বরগুনা প্রতিনিধি
বৃষ্টি কম হওয়ায় এবার বরগুনার বিভিন্ন এলাকায় বীজতলা প্রস্তুত করতে দেরি হয়েছে। তা ছাঢ়া পানির অভাবে অনেক কৃষক এখনো জমিতে চারা রোপণ করতে পারেননি। তাঁদের কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ। কৃষকদের খালের পানি সেচ দিয়ে আবাদের পরামর্শ দিয়েছে কৃষি কার্যালয়।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয়ের (খামারবাড়ি) তথ্য অনুযায়ী, বরগুনায় এ বছর মোট ৯৮ লাখ ৮০০ হেক্টর জমিতে আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। এর মধ্যে বরগুনা সদরে ২৫ হাজার ৪০০, আমতলীতে ২৩ হাজার ৩৭১, তালতলীতে ১৬ হাজার ২৩০, বেতাগীতে ১০ হাজার ৬৯২, বামনায় ৬ হাজার ৩৩০ এবং পাথরঘাটা উপজেলায় ১৬ হাজার ৮২৭ হেক্টর জমিতে হাইব্রিড, উচ্চফলনশীল ও স্থানীয় জাতের আমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
কৃষি বিভাগ জানায়, উপকূলীয় এলাকার কৃষকদের প্রধান ফসল রোপা আমন। কৃষকদের বীজ দিয়ে সহায়তা করে কৃষি বিভাগ। বরগুনার ৫৫ ভাগ জমিতে বি-আর, ব্রি ও বিনা এই তিন জাতের উফশী ধান আবাদ করা হয়। এ ছাড়া বাকি ৪৫ ভাগ জমিতে আবাদ হয় স্থানীয় জাতের রোপা আমন।
তবে খরার কারণে আমন আবাদ নিয়ে দুশ্চিন্তার শেষ নেই চাষিদের। ‘কোলায় (ফসলের মাঠ) পানি নাই, আল চইতে (হালচাষ) পারতেছি না। ভাদ্দর মাসেও দেওই নাই, মোগো আল আলুডি বন্ধ কইরা এহন ঘরে বইয়া রইছি, এইরহম অইলে মোরা ক্যামনে আলুডি হরমু?’ বরগুনা সদর উপজেলার এম বালিয়াতলী ইউনিয়নের কৃষক সেলিম হাওলাদারের কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ।
বেতাগী উপজেলার হোসনাবাদ এলাকার কৃষক মো. বশির হাওলাদার বলেন, ‘আষাঢ় ও শ্রাবণ মাসে বৃষ্টি বন্ধ হওয়ার নজির কখনো দেখিনি। অনাবৃষ্টিতে সব জমি শুকিয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত চারা রোপণ শুরু করতে পারিনি। এদিকে বীজতলায় চারার বয়স বেশি হয়ে যাওয়ায় সেগুলোও নষ্টের পথে। এভাবে চলতে থাকলে আমনের চারারও সংকট দেখা দেবে।’
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা আবু সৈয়দ মো. জোবায়দুল আলম বলেন, ‘এখন পর্যন্ত জেলার ২৮ ভাগ জমিতে আমনের আবাদ করেছেন কৃষক।
আষাঢ়ের শুরুতে বীজতলা প্রস্তুত করে শেষের দিকে বীজ বপন করেন কৃষক। শ্রাবণ মাসের মাঝামাঝি বপনের জন্য বীজ প্রস্তুত হয়। কিন্তু এ বছর অনাবৃষ্টিতে বীজতলা প্রস্তুত করতে দেরি হয়েছে। মৌসুম শেষ হয়ে এলেও বীজ বপন করতে পারছেন না এলাকার কৃষকেরা। কৃষকদের খালের পানি সেচ দিয়ে আবাদের পরামর্শ দিয়েছি।’
বৃষ্টি কম হওয়ায় এবার বরগুনার বিভিন্ন এলাকায় বীজতলা প্রস্তুত করতে দেরি হয়েছে। তা ছাঢ়া পানির অভাবে অনেক কৃষক এখনো জমিতে চারা রোপণ করতে পারেননি। তাঁদের কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ। কৃষকদের খালের পানি সেচ দিয়ে আবাদের পরামর্শ দিয়েছে কৃষি কার্যালয়।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয়ের (খামারবাড়ি) তথ্য অনুযায়ী, বরগুনায় এ বছর মোট ৯৮ লাখ ৮০০ হেক্টর জমিতে আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। এর মধ্যে বরগুনা সদরে ২৫ হাজার ৪০০, আমতলীতে ২৩ হাজার ৩৭১, তালতলীতে ১৬ হাজার ২৩০, বেতাগীতে ১০ হাজার ৬৯২, বামনায় ৬ হাজার ৩৩০ এবং পাথরঘাটা উপজেলায় ১৬ হাজার ৮২৭ হেক্টর জমিতে হাইব্রিড, উচ্চফলনশীল ও স্থানীয় জাতের আমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
কৃষি বিভাগ জানায়, উপকূলীয় এলাকার কৃষকদের প্রধান ফসল রোপা আমন। কৃষকদের বীজ দিয়ে সহায়তা করে কৃষি বিভাগ। বরগুনার ৫৫ ভাগ জমিতে বি-আর, ব্রি ও বিনা এই তিন জাতের উফশী ধান আবাদ করা হয়। এ ছাড়া বাকি ৪৫ ভাগ জমিতে আবাদ হয় স্থানীয় জাতের রোপা আমন।
তবে খরার কারণে আমন আবাদ নিয়ে দুশ্চিন্তার শেষ নেই চাষিদের। ‘কোলায় (ফসলের মাঠ) পানি নাই, আল চইতে (হালচাষ) পারতেছি না। ভাদ্দর মাসেও দেওই নাই, মোগো আল আলুডি বন্ধ কইরা এহন ঘরে বইয়া রইছি, এইরহম অইলে মোরা ক্যামনে আলুডি হরমু?’ বরগুনা সদর উপজেলার এম বালিয়াতলী ইউনিয়নের কৃষক সেলিম হাওলাদারের কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ।
বেতাগী উপজেলার হোসনাবাদ এলাকার কৃষক মো. বশির হাওলাদার বলেন, ‘আষাঢ় ও শ্রাবণ মাসে বৃষ্টি বন্ধ হওয়ার নজির কখনো দেখিনি। অনাবৃষ্টিতে সব জমি শুকিয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত চারা রোপণ শুরু করতে পারিনি। এদিকে বীজতলায় চারার বয়স বেশি হয়ে যাওয়ায় সেগুলোও নষ্টের পথে। এভাবে চলতে থাকলে আমনের চারারও সংকট দেখা দেবে।’
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা আবু সৈয়দ মো. জোবায়দুল আলম বলেন, ‘এখন পর্যন্ত জেলার ২৮ ভাগ জমিতে আমনের আবাদ করেছেন কৃষক।
আষাঢ়ের শুরুতে বীজতলা প্রস্তুত করে শেষের দিকে বীজ বপন করেন কৃষক। শ্রাবণ মাসের মাঝামাঝি বপনের জন্য বীজ প্রস্তুত হয়। কিন্তু এ বছর অনাবৃষ্টিতে বীজতলা প্রস্তুত করতে দেরি হয়েছে। মৌসুম শেষ হয়ে এলেও বীজ বপন করতে পারছেন না এলাকার কৃষকেরা। কৃষকদের খালের পানি সেচ দিয়ে আবাদের পরামর্শ দিয়েছি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪