শিহাব আহমেদ
বছরের শুরুতেই ‘কাজলের দিনরাত্রি’ নাটকে মানসিক প্রতিবন্ধীর চরিত্রে অভিনয় করে দর্শকদের মুগ্ধ করেছেন মেহজাবীন চৌধুরী। নাটকের নামভূমিকায় অভিনয় করেছেন তিনি।
নাটকটি প্রকাশের পর থেকেই দর্শকের ভালোবাসায় সিক্ত হচ্ছেন তিনি। কাজল চরিত্রে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা ও সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মেহজাবীনের সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
‘কাজলের দিনরাত্রি’ নাটকে আপনার অভিনীত কাজল চরিত্রটি বেশ প্রশংসিত হচ্ছে। কেমন লাগছে?
আমি আমার জায়গা থেকে চেষ্টা করেছি। দর্শক তাঁদের অনুভূতি, তাঁদের ভালো লাগা শেয়ার করছেন। দর্শকদের প্রশংসা পেয়ে বেশ ভালো লাগছে। একজন অভিনয়শিল্পীর কাছে সবচেয়ে বড় পুরস্কার দর্শকের ভালোবাসা। তাদের এই ভালোবাসা আমাকে অনুপ্রাণিত করে।
কাজল চরিত্রে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
কাজলের বয়স ২৪ বছর হলেও মানসিকভাবে সে আট বছরের শিশু। কাজল ও তার পরিবারকে ঘিরেই আবর্তিত হয়েছে গল্প। আমাকে আট বছরের শিশুর মতো আচরণ করতে হয়েছে।
যেটা অনেক চ্যালেঞ্জিং ছিল। স্ক্রিপ্ট হাতে পাওয়ার পর অনেকবার পরিচালক ভিকি জাহেদের সঙ্গে পোশাক, সংলাপ খুঁটিনাটি সব বিষয় নিয়ে আলাপ করেছি। এরপর গত বছরের আগস্টে শুটিং করেছি। শুটিংয়ের সময় চরিত্রটিকে নিজের মধ্যে ধারণ করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। শুধু আমার জন্য নয়, পুরো টিমের জন্যই চ্যালেঞ্জ ছিল এটি। কারণ আমার সহশিল্পীদের রিঅ্যাকশনটাও অনেক বড় বিষয়।
ভিকি জাহেদের পরিচালনায় আপনাকে প্রতিবার ব্যতিক্রমী চরিত্রে দেখা যায়। এর কারণ কী?
আমি চ্যালেঞ্জিং চরিত্রে অভিনয় করতে পছন্দ করি। ভিকি জাহেদও প্রতিটি কাজে দর্শকদের নতুন কিছু দেখাতে চান। এ ছাড়া আরেকটা জায়গায় আমাদের দুজনের মিল রয়েছে। সেটা হলো দুজনেই থ্রিলার পছন্দ করি।
নির্মাতা ও অভিনেত্রী হিসেবে দুজনের পারস্পরিক বোঝাপড়াটাও নিশ্চয়ই খুব ভালো?
খুব ভালো। তাঁর সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতাও দারুণ! যেকোনো কাজ করার আগে চরিত্রটি নিয়ে আমার সঙ্গে কয়েক দফায় আলোচনা করেন, চিত্রনাট্য নিয়ে চর্চা করেন। এ ছাড়া আমার মাথায় কোনো আইডিয়া এলে তাঁর সঙ্গে শেয়ার করি।
ইদানীং আপনাকে তুলনামূলক কম দেখা যাচ্ছে পর্দায়। এর কারণ কী?
ভক্তরা চাইছে আমি যেন একটু বাছবিচার করে কাজ করি। নিজের কাছেও মনে হয়েছে এখন বেছে বেছে কাজ করার সময়। যেকোনো কাজ করার আগে তাই সময় নিচ্ছি নিজেকে প্রস্তুত করার জন্য। গত বছরের কাজগুলো দেখলেই বুঝতে পারবেন। এ কারণেই কাজের সংখ্যাটা একটু কম।
গত বছর ‘অভিনেতা ও অভিনেত্রী’ শাখায় সেরা করদাতাদের একজন আপনি? নিজেকে এই তালিকায় দেখে কেমন লেগেছে?
এটা অন্য রকম প্রাপ্তি, অনেক সম্মানের, গৌরবের। এসব সম্ভব হয়েছে দর্শকদের ভালোবাসায়। অভিনয় ছাড়া আমার আর কোনো আয়ের উৎস নেই। দর্শক আমাকে দেখতে চায় বলেই কাজ করতে পারছি। চেষ্টা থাকবে ভবিষ্যতেও এ তালিকায় থাকার।
নতুন বছরের পরিকল্পনা জানাবেন?
আগে থেকে পরিকল্পনা করে সবকিছু করা সম্ভব হয় না। তবু চেষ্টা থাকবে যে মাধ্যমেই কাজ করি না কেন ভিন্ন ধরনের কাজ দর্শকদের উপহার দেওয়ার।
নতুন কোনো কাজ শুরু করেছেন?
না, নতুন বছরে এখনো কাজ শুরু করিনি। বেশ কিছু চিত্রনাট্য পড়েছি। কথাবার্তা চলছে। শিগগিরই শুটিংয়ে যেতে পারব বলে আশা রাখি।
বছরের শুরুতেই ‘কাজলের দিনরাত্রি’ নাটকে মানসিক প্রতিবন্ধীর চরিত্রে অভিনয় করে দর্শকদের মুগ্ধ করেছেন মেহজাবীন চৌধুরী। নাটকের নামভূমিকায় অভিনয় করেছেন তিনি।
নাটকটি প্রকাশের পর থেকেই দর্শকের ভালোবাসায় সিক্ত হচ্ছেন তিনি। কাজল চরিত্রে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা ও সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মেহজাবীনের সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
‘কাজলের দিনরাত্রি’ নাটকে আপনার অভিনীত কাজল চরিত্রটি বেশ প্রশংসিত হচ্ছে। কেমন লাগছে?
আমি আমার জায়গা থেকে চেষ্টা করেছি। দর্শক তাঁদের অনুভূতি, তাঁদের ভালো লাগা শেয়ার করছেন। দর্শকদের প্রশংসা পেয়ে বেশ ভালো লাগছে। একজন অভিনয়শিল্পীর কাছে সবচেয়ে বড় পুরস্কার দর্শকের ভালোবাসা। তাদের এই ভালোবাসা আমাকে অনুপ্রাণিত করে।
কাজল চরিত্রে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
কাজলের বয়স ২৪ বছর হলেও মানসিকভাবে সে আট বছরের শিশু। কাজল ও তার পরিবারকে ঘিরেই আবর্তিত হয়েছে গল্প। আমাকে আট বছরের শিশুর মতো আচরণ করতে হয়েছে।
যেটা অনেক চ্যালেঞ্জিং ছিল। স্ক্রিপ্ট হাতে পাওয়ার পর অনেকবার পরিচালক ভিকি জাহেদের সঙ্গে পোশাক, সংলাপ খুঁটিনাটি সব বিষয় নিয়ে আলাপ করেছি। এরপর গত বছরের আগস্টে শুটিং করেছি। শুটিংয়ের সময় চরিত্রটিকে নিজের মধ্যে ধারণ করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। শুধু আমার জন্য নয়, পুরো টিমের জন্যই চ্যালেঞ্জ ছিল এটি। কারণ আমার সহশিল্পীদের রিঅ্যাকশনটাও অনেক বড় বিষয়।
ভিকি জাহেদের পরিচালনায় আপনাকে প্রতিবার ব্যতিক্রমী চরিত্রে দেখা যায়। এর কারণ কী?
আমি চ্যালেঞ্জিং চরিত্রে অভিনয় করতে পছন্দ করি। ভিকি জাহেদও প্রতিটি কাজে দর্শকদের নতুন কিছু দেখাতে চান। এ ছাড়া আরেকটা জায়গায় আমাদের দুজনের মিল রয়েছে। সেটা হলো দুজনেই থ্রিলার পছন্দ করি।
নির্মাতা ও অভিনেত্রী হিসেবে দুজনের পারস্পরিক বোঝাপড়াটাও নিশ্চয়ই খুব ভালো?
খুব ভালো। তাঁর সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতাও দারুণ! যেকোনো কাজ করার আগে চরিত্রটি নিয়ে আমার সঙ্গে কয়েক দফায় আলোচনা করেন, চিত্রনাট্য নিয়ে চর্চা করেন। এ ছাড়া আমার মাথায় কোনো আইডিয়া এলে তাঁর সঙ্গে শেয়ার করি।
ইদানীং আপনাকে তুলনামূলক কম দেখা যাচ্ছে পর্দায়। এর কারণ কী?
ভক্তরা চাইছে আমি যেন একটু বাছবিচার করে কাজ করি। নিজের কাছেও মনে হয়েছে এখন বেছে বেছে কাজ করার সময়। যেকোনো কাজ করার আগে তাই সময় নিচ্ছি নিজেকে প্রস্তুত করার জন্য। গত বছরের কাজগুলো দেখলেই বুঝতে পারবেন। এ কারণেই কাজের সংখ্যাটা একটু কম।
গত বছর ‘অভিনেতা ও অভিনেত্রী’ শাখায় সেরা করদাতাদের একজন আপনি? নিজেকে এই তালিকায় দেখে কেমন লেগেছে?
এটা অন্য রকম প্রাপ্তি, অনেক সম্মানের, গৌরবের। এসব সম্ভব হয়েছে দর্শকদের ভালোবাসায়। অভিনয় ছাড়া আমার আর কোনো আয়ের উৎস নেই। দর্শক আমাকে দেখতে চায় বলেই কাজ করতে পারছি। চেষ্টা থাকবে ভবিষ্যতেও এ তালিকায় থাকার।
নতুন বছরের পরিকল্পনা জানাবেন?
আগে থেকে পরিকল্পনা করে সবকিছু করা সম্ভব হয় না। তবু চেষ্টা থাকবে যে মাধ্যমেই কাজ করি না কেন ভিন্ন ধরনের কাজ দর্শকদের উপহার দেওয়ার।
নতুন কোনো কাজ শুরু করেছেন?
না, নতুন বছরে এখনো কাজ শুরু করিনি। বেশ কিছু চিত্রনাট্য পড়েছি। কথাবার্তা চলছে। শিগগিরই শুটিংয়ে যেতে পারব বলে আশা রাখি।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪