী ভোটারদের ভোট চান তিনি।
প্রচারকালে মনিরুল হক সাক্কু বলেন, ‘আওয়ামী লীগের স্থানীয় সংসদ সদস্য নির্বাচনী পরিবেশে প্রভাব বিস্তার করছেন। ইতিমধ্যে বিষয়টি নিয়ে নির্বাচন কমিশনে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এ অভিযোগ তদন্ত করে দেখুক নির্বাচন কমিশন। স্থানীয় সংসদ সদস্য নির্বাচনী এলাকায় অবস্থান করে ও আচরণবিধি লঙ্ঘন করে মহানগরের দলীয় কার্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মসজিদ-মাদ্রাসার কমিটির লোকদের নিয়ে নির্বাচনী কার্যক্রম চালাচ্ছেন।’
তবে এ অভিযোগ অবান্তর উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আরফানুল হক রিফাত বলেন, ‘আমি মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে নৌকা প্রতীকে মনোনয়ন দিয়েছেন। আমার জন্য আমার দলের নেতা-কর্মীরা অবশ্যই প্রচারের মাঠে নামতে পারেন। নির্বাচন কমিশনে সাক্কু যে অভিযোগ দিয়েছেন তাঁর কোনো ভিত্তি নেই। স্থানীয় সংসদ সদস্য মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি, তিনি তাঁর নেতা-কর্মীদের নিয়ে মিটিং করেছেন, দলের অন্য কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।’
নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আরফানুল হক রিফাত গতকাল মঙ্গলবার নগরীর চর্থা এলাকা, মুরাদপুর, হাউজিং এস্টেট, ছাতিপট্টি, থিরাপুকুর পাড়, চকবাজার ও কান্দিরপাড় এলাকায় গণসংযোগ ও উঠান বৈঠক করেন।
এদিকে আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী নিজাম উদ্দিন কায়সার নগরীর ২২ নম্বর ওয়ার্ড শ্রীবল্লভপুর, বড় দুর্গাপুর, শ্রীমন্তপুর, উত্তর রামপুর, উত্তর হিরাপুর, দক্ষিণ গোপীনাথপুর, মোস্তফাপুর, কচুয়া, দৈয়ারা, লক্ষ্মীপুর দুর্গাপুর গণসংযোগ করেন। গতকাল বিকেলে ৭ নম্বর ওয়ার্ড অশোকতলা, গোবিন্দপুর গণসংযোগ ও সন্ধ্যায় ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের রাজাপাড়ায় উঠান বৈঠক করেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে প্রশাসন নিরপেক্ষ ভূমিকায় নেই। এতে করে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নষ্ট হচ্ছে। নির্বাচন কমিশন এবং স্থানীয় প্রশাসনের আরও নিরপেক্ষ ও কঠোর দায়িত্ব পালন করা উচিত বলে মনে করছি।’
কুসিক নির্বাচনে পাঁচ মেয়রসহ ২৭টি ওয়ার্ডে সাধারণ সদস্য পদে ১১০ জন, সংরক্ষিত আসনের ৯টি ওয়ার্ডে ৩৬ জন প্রার্থী লড়ছেন। নির্বাচনী প্রচার চালানোর সময় রয়েছে আর ছয় দিন। ১৩ জুন প্রতিটি কেন্দ্রে পরীক্ষামূলক ভোটগ্রহণ হবে এবং একই দিন রাতে শেষ হবে প্রচার। ১৫ জুন হবে ভোট গ্রহণ।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশন (কুসিক) নির্বাচনের প্রচারে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। প্রচারকালে একে অপরের প্রতি নানান অভিযোগ তুলে ভোটারদের নিজেদের দিকে টানার চেষ্টা করছেন তাঁরা। স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থীদের অভিযোগ, নির্বাচনী প্রচারে আচরণবিধি না মেনে ভোটারদের ওপর প্রভাব বিস্তার করছেন সরকার দলীয় প্রার্থী ও তাঁর কর্মী-সমর্থকেরা। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিয়ে শঙ্কিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। তবে এসব অভিযোগের ভিত্তি নেই বলে জানান আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আরফানুল হক রিফাত।
গতকাল মঙ্গলবার নগরীর ৬ নম্বর ওয়ার্ডের চকবাজার শাপলা মার্কেট ও আশপাশের এলাকা, ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ঋষিপট্টি, উজির দিঘির পাড়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠক করেন টেবিল ঘড়ি প্রতীকের স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কু। পরে নগরীর আদালত পাড়ায় প্রচার চালিয়ে আইনজীবী ভোটারদের ভোট চান তিনি।
প্রচারকালে মনিরুল হক সাক্কু বলেন, ‘আওয়ামী লীগের স্থানীয় সংসদ সদস্য নির্বাচনী পরিবেশে প্রভাব বিস্তার করছেন। ইতিমধ্যে বিষয়টি নিয়ে নির্বাচন কমিশনে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এ অভিযোগ তদন্ত করে দেখুক নির্বাচন কমিশন। স্থানীয় সংসদ সদস্য নির্বাচনী এলাকায় অবস্থান করে ও আচরণবিধি লঙ্ঘন করে মহানগরের দলীয় কার্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মসজিদ-মাদ্রাসার কমিটির লোকদের নিয়ে নির্বাচনী কার্যক্রম চালাচ্ছেন।’
তবে এ অভিযোগ অবান্তর উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আরফানুল হক রিফাত বলেন, ‘আমি মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে নৌকা প্রতীকে মনোনয়ন দিয়েছেন। আমার জন্য আমার দলের নেতা-কর্মীরা অবশ্যই প্রচারের মাঠে নামতে পারেন। নির্বাচন কমিশনে সাক্কু যে অভিযোগ দিয়েছেন তাঁর কোনো ভিত্তি নেই। স্থানীয় সংসদ সদস্য মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি, তিনি তাঁর নেতা-কর্মীদের নিয়ে মিটিং করেছেন, দলের অন্য কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।’
নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আরফানুল হক রিফাত গতকাল মঙ্গলবার নগরীর চর্থা এলাকা, মুরাদপুর, হাউজিং এস্টেট, ছাতিপট্টি, থিরাপুকুর পাড়, চকবাজার ও কান্দিরপাড় এলাকায় গণসংযোগ ও উঠান বৈঠক করেন।
এদিকে আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী নিজাম উদ্দিন কায়সার নগরীর ২২ নম্বর ওয়ার্ড শ্রীবল্লভপুর, বড় দুর্গাপুর, শ্রীমন্তপুর, উত্তর রামপুর, উত্তর হিরাপুর, দক্ষিণ গোপীনাথপুর, মোস্তফাপুর, কচুয়া, দৈয়ারা, লক্ষ্মীপুর দুর্গাপুর গণসংযোগ করেন। গতকাল বিকেলে ৭ নম্বর ওয়ার্ড অশোকতলা, গোবিন্দপুর গণসংযোগ ও সন্ধ্যায় ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের রাজাপাড়ায় উঠান বৈঠক করেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে প্রশাসন নিরপেক্ষ ভূমিকায় নেই। এতে করে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নষ্ট হচ্ছে। নির্বাচন কমিশন এবং স্থানীয় প্রশাসনের আরও নিরপেক্ষ ও কঠোর দায়িত্ব পালন করা উচিত বলে মনে করছি।’
কুসিক নির্বাচনে পাঁচ মেয়রসহ ২৭টি ওয়ার্ডে সাধারণ সদস্য পদে ১১০ জন, সংরক্ষিত আসনের ৯টি ওয়ার্ডে ৩৬ জন প্রার্থী লড়ছেন। নির্বাচনী প্রচার চালানোর সময় রয়েছে আর ছয় দিন। ১৩ জুন প্রতিটি কেন্দ্রে পরীক্ষামূলক ভোটগ্রহণ হবে এবং একই দিন রাতে শেষ হবে প্রচার। ১৫ জুন হবে ভোট গ্রহণ।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪