সিলেট সংবাদদাতা
পানির বর্ধিত বিল প্রত্যাহার করতে সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়রের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক মো. জাকির হোসেন। গতকাল এক বিবৃতিতে তাঁরা মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর আহ্বান জানান।
বিবৃতিতে মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারা বলেন, পানির বিল বাড়ানোর বিষয়টি সাধারণ গ্রাহক থেকে শুরু করে রাজনৈতিক নেতাসহ সব মহলে নাড়া দিয়েছে। কারও সঙ্গে পরামর্শ না করাসহ গণশুনানি উপেক্ষা করে হঠাৎ পানির বিল বাড়ানোর সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক ও অমানবিক। করোনা মহামারির মধ্যে মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থা যেখানে নাজুক সেখানে তাদের কথা বিবেচনা না করে পানির বিল বাড়ানোর বিষয়টি জনবিরোধীও বটে। ইতিমধ্যে মহানগরীর সচেতন নাগরিক তথা ভুক্তভোগী জনগণ মেয়র মহোদয়ের এরূপ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া শুরু করেছেন।
সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘পানির বিল কমানোর জন্য বিভিন্ন সংগঠন ও এলাকার বাসিন্দারা প্রতিবাদ, মানববন্ধন ও গণস্বাক্ষর কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করছেন। পানির বিল কমানোর জন্য সিসিক মেয়র বরাবর স্মারকলিপিও প্রদান করা হয়েছে। কিন্তু মেয়রের পক্ষ থেকে এখনো আশানুরূপ কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ আমরা দেখতে পাইনি যা সত্যিই দুঃখজনক। যদি নগরবাসীর কথা চিন্তা না করে পানির বিল সহনীয় পর্যায়ে না নিয়ে আসা হয় তাহলে মহানগর আওয়ামী লীগ প্রিয় নগরবাসীকে সঙ্গে নিয়ে তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলতে বাধ্য হবে।’ তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পানির বর্ধিত বিল প্রত্যাহারে মেয়রের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
উল্লেখ্য, গত ১ জুলাই থেকে পানির বিল বাড়ানো হয়েছে। আবাসিক সংযোগে প্রতি মাসে আধা ইঞ্চি ব্যাসের লাইনে বিল ২০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫০০ টাকা, পৌনে এক ইঞ্চি ব্যাসের লাইনে বিল ৪০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৮০০ টাকা এবং এক ইঞ্চি ব্যাসের লাইনে ১ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা করা হয়। এ ছাড়া বাণিজ্যিক, প্রাতিষ্ঠানিক ও সরকারি সংযোগে আধা ইঞ্চি ব্যাসের লাইনে বিল ৪০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৮০০ টাকা, পৌনে এক ইঞ্চি ব্যাসের লাইনের বিল ৭০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ২০০ টাকা করা হয়। এক ইঞ্চি ব্যাসের লাইনে বাণিজ্যিক গ্রাহকদের ক্ষেত্রে ১ হাজার ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ হাজার ২০০ টাকা, প্রাতিষ্ঠানিক গ্রাহকদের ক্ষেত্রে ২ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩ হাজার টাকা ও সরকারি গ্রাহকদের ক্ষেত্রে ১ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
পানির বর্ধিত বিল প্রত্যাহার করতে সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়রের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক মো. জাকির হোসেন। গতকাল এক বিবৃতিতে তাঁরা মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর আহ্বান জানান।
বিবৃতিতে মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারা বলেন, পানির বিল বাড়ানোর বিষয়টি সাধারণ গ্রাহক থেকে শুরু করে রাজনৈতিক নেতাসহ সব মহলে নাড়া দিয়েছে। কারও সঙ্গে পরামর্শ না করাসহ গণশুনানি উপেক্ষা করে হঠাৎ পানির বিল বাড়ানোর সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক ও অমানবিক। করোনা মহামারির মধ্যে মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থা যেখানে নাজুক সেখানে তাদের কথা বিবেচনা না করে পানির বিল বাড়ানোর বিষয়টি জনবিরোধীও বটে। ইতিমধ্যে মহানগরীর সচেতন নাগরিক তথা ভুক্তভোগী জনগণ মেয়র মহোদয়ের এরূপ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া শুরু করেছেন।
সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘পানির বিল কমানোর জন্য বিভিন্ন সংগঠন ও এলাকার বাসিন্দারা প্রতিবাদ, মানববন্ধন ও গণস্বাক্ষর কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করছেন। পানির বিল কমানোর জন্য সিসিক মেয়র বরাবর স্মারকলিপিও প্রদান করা হয়েছে। কিন্তু মেয়রের পক্ষ থেকে এখনো আশানুরূপ কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ আমরা দেখতে পাইনি যা সত্যিই দুঃখজনক। যদি নগরবাসীর কথা চিন্তা না করে পানির বিল সহনীয় পর্যায়ে না নিয়ে আসা হয় তাহলে মহানগর আওয়ামী লীগ প্রিয় নগরবাসীকে সঙ্গে নিয়ে তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলতে বাধ্য হবে।’ তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পানির বর্ধিত বিল প্রত্যাহারে মেয়রের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
উল্লেখ্য, গত ১ জুলাই থেকে পানির বিল বাড়ানো হয়েছে। আবাসিক সংযোগে প্রতি মাসে আধা ইঞ্চি ব্যাসের লাইনে বিল ২০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫০০ টাকা, পৌনে এক ইঞ্চি ব্যাসের লাইনে বিল ৪০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৮০০ টাকা এবং এক ইঞ্চি ব্যাসের লাইনে ১ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা করা হয়। এ ছাড়া বাণিজ্যিক, প্রাতিষ্ঠানিক ও সরকারি সংযোগে আধা ইঞ্চি ব্যাসের লাইনে বিল ৪০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৮০০ টাকা, পৌনে এক ইঞ্চি ব্যাসের লাইনের বিল ৭০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ২০০ টাকা করা হয়। এক ইঞ্চি ব্যাসের লাইনে বাণিজ্যিক গ্রাহকদের ক্ষেত্রে ১ হাজার ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ হাজার ২০০ টাকা, প্রাতিষ্ঠানিক গ্রাহকদের ক্ষেত্রে ২ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩ হাজার টাকা ও সরকারি গ্রাহকদের ক্ষেত্রে ১ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪