শ্রীনগর (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
শ্রীনগরে নির্মিত ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের বাসস্টেশনগুলোর যথাযথ ব্যবহার হচ্ছে না। এক্সপ্রেস হওয়ায় পুরাতন বাসস্ট্যান্ড সরিয়ে নেওয়া হলেও সেখানেই বাস থামছে। এ ছাড়া যত্রতত্র যাত্রী ওঠানামা করানো হচ্ছে। এতে দুর্ঘটনার ঝুঁকির পাশাপাশি যাত্রীদের হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে।
গত মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত ছনবাড়ী ফ্লাইওভারের নিচে ২ পাশের বাসস্ট্যান্ডে দেখা যায়, একটিও বাস থামছে না। ঢাকা থেকে মাওয়াগামী বাসগুলো নির্ধারিত এই স্ট্যান্ড থেকে প্রায় ৩০০ গজ উত্তরে ফ্লাইওভারের উত্তর পাশের মাথায় যাত্রী নামিয়ে দিয়ে চলে যাচ্ছে। আবার মাওয়া থেকে ঢাকাগামী বাসগুলো একই স্থানের উল্টো পাশ থেকে যাত্রী তুলে নিচ্ছে। এ কারণে দুই পাশের যাত্রীছাউনিসহ স্টেশন দুটি কোনো কাজে আসছে না।
ঢাকা থেকে-মাওয়াগামী বসুমতি পরিবহনের একটি বাসকে দেখা যায় ওই স্ট্যান্ডের আগেই যাত্রীদের নামিয়ে দিচ্ছে। বাসটির যাত্রী উপজেলার আটপাড়া গ্রামের আমেনা বেগম (৬২) হাতে থাকা ডাক্তারি ফাইল দেখিয়ে বলেন, ‘আমি অসুস্থ মানুষ। ঢাকায় ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলাম। এখন এই রৌদ্রের মধ্যে নাতির কাঁধে ভর দিয়ে হেটে স্টেশনে গিয়ে অটোরিকশা নিয়ে বাড়িতে যেতে হবে।’
বেলা তিনটা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ষোলঘর বাসস্ট্যান্ডগুলোর চিত্রও ছিল একই। একটি বাসও স্টেশনগুলোতে থামেনি। ঢাকা থেকে মাওয়াগামী বাসগুলো থামছে নির্ধারিত স্টেশন থেকে প্রায় ৪০০ গজ দক্ষিণে। মাওয়া থেকে ঢাকাগামী বাসগুলোও বিপরীত পাশ থেকে যাত্রী তুলে নিচ্ছে।
গত বুধবার সকাল ৯টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত একই চিত্র দেখা যায় হাঁসাড়া বাজার স্টেশনেও। হাঁসাড়া এলাকায় আশরাফুল ইসলাম নামের এক পথচারী বলেন, ‘কী কারণে যে এই বাসস্ট্যান্ডগুলো বানানো হয়েছে তা ভেবে পাচ্ছি না। যেখানে খুশি সেখানেই বাসগুলো যাত্রী নামাচ্ছে-ওঠাচ্ছে। স্টেশনে কখনোই থামছে না।’
দুই দিনে এই তিন স্টেশনে কোনো বাস না থামার ব্যাপারে হাইওয়ে পুলিশেরও কোনো তৎপরতা চোখে পড়েনি। তবে বেঁজগাও বাসস্ট্যান্ডে প্রতিনিয়ত বাস থামছে এবং সুশৃঙ্খলভাবে যাত্রী ওঠানামা করছে।
হাঁসাড়া হাইওয়ে থানার ওসি আফজাল হোসেন বলেন, যত্রতত্র যাত্রী ওঠানামার বিষয়ে তদারকি করা হবে।
হাইওয়ে পুলিশের নারায়ণগঞ্জ সার্কেলের এএসপি অমৃত সূত্রধর বলেন, ‘রাস্তাটি এখনো আন্ডার কনস্ট্রাকশন রয়েছে। দেখাশোনা করছে সেনাবাহিনী। নিরাপত্তার স্বার্থে আমাদের টিম নিয়মিত রাস্তায় কাজ করে যাচ্ছে।’
শ্রীনগরে নির্মিত ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের বাসস্টেশনগুলোর যথাযথ ব্যবহার হচ্ছে না। এক্সপ্রেস হওয়ায় পুরাতন বাসস্ট্যান্ড সরিয়ে নেওয়া হলেও সেখানেই বাস থামছে। এ ছাড়া যত্রতত্র যাত্রী ওঠানামা করানো হচ্ছে। এতে দুর্ঘটনার ঝুঁকির পাশাপাশি যাত্রীদের হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে।
গত মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত ছনবাড়ী ফ্লাইওভারের নিচে ২ পাশের বাসস্ট্যান্ডে দেখা যায়, একটিও বাস থামছে না। ঢাকা থেকে মাওয়াগামী বাসগুলো নির্ধারিত এই স্ট্যান্ড থেকে প্রায় ৩০০ গজ উত্তরে ফ্লাইওভারের উত্তর পাশের মাথায় যাত্রী নামিয়ে দিয়ে চলে যাচ্ছে। আবার মাওয়া থেকে ঢাকাগামী বাসগুলো একই স্থানের উল্টো পাশ থেকে যাত্রী তুলে নিচ্ছে। এ কারণে দুই পাশের যাত্রীছাউনিসহ স্টেশন দুটি কোনো কাজে আসছে না।
ঢাকা থেকে-মাওয়াগামী বসুমতি পরিবহনের একটি বাসকে দেখা যায় ওই স্ট্যান্ডের আগেই যাত্রীদের নামিয়ে দিচ্ছে। বাসটির যাত্রী উপজেলার আটপাড়া গ্রামের আমেনা বেগম (৬২) হাতে থাকা ডাক্তারি ফাইল দেখিয়ে বলেন, ‘আমি অসুস্থ মানুষ। ঢাকায় ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলাম। এখন এই রৌদ্রের মধ্যে নাতির কাঁধে ভর দিয়ে হেটে স্টেশনে গিয়ে অটোরিকশা নিয়ে বাড়িতে যেতে হবে।’
বেলা তিনটা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ষোলঘর বাসস্ট্যান্ডগুলোর চিত্রও ছিল একই। একটি বাসও স্টেশনগুলোতে থামেনি। ঢাকা থেকে মাওয়াগামী বাসগুলো থামছে নির্ধারিত স্টেশন থেকে প্রায় ৪০০ গজ দক্ষিণে। মাওয়া থেকে ঢাকাগামী বাসগুলোও বিপরীত পাশ থেকে যাত্রী তুলে নিচ্ছে।
গত বুধবার সকাল ৯টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত একই চিত্র দেখা যায় হাঁসাড়া বাজার স্টেশনেও। হাঁসাড়া এলাকায় আশরাফুল ইসলাম নামের এক পথচারী বলেন, ‘কী কারণে যে এই বাসস্ট্যান্ডগুলো বানানো হয়েছে তা ভেবে পাচ্ছি না। যেখানে খুশি সেখানেই বাসগুলো যাত্রী নামাচ্ছে-ওঠাচ্ছে। স্টেশনে কখনোই থামছে না।’
দুই দিনে এই তিন স্টেশনে কোনো বাস না থামার ব্যাপারে হাইওয়ে পুলিশেরও কোনো তৎপরতা চোখে পড়েনি। তবে বেঁজগাও বাসস্ট্যান্ডে প্রতিনিয়ত বাস থামছে এবং সুশৃঙ্খলভাবে যাত্রী ওঠানামা করছে।
হাঁসাড়া হাইওয়ে থানার ওসি আফজাল হোসেন বলেন, যত্রতত্র যাত্রী ওঠানামার বিষয়ে তদারকি করা হবে।
হাইওয়ে পুলিশের নারায়ণগঞ্জ সার্কেলের এএসপি অমৃত সূত্রধর বলেন, ‘রাস্তাটি এখনো আন্ডার কনস্ট্রাকশন রয়েছে। দেখাশোনা করছে সেনাবাহিনী। নিরাপত্তার স্বার্থে আমাদের টিম নিয়মিত রাস্তায় কাজ করে যাচ্ছে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪