সাইফুল মাসুম, ঢাকা
রাজধানীর হাতিরপুলের একটি টাইলসের দোকানে কাজ করেন কেরানীগঞ্জের ঘাটারচর এলাকার বাসিন্দা মনির হোসেন। বাসা থেকে প্রতিদিন বাসে কর্মস্থলে যাতায়াত করেন তিনি। আগে রজনীগন্ধা পরিবহনের বাসে যাতায়াত করতেন, এখন আসা-যাওয়া করেন ঢাকা নগর পরিবহনের বাসে। নতুন এই বাস সার্ভিসে যাতায়াতের অভিজ্ঞতা জানতে চাইলে মনির বলেন, ‘আগে রজনীগন্ধা বাসে যাতায়াত করতাম, সেখানে সময় এবং টাকা দুই-ই বেশি লাগত। সেই হিসাবে নগর পরিবহন অনেক ভালো। এই পরিবহনের বাসে সিটের অতিরিক্ত যাত্রী নেওয়া হয় না। কাউন্টার ছাড়া বাস থামে না। ভাড়াও তুলনামূলক কম, যাত্রী হয়রানি নেই।’
গত এক সপ্তাহ আগে ঘাটারচর থেকে নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুর রুটে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হওয়া ঢাকা নগর পরিবহনের সেবার মান কেমন? এমন প্রশ্নের জবাবে মনিরের মতো সন্তুষ্টি জানালেন বেশির ভাগ যাত্রী। কিন্তু সরেজমিন পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, নতুন এই বাস সার্ভিসে যাত্রীদের এখনো তেমন সাড়া পাওয়া যায়নি। গতকাল ঘাটারচর থেকে কাঁচপুর পর্যন্ত এই বাসে ভ্রমণ করে দেখা যায়, বেশির ভাগ বাসই অর্ধেকের চেয়ে কম যাত্রী নিয়ে চলাচল করছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ঠিকভাবে প্রচার না হওয়ায় ঢাকা নগর পরিবহন সম্পর্কে এখনো সব যাত্রী অবগত নন। তাই সেবার মান ভালো হওয়ার পরও যাত্রীর সংখ্যা এখনো কম। এ ছাড়া যাত্রীদের মানসিকতা এবং সঠিক জায়গায় কাউন্টার না বসানোর কারণেও যাত্রী কম হচ্ছে বলে মনে করেন অনেকে।
ঘাটারচরের শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বরের কাছেই ঢাকা নগর পরিবহনের টিকিট কাউন্টার। গতকাল শনিবার সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে কাউন্টারের সামনে গিয়ে দেখা যায়, যাত্রীর অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছে একটি বাস। বেলা ১১টার দিকে মাত্র পাঁচজন যাত্রী নিয়ে বাসটি কাঁচপুরের উদ্দেশে যাত্রা করে। ওই বাসে ঘাটারচর থেকে মাকে নিয়ে ধানমন্ডির একটি হাসপাতালে যাচ্ছিলেন উম্মে কুলসুম। তিনি বলেন, ‘এই বাসে টিকিটের
দাম ১৩ টাকা। অন্য বাসে ভাড়া নেয় ১৫ থেকে ২০ টাকা। সময়ও লাগে বেশি।’
দুপুর ১২টার দিকে মতিঝিলে পৌঁছায় বাসটি। এ সময় কথা হয় বাসের সহকারী মোহাম্মদ মাসুদের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘কাউন্টার ছাড়া যাত্রী তোলা হয় না। সাধারণ মানুষ কাউন্টার ছাড়াই উঠতে চায়। অন্য বাসগুলো পথে পথে যাত্রী ওঠানামা করায়, সিটের অতিরিক্ত যাত্রী নেয়। মানুষ সাত-পাঁচ না ভেবে ওসব গাড়িতে ওঠে।’
দুপুর ১২টা ৫ মিনিটে মতিঝিল থেকে নগর পরিবহনের একটি দ্বিতল বাসে যাত্রা এবার কাঁচপুরের উদ্দেশে। মোবারক হোসেন নামে এক যাত্রী ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যেতে এই বাসে উঠেছেন। তিনি বললেন, ‘মতিঝিল থেকে তিনি হিমালয় পরিবহনে যাতায়াত করেন। এখন মাঝেমধ্যে ঢাকা নগর পরিবহনে। হিমালয়ে যাত্রী বেশি হওয়ায় সিট পাওয়া যায় না। হিমালয় ফ্লাইওভারের ওপর দিয়ে চলে আর নগর পরিবহন যায় ফ্লাইওভারের নিচ দিয়ে। এতে একটু সময় বেশি লাগে।’
ঢাকা নগর পরিবহনের বাসটি যখন যাত্রাবাড়ী মোড় পার হচ্ছিল, তখন অন্তত ১০ জন যাত্রী হাত ইশারা করেন বাসে ওঠার জন্য। কিন্তু একটু পরেই কাউন্টারের সামনে গিয়ে দেখা যায়, কোনো যাত্রী নেই। এভাবে পরপর তিনটি কাউন্টারে দেখা যায় যাত্রীশূন্য।
চিটাগাং রোড কাঁচপুরের কাউন্টারের ইনচার্জ মোহাম্মদ জামান বলেন, ‘ঘাটারচর থেকে কাঁচপুর রুটে আমাদের বাস চলে মতিঝিল হয়ে, গুলিস্তান হয়ে গেলে যাত্রী বেশি পাওয়া যেত। এ ছাড়া অধিকাংশ কাউন্টার এমন জায়গায় বসানো হয়েছে, যেখানে যাত্রী থাকে না।’
বাস রুট রেশনালাইজেশনের অধীনে রাজধানীর ঘাটারচর থেকে কাঁচপুর রুটে ২৬ ডিসেম্বর থেকে চলছে ঢাকা নগর পরিবহনের বাস। এই রুটে ৩১ ডিসেম্বরের পর অন্য বাসগুলো বন্ধ করার নির্দেশনা ছিল। তবে গতকাল ঘাটারচর কাঁচপুর রুটে অন্তত তিনটি ভিন্ন পরিবহন চলতে দেখা গেছে। সেগুলো হচ্ছে, রজনীগন্ধা, মালঞ্চ ও মিডলাইন। রজনীগন্ধা কিছু গাড়িকে নাম পাল্টিয়ে নতুন নাম দিয়েছে থ্রি পরিবহন, সেগুলো চলে ঘাটারচর থেকে গুলিস্তান পর্যন্ত। আর কিছু গাড়ির নাম সময় ট্রান্সফোর্ট দিয়ে চালানো হচ্ছে গুলিস্তান থেকে কাঁচপুর পর্যন্ত।
ঢাকা নগর পরিবহনের একটি বাসের ড্রাইভার মোহাম্মদ শামীম জানান, ‘অন্য পরিবহনের বাসগুলো আমাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে। অনেক সময় সামনে বাস থামিয়ে রাস্তা আটকিয়ে দেয়। তারা চায় না ঢাকা নগর পরিবহনে যাত্রী উঠুক।’
এ ব্যাপারে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি আজমল উদ্দিন আহমেদ সবুর বলেন, ‘ঘাটারচর কাঁচপুর পর্যন্ত অন্য বেসরকারি পরিবহন বন্ধ করে রাখা হয়েছে জানি। কেন তারা রাস্তায় আমি এ বিষয়ে খোঁজ নেব।’
সার্বিক ব্যাপারে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) নির্বাহী পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) নীলিমা আখতার বলেন, ‘এগুলো আমাদের নজরে আছে। রজনীগন্ধা ইতিমধ্যে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। তারা নতুন নাম দিয়ে গাড়ি চালুর বিষয়ে খোঁজ নেব, তারা যদি এমনটা করে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যাত্রীসংখ্যা কম হচ্ছে এটা আমরা জানি। এর কারণ এই রুটে নতুন করে পরিবহনটি চালু হয়েছে, কিন্তু প্রচারণা কম হওয়ায় অনেকে জানে না। কিছু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে। ১৭ জানুয়ারির সভায় বিষয়গুলো পর্যালোচনা করা হবে।’
রাজধানীর হাতিরপুলের একটি টাইলসের দোকানে কাজ করেন কেরানীগঞ্জের ঘাটারচর এলাকার বাসিন্দা মনির হোসেন। বাসা থেকে প্রতিদিন বাসে কর্মস্থলে যাতায়াত করেন তিনি। আগে রজনীগন্ধা পরিবহনের বাসে যাতায়াত করতেন, এখন আসা-যাওয়া করেন ঢাকা নগর পরিবহনের বাসে। নতুন এই বাস সার্ভিসে যাতায়াতের অভিজ্ঞতা জানতে চাইলে মনির বলেন, ‘আগে রজনীগন্ধা বাসে যাতায়াত করতাম, সেখানে সময় এবং টাকা দুই-ই বেশি লাগত। সেই হিসাবে নগর পরিবহন অনেক ভালো। এই পরিবহনের বাসে সিটের অতিরিক্ত যাত্রী নেওয়া হয় না। কাউন্টার ছাড়া বাস থামে না। ভাড়াও তুলনামূলক কম, যাত্রী হয়রানি নেই।’
গত এক সপ্তাহ আগে ঘাটারচর থেকে নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুর রুটে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হওয়া ঢাকা নগর পরিবহনের সেবার মান কেমন? এমন প্রশ্নের জবাবে মনিরের মতো সন্তুষ্টি জানালেন বেশির ভাগ যাত্রী। কিন্তু সরেজমিন পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, নতুন এই বাস সার্ভিসে যাত্রীদের এখনো তেমন সাড়া পাওয়া যায়নি। গতকাল ঘাটারচর থেকে কাঁচপুর পর্যন্ত এই বাসে ভ্রমণ করে দেখা যায়, বেশির ভাগ বাসই অর্ধেকের চেয়ে কম যাত্রী নিয়ে চলাচল করছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ঠিকভাবে প্রচার না হওয়ায় ঢাকা নগর পরিবহন সম্পর্কে এখনো সব যাত্রী অবগত নন। তাই সেবার মান ভালো হওয়ার পরও যাত্রীর সংখ্যা এখনো কম। এ ছাড়া যাত্রীদের মানসিকতা এবং সঠিক জায়গায় কাউন্টার না বসানোর কারণেও যাত্রী কম হচ্ছে বলে মনে করেন অনেকে।
ঘাটারচরের শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বরের কাছেই ঢাকা নগর পরিবহনের টিকিট কাউন্টার। গতকাল শনিবার সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে কাউন্টারের সামনে গিয়ে দেখা যায়, যাত্রীর অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছে একটি বাস। বেলা ১১টার দিকে মাত্র পাঁচজন যাত্রী নিয়ে বাসটি কাঁচপুরের উদ্দেশে যাত্রা করে। ওই বাসে ঘাটারচর থেকে মাকে নিয়ে ধানমন্ডির একটি হাসপাতালে যাচ্ছিলেন উম্মে কুলসুম। তিনি বলেন, ‘এই বাসে টিকিটের
দাম ১৩ টাকা। অন্য বাসে ভাড়া নেয় ১৫ থেকে ২০ টাকা। সময়ও লাগে বেশি।’
দুপুর ১২টার দিকে মতিঝিলে পৌঁছায় বাসটি। এ সময় কথা হয় বাসের সহকারী মোহাম্মদ মাসুদের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘কাউন্টার ছাড়া যাত্রী তোলা হয় না। সাধারণ মানুষ কাউন্টার ছাড়াই উঠতে চায়। অন্য বাসগুলো পথে পথে যাত্রী ওঠানামা করায়, সিটের অতিরিক্ত যাত্রী নেয়। মানুষ সাত-পাঁচ না ভেবে ওসব গাড়িতে ওঠে।’
দুপুর ১২টা ৫ মিনিটে মতিঝিল থেকে নগর পরিবহনের একটি দ্বিতল বাসে যাত্রা এবার কাঁচপুরের উদ্দেশে। মোবারক হোসেন নামে এক যাত্রী ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যেতে এই বাসে উঠেছেন। তিনি বললেন, ‘মতিঝিল থেকে তিনি হিমালয় পরিবহনে যাতায়াত করেন। এখন মাঝেমধ্যে ঢাকা নগর পরিবহনে। হিমালয়ে যাত্রী বেশি হওয়ায় সিট পাওয়া যায় না। হিমালয় ফ্লাইওভারের ওপর দিয়ে চলে আর নগর পরিবহন যায় ফ্লাইওভারের নিচ দিয়ে। এতে একটু সময় বেশি লাগে।’
ঢাকা নগর পরিবহনের বাসটি যখন যাত্রাবাড়ী মোড় পার হচ্ছিল, তখন অন্তত ১০ জন যাত্রী হাত ইশারা করেন বাসে ওঠার জন্য। কিন্তু একটু পরেই কাউন্টারের সামনে গিয়ে দেখা যায়, কোনো যাত্রী নেই। এভাবে পরপর তিনটি কাউন্টারে দেখা যায় যাত্রীশূন্য।
চিটাগাং রোড কাঁচপুরের কাউন্টারের ইনচার্জ মোহাম্মদ জামান বলেন, ‘ঘাটারচর থেকে কাঁচপুর রুটে আমাদের বাস চলে মতিঝিল হয়ে, গুলিস্তান হয়ে গেলে যাত্রী বেশি পাওয়া যেত। এ ছাড়া অধিকাংশ কাউন্টার এমন জায়গায় বসানো হয়েছে, যেখানে যাত্রী থাকে না।’
বাস রুট রেশনালাইজেশনের অধীনে রাজধানীর ঘাটারচর থেকে কাঁচপুর রুটে ২৬ ডিসেম্বর থেকে চলছে ঢাকা নগর পরিবহনের বাস। এই রুটে ৩১ ডিসেম্বরের পর অন্য বাসগুলো বন্ধ করার নির্দেশনা ছিল। তবে গতকাল ঘাটারচর কাঁচপুর রুটে অন্তত তিনটি ভিন্ন পরিবহন চলতে দেখা গেছে। সেগুলো হচ্ছে, রজনীগন্ধা, মালঞ্চ ও মিডলাইন। রজনীগন্ধা কিছু গাড়িকে নাম পাল্টিয়ে নতুন নাম দিয়েছে থ্রি পরিবহন, সেগুলো চলে ঘাটারচর থেকে গুলিস্তান পর্যন্ত। আর কিছু গাড়ির নাম সময় ট্রান্সফোর্ট দিয়ে চালানো হচ্ছে গুলিস্তান থেকে কাঁচপুর পর্যন্ত।
ঢাকা নগর পরিবহনের একটি বাসের ড্রাইভার মোহাম্মদ শামীম জানান, ‘অন্য পরিবহনের বাসগুলো আমাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে। অনেক সময় সামনে বাস থামিয়ে রাস্তা আটকিয়ে দেয়। তারা চায় না ঢাকা নগর পরিবহনে যাত্রী উঠুক।’
এ ব্যাপারে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি আজমল উদ্দিন আহমেদ সবুর বলেন, ‘ঘাটারচর কাঁচপুর পর্যন্ত অন্য বেসরকারি পরিবহন বন্ধ করে রাখা হয়েছে জানি। কেন তারা রাস্তায় আমি এ বিষয়ে খোঁজ নেব।’
সার্বিক ব্যাপারে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) নির্বাহী পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) নীলিমা আখতার বলেন, ‘এগুলো আমাদের নজরে আছে। রজনীগন্ধা ইতিমধ্যে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। তারা নতুন নাম দিয়ে গাড়ি চালুর বিষয়ে খোঁজ নেব, তারা যদি এমনটা করে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যাত্রীসংখ্যা কম হচ্ছে এটা আমরা জানি। এর কারণ এই রুটে নতুন করে পরিবহনটি চালু হয়েছে, কিন্তু প্রচারণা কম হওয়ায় অনেকে জানে না। কিছু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে। ১৭ জানুয়ারির সভায় বিষয়গুলো পর্যালোচনা করা হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪