রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর রায়পুরার হাঁটুভাঙা গ্রামের কৃষক শহীদ উল্লাহ উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহযোগিতায় চাষ করেছেন ব্ল্যাক রাইস। চলতি মৌসুমে প্রথমবারের মতো তিনি ৫০ শতাংশ জমিতে ব্ল্যাক রাইসের চাষ করেন। আবহাওয়া ভালো থাকায় ফলনও ভালো হয়েছে। শহীদ আশা করছেন প্রথমবারই ভালো লাভ করতে পারবেন। কৃষি অফিস বলছে, পরীক্ষামূলকভাবে একজন কৃষকের মাধ্যমে ব্ল্যাক রাইসের চাষ শুরু হয়েছে। এর পরিধি আরও বাড়ানো হবে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, ব্ল্যাক রাইস বা কালো চাল দুই রঙের ধান থেকে হয়। একটি সাধারণ ধানের মতো সোনালি রঙের ধান, অন্যটি কালো রঙের। সাধারণত অন্য ধান বিঘাপ্রতি ১৫-১৮ মণ ফলন হয়। কিন্তু ব্ল্যাক রাইস হয় ১৩-১৪ মণ। কিন্তু এই ধান থেকে পাওয়া চালের দাম বেশি। তাই ফলন অন্য ধানের চেয়ে কিছুটা কম হলেও, চাল বেশি দামে বিক্রি করে কৃষকদের বেশি লাভ করা সম্ভব। এই চালে প্রতি ১০০ গ্রামে প্রোটিন ৮ দশমিক ৮৯ গ্রাম, চর্বি ৩ দশমিক ৩৩, ফাইবার ২ দশমিক ২, কার্বোহাইড্রেট ৭৫ দশমিক ৫৬, আয়রন ২ দশমিক ৪ গ্রাম পুষ্টিগুণ রয়েছে।
মো. শহীদ উল্লাহ বলেন, ‘চলতি মৌসুমে কালো রঙের ১৫ ও সোনালি রঙের ধান ৩৫ শতক জমিতে চাষ করেছি। চাষাবাদে কৃষি কর্মকর্তারা সার্বিক সহযোগিতা করেছেন। সাধারণ মানুষ নতুন জাতের ধানের জমি দেখতে প্রতিদিন খেতে ভিড় করে। খোঁজ নিয়ে জেনেছি ঢাকায় এ চাল ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। আশা করি, স্থানীয় বাজারে কেজিপ্রতি ৩০০ থেকে ৪০০ টাকায় বিক্রি করতে পারব। এতে আমার ভালোই লাভ হবে। ধান কাটার আগেই অনেকে কেনার আগ্রহও দেখিয়েছেন।’
ওই গ্রামের আরেক কৃষক আল আমিন বলেন, ‘শহীদ উল্লাহর কালো চালের ধান চাষ দেখে অনেকেই আগ্রহী হয়েছেন। শুনেছি সাধারণ চালের চেয়ে এ চালের পুষ্টিগুণ বেশি। বাজারে দামও ভালো। ভবিষ্যতে আমিও এই ধানের চাষ করব।’
উপজেলা স্বাস্থ্য প. প. কর্মকর্তা আবু সাঈদ মুহাম্মাদ ফারুক বলেন, কালো চাল খেলে মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। এই চালে ফাইবার বেশি এবং তুলনামূলকভাবে বেশি সময় নিয়ে হজম হয়; যা ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য উপকারী।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কর্মকর্তা কৃষিবিদ বনি আমিন খান বলেন, উপজেলায় এই জাতের ধান ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য প্রাথমিকভাবে কাজ শুরু করেছি। ভবিষ্যতে এই কাজের পরিধি আরও বাড়ানো হবে। এ ধানের ফলন ভালো হলে রপ্তানিও করা যেতে পারে।
নরসিংদীর রায়পুরার হাঁটুভাঙা গ্রামের কৃষক শহীদ উল্লাহ উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহযোগিতায় চাষ করেছেন ব্ল্যাক রাইস। চলতি মৌসুমে প্রথমবারের মতো তিনি ৫০ শতাংশ জমিতে ব্ল্যাক রাইসের চাষ করেন। আবহাওয়া ভালো থাকায় ফলনও ভালো হয়েছে। শহীদ আশা করছেন প্রথমবারই ভালো লাভ করতে পারবেন। কৃষি অফিস বলছে, পরীক্ষামূলকভাবে একজন কৃষকের মাধ্যমে ব্ল্যাক রাইসের চাষ শুরু হয়েছে। এর পরিধি আরও বাড়ানো হবে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, ব্ল্যাক রাইস বা কালো চাল দুই রঙের ধান থেকে হয়। একটি সাধারণ ধানের মতো সোনালি রঙের ধান, অন্যটি কালো রঙের। সাধারণত অন্য ধান বিঘাপ্রতি ১৫-১৮ মণ ফলন হয়। কিন্তু ব্ল্যাক রাইস হয় ১৩-১৪ মণ। কিন্তু এই ধান থেকে পাওয়া চালের দাম বেশি। তাই ফলন অন্য ধানের চেয়ে কিছুটা কম হলেও, চাল বেশি দামে বিক্রি করে কৃষকদের বেশি লাভ করা সম্ভব। এই চালে প্রতি ১০০ গ্রামে প্রোটিন ৮ দশমিক ৮৯ গ্রাম, চর্বি ৩ দশমিক ৩৩, ফাইবার ২ দশমিক ২, কার্বোহাইড্রেট ৭৫ দশমিক ৫৬, আয়রন ২ দশমিক ৪ গ্রাম পুষ্টিগুণ রয়েছে।
মো. শহীদ উল্লাহ বলেন, ‘চলতি মৌসুমে কালো রঙের ১৫ ও সোনালি রঙের ধান ৩৫ শতক জমিতে চাষ করেছি। চাষাবাদে কৃষি কর্মকর্তারা সার্বিক সহযোগিতা করেছেন। সাধারণ মানুষ নতুন জাতের ধানের জমি দেখতে প্রতিদিন খেতে ভিড় করে। খোঁজ নিয়ে জেনেছি ঢাকায় এ চাল ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। আশা করি, স্থানীয় বাজারে কেজিপ্রতি ৩০০ থেকে ৪০০ টাকায় বিক্রি করতে পারব। এতে আমার ভালোই লাভ হবে। ধান কাটার আগেই অনেকে কেনার আগ্রহও দেখিয়েছেন।’
ওই গ্রামের আরেক কৃষক আল আমিন বলেন, ‘শহীদ উল্লাহর কালো চালের ধান চাষ দেখে অনেকেই আগ্রহী হয়েছেন। শুনেছি সাধারণ চালের চেয়ে এ চালের পুষ্টিগুণ বেশি। বাজারে দামও ভালো। ভবিষ্যতে আমিও এই ধানের চাষ করব।’
উপজেলা স্বাস্থ্য প. প. কর্মকর্তা আবু সাঈদ মুহাম্মাদ ফারুক বলেন, কালো চাল খেলে মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। এই চালে ফাইবার বেশি এবং তুলনামূলকভাবে বেশি সময় নিয়ে হজম হয়; যা ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য উপকারী।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কর্মকর্তা কৃষিবিদ বনি আমিন খান বলেন, উপজেলায় এই জাতের ধান ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য প্রাথমিকভাবে কাজ শুরু করেছি। ভবিষ্যতে এই কাজের পরিধি আরও বাড়ানো হবে। এ ধানের ফলন ভালো হলে রপ্তানিও করা যেতে পারে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪