আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইউক্রেনে ‘একতরফা’ ও ‘অন্যায্যভাবে’ হামলার অভিযোগে রাশিয়ার ওপর ইতিমধ্যে দফায় দফায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা, যা ইতিপূর্বে আর কখনো দেখা যায়নি। বিশ্ব অর্থনীতিতে রাশিয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় বিশ্বের আনাচকানাচে এসব নিষেধাজ্ঞার প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। যেসব দেশ নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে, তারা ধনী ও বড় অর্থনীতি হওয়ায় নিজেরা এসব নিষেধাজ্ঞার ধাক্কা সামলাতে পারলেও, রীতিমতো খবর হয়ে যাচ্ছে গরিব দেশের।
সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টে অ্যালেক্স লো নামের এক বিশ্লেষক লেখেন, গত শতকের পঞ্চাশের দশক থেকে নিষেধাজ্ঞাকে অস্ত্র বানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে আগের নিষেধাজ্ঞা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধকেন্দ্রিক নিষেধাজ্ঞা সম্পূর্ণ ভিন্ন। কারণ, নিষেধাজ্ঞা এবারই প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক অস্ত্রে পরিণত হয়েছে।
আগে ইরান, আফগানিস্তান, ভেনেজুয়েলায় যেসব নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে, তা প্রধানত দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করত। কিন্তু করোনার ধাক্কা না কাটার আগেই রাশিয়ার প্রায় সব খাতে পশ্চিমাদের দেওয়া নিষেধাজ্ঞার প্রভাব নজিরবিহীন সংকট তৈরি করেছে।
বিশ্বব্যাংকের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২১ সালে বিশ্বে ১৯ কোটি ৩০ লাখ মানুষ খাদ্যসংকটে ছিল। চলতি বছর তার সঙ্গে আরও ৮ কোটি ৩০ লাখ যুক্ত হচ্ছে।
জাতিসংঘের খাদ্য কর্মসূচির তথ্যমতে, গম, যব, ভুট্টার মতো বিশ্বের মোট খাদ্যশস্যের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ আসে রাশিয়া ও ইউক্রেন থেকে। দেশ দুটির খাদ্যশস্যের ওপর সোমালিয়ার নির্ভরশীলতা ৯০ শতাংশ, গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের ৮০, ইয়েমেন ও ইথিওপিয়ার ৪০ শতাংশ করে। রাশিয়া-ইউক্রেনের রপ্তানি শিগগির সচল করা না গেলে এসব দেশের কোনো কোনোটিতে দুর্ভিক্ষ দেখা দিতে পারে।
নিষেধাজ্ঞার কারণে নিজেরা খাদ্যসংকটে পড়ার ভয়ে রাশিয়া খাদ্যশস্য রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে কমিয়ে দেয়। অন্যদিকে রাশিয়া কৃষ্ণসাগর অবরোধ করায় কোনো কিছু রপ্তানি করতে পারছে না ইউক্রেন। অবশ্য এ বিষয়ে রাশিয়া একটা প্রস্তাব দিয়েছে, যা নিয়ে আলোচনা চলছে।
মর্নিং পোস্টের এক বিশ্লেষণে বলা হয়, নিষেধাজ্ঞাকে অস্ত্রে পরিণত করায় যুক্তরাষ্ট্র ও তার পশ্চিমা মিত্ররা যে অদূরদর্শিতার পরিচয় দিয়েছে, তা যত শিগগির সম্ভব প্রত্যাহার করা উচিত। পশ্চিমাদের নিষেধাজ্ঞা রাশিয়ার চেয়ে গরিব দেশগুলোর বেশি ক্ষতি করছে। তাই বড় ধরনের বিপর্যয় এড়াতে এখনই নিষেধাজ্ঞা নিয়ে নতুন চিন্তা দরকার।
ইউক্রেনে ‘একতরফা’ ও ‘অন্যায্যভাবে’ হামলার অভিযোগে রাশিয়ার ওপর ইতিমধ্যে দফায় দফায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা, যা ইতিপূর্বে আর কখনো দেখা যায়নি। বিশ্ব অর্থনীতিতে রাশিয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় বিশ্বের আনাচকানাচে এসব নিষেধাজ্ঞার প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। যেসব দেশ নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে, তারা ধনী ও বড় অর্থনীতি হওয়ায় নিজেরা এসব নিষেধাজ্ঞার ধাক্কা সামলাতে পারলেও, রীতিমতো খবর হয়ে যাচ্ছে গরিব দেশের।
সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টে অ্যালেক্স লো নামের এক বিশ্লেষক লেখেন, গত শতকের পঞ্চাশের দশক থেকে নিষেধাজ্ঞাকে অস্ত্র বানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে আগের নিষেধাজ্ঞা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধকেন্দ্রিক নিষেধাজ্ঞা সম্পূর্ণ ভিন্ন। কারণ, নিষেধাজ্ঞা এবারই প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক অস্ত্রে পরিণত হয়েছে।
আগে ইরান, আফগানিস্তান, ভেনেজুয়েলায় যেসব নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে, তা প্রধানত দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করত। কিন্তু করোনার ধাক্কা না কাটার আগেই রাশিয়ার প্রায় সব খাতে পশ্চিমাদের দেওয়া নিষেধাজ্ঞার প্রভাব নজিরবিহীন সংকট তৈরি করেছে।
বিশ্বব্যাংকের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২১ সালে বিশ্বে ১৯ কোটি ৩০ লাখ মানুষ খাদ্যসংকটে ছিল। চলতি বছর তার সঙ্গে আরও ৮ কোটি ৩০ লাখ যুক্ত হচ্ছে।
জাতিসংঘের খাদ্য কর্মসূচির তথ্যমতে, গম, যব, ভুট্টার মতো বিশ্বের মোট খাদ্যশস্যের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ আসে রাশিয়া ও ইউক্রেন থেকে। দেশ দুটির খাদ্যশস্যের ওপর সোমালিয়ার নির্ভরশীলতা ৯০ শতাংশ, গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের ৮০, ইয়েমেন ও ইথিওপিয়ার ৪০ শতাংশ করে। রাশিয়া-ইউক্রেনের রপ্তানি শিগগির সচল করা না গেলে এসব দেশের কোনো কোনোটিতে দুর্ভিক্ষ দেখা দিতে পারে।
নিষেধাজ্ঞার কারণে নিজেরা খাদ্যসংকটে পড়ার ভয়ে রাশিয়া খাদ্যশস্য রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে কমিয়ে দেয়। অন্যদিকে রাশিয়া কৃষ্ণসাগর অবরোধ করায় কোনো কিছু রপ্তানি করতে পারছে না ইউক্রেন। অবশ্য এ বিষয়ে রাশিয়া একটা প্রস্তাব দিয়েছে, যা নিয়ে আলোচনা চলছে।
মর্নিং পোস্টের এক বিশ্লেষণে বলা হয়, নিষেধাজ্ঞাকে অস্ত্রে পরিণত করায় যুক্তরাষ্ট্র ও তার পশ্চিমা মিত্ররা যে অদূরদর্শিতার পরিচয় দিয়েছে, তা যত শিগগির সম্ভব প্রত্যাহার করা উচিত। পশ্চিমাদের নিষেধাজ্ঞা রাশিয়ার চেয়ে গরিব দেশগুলোর বেশি ক্ষতি করছে। তাই বড় ধরনের বিপর্যয় এড়াতে এখনই নিষেধাজ্ঞা নিয়ে নতুন চিন্তা দরকার।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪