বরগুনা প্রতিনিধি
বরগুনা ও পটুয়াখালী জেলার পরিবহন মালিক সমিতির দ্বন্দ্বে তিন রুটে চলছে না কোনো বাস। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন বরগুনা-বরিশাল, কুয়াকাটা-পটুয়াখালী ও আমতলী-তালতলী রুটে চলাচলকারী যাত্রীরা। গত বুধবার সকাল থেকে এই তিন রুটে বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে।
তিন রুটে বাস চলাচল বন্ধ থাকায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা। পটুয়াখালীর গলাচিপা এলাকার বাসিন্দা আবদুর রহমান বলেন, ‘আমি আমতলীতে চাকরি করি। পটুয়াখালী থেকে নিয়মিত আসা-যাওয়া করি। বাস বন্ধ থাকায় খুবই বিড়ম্বনায় পড়েছি। এখন তিন গুণ বেশি ভাড়া দিয়ে ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেলে যাতায়াত করছি। একই অবস্থা বরগুনা থেকে বরিশালগামী যাত্রীদেরও।’
বরগুনা জেলা বাস ও মিনিবাস মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদের সভাপতি মো. সগীর মিয়া বলেন, বরগুনা ও পটুয়াখালী বাস মালিক সমিতির মধ্যে আনুপাতিক হারে বাস চলাচল করে আসছে। ২০১৯ সালে বরিশালে এবং ২০২১ সালে ঢাকায় বাস মালিক সমন্বয় পরিষদের এক সভায় দুই জেলার বাস মালিক সমিতির মধ্যে একটি সমঝোতা হয়। সমঝোতা অনুযায়ী বরিশাল, কুয়াকাটা, পটুয়াখালী, আমতলী, তালতলী রুটে আনুপাতিক হারে দুই জেলার বাস মালিক সমিতি বাস পরিচালনা করবে।
সগীর মিয়া আরও বলেন, ঠিকভাবে বাস চলাচল করলেও ১৮ মে থেকে উল্লিখিত রুটে বাস চলাচলে বাধা সৃষ্টি করে পটুয়াখালী বাস মালিক সমিতি। তারা বরগুনা বাস মালিক সমিতির সব বাস পটুয়াখালী বাসস্ট্যান্ডে আটক করে। এ দ্বন্দ্বের জেরে বরগুনা বাস মালিক সমিতির লোকজন এবং শ্রমিকেরা গত বুধবার সকাল থেকে বরিশাল, পটুয়াখালী, কুয়াকাটা, তালতলী রুটে চলাচলকারী পটুয়াখালী বাস মালিক সমিতির সব বাস আমতলী হাসপাতাল সড়কের সামনে আটকে রেখে চলাচল বন্ধ করে দেন।
বরগুনা বাস মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা কিসলু বলেন, ‘পটুয়াখালী বাস মালিক সমিতি আমাদের সঙ্গে খামখেয়ালি করে বাস চলাচলে সমস্যা সৃষ্টি করছে। এক সপ্তাহ ধরে তারা আমাদের সব বাস আটকে রেখে হয়রানি করছে।’
পটুয়াখালী বাস মালিক সমিতির সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন মৃধা বলেন, বরগুনা বাস মালিক সমিতি বরিশাল, কুয়াকাটা, পটুয়াখালী, আমতলী, তালতলী রুটে রেশিও অনুযায়ী যে বাস পাবে তার চেয়ে বেশি পরিমাণ বাস নামিয়ে সড়কে পরিচালনা করছে। বাস আটকের অভিযোগ অস্বীকার করে তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁদের বাস আটকাইনি। উল্টো তাঁরা আমাদের সব বাস আটক করে রেখেছেন।’
এ ব্যাপারে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামাল হোসেন বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি অবগত আছি। বরগুনার সঙ্গে কথা হয়েছে দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা বসবে। ভোগান্তিও কেটে যাবে।’
এ ব্যাপারে বরগুনার জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বলেন, পটুয়াখালী এবং বরগুনা বাস মালিক সমিতির মধ্যে দ্বন্দ্বে বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। যাত্রীদের দুর্ভোগ নিরসনে পটুয়াখালী ও বরগুনা বাস মালিক সমিতির সঙ্গে আলোচনা করে বাস চলাচলের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
বরগুনা ও পটুয়াখালী জেলার পরিবহন মালিক সমিতির দ্বন্দ্বে তিন রুটে চলছে না কোনো বাস। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন বরগুনা-বরিশাল, কুয়াকাটা-পটুয়াখালী ও আমতলী-তালতলী রুটে চলাচলকারী যাত্রীরা। গত বুধবার সকাল থেকে এই তিন রুটে বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে।
তিন রুটে বাস চলাচল বন্ধ থাকায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা। পটুয়াখালীর গলাচিপা এলাকার বাসিন্দা আবদুর রহমান বলেন, ‘আমি আমতলীতে চাকরি করি। পটুয়াখালী থেকে নিয়মিত আসা-যাওয়া করি। বাস বন্ধ থাকায় খুবই বিড়ম্বনায় পড়েছি। এখন তিন গুণ বেশি ভাড়া দিয়ে ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেলে যাতায়াত করছি। একই অবস্থা বরগুনা থেকে বরিশালগামী যাত্রীদেরও।’
বরগুনা জেলা বাস ও মিনিবাস মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদের সভাপতি মো. সগীর মিয়া বলেন, বরগুনা ও পটুয়াখালী বাস মালিক সমিতির মধ্যে আনুপাতিক হারে বাস চলাচল করে আসছে। ২০১৯ সালে বরিশালে এবং ২০২১ সালে ঢাকায় বাস মালিক সমন্বয় পরিষদের এক সভায় দুই জেলার বাস মালিক সমিতির মধ্যে একটি সমঝোতা হয়। সমঝোতা অনুযায়ী বরিশাল, কুয়াকাটা, পটুয়াখালী, আমতলী, তালতলী রুটে আনুপাতিক হারে দুই জেলার বাস মালিক সমিতি বাস পরিচালনা করবে।
সগীর মিয়া আরও বলেন, ঠিকভাবে বাস চলাচল করলেও ১৮ মে থেকে উল্লিখিত রুটে বাস চলাচলে বাধা সৃষ্টি করে পটুয়াখালী বাস মালিক সমিতি। তারা বরগুনা বাস মালিক সমিতির সব বাস পটুয়াখালী বাসস্ট্যান্ডে আটক করে। এ দ্বন্দ্বের জেরে বরগুনা বাস মালিক সমিতির লোকজন এবং শ্রমিকেরা গত বুধবার সকাল থেকে বরিশাল, পটুয়াখালী, কুয়াকাটা, তালতলী রুটে চলাচলকারী পটুয়াখালী বাস মালিক সমিতির সব বাস আমতলী হাসপাতাল সড়কের সামনে আটকে রেখে চলাচল বন্ধ করে দেন।
বরগুনা বাস মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা কিসলু বলেন, ‘পটুয়াখালী বাস মালিক সমিতি আমাদের সঙ্গে খামখেয়ালি করে বাস চলাচলে সমস্যা সৃষ্টি করছে। এক সপ্তাহ ধরে তারা আমাদের সব বাস আটকে রেখে হয়রানি করছে।’
পটুয়াখালী বাস মালিক সমিতির সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন মৃধা বলেন, বরগুনা বাস মালিক সমিতি বরিশাল, কুয়াকাটা, পটুয়াখালী, আমতলী, তালতলী রুটে রেশিও অনুযায়ী যে বাস পাবে তার চেয়ে বেশি পরিমাণ বাস নামিয়ে সড়কে পরিচালনা করছে। বাস আটকের অভিযোগ অস্বীকার করে তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁদের বাস আটকাইনি। উল্টো তাঁরা আমাদের সব বাস আটক করে রেখেছেন।’
এ ব্যাপারে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামাল হোসেন বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি অবগত আছি। বরগুনার সঙ্গে কথা হয়েছে দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা বসবে। ভোগান্তিও কেটে যাবে।’
এ ব্যাপারে বরগুনার জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বলেন, পটুয়াখালী এবং বরগুনা বাস মালিক সমিতির মধ্যে দ্বন্দ্বে বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। যাত্রীদের দুর্ভোগ নিরসনে পটুয়াখালী ও বরগুনা বাস মালিক সমিতির সঙ্গে আলোচনা করে বাস চলাচলের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪