নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ আবারও বেড়েছে। নতুন করে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে। মেট্রোরেল প্রকল্পের ১০০ জনেরও বেশি কর্মকর্তা এখন করোনায় আক্রান্ত। সংক্রমণ আরও বাড়লে আগামী ডিসেম্বরে উত্তরা থেকে আগারগাঁও অংশে মেট্রোরেল চালুর যে পরিকল্পনা নিয়ে কাজ এগোচ্ছে, তা বাস্তবায়ন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে বলে আশঙ্কা সংশ্লিষ্টদের। তাই কার্যক্রম নিরবচ্ছিন্ন রাখতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, আক্রান্তের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়ে গেছে। তাই বড় গ্রুপে কাজ না করে দশজন দশজন করে গ্রুপ বানিয়ে কাজ চালানো হচ্ছে। কোনো গ্রুপের একজন করোনায় আক্রান্ত হলে বাকি নয়জনকে আইসোলেশনে পাঠানো হচ্ছে। এতে কাজে কিছুটা প্রভাব তো পড়ছেই। এখন পর্যন্ত যে অবস্থা তাতে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে উত্তরা-আগারগাঁও অংশ চালু করা যাবে। কিন্তু সংক্রমণ পরিস্থিতি দীর্ঘমেয়াদি হলে এবং আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লে পরিস্থিতি বেশ চ্যালেঞ্জিং হতে পারে।
এই কর্মকর্তা আরও জানান, আক্রান্ত কর্মীদের জন্য দুটি ফিল্ড হাসপাতাল রয়েছে। প্রয়োজনে আক্রান্তদের সেখানে রাখা হচ্ছে। আক্রান্তদের মধ্যে ৩০ ভাগ রোগী হাসপাতালে যাচ্ছেন। বাকিরা আইসোলেশনে থেকেই সুস্থ হয়ে উঠছেন।
মেট্রোরেলের কর্মীদের টিকার ব্যাপারে জানতে চাইলে এম এ এন ছিদ্দিক জানান, প্রকল্পের শতভাগ কর্মকর্তা এরই মধ্যে দুই ডোজ টিকা পেয়েছেন। আগামী সপ্তাহ থেকে বিদেশি কর্মকর্তাদের বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হবে।
এদিকে করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও মেট্রোরেল প্রকল্পের কাজ এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা চলছে। প্রকল্প সূত্র জানায়, এরই মধ্যে যাত্রী পরিবহনের জন্য ১০ সেট ট্রেন ঢাকায় পৌঁছেছে। বিভিন্ন পর্যায়ের পারফরম্যান্স পরীক্ষা চলছে। কয়েকটি ট্রেনের পরীক্ষামূলক চলাচলও শুরু হয়েছে। যে পরিমাণ যাত্রী নিয়ে এসব ট্রেনের চলাচল করার কথা, সেই পরিমাণ লোড নিয়ে এগুলো পরীক্ষামূলকভাবে চালানো হচ্ছে।
গত ২৮ জানুয়ারি আগারগাঁও-মতিঝিল পর্যন্ত সম্পূর্ণ অংশে ভায়াডাক্ট বসানো সম্পন্ন হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে মেট্রোরেল লাইন-৬-এর ২০ দশমিক ১০ কিলোমিটার দৃশ্যমান হয়েছে। এ অংশে কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৭৪ দশমিক ৪২ শতাংশ। উত্তরা থেকে আগারগাঁও অংশে কাজের অগ্রগতি ৯২ দশমিক ৪২ শতাংশ। সব মিলিয়ে প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি হয়েছে ৭৫ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ আবারও বেড়েছে। নতুন করে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে। মেট্রোরেল প্রকল্পের ১০০ জনেরও বেশি কর্মকর্তা এখন করোনায় আক্রান্ত। সংক্রমণ আরও বাড়লে আগামী ডিসেম্বরে উত্তরা থেকে আগারগাঁও অংশে মেট্রোরেল চালুর যে পরিকল্পনা নিয়ে কাজ এগোচ্ছে, তা বাস্তবায়ন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে বলে আশঙ্কা সংশ্লিষ্টদের। তাই কার্যক্রম নিরবচ্ছিন্ন রাখতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, আক্রান্তের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়ে গেছে। তাই বড় গ্রুপে কাজ না করে দশজন দশজন করে গ্রুপ বানিয়ে কাজ চালানো হচ্ছে। কোনো গ্রুপের একজন করোনায় আক্রান্ত হলে বাকি নয়জনকে আইসোলেশনে পাঠানো হচ্ছে। এতে কাজে কিছুটা প্রভাব তো পড়ছেই। এখন পর্যন্ত যে অবস্থা তাতে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে উত্তরা-আগারগাঁও অংশ চালু করা যাবে। কিন্তু সংক্রমণ পরিস্থিতি দীর্ঘমেয়াদি হলে এবং আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লে পরিস্থিতি বেশ চ্যালেঞ্জিং হতে পারে।
এই কর্মকর্তা আরও জানান, আক্রান্ত কর্মীদের জন্য দুটি ফিল্ড হাসপাতাল রয়েছে। প্রয়োজনে আক্রান্তদের সেখানে রাখা হচ্ছে। আক্রান্তদের মধ্যে ৩০ ভাগ রোগী হাসপাতালে যাচ্ছেন। বাকিরা আইসোলেশনে থেকেই সুস্থ হয়ে উঠছেন।
মেট্রোরেলের কর্মীদের টিকার ব্যাপারে জানতে চাইলে এম এ এন ছিদ্দিক জানান, প্রকল্পের শতভাগ কর্মকর্তা এরই মধ্যে দুই ডোজ টিকা পেয়েছেন। আগামী সপ্তাহ থেকে বিদেশি কর্মকর্তাদের বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হবে।
এদিকে করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও মেট্রোরেল প্রকল্পের কাজ এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা চলছে। প্রকল্প সূত্র জানায়, এরই মধ্যে যাত্রী পরিবহনের জন্য ১০ সেট ট্রেন ঢাকায় পৌঁছেছে। বিভিন্ন পর্যায়ের পারফরম্যান্স পরীক্ষা চলছে। কয়েকটি ট্রেনের পরীক্ষামূলক চলাচলও শুরু হয়েছে। যে পরিমাণ যাত্রী নিয়ে এসব ট্রেনের চলাচল করার কথা, সেই পরিমাণ লোড নিয়ে এগুলো পরীক্ষামূলকভাবে চালানো হচ্ছে।
গত ২৮ জানুয়ারি আগারগাঁও-মতিঝিল পর্যন্ত সম্পূর্ণ অংশে ভায়াডাক্ট বসানো সম্পন্ন হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে মেট্রোরেল লাইন-৬-এর ২০ দশমিক ১০ কিলোমিটার দৃশ্যমান হয়েছে। এ অংশে কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৭৪ দশমিক ৪২ শতাংশ। উত্তরা থেকে আগারগাঁও অংশে কাজের অগ্রগতি ৯২ দশমিক ৪২ শতাংশ। সব মিলিয়ে প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি হয়েছে ৭৫ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪