আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম
এস আলম গ্রুপের ১২ প্রতিষ্ঠানের ভ্যাট ফাঁকির বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। পাশাপাশি আলোচিত ব্যবসায়িক গ্রুপটির কর্ণধার সাইফুল আলম (এস আলম) ও তাঁর পরিবারের বিষয়েও অনুসন্ধান শুরু হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে এনবিআরের আয়কর বিভাগ সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের কমিশনার মো. মুশফিকুর রহমান।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মো. মুশফিকুর রহমান বলেন, ‘এ নিয়ে আমরা কাজ শুরু করেছি। প্রথমে এস আলমের দুই প্রতিষ্ঠান—এস আলম ভেজিটেবল অয়েল লিমিটেড এবং এস আলম সুপার এডিবল অয়েল লিমিটেড নিয়ে কাজ করব। এই দুটি প্রতিষ্ঠানের কাছে সরকারের মোট পাওনা ৭ হাজার ৬৯ কোটি টাকা। চেমন ইস্পাতের কাছে পাওনা ১৪০ কোটি টাকা। গত ৯ জুন চট্টগ্রাম কাস্টমস, ভ্যাট ও এক্সাইজ কমিশনারেট থেকে দুই কোম্পানিকে পরবর্তী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে অপরিশোধিত ভ্যাট ও জরিমানার মোট ৭ হাজার ৬৯ কোটি টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে পরিশোধের নির্দেশ দেওয়া হয়।’
ভ্যাট কমিশনারেট সূত্রে জানা যায়, গত তিন বছরে এস আলম ভেজিটেবল অয়েল লিমিটেড, এস আলম সুপার এডিবল অয়েল লিমিটেড এবং চেমন ইস্পাতের কাছে সরকারের মোট পাওনা ৭ হাজার ২০০ কোটি টাকা। এই সময়ে এস আলম ভেজিটেবল অয়েল লিমিটেড এবং এস আলম সুপার এডিবল অয়েল লিমিটেড ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে ৩ হাজার ৫৩৮ কোটি টাকা। এ ছাড়া আরও ৩ হাজার ৫৩১ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে। ভ্যাট রিটার্নে কম ক্রয়-বিক্রয় দেখানোসহ বিভিন্ন উপায়ে ২০১৯ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বড় অঙ্কের ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে কোম্পানি দুটি।
চট্টগ্রাম কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের ফিল্ড অফিস থেকে এস আলম নিয়ে একটি অডিট করা হয়। পরবর্তী সময়ে চট্টগ্রাম ভ্যাট কমিশনারেটের অতিরিক্ত কমিশনারের নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি সেই অডিট রিপোর্ট পর্যালোচনা করে ভ্যাট ফাঁকির অভিযোগের সত্যতা পায়।
২০২৩ সালের অক্টোবরে জমা দেওয়া অডিট প্রতিবেদন এবং প্রতিবেদন তৈরির প্রায় আট মাস পর ২০২৪ সালের মে মাসে জমা দেওয়া পর্যালোচনা প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ২০১৯-২০ থেকে ২০২১-২২ অর্থবছরের মধ্যে এস আলম ভেজিটেবল অয়েল লিমিটেডের বিরুদ্ধে ১ হাজার ৯১৭ কোটি টাকা এবং এস আলম সুপার এডিবল অয়েল লিমিটেডের বিরুদ্ধে ১ হাজার ৬২১ কোটি টাকা ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ তোলা হয়। কোম্পানি দুটির বিষয়ে গত বছরের ২ অক্টোবর প্রতিবেদন জমা দেয় অডিট টিম। পরে অডিট প্রতিবেদনটি পর্যালোচনার জন্য একটি কমিটি গঠন করে মাঠপর্যায়ের কার্যালয়। গত ২১ মে জমা দেওয়া পর্যালোচনা প্রতিবেদনে কোম্পানি দুটির বিরুদ্ধে ভ্যাট ফাঁকির অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে।
ঢাকার কর অঞ্চল-১৫ থেকে এরই মধ্যে এ-সংক্রান্ত চিঠি সব ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর ও ডাক বিভাগের কাছে পাঠানো হয়েছে।
এস আলম গ্রুপের ১২ প্রতিষ্ঠানের ভ্যাট ফাঁকির বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। পাশাপাশি আলোচিত ব্যবসায়িক গ্রুপটির কর্ণধার সাইফুল আলম (এস আলম) ও তাঁর পরিবারের বিষয়েও অনুসন্ধান শুরু হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে এনবিআরের আয়কর বিভাগ সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের কমিশনার মো. মুশফিকুর রহমান।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মো. মুশফিকুর রহমান বলেন, ‘এ নিয়ে আমরা কাজ শুরু করেছি। প্রথমে এস আলমের দুই প্রতিষ্ঠান—এস আলম ভেজিটেবল অয়েল লিমিটেড এবং এস আলম সুপার এডিবল অয়েল লিমিটেড নিয়ে কাজ করব। এই দুটি প্রতিষ্ঠানের কাছে সরকারের মোট পাওনা ৭ হাজার ৬৯ কোটি টাকা। চেমন ইস্পাতের কাছে পাওনা ১৪০ কোটি টাকা। গত ৯ জুন চট্টগ্রাম কাস্টমস, ভ্যাট ও এক্সাইজ কমিশনারেট থেকে দুই কোম্পানিকে পরবর্তী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে অপরিশোধিত ভ্যাট ও জরিমানার মোট ৭ হাজার ৬৯ কোটি টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে পরিশোধের নির্দেশ দেওয়া হয়।’
ভ্যাট কমিশনারেট সূত্রে জানা যায়, গত তিন বছরে এস আলম ভেজিটেবল অয়েল লিমিটেড, এস আলম সুপার এডিবল অয়েল লিমিটেড এবং চেমন ইস্পাতের কাছে সরকারের মোট পাওনা ৭ হাজার ২০০ কোটি টাকা। এই সময়ে এস আলম ভেজিটেবল অয়েল লিমিটেড এবং এস আলম সুপার এডিবল অয়েল লিমিটেড ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে ৩ হাজার ৫৩৮ কোটি টাকা। এ ছাড়া আরও ৩ হাজার ৫৩১ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে। ভ্যাট রিটার্নে কম ক্রয়-বিক্রয় দেখানোসহ বিভিন্ন উপায়ে ২০১৯ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বড় অঙ্কের ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে কোম্পানি দুটি।
চট্টগ্রাম কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের ফিল্ড অফিস থেকে এস আলম নিয়ে একটি অডিট করা হয়। পরবর্তী সময়ে চট্টগ্রাম ভ্যাট কমিশনারেটের অতিরিক্ত কমিশনারের নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি সেই অডিট রিপোর্ট পর্যালোচনা করে ভ্যাট ফাঁকির অভিযোগের সত্যতা পায়।
২০২৩ সালের অক্টোবরে জমা দেওয়া অডিট প্রতিবেদন এবং প্রতিবেদন তৈরির প্রায় আট মাস পর ২০২৪ সালের মে মাসে জমা দেওয়া পর্যালোচনা প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ২০১৯-২০ থেকে ২০২১-২২ অর্থবছরের মধ্যে এস আলম ভেজিটেবল অয়েল লিমিটেডের বিরুদ্ধে ১ হাজার ৯১৭ কোটি টাকা এবং এস আলম সুপার এডিবল অয়েল লিমিটেডের বিরুদ্ধে ১ হাজার ৬২১ কোটি টাকা ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ তোলা হয়। কোম্পানি দুটির বিষয়ে গত বছরের ২ অক্টোবর প্রতিবেদন জমা দেয় অডিট টিম। পরে অডিট প্রতিবেদনটি পর্যালোচনার জন্য একটি কমিটি গঠন করে মাঠপর্যায়ের কার্যালয়। গত ২১ মে জমা দেওয়া পর্যালোচনা প্রতিবেদনে কোম্পানি দুটির বিরুদ্ধে ভ্যাট ফাঁকির অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে।
ঢাকার কর অঞ্চল-১৫ থেকে এরই মধ্যে এ-সংক্রান্ত চিঠি সব ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর ও ডাক বিভাগের কাছে পাঠানো হয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪