ফুলছড়ি (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
টানা বর্ষণ আর উজানি ঢলে গাইবান্ধার ফুলছড়িতে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় ৬৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠদান স্থগিত করা হয়েছে। গতকাল বুধবার বেলা ৩টার দিকে ফুলছড়ি পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ৬০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা আব্দুল আজিজ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এসএম কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ পর্যন্ত উপজেলায় ৬৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কক্ষে ও আঙিনায় পানি উঠেছে। ফলে বিদ্যালয়ের পাঠদান সাময়িক বন্ধ রাখা হয়েছে। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর বিদ্যালয় খোলা হবে। তখন বিশেষ পাঠদানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হবে।’ উপজেলার জিয়াডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক জাকাত আলী বলেন, ‘চরাঞ্চলের রাস্তাঘাট বন্যার পানিতে ডুবে গেছে। বিদ্যালয়েও পানি উঠেছে। নৌকা অথবা কলাগাছের ভেলা ছাড়া যাতায়াতের কোনো উপায় নেই। সে কারণে বিদ্যালয়ের পাঠদান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। যে কয়দিন পাঠদান বন্ধ থাকবে, বিদ্যালয় খোলার সঙ্গে সঙ্গে বিশেষ ক্লাসের মাধ্যমে তা আমরা পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করব।’
এদিকে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বেড়ে নদীতীরবর্তী অঞ্চল ছাড়াও বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। উপজেলার এরেন্ডাবাড়ি, ফজলুপুর, ফুলছড়ি, কঞ্চিপাড়া, উদাখালী, উড়িয়া ও গজারিয়া ইউনিয়নের প্রায় ৬ হাজার পরিবারের ১৫ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। সহস্রাধিক ঘরবাড়িতে বন্যার পানি ঢুকেছে। বসতবাড়ি, ফসলি জমি ও নলকূপ বন্যার পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় দুর্গত এলাকায় দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানি, খাবার ও গোখাদ্যের তীব্র সংকট। বন্যার্তরা সরকারি আশ্রয়কেন্দ্র ছাড়াও বিভিন্ন উঁচু বাঁধ, সেতু এবং সড়কে আশ্রয় নিয়েছে। বন্যাকবলিত এলাকার বেশির ভাগ জায়গায় স্থানীয় ও আঞ্চলিক সড়কে বন্যার পানি উঠে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে।
উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জিএম সেলিম পারভেজ বলেন, ‘উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে বন্যাকবলিত এলাকার খোঁজখবর রাখা হচ্ছে। আমরা বন্যাকবলিতদের কাছে জরুরি সেবা ও ত্রাণ পৌঁছে দেওয়ার কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।’ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা শহীদুজ্জামান শামীম বলেন, ‘বন্যা কবলিতদের মধ্যে বিতরণের জন্য ১৫ মেট্রিক টন চাল ও ৬৪৩ প্যাকেট শিশু খাদ্য (সুজি, চিনি ও গুঁড়োদুধ) বরাদ্দ পাওয়া গেছে। যেগুলো এরই মধ্যে বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
টানা বর্ষণ আর উজানি ঢলে গাইবান্ধার ফুলছড়িতে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় ৬৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠদান স্থগিত করা হয়েছে। গতকাল বুধবার বেলা ৩টার দিকে ফুলছড়ি পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ৬০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা আব্দুল আজিজ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এসএম কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ পর্যন্ত উপজেলায় ৬৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কক্ষে ও আঙিনায় পানি উঠেছে। ফলে বিদ্যালয়ের পাঠদান সাময়িক বন্ধ রাখা হয়েছে। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর বিদ্যালয় খোলা হবে। তখন বিশেষ পাঠদানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হবে।’ উপজেলার জিয়াডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক জাকাত আলী বলেন, ‘চরাঞ্চলের রাস্তাঘাট বন্যার পানিতে ডুবে গেছে। বিদ্যালয়েও পানি উঠেছে। নৌকা অথবা কলাগাছের ভেলা ছাড়া যাতায়াতের কোনো উপায় নেই। সে কারণে বিদ্যালয়ের পাঠদান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। যে কয়দিন পাঠদান বন্ধ থাকবে, বিদ্যালয় খোলার সঙ্গে সঙ্গে বিশেষ ক্লাসের মাধ্যমে তা আমরা পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করব।’
এদিকে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বেড়ে নদীতীরবর্তী অঞ্চল ছাড়াও বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। উপজেলার এরেন্ডাবাড়ি, ফজলুপুর, ফুলছড়ি, কঞ্চিপাড়া, উদাখালী, উড়িয়া ও গজারিয়া ইউনিয়নের প্রায় ৬ হাজার পরিবারের ১৫ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। সহস্রাধিক ঘরবাড়িতে বন্যার পানি ঢুকেছে। বসতবাড়ি, ফসলি জমি ও নলকূপ বন্যার পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় দুর্গত এলাকায় দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানি, খাবার ও গোখাদ্যের তীব্র সংকট। বন্যার্তরা সরকারি আশ্রয়কেন্দ্র ছাড়াও বিভিন্ন উঁচু বাঁধ, সেতু এবং সড়কে আশ্রয় নিয়েছে। বন্যাকবলিত এলাকার বেশির ভাগ জায়গায় স্থানীয় ও আঞ্চলিক সড়কে বন্যার পানি উঠে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে।
উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জিএম সেলিম পারভেজ বলেন, ‘উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে বন্যাকবলিত এলাকার খোঁজখবর রাখা হচ্ছে। আমরা বন্যাকবলিতদের কাছে জরুরি সেবা ও ত্রাণ পৌঁছে দেওয়ার কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।’ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা শহীদুজ্জামান শামীম বলেন, ‘বন্যা কবলিতদের মধ্যে বিতরণের জন্য ১৫ মেট্রিক টন চাল ও ৬৪৩ প্যাকেট শিশু খাদ্য (সুজি, চিনি ও গুঁড়োদুধ) বরাদ্দ পাওয়া গেছে। যেগুলো এরই মধ্যে বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪