ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহে বিএনপির নেতা-কর্মীরা রাতে বাড়িতে থাকছেন না। গ্রেপ্তার এড়িয়ে ঢাকায় আন্দোলনে যোগ দিতে তাঁরা কয়েকদিন ধরে বাড়ি বাইরে আত্মীয়-স্বজন বা পরিচিতজনের বাসায় থাকছেন। ১ ডিসেম্বর থেকে সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান শুরু হলে নেতা-কর্মীরা এ কৌশল নেন।
সারা দেশের মতো ময়মনসিংহেও বিএনপির নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় আরও ৭৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তবে জেলা পুলিশ সুপার মাছুম আহম্মেদ ভূঞা বলেছেন, বিজয়ের মাস ডিসেম্বর এবং ১২ ডিসেম্বর আইজিপি স্যারের ময়মনসিংহে আগমন উপলক্ষে পুলিশি তৎপরতা বৃদ্ধি করা হয়েছে। কারও বাসাবাড়িতে অযথা পুলিশ যাচ্ছে না। যাঁদের নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আছে, তাঁদের বাসাতেই পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে।
জানা গেছে, আগামীকাল ১০ ডিসেম্বর বিএনপির ঢাকা কর্মসূচি সামনে রেখে সারা দেশে চলছে পুলিশের বিশেষ অভিযান।
১ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া বিশেষ অভিযানে ময়মনসিংহে এ পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে তিন শতাধিক নেতা-কর্মীকে। যাদের বেশির ভাগই বিএনপি লোক। প্রতিদিন চলা এই গ্রেপ্তার এড়িয়ে ঢাকায় আন্দোলন সফল করতে বাসাবাড়িতে অবস্থান করছেন না নেতা-কর্মীরা।
তাঁরা বলছেন, যেকোনো মূল্যে আন্দোলন সফল করতে হবে। আন্দোলনের মাধ্যমে সরকার পতনেরও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন নেতা-কর্মীরা।
ময়মনসিংহ মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট এম এ হান্নান খান বলেন, ‘আমাদের মূল লক্ষ্য বিএনপির সব আন্দোলন
জনগণকে নিয়ে সফল করা।
গ্রেপ্তারের ভয় দেখিয়ে সরকার আন্দোলন স্তব্ধ করতে চাচ্ছে। আমরা গ্রেপ্তারের ভয়ে আতঙ্কিত নই। অন্যায়ভাবে নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। বাড়ি ছাড়া আমরা থাকছি অন্যত্র। অনেক নেতা-কর্মী ঢাকা চলে গেছেন। শুক্রবারের (আজ) মধ্যে সব নেতা-কর্মীই ঢাকায় অবস্থান করবেন, সে প্রস্তুতি আমরা নিচ্ছি। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পুলিশের এমন আচরণ কোনোভাবেই কাম্য নয়। পুলিশ প্রতিটি নেতা-কর্মীর বাসায় প্রতিদিন তল্লাশি করছে।’
ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মোতাহার হোসেন তালুকদার বলেন, ‘গত দুদিনে ফুলপুর-তারাকান্দা থেকে বিএনপির সাতজন নেতাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
আমাদের মধ্যে কোনো গ্রেপ্তার-আতঙ্ক নেই। কর্মসূচি সফল করার জন্য আমরা কৌশলে গ্রেপ্তার এড়িয়ে চলছি। কয়েকদিন ধরে বাসায় ঘুমাতে পারছি না। তারপরও মনে কোনো কষ্ট নেই। আমরা জনগণকে আন্দোলনে সম্পৃক্ত করে সরকার পতন করে তবেই মাঠ ছাড়ব।’
ময়মনসিংহে বিএনপির নেতা-কর্মীরা রাতে বাড়িতে থাকছেন না। গ্রেপ্তার এড়িয়ে ঢাকায় আন্দোলনে যোগ দিতে তাঁরা কয়েকদিন ধরে বাড়ি বাইরে আত্মীয়-স্বজন বা পরিচিতজনের বাসায় থাকছেন। ১ ডিসেম্বর থেকে সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান শুরু হলে নেতা-কর্মীরা এ কৌশল নেন।
সারা দেশের মতো ময়মনসিংহেও বিএনপির নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় আরও ৭৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তবে জেলা পুলিশ সুপার মাছুম আহম্মেদ ভূঞা বলেছেন, বিজয়ের মাস ডিসেম্বর এবং ১২ ডিসেম্বর আইজিপি স্যারের ময়মনসিংহে আগমন উপলক্ষে পুলিশি তৎপরতা বৃদ্ধি করা হয়েছে। কারও বাসাবাড়িতে অযথা পুলিশ যাচ্ছে না। যাঁদের নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আছে, তাঁদের বাসাতেই পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে।
জানা গেছে, আগামীকাল ১০ ডিসেম্বর বিএনপির ঢাকা কর্মসূচি সামনে রেখে সারা দেশে চলছে পুলিশের বিশেষ অভিযান।
১ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া বিশেষ অভিযানে ময়মনসিংহে এ পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে তিন শতাধিক নেতা-কর্মীকে। যাদের বেশির ভাগই বিএনপি লোক। প্রতিদিন চলা এই গ্রেপ্তার এড়িয়ে ঢাকায় আন্দোলন সফল করতে বাসাবাড়িতে অবস্থান করছেন না নেতা-কর্মীরা।
তাঁরা বলছেন, যেকোনো মূল্যে আন্দোলন সফল করতে হবে। আন্দোলনের মাধ্যমে সরকার পতনেরও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন নেতা-কর্মীরা।
ময়মনসিংহ মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট এম এ হান্নান খান বলেন, ‘আমাদের মূল লক্ষ্য বিএনপির সব আন্দোলন
জনগণকে নিয়ে সফল করা।
গ্রেপ্তারের ভয় দেখিয়ে সরকার আন্দোলন স্তব্ধ করতে চাচ্ছে। আমরা গ্রেপ্তারের ভয়ে আতঙ্কিত নই। অন্যায়ভাবে নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। বাড়ি ছাড়া আমরা থাকছি অন্যত্র। অনেক নেতা-কর্মী ঢাকা চলে গেছেন। শুক্রবারের (আজ) মধ্যে সব নেতা-কর্মীই ঢাকায় অবস্থান করবেন, সে প্রস্তুতি আমরা নিচ্ছি। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পুলিশের এমন আচরণ কোনোভাবেই কাম্য নয়। পুলিশ প্রতিটি নেতা-কর্মীর বাসায় প্রতিদিন তল্লাশি করছে।’
ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মোতাহার হোসেন তালুকদার বলেন, ‘গত দুদিনে ফুলপুর-তারাকান্দা থেকে বিএনপির সাতজন নেতাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
আমাদের মধ্যে কোনো গ্রেপ্তার-আতঙ্ক নেই। কর্মসূচি সফল করার জন্য আমরা কৌশলে গ্রেপ্তার এড়িয়ে চলছি। কয়েকদিন ধরে বাসায় ঘুমাতে পারছি না। তারপরও মনে কোনো কষ্ট নেই। আমরা জনগণকে আন্দোলনে সম্পৃক্ত করে সরকার পতন করে তবেই মাঠ ছাড়ব।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪