বেলাল হোসাইন, রামগড় (খাগড়াছড়ি)
খাগড়াছড়ির রামগড়ে ১৭টি করাতকলের মধ্যে ১৩টিই চলছে অবৈধভাবে। যেখানে নির্বিচারে উজাড় হচ্ছে বনের গাছ। অগোচরে এসব গাছ কেটে রাখা হয় করাতকলে। রাতে কিংবা দিনে নিয়ন্ত্রণহীনভাবে চলছে কাঠ চেরাই। অনুমোদনহীন এসব করাতকল রয়েছে রাস্তার পাশে, নদীর সীমানা ঘেঁষে এবং সীমান্তবর্তী এলাকায়।
বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, পার্বত্য অঞ্চলে চার শ্রেণির বন রয়েছে। সেগুলো হলো, সংরক্ষিত বন, রক্ষিত বন, ব্যক্তিমালিকানাধীন বন ও অশ্রেণিভুক্ত বন। তবে বেশির ভাগই অশ্রেণিভুক্ত বনের আওতাভুক্ত।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিগত কয়েক দশকে সংরক্ষিত বন ও অশ্রেণিভুক্ত বনাঞ্চল ব্যাপক হারে উজাড় হয়েছে। বন খেকোদের দৌরাত্ম্যে নির্বিচারে কাটা হচ্ছে এসব বনের গাছ। বিশেষ করে পাহাড় থেকে পরিবহন করে এসব কাঠ ইটভাটা এবং করাতকলে নেওয়া হয়। রাতের আঁধারে ট্রাকযোগে এসব কাঠ পাচার করা হয় রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায়। এভাবে চলতে থাকলে আগামী ১০ থেকে ১৫ বছরে হারিয়ে যাবে প্রাকৃতিক বন।
রামগড়ে অবৈধ ইটভাটার সংখ্যা ৯ টি। পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ টি। যা আধা কিলোমিটারের ব্যবধানে ৮০ কানি জায়গা জুড়ে বিস্তৃত। অন্যদিকে পাতাছড়া এলাকায় রয়েছে ৫ টি।
পাহাড়ে ঘেরা জনবসতিপূর্ণ এসব এলাকায় ইটভাটা তৈরিতে মারাত্মকভাবে হুমকির মুখে পড়ছে জনজীবন। অনুমোদনহীন ইটভাটা গুলোতে দেদার পোড়ানো হচ্ছে হচ্ছে বনের কাঠ। আইন উপেক্ষা করে লোকালয়ে গড়ে তোলা হয়েছে পরিবেশ বিপর্যয়কারী এসব ভাটা।
প্রতি মৌসুমে একটি ইট ভাটায় গড়ে, ১ লাখ মণ কাঠ পুড়ে। ১০টি ইট ভাটায় অন্তত ১০ লাখ মণ কাঠ পোড়ে। অভিযোগ রয়েছে এসব কাঠ জোগাড় হচ্ছে আশপাশের বনাঞ্চল থেকেই। যার ফলে উজাড় হয়ে যাচ্ছে পাহাড়ি অঞ্চল, বৃক্ষশূন্য হয়ে পড়ছে পাহাড়। পরিবেশ হুমকির সম্মুখীন স্বত্বেও অবৈধভাবে ইটভাটা গুলোতে পাহাড়ি কাঠ পুড়িয়ে যাচ্ছে যা প্রশাসনের নজরদারির বাইরে।
বন ও পরিবেশ আইন অনুযায়ী, সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ১০ কিলোমিটারের মধ্যে করাতকল স্থাপনের কোনো সুযোগ বা নিয়ম নেই। তবে এসবের তোয়াক্কা করেন না বন খেকোরা। বনাঞ্চল ঘিরেই অবৈধভাবে করাতকল স্থাপন করে দিনে-রাতে কাটা হচ্ছে এসব বনের কাঠ।
করাতকল মিস্ত্রিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রতিটি করাতকলে দৈনিক অন্তত ১০০ থেকে ১৫০ ঘনফুট পর্যন্ত কাঠ চেরানো হয়। সেই হিসেবে খাগড়াছড়ি জেলার করাতকলগুলোতে প্রাত্যহিক গড়ে অন্তত সাড়ে ২২ হাজার ঘনফুট কাঠ চেরা হয়। বছর শেষে যার পরিমাণ ৮০ লাখ ঘনফুট ছাড়িয়ে যায়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, রামগড়ের তৈছালা পাড়া, নজির টিলা, পাতাছড়া, নাকাপা, সোনাইপুল, কালাডেবা এলাকায় গড়ে উঠেছে এসব অবৈধ করাত কল। যার ফলে উজাড় হচ্ছে প্রাকৃতিক বন। এ ছাড়া অপরিকল্পিত অবকাঠামো নির্মাণের কারণে বনের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। বন ধ্বংসের কারণে হারিয়ে যাচ্ছে শত প্রজাতির বৃক্ষ, লতা-গুল্ম। বিচরণ ক্ষেত্র কমে যাওয়ায় বনের ওপর নির্ভরশীল বন্যপ্রাণী বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। এসব নিয়ে বন বিভাগের কোন নজরদারি নেই। প্রাকৃতিক বন বিপন্ন হওয়ায় বিপন্ন হয়ে উঠছে বনের ওপর নির্ভরশীল মানুষেরা। বন ধ্বংস হওয়ায় পানি উৎস কমেছে প্রায় ৬১ শতাংশ। শুষ্ক মৌসুমে ঝিরি ঝরনায় পানি উৎস কমে আসে।
অভিযোগ রয়েছে রামগড়কাঠ ব্যবসায়ী সমিতির কয়েকজন নেতার মাধ্যমে প্রশাসন ও বন বিভাগ কে ম্যানেজ করে রাতের আঁধারে ট্রাকযোগে এসব কাঠ করাতকল থেকে চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, ফেনী সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হয়।
এ বিষয়ে জানতে ক্ষুদ্র কাঠ ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মোশারফের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘এ অভিযোগ সত্য নয়। বৈধভাবেই তারা কাঠ ব্যবসা করে আসছেন।’
কালাডেবা এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ রেজাউলসহ কয়েকজন জানান, অবৈধ করাতকল বন্ধে প্রশাসন এবং বন বিভাগ কখনো অভিযান উচ্ছেদ প্রক্রিয়া চোখে পড়েনি। বছরের পর বছর প্রকাশ্যে এসব করাতকলে বনাঞ্চল ও সামাজিক বনায়নের গাছ কর্তনসহ চেরাই করা হচ্ছে।
রামগড় করাতকল সমিতির সাধারণ সম্পাদক কবির মিয়া জানান, তার করাতকল ব্যতীত অন্য কোন করাত কলের অনুমোদন নেয়। প্রভাবশালী এবং জনপ্রতিনিধিরা করাত কল পরিচালনা করেন।
খাগড়াছড়ি পরিবেশ সুরক্ষা আন্দোলনের সভাপতি প্রদীপ চৌধুরী বলেন, ‘এ সংকট নতুন নয়। দীর্ঘ বছর ধরে অবাধে বন ধ্বংসের ফলে পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়তে শুরু হয়েছে। পাহাড়ে বনের কাঠ কর্তনের ওপর একটি দীর্ঘ সময়ের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা না গেলে ভয়াবহ প্রাকৃতিক বিপর্যয় নেমে আসবে।’
রামগড় বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা সুলতানুল আজিম বলেন, ‘অবৈধ করাতকল গুলির তালিকা করা হচ্ছে। বনের কাঠ পোড়ানো হলে উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রামগড় উপজেলা প্রশাসনের নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ইউএনও উমে হাবিবা মজুমদার বলেন, ‘সব ধরনের অবৈধ কার্যক্রম প্রতিরোধে সক্রিয় রয়েছে প্রশাসন। খুব দ্রুত অভিযান পরিচালনা করা হবে।’
খাগড়াছড়ির রামগড়ে ১৭টি করাতকলের মধ্যে ১৩টিই চলছে অবৈধভাবে। যেখানে নির্বিচারে উজাড় হচ্ছে বনের গাছ। অগোচরে এসব গাছ কেটে রাখা হয় করাতকলে। রাতে কিংবা দিনে নিয়ন্ত্রণহীনভাবে চলছে কাঠ চেরাই। অনুমোদনহীন এসব করাতকল রয়েছে রাস্তার পাশে, নদীর সীমানা ঘেঁষে এবং সীমান্তবর্তী এলাকায়।
বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, পার্বত্য অঞ্চলে চার শ্রেণির বন রয়েছে। সেগুলো হলো, সংরক্ষিত বন, রক্ষিত বন, ব্যক্তিমালিকানাধীন বন ও অশ্রেণিভুক্ত বন। তবে বেশির ভাগই অশ্রেণিভুক্ত বনের আওতাভুক্ত।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিগত কয়েক দশকে সংরক্ষিত বন ও অশ্রেণিভুক্ত বনাঞ্চল ব্যাপক হারে উজাড় হয়েছে। বন খেকোদের দৌরাত্ম্যে নির্বিচারে কাটা হচ্ছে এসব বনের গাছ। বিশেষ করে পাহাড় থেকে পরিবহন করে এসব কাঠ ইটভাটা এবং করাতকলে নেওয়া হয়। রাতের আঁধারে ট্রাকযোগে এসব কাঠ পাচার করা হয় রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায়। এভাবে চলতে থাকলে আগামী ১০ থেকে ১৫ বছরে হারিয়ে যাবে প্রাকৃতিক বন।
রামগড়ে অবৈধ ইটভাটার সংখ্যা ৯ টি। পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ টি। যা আধা কিলোমিটারের ব্যবধানে ৮০ কানি জায়গা জুড়ে বিস্তৃত। অন্যদিকে পাতাছড়া এলাকায় রয়েছে ৫ টি।
পাহাড়ে ঘেরা জনবসতিপূর্ণ এসব এলাকায় ইটভাটা তৈরিতে মারাত্মকভাবে হুমকির মুখে পড়ছে জনজীবন। অনুমোদনহীন ইটভাটা গুলোতে দেদার পোড়ানো হচ্ছে হচ্ছে বনের কাঠ। আইন উপেক্ষা করে লোকালয়ে গড়ে তোলা হয়েছে পরিবেশ বিপর্যয়কারী এসব ভাটা।
প্রতি মৌসুমে একটি ইট ভাটায় গড়ে, ১ লাখ মণ কাঠ পুড়ে। ১০টি ইট ভাটায় অন্তত ১০ লাখ মণ কাঠ পোড়ে। অভিযোগ রয়েছে এসব কাঠ জোগাড় হচ্ছে আশপাশের বনাঞ্চল থেকেই। যার ফলে উজাড় হয়ে যাচ্ছে পাহাড়ি অঞ্চল, বৃক্ষশূন্য হয়ে পড়ছে পাহাড়। পরিবেশ হুমকির সম্মুখীন স্বত্বেও অবৈধভাবে ইটভাটা গুলোতে পাহাড়ি কাঠ পুড়িয়ে যাচ্ছে যা প্রশাসনের নজরদারির বাইরে।
বন ও পরিবেশ আইন অনুযায়ী, সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ১০ কিলোমিটারের মধ্যে করাতকল স্থাপনের কোনো সুযোগ বা নিয়ম নেই। তবে এসবের তোয়াক্কা করেন না বন খেকোরা। বনাঞ্চল ঘিরেই অবৈধভাবে করাতকল স্থাপন করে দিনে-রাতে কাটা হচ্ছে এসব বনের কাঠ।
করাতকল মিস্ত্রিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রতিটি করাতকলে দৈনিক অন্তত ১০০ থেকে ১৫০ ঘনফুট পর্যন্ত কাঠ চেরানো হয়। সেই হিসেবে খাগড়াছড়ি জেলার করাতকলগুলোতে প্রাত্যহিক গড়ে অন্তত সাড়ে ২২ হাজার ঘনফুট কাঠ চেরা হয়। বছর শেষে যার পরিমাণ ৮০ লাখ ঘনফুট ছাড়িয়ে যায়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, রামগড়ের তৈছালা পাড়া, নজির টিলা, পাতাছড়া, নাকাপা, সোনাইপুল, কালাডেবা এলাকায় গড়ে উঠেছে এসব অবৈধ করাত কল। যার ফলে উজাড় হচ্ছে প্রাকৃতিক বন। এ ছাড়া অপরিকল্পিত অবকাঠামো নির্মাণের কারণে বনের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। বন ধ্বংসের কারণে হারিয়ে যাচ্ছে শত প্রজাতির বৃক্ষ, লতা-গুল্ম। বিচরণ ক্ষেত্র কমে যাওয়ায় বনের ওপর নির্ভরশীল বন্যপ্রাণী বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। এসব নিয়ে বন বিভাগের কোন নজরদারি নেই। প্রাকৃতিক বন বিপন্ন হওয়ায় বিপন্ন হয়ে উঠছে বনের ওপর নির্ভরশীল মানুষেরা। বন ধ্বংস হওয়ায় পানি উৎস কমেছে প্রায় ৬১ শতাংশ। শুষ্ক মৌসুমে ঝিরি ঝরনায় পানি উৎস কমে আসে।
অভিযোগ রয়েছে রামগড়কাঠ ব্যবসায়ী সমিতির কয়েকজন নেতার মাধ্যমে প্রশাসন ও বন বিভাগ কে ম্যানেজ করে রাতের আঁধারে ট্রাকযোগে এসব কাঠ করাতকল থেকে চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, ফেনী সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হয়।
এ বিষয়ে জানতে ক্ষুদ্র কাঠ ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মোশারফের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘এ অভিযোগ সত্য নয়। বৈধভাবেই তারা কাঠ ব্যবসা করে আসছেন।’
কালাডেবা এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ রেজাউলসহ কয়েকজন জানান, অবৈধ করাতকল বন্ধে প্রশাসন এবং বন বিভাগ কখনো অভিযান উচ্ছেদ প্রক্রিয়া চোখে পড়েনি। বছরের পর বছর প্রকাশ্যে এসব করাতকলে বনাঞ্চল ও সামাজিক বনায়নের গাছ কর্তনসহ চেরাই করা হচ্ছে।
রামগড় করাতকল সমিতির সাধারণ সম্পাদক কবির মিয়া জানান, তার করাতকল ব্যতীত অন্য কোন করাত কলের অনুমোদন নেয়। প্রভাবশালী এবং জনপ্রতিনিধিরা করাত কল পরিচালনা করেন।
খাগড়াছড়ি পরিবেশ সুরক্ষা আন্দোলনের সভাপতি প্রদীপ চৌধুরী বলেন, ‘এ সংকট নতুন নয়। দীর্ঘ বছর ধরে অবাধে বন ধ্বংসের ফলে পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়তে শুরু হয়েছে। পাহাড়ে বনের কাঠ কর্তনের ওপর একটি দীর্ঘ সময়ের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা না গেলে ভয়াবহ প্রাকৃতিক বিপর্যয় নেমে আসবে।’
রামগড় বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা সুলতানুল আজিম বলেন, ‘অবৈধ করাতকল গুলির তালিকা করা হচ্ছে। বনের কাঠ পোড়ানো হলে উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রামগড় উপজেলা প্রশাসনের নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ইউএনও উমে হাবিবা মজুমদার বলেন, ‘সব ধরনের অবৈধ কার্যক্রম প্রতিরোধে সক্রিয় রয়েছে প্রশাসন। খুব দ্রুত অভিযান পরিচালনা করা হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪