গনেশ দাস, বগুড়া
বগুড়ার গাবতলী উপজেলার মাংস ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম ওরফে কালু কসাই। দুই দিন আগেও তিনি ৫৫০ টাকা কেজি দরে গরুর মাংস বিক্রি করতেন। কিন্তু বাদ সাধে পুলিশ। দাম বাড়াতে নজরুলকে দেওয়া হয় চাপ। পরে একপ্রকার বাধ্য হয়েই প্রতি কেজিতে ৩০ টাকা বাড়িয়ে এখন বিক্রি করছেন ৫৮০ টাকা দরে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বগুড়া শহরের সবখানে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকা কেজি দরে। আর গ্রামের হাটবাজারগুলোতে দাম রাখা হচ্ছে ৬৫০ টাকা কেজি। বাজারের এমন পরিস্থিতিতেও বগুড়া শহর থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে গাবতলীর নশিপুর ইউনিয়নের কদমতলী গ্রামে রাস্তার ধারে ৫০০ টাকা কেজি দরে গরুর মাংস বিক্রি করে আসছিলেন নজরুল। এক বছর আগেই এই দামে মাংস বিক্রি শুরু করেন তিনি।
কথা হলে নজরুল জানান, কদমতলীতে ব্যবসা শুরুর আগে তিনি ২৫ বছর মাংস বিক্রি করেছেন বাগবাড়ি হাটে। সেখানে একটি গরু জবাই করলে খাজনা দিতে হতে হয় ৪ হাজার টাকা। এ কারণে সেখানে কম দামে মাংস বিক্রির সুযোগ নেই। পরে কদমতলী গ্রামের রাস্তার ধারে ৫০০ টাকা কেজি দরে মাংস বিক্রি শুরু করেন। বাগবাড়ি হাটে প্রতি কেজি মাংস ৬৫০ টাকায় বিক্রি শুরু হলে নজরুলও কেজিতে ৫০ টাকা বাড়িয়ে ৫৫০ টাকায় বিক্রি করেন।
কম দামে মাংস বিক্রির বিষয়টি জানাজানি হলে দূর-দূরান্ত থেকে লোকজন নজরুলের দোকানে ভিড় করেন। গতকাল সকালে কদমতলী মোড়ে নজরুলের মাংসের দোকানের সামনে কথা হয় সোনাতলা উপজেলার বালুয়াহাট এলাকার বাসিন্দা মনজুরুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ফেসবুকে দেখেছি এই মোড়ে মাংস বিক্রি হচ্ছে ৫৫০ টাকা কেজি দরে। অন্য জায়গার তুলনায় এক কেজি মাংসে ১০০ টাকা কম। এ কারণে এখানে মাংস কিনতে এসেছি।’
অন্য ব্যবসায়ীরা যেখানে ৭০০ টাকা নেন, সেখানে তিনি এক কেজি গরুর মাংস ৫০০ টাকায় বিক্রি করতে পারেন কীভাবে—এমন প্রশ্নের উত্তরে নজরুল ওরফে কালু কসাই বলেন, ‘এখন সপ্তাহে অন্তত ২৫টি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে। অধিক বিক্রি কম লাভ এই নীতিতে ব্যবসা করি।’
দাম বাড়াতে পুলিশ চাপ দিয়েছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘আমার এখানে কম দামে মাংস পাওয়ায় ক্রেতারা ভিড় করছেন। এতে বাগবাড়ি হাটে মাংস বিক্রি বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। এ কারণে দুই দিন আগে বাগবাড়ি পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের ইনচার্জ এসে মাংসের দাম ৫৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৬০০ টাকা কেজি করতে বলেন। পুলিশের কথা না শুনলেও ঝামেলা আছে। তাই কেজিতে ৩০ টাকা বাড়িয়ে ৫৮০ টাকায় বিক্রি করছি।’
তবে মাংসের দাম বাড়াতে ব্যবসায়ীকে চাপ দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন গাবতলীর বাগবাড়ি পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের ইনচার্জ পরিদর্শক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা দাম বাড়ানোর কথা বলিনি। বাগবাড়ি হাটের মাংস ব্যবসায়ীদের সঙ্গে তাঁর (কালু কসাই) প্রতিযোগিতা রয়েছে। এ কারণে তিনি কখনো দাম বাড়ান আবার কখনো কমান।’
বগুড়ার গাবতলী উপজেলার মাংস ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম ওরফে কালু কসাই। দুই দিন আগেও তিনি ৫৫০ টাকা কেজি দরে গরুর মাংস বিক্রি করতেন। কিন্তু বাদ সাধে পুলিশ। দাম বাড়াতে নজরুলকে দেওয়া হয় চাপ। পরে একপ্রকার বাধ্য হয়েই প্রতি কেজিতে ৩০ টাকা বাড়িয়ে এখন বিক্রি করছেন ৫৮০ টাকা দরে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বগুড়া শহরের সবখানে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকা কেজি দরে। আর গ্রামের হাটবাজারগুলোতে দাম রাখা হচ্ছে ৬৫০ টাকা কেজি। বাজারের এমন পরিস্থিতিতেও বগুড়া শহর থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে গাবতলীর নশিপুর ইউনিয়নের কদমতলী গ্রামে রাস্তার ধারে ৫০০ টাকা কেজি দরে গরুর মাংস বিক্রি করে আসছিলেন নজরুল। এক বছর আগেই এই দামে মাংস বিক্রি শুরু করেন তিনি।
কথা হলে নজরুল জানান, কদমতলীতে ব্যবসা শুরুর আগে তিনি ২৫ বছর মাংস বিক্রি করেছেন বাগবাড়ি হাটে। সেখানে একটি গরু জবাই করলে খাজনা দিতে হতে হয় ৪ হাজার টাকা। এ কারণে সেখানে কম দামে মাংস বিক্রির সুযোগ নেই। পরে কদমতলী গ্রামের রাস্তার ধারে ৫০০ টাকা কেজি দরে মাংস বিক্রি শুরু করেন। বাগবাড়ি হাটে প্রতি কেজি মাংস ৬৫০ টাকায় বিক্রি শুরু হলে নজরুলও কেজিতে ৫০ টাকা বাড়িয়ে ৫৫০ টাকায় বিক্রি করেন।
কম দামে মাংস বিক্রির বিষয়টি জানাজানি হলে দূর-দূরান্ত থেকে লোকজন নজরুলের দোকানে ভিড় করেন। গতকাল সকালে কদমতলী মোড়ে নজরুলের মাংসের দোকানের সামনে কথা হয় সোনাতলা উপজেলার বালুয়াহাট এলাকার বাসিন্দা মনজুরুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ফেসবুকে দেখেছি এই মোড়ে মাংস বিক্রি হচ্ছে ৫৫০ টাকা কেজি দরে। অন্য জায়গার তুলনায় এক কেজি মাংসে ১০০ টাকা কম। এ কারণে এখানে মাংস কিনতে এসেছি।’
অন্য ব্যবসায়ীরা যেখানে ৭০০ টাকা নেন, সেখানে তিনি এক কেজি গরুর মাংস ৫০০ টাকায় বিক্রি করতে পারেন কীভাবে—এমন প্রশ্নের উত্তরে নজরুল ওরফে কালু কসাই বলেন, ‘এখন সপ্তাহে অন্তত ২৫টি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে। অধিক বিক্রি কম লাভ এই নীতিতে ব্যবসা করি।’
দাম বাড়াতে পুলিশ চাপ দিয়েছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘আমার এখানে কম দামে মাংস পাওয়ায় ক্রেতারা ভিড় করছেন। এতে বাগবাড়ি হাটে মাংস বিক্রি বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। এ কারণে দুই দিন আগে বাগবাড়ি পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের ইনচার্জ এসে মাংসের দাম ৫৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৬০০ টাকা কেজি করতে বলেন। পুলিশের কথা না শুনলেও ঝামেলা আছে। তাই কেজিতে ৩০ টাকা বাড়িয়ে ৫৮০ টাকায় বিক্রি করছি।’
তবে মাংসের দাম বাড়াতে ব্যবসায়ীকে চাপ দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন গাবতলীর বাগবাড়ি পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের ইনচার্জ পরিদর্শক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা দাম বাড়ানোর কথা বলিনি। বাগবাড়ি হাটের মাংস ব্যবসায়ীদের সঙ্গে তাঁর (কালু কসাই) প্রতিযোগিতা রয়েছে। এ কারণে তিনি কখনো দাম বাড়ান আবার কখনো কমান।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪