ফয়সাল পারভেজ, মাগুরা
মাগুরা জেলাকে ১ বছর ১ মাসে শতভাগ করোনা টিকার আওতায় আনা হয়েছে বলে ঘোষণা দিয়েছেন মাগুরা জেলা প্রশাসক। দেশের মধ্যে জেলা পর্যায়ে মোট জনসংখ্যার হিসেবে টিকার আওতায় মাগুরা তৃতীয় অবস্থানে বলে জানিয়েছে মাগুরা স্বাস্থ্য বিভাগ।
মাগুরা জেলা প্রশাসক ড. আশরাফুল আলম গতকাল ঘোষণা দেন মাগুরা জেলা করোনার টিকা দেওয়া সম্পন্ন হয়েছে শতভাগ। এ জন্য তিনি সবাইকে ধন্যবাদ জানান। তবে জেলা প্রশাসকের এই ঘোষণায় শতভাগ টিকা বলতে প্রথম ডোজ নাকি দ্বিতীয় ডোজ তা উল্লেখ ছিল না।
এ বিষয়ে মাগুরা সিভিল সাজন কার্যালয় থেকে জানা যায়, মাগুরা জেলায় মোট জনসংখ্যা পরিসংখ্যান অধিদপ্তর হিসাবে ১০ লাখ ৮৫ হাজারর ৭৮৪ জন। তবে এই বিপুল জনসংখ্যার কত অংশ মাগুরায় অবস্থান করেছে তা সঠিকভাবে নিরূপণ করা সম্ভব নয়। এ কারণে টিকার রেজিস্ট্রেশন অনুসারে মোট টিকার ডোজ হিসাবে দেওয়া হয়েছে ১৩১৪১৬০ ডোজ। এর মধ্যে প্রথম ডোজ হিসাব করা হয়েছে ১২ বছর থেকে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে।
মোট জনসংখ্যার ১২ বছর থেকে ৭০ শতাংশ মাগুরায় অবস্থান ধরে টিকা কার্যক্রম শুরু করে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। যেখানে বাইরের জেলার মানুষও রয়েছে। তাই মাগুরার মোট জনসংখ্যার সবাই যে মাগুরার এটা নির্দিষ্ট করা কঠিন। তবে ৭০ শতাংশ টার্গেট থাকার ফলে এই প্রথম ডোজ টিকা দেওয়া সম্পন্ন করা হয়েছে বলে তাঁরা ঘোষণা দিয়েছে। এ ছাড়া মাগুরায় প্রায় ৪৫ হাজারের বেশি মানুষ বিদেশে অবস্থান করছেন। সব মিলিয়ে রেজিস্ট্রেশন অনুসারে টিকা নেওয়াটার হিসাব ধরা হয়েছে। যারা প্রথম ডোজ টিকা এরপরেও নিতে পারেনি তাঁদের আজ শনিবার শেষ সুযোগের ঘোষণা দিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
গতকাল শুক্রবার জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের এক জরুরি ঘোষণায় বলা হয়েছে, মাগুরা জেলায় যারা এখনো করোনা-১৯ ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ টিকা গ্রহণ করেননি তারা অবশ্যই আগামীকাল শনিবারের মধ্যে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত জেলা ও উপজেলা ভিত্তিক চলমান টিকা কেন্দ্র থেকে প্রথম ডোজ টিকা গ্রহণ করার অনুরোধ করা হয়েছে।
প্রথম ডোজ আজ শনিবারের পর আর দেওয়া হবে না বলেও এসব সূত্র থেকে জানানো হয়েছে। তবে দ্বিতীয় ডোজ টিকা জেলার ৫৩১২৭১ জনকে দেওয়া হয়েছে। যা মোট জনসংখ্যার ৪৮.৯৩ ভাগ। স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে জানা গেছে মাগুরা প্রথম ডোজে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডাটাবেজ অনুযায়ী তৃতীয় অবস্থানে থাকলেও জনসংখ্যা গাজিপুর ও ঢাকা জেলার তুলনায় প্রথম জেলা ধরা যায়। সেই সঙ্গে মাগুরা জেলা দ্বিতীয় ডোজে শতভাগ করার লক্ষ্যে কার্যক্রম আরও জোরদার করছে আজ থেকে।
এ বিষয়ে জেলা সিভিল সাজন চিকিৎসক শহীদুল্লাহ দেওয়ান আজকের পত্রিকাকে মুঠোফোনে জানান, টিকা কার্যক্রমের শুরু থেকেই আমি এখানে দায়িত্ব পাই। তখন থেকেই চেষ্টা ছিল এই জেলায় অবস্থানরত মানুষকে যত তাড়াতাড়ি টিকার আওতায় আনা যায়। প্রথম ডোজের পরে আমরা দ্বিতীয় ডোজেও অনেকটা এগিয়েছি। এটিও শতভাগ দেওয়া লক্ষ্যে আমরা কাজ করেছি। যে জন্য শনিবারও শেষ সুযোগ দেওয়া হয়েছে যদি কেউ বাদ থাকে। কারণ অজানা অনেকেআমাদের হিসাবের বাইরে থাকতে পারে। অনেকে অন্য জেলার মানুষ তারাও নিতে আসতে পারে।
তিনি আরও জানান,আজ শনিবার মাগুরা জেলার ৩৬টি ইউনিয়নে আমাদের সার্ভে শুরু হবে। আলাদা করে এই সার্ভে দলটি প্রতিটি বাড়িতে যাবে টিকা গ্রহীতাদের তথ্য যাচাই করতে। এর মাধ্যমে আর বের হবে জেলার মানুষ কতজন এবং বাইরে থেকে কতজন মাগুরায় টিকা নিয়েছেন। এ ছাড়া কেউ টিকার বাইরে থাকলে সেটাও জানা যাবে।
মাগুরা জেলাকে ১ বছর ১ মাসে শতভাগ করোনা টিকার আওতায় আনা হয়েছে বলে ঘোষণা দিয়েছেন মাগুরা জেলা প্রশাসক। দেশের মধ্যে জেলা পর্যায়ে মোট জনসংখ্যার হিসেবে টিকার আওতায় মাগুরা তৃতীয় অবস্থানে বলে জানিয়েছে মাগুরা স্বাস্থ্য বিভাগ।
মাগুরা জেলা প্রশাসক ড. আশরাফুল আলম গতকাল ঘোষণা দেন মাগুরা জেলা করোনার টিকা দেওয়া সম্পন্ন হয়েছে শতভাগ। এ জন্য তিনি সবাইকে ধন্যবাদ জানান। তবে জেলা প্রশাসকের এই ঘোষণায় শতভাগ টিকা বলতে প্রথম ডোজ নাকি দ্বিতীয় ডোজ তা উল্লেখ ছিল না।
এ বিষয়ে মাগুরা সিভিল সাজন কার্যালয় থেকে জানা যায়, মাগুরা জেলায় মোট জনসংখ্যা পরিসংখ্যান অধিদপ্তর হিসাবে ১০ লাখ ৮৫ হাজারর ৭৮৪ জন। তবে এই বিপুল জনসংখ্যার কত অংশ মাগুরায় অবস্থান করেছে তা সঠিকভাবে নিরূপণ করা সম্ভব নয়। এ কারণে টিকার রেজিস্ট্রেশন অনুসারে মোট টিকার ডোজ হিসাবে দেওয়া হয়েছে ১৩১৪১৬০ ডোজ। এর মধ্যে প্রথম ডোজ হিসাব করা হয়েছে ১২ বছর থেকে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে।
মোট জনসংখ্যার ১২ বছর থেকে ৭০ শতাংশ মাগুরায় অবস্থান ধরে টিকা কার্যক্রম শুরু করে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। যেখানে বাইরের জেলার মানুষও রয়েছে। তাই মাগুরার মোট জনসংখ্যার সবাই যে মাগুরার এটা নির্দিষ্ট করা কঠিন। তবে ৭০ শতাংশ টার্গেট থাকার ফলে এই প্রথম ডোজ টিকা দেওয়া সম্পন্ন করা হয়েছে বলে তাঁরা ঘোষণা দিয়েছে। এ ছাড়া মাগুরায় প্রায় ৪৫ হাজারের বেশি মানুষ বিদেশে অবস্থান করছেন। সব মিলিয়ে রেজিস্ট্রেশন অনুসারে টিকা নেওয়াটার হিসাব ধরা হয়েছে। যারা প্রথম ডোজ টিকা এরপরেও নিতে পারেনি তাঁদের আজ শনিবার শেষ সুযোগের ঘোষণা দিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
গতকাল শুক্রবার জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের এক জরুরি ঘোষণায় বলা হয়েছে, মাগুরা জেলায় যারা এখনো করোনা-১৯ ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ টিকা গ্রহণ করেননি তারা অবশ্যই আগামীকাল শনিবারের মধ্যে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত জেলা ও উপজেলা ভিত্তিক চলমান টিকা কেন্দ্র থেকে প্রথম ডোজ টিকা গ্রহণ করার অনুরোধ করা হয়েছে।
প্রথম ডোজ আজ শনিবারের পর আর দেওয়া হবে না বলেও এসব সূত্র থেকে জানানো হয়েছে। তবে দ্বিতীয় ডোজ টিকা জেলার ৫৩১২৭১ জনকে দেওয়া হয়েছে। যা মোট জনসংখ্যার ৪৮.৯৩ ভাগ। স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে জানা গেছে মাগুরা প্রথম ডোজে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডাটাবেজ অনুযায়ী তৃতীয় অবস্থানে থাকলেও জনসংখ্যা গাজিপুর ও ঢাকা জেলার তুলনায় প্রথম জেলা ধরা যায়। সেই সঙ্গে মাগুরা জেলা দ্বিতীয় ডোজে শতভাগ করার লক্ষ্যে কার্যক্রম আরও জোরদার করছে আজ থেকে।
এ বিষয়ে জেলা সিভিল সাজন চিকিৎসক শহীদুল্লাহ দেওয়ান আজকের পত্রিকাকে মুঠোফোনে জানান, টিকা কার্যক্রমের শুরু থেকেই আমি এখানে দায়িত্ব পাই। তখন থেকেই চেষ্টা ছিল এই জেলায় অবস্থানরত মানুষকে যত তাড়াতাড়ি টিকার আওতায় আনা যায়। প্রথম ডোজের পরে আমরা দ্বিতীয় ডোজেও অনেকটা এগিয়েছি। এটিও শতভাগ দেওয়া লক্ষ্যে আমরা কাজ করেছি। যে জন্য শনিবারও শেষ সুযোগ দেওয়া হয়েছে যদি কেউ বাদ থাকে। কারণ অজানা অনেকেআমাদের হিসাবের বাইরে থাকতে পারে। অনেকে অন্য জেলার মানুষ তারাও নিতে আসতে পারে।
তিনি আরও জানান,আজ শনিবার মাগুরা জেলার ৩৬টি ইউনিয়নে আমাদের সার্ভে শুরু হবে। আলাদা করে এই সার্ভে দলটি প্রতিটি বাড়িতে যাবে টিকা গ্রহীতাদের তথ্য যাচাই করতে। এর মাধ্যমে আর বের হবে জেলার মানুষ কতজন এবং বাইরে থেকে কতজন মাগুরায় টিকা নিয়েছেন। এ ছাড়া কেউ টিকার বাইরে থাকলে সেটাও জানা যাবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪