ভূরুঙ্গামারী ও নাগেশ্বরী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী ও নাগেশ্বরীতে ঝড়ে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। গত রোববার রাত ৮টার দিকে ঝড় শুরু হয়। ঘণ্টাব্যাপী চলা ঝড়ের তাণ্ডবে গাছপালা উপড়ে ঘরবাড়ি ও দোকানপাটের ওপর পড়ে। এ ছাড়া বজ্রপাত ও শিলাবৃষ্টিতে ফসল, পশুপাখির ক্ষতি হয়েছে।
ভূরুঙ্গামারী: উপজেলায় দমকা হাওয়া ও শিলাবৃষ্টিতে উপজেলা ৫০ হেক্টর জমির ধান হেলে পড়েছে, কয়েক হেক্টরের ধান পানিতে তলিয়ে গেছে। এ ছাড়া ১৪ হেক্টর জমির বিভিন্ন সবজি, সাড়ে ১২ হেক্টর জমির পাট, সাড়ে ৯ হেক্টর জমির ভুট্টা ও সাড়ে ৭ হেক্টর জমির বিভিন্ন ফলের বাগান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
অন্যদিকে দমকা হাওয়ায় মুরগির খামারে ঘর ভেঙে পড়ে ১ হাজার ২০০ মুরগি মারা গেছে। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি মুরগির খামারের চাল উড়ে গেছে।
ভূরুঙ্গামারীর তিলাই ইউনিয়নের ধামেরহাট বাজারে বড় দুটি জামগাছ উপড়ে গেছে। একটি রাস্তার ওপর পড়ায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায় এবং একটি ফটোকপির দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অপর একটি গাছ উপড়ে পড়ে একটি ওষুধের দোকান, একটি লাইব্রেরি ও একটি টেইলার্স ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দীপক কুমার দেব শর্মা বলেন, ‘ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করা হয়েছে। কালবৈশাখীতে উপজেলায় কী পরিমাণ সম্পদের ক্ষতি হয়েছে, তা নির্ধারণের কাজ চলছে। উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা দেওয়া হবে।’
নাগেশ্বরী: নাগেশ্বরী উপজেলার বল্লভেরখাষ ইউনিয়নের খাসমহল গ্রামের দিনমজুর শাহীনের বাড়িতে বজ্রপাতের কারণে আগুন লাগে। এতে থাকার ঘরসহ গবাদি, পশুপাখি দগ্ধ হয়েছে।
শাহীন বলেন, ‘আমার দাদির ঘরের ওপর বসানো সোলার প্যানেলে বজ্রপাতের আঘাত লাগে। এতে শর্টসার্কিট হয়ে পুরো সোলার সিস্টেম নষ্ট হয়ে আগুন লেগে যায়। মুহূর্তে আগুনে পুড়ে যায় আমার দাদির থাকার ঘরসহ গোয়ালঘর। গোয়ালঘরে থাকা তিনটি গরু, একটি ছাগল, একটি ভেড়া, বেশ কয়েকটি হাঁস-মুরগি পুড়ে মারা যায়। এ ছাড়া পুড়ে গেছে দাদির ঘরের বেশ কিছু আসবাব। এতে আমার আড়াই লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।’
বল্লভেরখাষ ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার আব্দুল হাকিম বলেন, ‘সকালে খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থল যাই এবং সবকিছু দেখি। মরে যাওয়া গরু-ছাগলগুলোকে মাটিতে পুঁতে ফেলতে বলি। শাহীনের পরিবারটি অসহায়। সবকিছু পুড়ে যাওয়ায় আরও অসহায় হয়ে পড়েছে।’
নাগেশ্বরী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূর আহমেদ মাছুম বলেন, ‘খোঁজ নিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারে কী ধরনের সহযোগিতা করা যায়, এর ব্যবস্থা করব।’
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী ও নাগেশ্বরীতে ঝড়ে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। গত রোববার রাত ৮টার দিকে ঝড় শুরু হয়। ঘণ্টাব্যাপী চলা ঝড়ের তাণ্ডবে গাছপালা উপড়ে ঘরবাড়ি ও দোকানপাটের ওপর পড়ে। এ ছাড়া বজ্রপাত ও শিলাবৃষ্টিতে ফসল, পশুপাখির ক্ষতি হয়েছে।
ভূরুঙ্গামারী: উপজেলায় দমকা হাওয়া ও শিলাবৃষ্টিতে উপজেলা ৫০ হেক্টর জমির ধান হেলে পড়েছে, কয়েক হেক্টরের ধান পানিতে তলিয়ে গেছে। এ ছাড়া ১৪ হেক্টর জমির বিভিন্ন সবজি, সাড়ে ১২ হেক্টর জমির পাট, সাড়ে ৯ হেক্টর জমির ভুট্টা ও সাড়ে ৭ হেক্টর জমির বিভিন্ন ফলের বাগান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
অন্যদিকে দমকা হাওয়ায় মুরগির খামারে ঘর ভেঙে পড়ে ১ হাজার ২০০ মুরগি মারা গেছে। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি মুরগির খামারের চাল উড়ে গেছে।
ভূরুঙ্গামারীর তিলাই ইউনিয়নের ধামেরহাট বাজারে বড় দুটি জামগাছ উপড়ে গেছে। একটি রাস্তার ওপর পড়ায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায় এবং একটি ফটোকপির দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অপর একটি গাছ উপড়ে পড়ে একটি ওষুধের দোকান, একটি লাইব্রেরি ও একটি টেইলার্স ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দীপক কুমার দেব শর্মা বলেন, ‘ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করা হয়েছে। কালবৈশাখীতে উপজেলায় কী পরিমাণ সম্পদের ক্ষতি হয়েছে, তা নির্ধারণের কাজ চলছে। উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা দেওয়া হবে।’
নাগেশ্বরী: নাগেশ্বরী উপজেলার বল্লভেরখাষ ইউনিয়নের খাসমহল গ্রামের দিনমজুর শাহীনের বাড়িতে বজ্রপাতের কারণে আগুন লাগে। এতে থাকার ঘরসহ গবাদি, পশুপাখি দগ্ধ হয়েছে।
শাহীন বলেন, ‘আমার দাদির ঘরের ওপর বসানো সোলার প্যানেলে বজ্রপাতের আঘাত লাগে। এতে শর্টসার্কিট হয়ে পুরো সোলার সিস্টেম নষ্ট হয়ে আগুন লেগে যায়। মুহূর্তে আগুনে পুড়ে যায় আমার দাদির থাকার ঘরসহ গোয়ালঘর। গোয়ালঘরে থাকা তিনটি গরু, একটি ছাগল, একটি ভেড়া, বেশ কয়েকটি হাঁস-মুরগি পুড়ে মারা যায়। এ ছাড়া পুড়ে গেছে দাদির ঘরের বেশ কিছু আসবাব। এতে আমার আড়াই লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।’
বল্লভেরখাষ ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার আব্দুল হাকিম বলেন, ‘সকালে খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থল যাই এবং সবকিছু দেখি। মরে যাওয়া গরু-ছাগলগুলোকে মাটিতে পুঁতে ফেলতে বলি। শাহীনের পরিবারটি অসহায়। সবকিছু পুড়ে যাওয়ায় আরও অসহায় হয়ে পড়েছে।’
নাগেশ্বরী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূর আহমেদ মাছুম বলেন, ‘খোঁজ নিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারে কী ধরনের সহযোগিতা করা যায়, এর ব্যবস্থা করব।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪