নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেট বিভাগজুড়ে বাড়ছে চোখ ওঠা রোগ। স্বাস্থ্যবিধি না মানায় প্রায় প্রতিটি ঘরেই কেউ না কেউ এ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন, কিংবা হচ্ছেন। রোগটি ছোঁয়াচে হওয়ায় দ্রুত অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সিলেট নগরী থেকে শুরু করে বিভাগের বেশির ভাগ ঘরেই এখন চোখ ওঠা রোগী। হাসপাতালগুলোর বহির্বিভাগে বেড়েছে আক্রান্তের সংখ্যা। রোগী বাড়ায় দেখা দিয়েছে চোখের ড্রপের সংকট। আক্রান্তদের উল্লেখযোগ্য অংশই শিশু। জটিল রূপ ধারণ করলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়ার ওপর জোর দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
সিলেটের দক্ষিণ সুরমার লালাবাজার এলাকার শিক্ষার্থী নাজিয়া মুন্নি। দুই দিন ধরে তার চোখ জ্বালাপোড়া করছে। এক চোখে ময়লাও আসছে। গত বছরও এ সময় এমন হয়েছিল তার। চিকিৎসকের পরামর্শে মুন্নি এখন স্কুল-কোচিং কোথাও যাচ্ছে না। একটি চোখের ড্রপ এবং ব্যথানাশক ওষুধ দিয়েছেন চিকিৎসক। একই লক্ষ্মণ দেখা দিয়েছে মুন্নির ভাই মকবুল হাসানের। ছয় বছর বয়সী মকবুল এখন কান্নাকাটি করছে।
তাদের মা সালমা বেগম বলেন, ‘ডাক্তার ঘরেই চিকিৎসা নিতে বলেছেন। চোখ ওঠা রোগ ৭ দিনেই ভালো হয়ে যায় জানিয়ে দুশ্চিন্তা না করতে বলেছেন তিনি।’ একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সাইফ আলী বলেন, ‘চোখ ওঠা সমস্যা নিয়ে গত তিন দিন অফিস থেকে ছুটি নিয়ে বাসায় বিশ্রামে ছিলাম। আজ সুস্থ হয়ে অফিস যাচ্ছি।’
নগরের কয়েকটি ওষুধের দোকানে কথা বলে জানা গেছে, আক্রান্ত ব্যক্তিরা চিকিৎসকের পরামর্শ না নিয়েই চোখের ড্রপ ও অ্যান্টিহিস্টামিন ওষুধ সেবন করছেন। এসব ওষুধ সেবন করে অনেকেই দুই-তিন দিনের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন আবার কেউ ৫-৭ দিন। তবে চোখ ওঠা রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা রোগটি ছোঁয়াচে জেনেও তাঁরা প্রাত্যহিক কাজ করে যাচ্ছেন।
আম্বরখানার ওষুধ ব্যবসায়ী সুজন আহমদ বলেন, ‘গত ৮-১০ দিনে চোখের ড্রপ ও অ্যান্টিহিস্টামিন ট্যাবলেট কিনতে আসা রোগীর সংখ্যা অনেক বেশি। প্রতিদিন গড়ে ৫০-৬০ জন ক্রেতা আসেন চোখের ড্রপের জন্য। কোম্পানিগুলো বলছে সাপ্লাই না। আমরাও বিপাকে পড়েছি, ক্রেতাকে বোঝাতে পানি না।’
ড্রপ সংকটের বিষয়টি অন্যভাবে দেখছেন সিভিল সার্জন ডা. এস এম শাহরিয়ার। তিনি বলেন, ‘চার ধরনের ড্রপ আছে। এগুলো বাংলাদেশের অনেক কোম্পানি তৈরি করে। কেন এমনটা হচ্ছে বুঝছি না। এটাও ব্যবসায়ীদের কোন ধরনের কারসাজি কি-না বিষয়টি খতিয়ে দেখতে হবে।
সিলেট বিভাগজুড়ে বাড়ছে চোখ ওঠা রোগ। স্বাস্থ্যবিধি না মানায় প্রায় প্রতিটি ঘরেই কেউ না কেউ এ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন, কিংবা হচ্ছেন। রোগটি ছোঁয়াচে হওয়ায় দ্রুত অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সিলেট নগরী থেকে শুরু করে বিভাগের বেশির ভাগ ঘরেই এখন চোখ ওঠা রোগী। হাসপাতালগুলোর বহির্বিভাগে বেড়েছে আক্রান্তের সংখ্যা। রোগী বাড়ায় দেখা দিয়েছে চোখের ড্রপের সংকট। আক্রান্তদের উল্লেখযোগ্য অংশই শিশু। জটিল রূপ ধারণ করলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়ার ওপর জোর দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
সিলেটের দক্ষিণ সুরমার লালাবাজার এলাকার শিক্ষার্থী নাজিয়া মুন্নি। দুই দিন ধরে তার চোখ জ্বালাপোড়া করছে। এক চোখে ময়লাও আসছে। গত বছরও এ সময় এমন হয়েছিল তার। চিকিৎসকের পরামর্শে মুন্নি এখন স্কুল-কোচিং কোথাও যাচ্ছে না। একটি চোখের ড্রপ এবং ব্যথানাশক ওষুধ দিয়েছেন চিকিৎসক। একই লক্ষ্মণ দেখা দিয়েছে মুন্নির ভাই মকবুল হাসানের। ছয় বছর বয়সী মকবুল এখন কান্নাকাটি করছে।
তাদের মা সালমা বেগম বলেন, ‘ডাক্তার ঘরেই চিকিৎসা নিতে বলেছেন। চোখ ওঠা রোগ ৭ দিনেই ভালো হয়ে যায় জানিয়ে দুশ্চিন্তা না করতে বলেছেন তিনি।’ একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সাইফ আলী বলেন, ‘চোখ ওঠা সমস্যা নিয়ে গত তিন দিন অফিস থেকে ছুটি নিয়ে বাসায় বিশ্রামে ছিলাম। আজ সুস্থ হয়ে অফিস যাচ্ছি।’
নগরের কয়েকটি ওষুধের দোকানে কথা বলে জানা গেছে, আক্রান্ত ব্যক্তিরা চিকিৎসকের পরামর্শ না নিয়েই চোখের ড্রপ ও অ্যান্টিহিস্টামিন ওষুধ সেবন করছেন। এসব ওষুধ সেবন করে অনেকেই দুই-তিন দিনের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন আবার কেউ ৫-৭ দিন। তবে চোখ ওঠা রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা রোগটি ছোঁয়াচে জেনেও তাঁরা প্রাত্যহিক কাজ করে যাচ্ছেন।
আম্বরখানার ওষুধ ব্যবসায়ী সুজন আহমদ বলেন, ‘গত ৮-১০ দিনে চোখের ড্রপ ও অ্যান্টিহিস্টামিন ট্যাবলেট কিনতে আসা রোগীর সংখ্যা অনেক বেশি। প্রতিদিন গড়ে ৫০-৬০ জন ক্রেতা আসেন চোখের ড্রপের জন্য। কোম্পানিগুলো বলছে সাপ্লাই না। আমরাও বিপাকে পড়েছি, ক্রেতাকে বোঝাতে পানি না।’
ড্রপ সংকটের বিষয়টি অন্যভাবে দেখছেন সিভিল সার্জন ডা. এস এম শাহরিয়ার। তিনি বলেন, ‘চার ধরনের ড্রপ আছে। এগুলো বাংলাদেশের অনেক কোম্পানি তৈরি করে। কেন এমনটা হচ্ছে বুঝছি না। এটাও ব্যবসায়ীদের কোন ধরনের কারসাজি কি-না বিষয়টি খতিয়ে দেখতে হবে।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৮ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫