যশোর প্রতিনিধি
যশোর সদর হাসপাতাল যেন মাদকের আখড়ায় পরিণত হয়েছে। হাসপাতালের আনাচে-কানাচে পড়ে থাকতে দেখা যায় ফেনসিডিলের বোতল আর সিরিঞ্জ। ইতিমধ্যে হাসপাতাল থেকে তিনজন মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে দ্রুতই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গত ২৫ জানুয়ারি সন্ধ্যায় যশোর জেনারেল হাসপাতালের মধ্যে এক নারী মাদক কারবারিকে ১১০ গ্রাম গাঁজা এবং গত ২৯ তারিখ রাতে হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটের সামনে থেকে দুই মাদক কারবারিকে ৩০টি ইয়াবা এবং চাকুসহ গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ নিয়ে হাসপাতাল চত্বর থেকে ১০ দিনে তিন মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে পুলিশ।
সরেজমিন দেখা গেছে, হাসপাতালের পেছনের দিকের আঙিনা এবং পরিত্যক্ত ভবনের ভেতরে ঢুকে মাদকসেবীরা আড্ডায় মেতে ওঠেন। আর মর্গের সামনে তো প্রায় দিনের বেলাও প্রকাশ্যে মাদক সেবনের দৃশ্য চোখে পড়ে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হাসপাতালের এক কর্মচারী বলেন, ‘হাসপাতালে মানুষ আসে চিকিৎসা নেওয়ার জন্য। তবে এখানে মাদক কারবারিদের অবাধ চলাফেরা রয়েছে। যেখানে-সেখানে মাদকের ছড়াছড়ি। প্রায় সময়ই মাদক সেবন করতে দেখা যায় অনেককে। এ ব্যাপারে আমরা কিছু বলতে গেলে আমাদের হুমকির শিকার হতে হয়।’
হাসপাতালে দায়িত্বরত পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আবু সালেহ বলেন, ‘হাসপাতালের নিরাপত্তা জোরদার করতে আমরা সব সময় প্রখর দৃষ্টি রাখি। গত কয়েক দিন আগেও আমরা তিনজন মাদক কারবারিকে আটক করেছি। মাদক নির্মূল করতে আমরা সব ধরনের পদক্ষেপ নেব।’
হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. আরিফ আহমেদ বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলেছি। তাঁরা মাঝেমধ্যে কয়েকজনকে আটকও করেছেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এ অভিযান অব্যাহত থাকবে। এ ছাড়া হাসপাতালের নিরাপত্তা প্রহরীদেরও এই বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।’
যশোর সদর হাসপাতাল যেন মাদকের আখড়ায় পরিণত হয়েছে। হাসপাতালের আনাচে-কানাচে পড়ে থাকতে দেখা যায় ফেনসিডিলের বোতল আর সিরিঞ্জ। ইতিমধ্যে হাসপাতাল থেকে তিনজন মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে দ্রুতই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গত ২৫ জানুয়ারি সন্ধ্যায় যশোর জেনারেল হাসপাতালের মধ্যে এক নারী মাদক কারবারিকে ১১০ গ্রাম গাঁজা এবং গত ২৯ তারিখ রাতে হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটের সামনে থেকে দুই মাদক কারবারিকে ৩০টি ইয়াবা এবং চাকুসহ গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ নিয়ে হাসপাতাল চত্বর থেকে ১০ দিনে তিন মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে পুলিশ।
সরেজমিন দেখা গেছে, হাসপাতালের পেছনের দিকের আঙিনা এবং পরিত্যক্ত ভবনের ভেতরে ঢুকে মাদকসেবীরা আড্ডায় মেতে ওঠেন। আর মর্গের সামনে তো প্রায় দিনের বেলাও প্রকাশ্যে মাদক সেবনের দৃশ্য চোখে পড়ে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হাসপাতালের এক কর্মচারী বলেন, ‘হাসপাতালে মানুষ আসে চিকিৎসা নেওয়ার জন্য। তবে এখানে মাদক কারবারিদের অবাধ চলাফেরা রয়েছে। যেখানে-সেখানে মাদকের ছড়াছড়ি। প্রায় সময়ই মাদক সেবন করতে দেখা যায় অনেককে। এ ব্যাপারে আমরা কিছু বলতে গেলে আমাদের হুমকির শিকার হতে হয়।’
হাসপাতালে দায়িত্বরত পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আবু সালেহ বলেন, ‘হাসপাতালের নিরাপত্তা জোরদার করতে আমরা সব সময় প্রখর দৃষ্টি রাখি। গত কয়েক দিন আগেও আমরা তিনজন মাদক কারবারিকে আটক করেছি। মাদক নির্মূল করতে আমরা সব ধরনের পদক্ষেপ নেব।’
হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. আরিফ আহমেদ বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলেছি। তাঁরা মাঝেমধ্যে কয়েকজনকে আটকও করেছেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এ অভিযান অব্যাহত থাকবে। এ ছাড়া হাসপাতালের নিরাপত্তা প্রহরীদেরও এই বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৮ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪