নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পূর্বাচলে ধুমধাম করে মাসব্যাপী বাণিজ্য মেলা চলছে, খোলা রয়েছে পর্যটনকেন্দ্র। গতকাল শুক্রবার থেকে ক্রিকেটের আসর বিপিএলও শুরু। সবকিছুই যখন স্বাভাবিকভাবে চলছে, ঠিক তখনই আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা এল।
করোনার কারণে দেড় বছর কার্যত বন্ধ থাকার পর গত সেপ্টেম্বর থেকে একটু একটু করে চালু হচ্ছিল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সশরীরে পড়াশোনার কার্যক্রম। নতুন বছরের শুরুতে যখন স্কুল-কলেজে ক্লাসের সংখ্যা বাড়ছে এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলো দীর্ঘদিনের আটকে থাকা পরীক্ষা নিতে ব্যস্ত, ঠিক তখনই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা আবারও নতুন করে শিক্ষাজট বাড়াবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
গতকাল করোনার সংক্রমণ রোধে আগামী দুই সপ্তাহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধসহ পাঁচটি জরুরি নির্দেশনা জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। ওই নির্দেশনায় বলা হয়, ২১ জানুয়ারি থেকে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে; বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজ নিজ ক্ষেত্রে অনুরূপ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। রাষ্ট্রীয়, সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় সমাবেশ ও অনুষ্ঠানে ১০০ জনের বেশি সমাবেশ করা যাবে না। এসব ক্ষেত্রে যাঁরা যোগদান করবেন, তাঁদের অবশ্যই ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট বা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পিসিআর সার্টিফিকেট আনতে হবে; সরকারি-বেসরকারি অফিস, শিল্প কারখানায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবশ্যই ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট গ্রহণ করতে হবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে দায়িত্ব বহন করবে; বাজার, মসজিদ, বাসস্ট্যান্ড, লঞ্চঘাট, রেলস্টেশনসহ সব ধরনের জনসমাবেশে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিষয়টি নজরদারি করবে।
গতকাল রাজধানীর জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভা শেষে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, ‘হঠাৎ করেই শিশুদের মধ্যে করোনাভাইরাস সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ বিষয়ে সকালেই স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা হয়, পরে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী স্কুল-কলেজ বন্ধ করা হয়। স্কুল বন্ধের যে নির্দেশনা আমরা পেয়েছি, এটি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। এরপর খুদে শিক্ষার্থীদের বিষয়ে ব্যবস্থা নেবে মন্ত্রণালয়। আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। সংক্রমণের হার কমে গেলে আবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হবে।
তবে এখন অনলাইনে ক্লাস কার্যক্রম চলমান থাকবে।’
শিক্ষামন্ত্রী আরও জানান, ‘মাঝে মাঝে ছুটি ভালো লাগে, তবে লম্বা ছুটি কারও ভালো লাগে না। শিক্ষার্থীদের একদমই ভালো লাগার কথা নয়। অতিমারির কারণে বিগত দিনে একটি ছেদ পড়েছে। আমরা যত দূর সম্ভব ঠিক রাখার একটা চেষ্টা করছি।’ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসিক হল রয়েছে, সেখানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষার্থীরা চলাচল করবে। পরিস্থিতির উন্নতি হলে আবারও ক্লাসে ফিরবে তারা। তবে শিক্ষকেরা প্রশাসনিক কাজে যোগ দিতে পারবেন। এ সময় কোচিং সেন্টারও বন্ধ থাকবে। তবে টিকাদান কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান।
সবকিছু খোলা রেখে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা যাবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বাধ্য হয়েই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটি ফলপ্রসূ হবে কি না, তা নির্ভর করবে আমাদের সবার ওপর।’
তবে স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণার পরপরই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সশরীরে শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধের ঘোষণা দিচ্ছে। ঢাকা, জগন্নাথ, রাজশাহীসহ দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ইতিমধ্যে সশরীরে শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে। তবে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ হলেও অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম চলবে বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশ প্রকৌশলী বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) আগেই সশরীরে শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়ে অনলাইনে শ্রেণি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। আজ অনলাইনে বুয়েটের প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু হবে।
এদিকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণাকে অযৌক্তিক বলছে ছাত্র সংগঠনগুলো। গতকাল সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জয়দীপ ভট্টাচার্য ও সাধারণ সম্পাদক রাশেদ শাহরিয়ার এক বিবৃতিতে বলেন, দেশের হাট-বাজার, অফিস-আদালত, গণপরিবহন—সবকিছু স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা রেখে শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। করোনা মহামারির শুরুতে ১৭ মাস শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষাব্যবস্থা বিপর্যস্ত। এই পরিস্থিতিতে আবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করলে দেশের কোটি কোটি শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন বিপন্ন হবে। দীর্ঘ বন্ধের ফলে বিপর্যস্ত শিক্ষা ব্যবস্থাকে স্বাভাবিক করতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার বিকল্প নেই।
এদিকে গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক অনুষ্ঠানে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘আজকে স্কুল-কলেজ যে বন্ধ হলো, এটাও একটা প্রতারণা। এর মধ্য দিয়েই সবকিছু চলছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন বন্ধ থাকবে! এটা বুদ্ধিমানের কাজ না।’
পূর্বাচলে ধুমধাম করে মাসব্যাপী বাণিজ্য মেলা চলছে, খোলা রয়েছে পর্যটনকেন্দ্র। গতকাল শুক্রবার থেকে ক্রিকেটের আসর বিপিএলও শুরু। সবকিছুই যখন স্বাভাবিকভাবে চলছে, ঠিক তখনই আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা এল।
করোনার কারণে দেড় বছর কার্যত বন্ধ থাকার পর গত সেপ্টেম্বর থেকে একটু একটু করে চালু হচ্ছিল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সশরীরে পড়াশোনার কার্যক্রম। নতুন বছরের শুরুতে যখন স্কুল-কলেজে ক্লাসের সংখ্যা বাড়ছে এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলো দীর্ঘদিনের আটকে থাকা পরীক্ষা নিতে ব্যস্ত, ঠিক তখনই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা আবারও নতুন করে শিক্ষাজট বাড়াবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
গতকাল করোনার সংক্রমণ রোধে আগামী দুই সপ্তাহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধসহ পাঁচটি জরুরি নির্দেশনা জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। ওই নির্দেশনায় বলা হয়, ২১ জানুয়ারি থেকে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে; বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজ নিজ ক্ষেত্রে অনুরূপ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। রাষ্ট্রীয়, সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় সমাবেশ ও অনুষ্ঠানে ১০০ জনের বেশি সমাবেশ করা যাবে না। এসব ক্ষেত্রে যাঁরা যোগদান করবেন, তাঁদের অবশ্যই ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট বা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পিসিআর সার্টিফিকেট আনতে হবে; সরকারি-বেসরকারি অফিস, শিল্প কারখানায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবশ্যই ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট গ্রহণ করতে হবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে দায়িত্ব বহন করবে; বাজার, মসজিদ, বাসস্ট্যান্ড, লঞ্চঘাট, রেলস্টেশনসহ সব ধরনের জনসমাবেশে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিষয়টি নজরদারি করবে।
গতকাল রাজধানীর জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভা শেষে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, ‘হঠাৎ করেই শিশুদের মধ্যে করোনাভাইরাস সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ বিষয়ে সকালেই স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা হয়, পরে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী স্কুল-কলেজ বন্ধ করা হয়। স্কুল বন্ধের যে নির্দেশনা আমরা পেয়েছি, এটি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। এরপর খুদে শিক্ষার্থীদের বিষয়ে ব্যবস্থা নেবে মন্ত্রণালয়। আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। সংক্রমণের হার কমে গেলে আবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হবে।
তবে এখন অনলাইনে ক্লাস কার্যক্রম চলমান থাকবে।’
শিক্ষামন্ত্রী আরও জানান, ‘মাঝে মাঝে ছুটি ভালো লাগে, তবে লম্বা ছুটি কারও ভালো লাগে না। শিক্ষার্থীদের একদমই ভালো লাগার কথা নয়। অতিমারির কারণে বিগত দিনে একটি ছেদ পড়েছে। আমরা যত দূর সম্ভব ঠিক রাখার একটা চেষ্টা করছি।’ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসিক হল রয়েছে, সেখানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষার্থীরা চলাচল করবে। পরিস্থিতির উন্নতি হলে আবারও ক্লাসে ফিরবে তারা। তবে শিক্ষকেরা প্রশাসনিক কাজে যোগ দিতে পারবেন। এ সময় কোচিং সেন্টারও বন্ধ থাকবে। তবে টিকাদান কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান।
সবকিছু খোলা রেখে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা যাবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বাধ্য হয়েই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটি ফলপ্রসূ হবে কি না, তা নির্ভর করবে আমাদের সবার ওপর।’
তবে স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণার পরপরই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সশরীরে শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধের ঘোষণা দিচ্ছে। ঢাকা, জগন্নাথ, রাজশাহীসহ দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ইতিমধ্যে সশরীরে শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে। তবে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ হলেও অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম চলবে বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশ প্রকৌশলী বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) আগেই সশরীরে শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়ে অনলাইনে শ্রেণি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। আজ অনলাইনে বুয়েটের প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু হবে।
এদিকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণাকে অযৌক্তিক বলছে ছাত্র সংগঠনগুলো। গতকাল সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জয়দীপ ভট্টাচার্য ও সাধারণ সম্পাদক রাশেদ শাহরিয়ার এক বিবৃতিতে বলেন, দেশের হাট-বাজার, অফিস-আদালত, গণপরিবহন—সবকিছু স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা রেখে শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। করোনা মহামারির শুরুতে ১৭ মাস শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষাব্যবস্থা বিপর্যস্ত। এই পরিস্থিতিতে আবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করলে দেশের কোটি কোটি শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন বিপন্ন হবে। দীর্ঘ বন্ধের ফলে বিপর্যস্ত শিক্ষা ব্যবস্থাকে স্বাভাবিক করতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার বিকল্প নেই।
এদিকে গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক অনুষ্ঠানে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘আজকে স্কুল-কলেজ যে বন্ধ হলো, এটাও একটা প্রতারণা। এর মধ্য দিয়েই সবকিছু চলছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন বন্ধ থাকবে! এটা বুদ্ধিমানের কাজ না।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪