কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় জেঁকে বসেছে শীত। ভোর থেকেই কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে চারপাশ। ঘন কুয়াশায় শীতের তীব্রতা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। ফলে বিপাকে পড়েছে সাধারণ মানুষ।
সীমান্তঘেঁষা এই উপজেলায় বিকেল হলেই কুয়াশাচ্ছন্ন হতে থাকে চারদিক। সন্ধ্যার পর থেকে সারা রাত বৃষ্টির ফোঁটার মতো পড়তে থাকে কুয়াশা। প্রতিদিনই সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ঘন কুয়াশায় ঢেকে থাকে চারদিক। চলতে-ফিরতে খুব কষ্ট হয় অসহায় খেটে খাওয়া মানুষগুলোর।
এদিকে শুরু হয়েছে বোরো আবাদের মৌসুম। গত বছরের শেষ দিকে হওয়া অতিবৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত আমনচাষিদের কিছুটা ক্ষতি পোষাতে বোরো আবাদে মনোযোগী হওয়ার ইচ্ছা ছিল। ঘন কুয়াশার কারণে তাঁরা কাজে যেতে পারছেন না। তবে কয়েকটি এলাকায় ঘন কুয়াশার মধ্যেই নিরুপায় হয়ে মাঠে কাজ করতে হচ্ছে কৃষকদের। ঘন কুয়াশা ও প্রচণ্ড শীতে শিশু ও বৃদ্ধ বয়সী লোকজন বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
উপজেলার সৈয়দাবাদ গ্রামের কৃষক কাওসার মিয়া জানান, প্রচণ্ড শীতে ঘর হতে বের হওয়াই মুশকিল। তা ছাড়া ঘন কুয়াশার কারণে ১০ হাত দূরেও কিছু দেখা যায় না। কৃষিকাজের জন্য ভোরবেলা উত্তম সময় হলেও ঘন কুয়াশার কারণে বোরো আবাদেও বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে।
শিকারপুর গ্রামের বোরোচাষি উজ্জ্বল মিয়া জানান, তীব্র শীতের কারণে ভোরবেলা জমিতে কাজ করার মতো লোক পাওয়া যায় না। পরিচিত কাজের লোকজন যাঁরা আছেন, তাঁদের বললেও শীত ও কুয়াশার বাহানায় কাজে যেতে অনীহা দেখাচ্ছেন। নিরুপায় হয়ে কুয়াশা কমার অপেক্ষা করা হচ্ছে।
বৃষ্টির কারণে যেমন আমন ধান দেরিতে কাটতে হয়েছে, তেমনি সময়মতো কাজের লোক না পাওয়া গেলে বোরো আবাদেও বিলম্বের আশঙ্কা করছেন কৃষক।
আলম মিয়া, নান্টু মিয়া, ছিদ্দিক মিয়াসহ বেশ কয়েকজন খেটে খাওয়া মানুষ বলেন, শীত এবং কুয়াশায় হাতই মেলা যায় না।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা বলেন, কয়েক সপ্তাহ ধরে তীব্র শীতের কারণে ঠান্ডাজনিত রোগ শ্বাসকষ্ট, সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা তুলনামূলক বেশি। অধিকাংশ রোগীরাই সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। তবে এই সময়ে শিশু ও বৃদ্ধদের একটু বেশি বাড়তি যত্ন নিতে হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় জেঁকে বসেছে শীত। ভোর থেকেই কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে চারপাশ। ঘন কুয়াশায় শীতের তীব্রতা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। ফলে বিপাকে পড়েছে সাধারণ মানুষ।
সীমান্তঘেঁষা এই উপজেলায় বিকেল হলেই কুয়াশাচ্ছন্ন হতে থাকে চারদিক। সন্ধ্যার পর থেকে সারা রাত বৃষ্টির ফোঁটার মতো পড়তে থাকে কুয়াশা। প্রতিদিনই সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ঘন কুয়াশায় ঢেকে থাকে চারদিক। চলতে-ফিরতে খুব কষ্ট হয় অসহায় খেটে খাওয়া মানুষগুলোর।
এদিকে শুরু হয়েছে বোরো আবাদের মৌসুম। গত বছরের শেষ দিকে হওয়া অতিবৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত আমনচাষিদের কিছুটা ক্ষতি পোষাতে বোরো আবাদে মনোযোগী হওয়ার ইচ্ছা ছিল। ঘন কুয়াশার কারণে তাঁরা কাজে যেতে পারছেন না। তবে কয়েকটি এলাকায় ঘন কুয়াশার মধ্যেই নিরুপায় হয়ে মাঠে কাজ করতে হচ্ছে কৃষকদের। ঘন কুয়াশা ও প্রচণ্ড শীতে শিশু ও বৃদ্ধ বয়সী লোকজন বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
উপজেলার সৈয়দাবাদ গ্রামের কৃষক কাওসার মিয়া জানান, প্রচণ্ড শীতে ঘর হতে বের হওয়াই মুশকিল। তা ছাড়া ঘন কুয়াশার কারণে ১০ হাত দূরেও কিছু দেখা যায় না। কৃষিকাজের জন্য ভোরবেলা উত্তম সময় হলেও ঘন কুয়াশার কারণে বোরো আবাদেও বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে।
শিকারপুর গ্রামের বোরোচাষি উজ্জ্বল মিয়া জানান, তীব্র শীতের কারণে ভোরবেলা জমিতে কাজ করার মতো লোক পাওয়া যায় না। পরিচিত কাজের লোকজন যাঁরা আছেন, তাঁদের বললেও শীত ও কুয়াশার বাহানায় কাজে যেতে অনীহা দেখাচ্ছেন। নিরুপায় হয়ে কুয়াশা কমার অপেক্ষা করা হচ্ছে।
বৃষ্টির কারণে যেমন আমন ধান দেরিতে কাটতে হয়েছে, তেমনি সময়মতো কাজের লোক না পাওয়া গেলে বোরো আবাদেও বিলম্বের আশঙ্কা করছেন কৃষক।
আলম মিয়া, নান্টু মিয়া, ছিদ্দিক মিয়াসহ বেশ কয়েকজন খেটে খাওয়া মানুষ বলেন, শীত এবং কুয়াশায় হাতই মেলা যায় না।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা বলেন, কয়েক সপ্তাহ ধরে তীব্র শীতের কারণে ঠান্ডাজনিত রোগ শ্বাসকষ্ট, সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা তুলনামূলক বেশি। অধিকাংশ রোগীরাই সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। তবে এই সময়ে শিশু ও বৃদ্ধদের একটু বেশি বাড়তি যত্ন নিতে হবে।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২০ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫