নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেটের বেশ কয়েকটি সিএনজি ফিলিং স্টেশনে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। যেকটি পাম্প খোলা আছে, সেগুলোতেও যানবাহনের দীর্ঘ সারি। দেওয়া হচ্ছে চাহিদার অর্ধেকেরও কম গ্যাস।
সপ্তাহের প্রথম দিন গতকাল শনিবার সকাল থেকে বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে গিয়ে গ্যাস না পেয়ে অনেক গাড়িকে ফিরতে দেখা গেছে। এতে বিপাকে পড়েছেন সিএনজিচালিত অটোরিকশাসহ বিভিন্ন গাড়ির চালক-যাত্রীরা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, গ্যাসের নির্ধারিত মাসিক বরাদ্দের সীমা শেষ হওয়ায় অনেক সিএনজি ফিলিং স্টেশন সাময়িক বন্ধ রয়েছে আর যেগুলো খোলা রয়েছে সেগুলোতেও গ্যাসের চাপ কম। ফলে সবাইকে চাহিদা অনুযায়ী গ্যাস দেওয়া যাচ্ছে না, একই সঙ্গে যানবাহনের চাপ বেড়েছে।
গ্যাস সরবরাহে ঘাটতি হওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। মামুন নামের এক যাত্রী প্রাইভেট কারে সুনামগঞ্জে যাবেন। কিন্তু আম্বরখানা, মদিনা মার্কেটে অবস্থিত সিএনজি ফিলিং স্টেশনে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করেও গ্যাস পাননি।
মনির নামের এক চালক বলেন, বিকেল পাঁচটা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত এমনিতেই সিএনজি ফিলিং স্টেশনগুলো বন্ধ থাকে; কিন্তু আজ অনেক পাম্প সকাল থেকেই গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দেয়। যে দুয়েকটি ফিলিং স্টেশন খোলা আছে, সেগুলোতেও দীর্ঘ লাইন।
সিলেট পেট্রলপাম্প অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব জুরায়ের আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘সিলেট জেলার প্রতিটি পাম্পেই নির্দিষ্ট পরিমাণে মাসিক গ্যাস বরাদ্দ দেয় জালালাবাদ গ্যাস কোম্পানি; কিন্তু মাস শেষের আগেই বিশেষ করে তৃতীয় সপ্তাহে জেলার অনেক পাম্প বরাদ্দ করা গ্যাস বিক্রি করে দেয়। ফলে মাস শেষের আগেই গ্যাস-সংকটে পড়ে এসব পাম্প। চার-পাঁচ মাস ধরে এ সংকট হচ্ছে। তবে এ সংকট থাকে দুই থেকে তিন দিন।
জুবায়ের আহমেদ চৌধুরী আরও বলেন, ‘২০০৭ সালের চুক্তি অনুযায়ী জালালাবাদ আমাদের গ্যাস সরবরাহ করে থাকে। এখন ২০২২ সাল, যানবাহন বেড়েছে। গ্যাসের চাহিদাও বেড়েছে। আমরা জালালাবাদ গ্যাস কোম্পানিকে মাসিক বরাদ্দের পরিমাণ বাড়ানোর আবেদন করেছি। তবে দেশে যদি প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদন না হলে আমরা গ্যাস কোথা থেকে পাব?’
সিলেটের বেশ কয়েকটি সিএনজি ফিলিং স্টেশনে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। যেকটি পাম্প খোলা আছে, সেগুলোতেও যানবাহনের দীর্ঘ সারি। দেওয়া হচ্ছে চাহিদার অর্ধেকেরও কম গ্যাস।
সপ্তাহের প্রথম দিন গতকাল শনিবার সকাল থেকে বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে গিয়ে গ্যাস না পেয়ে অনেক গাড়িকে ফিরতে দেখা গেছে। এতে বিপাকে পড়েছেন সিএনজিচালিত অটোরিকশাসহ বিভিন্ন গাড়ির চালক-যাত্রীরা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, গ্যাসের নির্ধারিত মাসিক বরাদ্দের সীমা শেষ হওয়ায় অনেক সিএনজি ফিলিং স্টেশন সাময়িক বন্ধ রয়েছে আর যেগুলো খোলা রয়েছে সেগুলোতেও গ্যাসের চাপ কম। ফলে সবাইকে চাহিদা অনুযায়ী গ্যাস দেওয়া যাচ্ছে না, একই সঙ্গে যানবাহনের চাপ বেড়েছে।
গ্যাস সরবরাহে ঘাটতি হওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। মামুন নামের এক যাত্রী প্রাইভেট কারে সুনামগঞ্জে যাবেন। কিন্তু আম্বরখানা, মদিনা মার্কেটে অবস্থিত সিএনজি ফিলিং স্টেশনে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করেও গ্যাস পাননি।
মনির নামের এক চালক বলেন, বিকেল পাঁচটা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত এমনিতেই সিএনজি ফিলিং স্টেশনগুলো বন্ধ থাকে; কিন্তু আজ অনেক পাম্প সকাল থেকেই গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দেয়। যে দুয়েকটি ফিলিং স্টেশন খোলা আছে, সেগুলোতেও দীর্ঘ লাইন।
সিলেট পেট্রলপাম্প অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব জুরায়ের আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘সিলেট জেলার প্রতিটি পাম্পেই নির্দিষ্ট পরিমাণে মাসিক গ্যাস বরাদ্দ দেয় জালালাবাদ গ্যাস কোম্পানি; কিন্তু মাস শেষের আগেই বিশেষ করে তৃতীয় সপ্তাহে জেলার অনেক পাম্প বরাদ্দ করা গ্যাস বিক্রি করে দেয়। ফলে মাস শেষের আগেই গ্যাস-সংকটে পড়ে এসব পাম্প। চার-পাঁচ মাস ধরে এ সংকট হচ্ছে। তবে এ সংকট থাকে দুই থেকে তিন দিন।
জুবায়ের আহমেদ চৌধুরী আরও বলেন, ‘২০০৭ সালের চুক্তি অনুযায়ী জালালাবাদ আমাদের গ্যাস সরবরাহ করে থাকে। এখন ২০২২ সাল, যানবাহন বেড়েছে। গ্যাসের চাহিদাও বেড়েছে। আমরা জালালাবাদ গ্যাস কোম্পানিকে মাসিক বরাদ্দের পরিমাণ বাড়ানোর আবেদন করেছি। তবে দেশে যদি প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদন না হলে আমরা গ্যাস কোথা থেকে পাব?’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪