ফুলবাড়িয়া (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ফুলবাড়িয়া উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের মহেশপুর থেকে সোয়াইতপুর বাজার পর্যন্ত তিন কিলোমিটার রাস্তা বেহাল। খানাখন্দের কারণে রাস্তা দিয়ে ভ্যান, অটোরিকশা ও মাছের গাড়ি চলাচল করতে সীমাহীন দুর্ভোগের শিকার হতে হচ্ছে।
আশপাশের প্রায় সব রাস্তা পাকা হলেও দীর্ঘদিন ধরে মাটির এ রাস্তাটি সংস্কার না হওয়ায় মানুষ দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। উপজেলা প্রকৌশল অফিস থেকে বলা হয়েছে, রাস্তাটি পাকাকরণের প্রাথমিক কাজ শেষ হয়েছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আনা হয়েছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, রাস্তায় ছোট-বড় অসংখ্য গর্ত। ভ্যান, অটোরিকশা ও মাছের গাড়ি চলাচলে ভোগান্তিতে পড়ছে। অনেক জায়গায় রাস্তার দুই পাশের মাটি সরে গেছে। সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তা চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলা সদরে থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ভবানীপুর ইউনিয়নের এই রাস্তায় সামান্য বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। এলাকায় যাতায়াতের প্রধান রাস্তাটি বৃষ্টি হলেই চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে।
ভ্যানচালক মনির হোসেন জানান, ভ্যান চালিয়েই চলে তাঁর সংসার। রাস্তা ভালো না হওয়ায় গাড়ি চালাতে দুর্ভোগের শিকার হতে হচ্ছে তাঁকে। তাঁর অভিযোগ, রাস্তার উন্নয়নে লাখ লাখ টাকার বাজেট হয়, কিন্তু রাস্তা ঠিক হয় না।
গোলাম ফারুক নামে এক ব্যক্তি বলেন, ‘একটু বৃষ্টি হলে রাস্তাটি দিয়ে চলাচল করা খুবই কঠিন হয়ে পড়ে। আমরা আশা করি সামনের অর্থবছরে যে রাস্তার কাজটি শুরু হয়।’
ভবানী পুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কামাল হোসেন বলেন, ‘রাস্তাটি চলাচলের অনুপযোগী। রাস্তাটি পাকা হলে এলাকার হাজারো মানুষের দীর্ঘদিনের আশা পূরণ হবে।’
ফুলবাড়িয়া উপজেলা প্রকৌশলী মাহবুব মুর্শেদ জানান, ওই এলাকায় অনেক রাস্তা নতুন করে পাকা হয়েছে। এই রাস্তাটিও পাকাকরণের জন্য প্রাথমিক কাজ শেষ হয়েছে। রাস্তাটি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আনা হয়েছে।
ফুলবাড়িয়া উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের মহেশপুর থেকে সোয়াইতপুর বাজার পর্যন্ত তিন কিলোমিটার রাস্তা বেহাল। খানাখন্দের কারণে রাস্তা দিয়ে ভ্যান, অটোরিকশা ও মাছের গাড়ি চলাচল করতে সীমাহীন দুর্ভোগের শিকার হতে হচ্ছে।
আশপাশের প্রায় সব রাস্তা পাকা হলেও দীর্ঘদিন ধরে মাটির এ রাস্তাটি সংস্কার না হওয়ায় মানুষ দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। উপজেলা প্রকৌশল অফিস থেকে বলা হয়েছে, রাস্তাটি পাকাকরণের প্রাথমিক কাজ শেষ হয়েছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আনা হয়েছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, রাস্তায় ছোট-বড় অসংখ্য গর্ত। ভ্যান, অটোরিকশা ও মাছের গাড়ি চলাচলে ভোগান্তিতে পড়ছে। অনেক জায়গায় রাস্তার দুই পাশের মাটি সরে গেছে। সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তা চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলা সদরে থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ভবানীপুর ইউনিয়নের এই রাস্তায় সামান্য বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। এলাকায় যাতায়াতের প্রধান রাস্তাটি বৃষ্টি হলেই চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে।
ভ্যানচালক মনির হোসেন জানান, ভ্যান চালিয়েই চলে তাঁর সংসার। রাস্তা ভালো না হওয়ায় গাড়ি চালাতে দুর্ভোগের শিকার হতে হচ্ছে তাঁকে। তাঁর অভিযোগ, রাস্তার উন্নয়নে লাখ লাখ টাকার বাজেট হয়, কিন্তু রাস্তা ঠিক হয় না।
গোলাম ফারুক নামে এক ব্যক্তি বলেন, ‘একটু বৃষ্টি হলে রাস্তাটি দিয়ে চলাচল করা খুবই কঠিন হয়ে পড়ে। আমরা আশা করি সামনের অর্থবছরে যে রাস্তার কাজটি শুরু হয়।’
ভবানী পুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কামাল হোসেন বলেন, ‘রাস্তাটি চলাচলের অনুপযোগী। রাস্তাটি পাকা হলে এলাকার হাজারো মানুষের দীর্ঘদিনের আশা পূরণ হবে।’
ফুলবাড়িয়া উপজেলা প্রকৌশলী মাহবুব মুর্শেদ জানান, ওই এলাকায় অনেক রাস্তা নতুন করে পাকা হয়েছে। এই রাস্তাটিও পাকাকরণের জন্য প্রাথমিক কাজ শেষ হয়েছে। রাস্তাটি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আনা হয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪