মো. শফিকুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
দেশের পূর্বাঞ্চলে মেঘনা নদীসহ বিভিন্ন হাওরে চলাচলকারী নৌযানগুলোতে বেড়েছে চাঁদাবাজি ও ডাকাতির ঘটনা। একদিকে ডাকাত অন্যদিকে চাঁদাবাজদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন নৌযান শ্রমিকেরা। চাঁদা না দিলে হামলার শিকারও হতে হয়।
নৌ পুলিশ কিশোরগঞ্জ অঞ্চলের পুলিশ সুপার মো. মোফাজ্জল হোসেন জানান, সীমিতসংখ্যক নৌ পুলিশ। তারপরও তাঁরা নৌপথ নিরাপদ রাখার চেষ্টা করছেন। যদিও প্রতিদিন সন্ধ্যার পর এই নৌপথে ডাকাত আর চাঁদাবাজদের ভয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ আন্তর্জাতিক নৌবন্দরে আসতে আগ্রহী না নৌযান ও শ্রমিকেরা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ একটি আন্তর্জাতিক নৌবন্দর। ২০০৪ সালে পূর্ণাঙ্গ নদী বন্দর হিসেবে স্বীকৃতি পায় এ বন্দর। দেশি-বিদেশি জাহাজসহ সারা দেশের নৌযান নোঙর করে এ বন্দরে। এর সুযোগ নেয় চাঁদাবাজ আর নৌ-ডাকাতেরা। ডাকাত দল হামলা চালিয়ে শ্রমিকদের টাকা লুট করে নিয়ে যায়। পাশাপাশি মারধরও করে।
নৌ পুলিশ বলছে, তাদের জনবল ও পরিবহন সংকটের কারণে নৌপথ সুরক্ষা বা নিরাপদ করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে নৌ পুলিশের ভূমিকাও রহস্যজনক বলে দাবি করেন নৌযান শ্রমিকেরা। তাঁদের দাবি, মেঘনা নদী ও হাওর এখন আর নিরাপদ নয়। নৌ-ডাকাত আর চাঁদাবাজদের দখলে পুরো নৌপথ।
জানা গেছে, দুই মাসে ছয়টি ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে মেঘনা নদী ও হাওরে। একের পর এক ডাকাতির ঘটনা ঘটলেও নৌ পুলিশের কোনো তৎপরতা দেখা যায়নি। নৌ পুলিশ বলছে, জনবল ও পরিবহন সংকটের কারণে নৌপথ সুরক্ষা বা নিরাপদ করা সম্ভব হয়ে উঠছে না। এদিকে জাহাজ মালিক-শ্রমিক, লঞ্চ মালিক-শ্রমিক, বাল্কহেড এবং ট্রলারের মাঝি ও শ্রমিকদের অভিযোগ, মেঘনা নদী ও হাওরের নৌপথ এখন আর নিরাপদ নয়। ডাকাতদের দখলে পুরো নৌপথ।
জাহাজশ্রমিক হাশেম আলী বলেন, রাতে এ নৌপথে জাহাজ নিয়ে আসা যায় না। এলেই ডাকাতদের কবলে পড়ে সবকিছু দিয়ে দিতে হয়।
বাল্কহেড চালক আবুল কাশেম বলেন, পয়েন্টে পয়েন্টে চাঁদা দিতে হয়। না দিলে মারধর করে।
ভৈরব লঞ্চ মালিক সমিতির সভাপতি মো. হেলিম বলেন, নৌপথ ডাকাতদের দখলে চলে যাচ্ছে। প্রায়ই লঞ্চ-ট্রলারে ডাকাতি হচ্ছে, কিন্তু পুলিশের কোনো তৎপরতা নেই।
বাংলাদেশ নৌযান শ্রমিক ফেডারেশনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ কে এম হাবিব উল্যা বাহার মাস্টার বলেন, অরক্ষিত নৌপথ। কোনোভাবেই চাঁদাবাজি ও ডাকাতি বন্ধ হচ্ছে না।
সরাইলের ধোবাজাল নৌফাঁড়ি পুলিশের ইনচার্জ মনির হোসেন বলেন, ‘কামাল মাঝির ট্রলারে ডাকাতির ঘটনার খোঁজখবর নিচ্ছি। রহিম মাঝির ট্রলারে ডাকাতির ঘটনায় মামলা হলেও অনেক ট্রলারের মাঝি থানায় অভিযোগ দিতে আসেন না। চিহ্নিত নৌ-ডাকাতদের ধরার চেষ্টা চলছে।’
ভৈরব নৌ থানার ওসি সাইদুর রহমান বলেন, নৌপথ নিরাপদ রাখতে পুলিশ চেষ্টা করছে। তবে পরিবহন সংকটের কারণে পুলিশ সঠিকভাবে কাজ করতে পারছে না।
নৌ পুলিশ কিশোরগঞ্জ অঞ্চলের পুলিশ সুপার মো. মোফাজ্জল হোসেন বলেন, বিশাল হাওর ও মেঘনা নদীপথে সীমিতসংখ্যক নৌ পুলিশ। তারপরও পুলিশ চেষ্টা করছে ডাকাতি প্রতিরোধ করতে।
দেশের পূর্বাঞ্চলে মেঘনা নদীসহ বিভিন্ন হাওরে চলাচলকারী নৌযানগুলোতে বেড়েছে চাঁদাবাজি ও ডাকাতির ঘটনা। একদিকে ডাকাত অন্যদিকে চাঁদাবাজদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন নৌযান শ্রমিকেরা। চাঁদা না দিলে হামলার শিকারও হতে হয়।
নৌ পুলিশ কিশোরগঞ্জ অঞ্চলের পুলিশ সুপার মো. মোফাজ্জল হোসেন জানান, সীমিতসংখ্যক নৌ পুলিশ। তারপরও তাঁরা নৌপথ নিরাপদ রাখার চেষ্টা করছেন। যদিও প্রতিদিন সন্ধ্যার পর এই নৌপথে ডাকাত আর চাঁদাবাজদের ভয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ আন্তর্জাতিক নৌবন্দরে আসতে আগ্রহী না নৌযান ও শ্রমিকেরা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ একটি আন্তর্জাতিক নৌবন্দর। ২০০৪ সালে পূর্ণাঙ্গ নদী বন্দর হিসেবে স্বীকৃতি পায় এ বন্দর। দেশি-বিদেশি জাহাজসহ সারা দেশের নৌযান নোঙর করে এ বন্দরে। এর সুযোগ নেয় চাঁদাবাজ আর নৌ-ডাকাতেরা। ডাকাত দল হামলা চালিয়ে শ্রমিকদের টাকা লুট করে নিয়ে যায়। পাশাপাশি মারধরও করে।
নৌ পুলিশ বলছে, তাদের জনবল ও পরিবহন সংকটের কারণে নৌপথ সুরক্ষা বা নিরাপদ করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে নৌ পুলিশের ভূমিকাও রহস্যজনক বলে দাবি করেন নৌযান শ্রমিকেরা। তাঁদের দাবি, মেঘনা নদী ও হাওর এখন আর নিরাপদ নয়। নৌ-ডাকাত আর চাঁদাবাজদের দখলে পুরো নৌপথ।
জানা গেছে, দুই মাসে ছয়টি ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে মেঘনা নদী ও হাওরে। একের পর এক ডাকাতির ঘটনা ঘটলেও নৌ পুলিশের কোনো তৎপরতা দেখা যায়নি। নৌ পুলিশ বলছে, জনবল ও পরিবহন সংকটের কারণে নৌপথ সুরক্ষা বা নিরাপদ করা সম্ভব হয়ে উঠছে না। এদিকে জাহাজ মালিক-শ্রমিক, লঞ্চ মালিক-শ্রমিক, বাল্কহেড এবং ট্রলারের মাঝি ও শ্রমিকদের অভিযোগ, মেঘনা নদী ও হাওরের নৌপথ এখন আর নিরাপদ নয়। ডাকাতদের দখলে পুরো নৌপথ।
জাহাজশ্রমিক হাশেম আলী বলেন, রাতে এ নৌপথে জাহাজ নিয়ে আসা যায় না। এলেই ডাকাতদের কবলে পড়ে সবকিছু দিয়ে দিতে হয়।
বাল্কহেড চালক আবুল কাশেম বলেন, পয়েন্টে পয়েন্টে চাঁদা দিতে হয়। না দিলে মারধর করে।
ভৈরব লঞ্চ মালিক সমিতির সভাপতি মো. হেলিম বলেন, নৌপথ ডাকাতদের দখলে চলে যাচ্ছে। প্রায়ই লঞ্চ-ট্রলারে ডাকাতি হচ্ছে, কিন্তু পুলিশের কোনো তৎপরতা নেই।
বাংলাদেশ নৌযান শ্রমিক ফেডারেশনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ কে এম হাবিব উল্যা বাহার মাস্টার বলেন, অরক্ষিত নৌপথ। কোনোভাবেই চাঁদাবাজি ও ডাকাতি বন্ধ হচ্ছে না।
সরাইলের ধোবাজাল নৌফাঁড়ি পুলিশের ইনচার্জ মনির হোসেন বলেন, ‘কামাল মাঝির ট্রলারে ডাকাতির ঘটনার খোঁজখবর নিচ্ছি। রহিম মাঝির ট্রলারে ডাকাতির ঘটনায় মামলা হলেও অনেক ট্রলারের মাঝি থানায় অভিযোগ দিতে আসেন না। চিহ্নিত নৌ-ডাকাতদের ধরার চেষ্টা চলছে।’
ভৈরব নৌ থানার ওসি সাইদুর রহমান বলেন, নৌপথ নিরাপদ রাখতে পুলিশ চেষ্টা করছে। তবে পরিবহন সংকটের কারণে পুলিশ সঠিকভাবে কাজ করতে পারছে না।
নৌ পুলিশ কিশোরগঞ্জ অঞ্চলের পুলিশ সুপার মো. মোফাজ্জল হোসেন বলেন, বিশাল হাওর ও মেঘনা নদীপথে সীমিতসংখ্যক নৌ পুলিশ। তারপরও পুলিশ চেষ্টা করছে ডাকাতি প্রতিরোধ করতে।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৮ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫