সাইফুল আলম তুহিন, ত্রিশাল
ত্রিশালের মোক্ষপুর ইউনিয়নের সাপখালী এলাকায় ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে বিশালাকার বটগাছ। তবে কেউ বলতে পারেন না, গাছটির বয়স কত। এটি এখন এলাকার মানুষের ভ্রমণের অন্যতম স্থানে পরিণত হয়েছে। গাছের পাশেই রয়েছে লালপীরের মাজার।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রতি বছর নির্দিষ্ট সময়ে ওই স্থানে পীরের ভক্তরা ভিড় জমান। নানা ধরনের আয়োজন থাকে সেখানে। এলাকায় তৈরি হয় উৎসবের আমেজ। এই মাজারে প্রতিবছর ওরস মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
এ ছাড়া বটগাছটি দেখতে অনেক দূর-দূরান্ত থেকে আসছেন মানুষ। বেশ কয়েকবার ঝড়ে ওই পুরোনো বটগাছটির ডালপালা ভাঙলেও প্রতিবারই টিকে থেকেছে বলে জানা গেছে। তবে গাছটির বয়স নিয়ে কেউ কোনো ধারণা দিতে পারেননি।
লোকমুখে প্রচলিত রয়েছে, এই বটগাছের পাতা ছিঁড়ে বেশ কয়েকজনের শরীরে জ্বর এসেছিল। তারপর থেকে ভয়ে কেউ পাতা ছেঁড়া বা ডালপালা ভাঙেন না। অনেকের বিশ্বাস, এখানে এসে মনের ইচ্ছা, বাসনা ব্যক্ত করলে তা পূরণ হয়। বটগাছটির কাছেই পীরের ভক্তরা এসে দোয়া, প্রার্থনা ও মানত করেন। থাকে ভূরিভোজের আয়োজন।
স্থানীয় শহীদ, আসলাম, শরিফসহ কয়েকজন জানান, এই বটগাছের পাতা ছিঁড়লেই নাকি শরীরে জ্বর হতো। বটগাছটি নিয়ে অনেক অলৌকিক ঘটনা রয়েছে। এগুলো পূর্বপুরুষদের মুখে মুখে শুনে আসছেন তাঁরা।
সরেজমিন দেখা যায়, বটগাছের শিকড় ও ডালপালা মাটিতে পড়ে আবার পুনরায় গাছ হয়ে দাঁড়িয়ে গেছে। বিশাল বিশাল শিকড় মূল হয়ে একসঙ্গে জড়িয়ে আছে। আবার কিছু দূরে ডালপালা থেকে অসংখ্য মূলের সৃষ্টি হয়েছে। ২০-২৫টি এমন মূল রয়েছে। ডাল পালা চারদিকে ছড়িয়ে বছরের পর বছর ছায়া দিয়ে যাচ্ছে।
অবশ্য অনেকে বলছেন, প্রথমে এই বটগাছটি মাজারে ছিল। মাজার থেকে এনে কেউ পাশেই ডালপালা ফেলে দিলে সেখানেই বটগাছটি বেড়ে ওঠে। তবে এ বিষয়ে নির্ভরযোগ্য তথ্য কেউ দিতে পারেননি।
ত্রিশালের মোক্ষপুর ইউনিয়নের সাপখালী এলাকায় ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে বিশালাকার বটগাছ। তবে কেউ বলতে পারেন না, গাছটির বয়স কত। এটি এখন এলাকার মানুষের ভ্রমণের অন্যতম স্থানে পরিণত হয়েছে। গাছের পাশেই রয়েছে লালপীরের মাজার।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রতি বছর নির্দিষ্ট সময়ে ওই স্থানে পীরের ভক্তরা ভিড় জমান। নানা ধরনের আয়োজন থাকে সেখানে। এলাকায় তৈরি হয় উৎসবের আমেজ। এই মাজারে প্রতিবছর ওরস মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
এ ছাড়া বটগাছটি দেখতে অনেক দূর-দূরান্ত থেকে আসছেন মানুষ। বেশ কয়েকবার ঝড়ে ওই পুরোনো বটগাছটির ডালপালা ভাঙলেও প্রতিবারই টিকে থেকেছে বলে জানা গেছে। তবে গাছটির বয়স নিয়ে কেউ কোনো ধারণা দিতে পারেননি।
লোকমুখে প্রচলিত রয়েছে, এই বটগাছের পাতা ছিঁড়ে বেশ কয়েকজনের শরীরে জ্বর এসেছিল। তারপর থেকে ভয়ে কেউ পাতা ছেঁড়া বা ডালপালা ভাঙেন না। অনেকের বিশ্বাস, এখানে এসে মনের ইচ্ছা, বাসনা ব্যক্ত করলে তা পূরণ হয়। বটগাছটির কাছেই পীরের ভক্তরা এসে দোয়া, প্রার্থনা ও মানত করেন। থাকে ভূরিভোজের আয়োজন।
স্থানীয় শহীদ, আসলাম, শরিফসহ কয়েকজন জানান, এই বটগাছের পাতা ছিঁড়লেই নাকি শরীরে জ্বর হতো। বটগাছটি নিয়ে অনেক অলৌকিক ঘটনা রয়েছে। এগুলো পূর্বপুরুষদের মুখে মুখে শুনে আসছেন তাঁরা।
সরেজমিন দেখা যায়, বটগাছের শিকড় ও ডালপালা মাটিতে পড়ে আবার পুনরায় গাছ হয়ে দাঁড়িয়ে গেছে। বিশাল বিশাল শিকড় মূল হয়ে একসঙ্গে জড়িয়ে আছে। আবার কিছু দূরে ডালপালা থেকে অসংখ্য মূলের সৃষ্টি হয়েছে। ২০-২৫টি এমন মূল রয়েছে। ডাল পালা চারদিকে ছড়িয়ে বছরের পর বছর ছায়া দিয়ে যাচ্ছে।
অবশ্য অনেকে বলছেন, প্রথমে এই বটগাছটি মাজারে ছিল। মাজার থেকে এনে কেউ পাশেই ডালপালা ফেলে দিলে সেখানেই বটগাছটি বেড়ে ওঠে। তবে এ বিষয়ে নির্ভরযোগ্য তথ্য কেউ দিতে পারেননি।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২১ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫