ঝিকরগাছা প্রতিনিধি
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি, কটূক্তি ও সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে আওয়ামী লীগ ঘোষিত কেন্দ্রীয় কর্মসূচি পালনেও ঝিকরগাছার নেতারা এক হতে পারেননি। গতকাল শনিবার উপজেলা আওয়ামী লীগের দুই পক্ষ আলাদাভাবে কর্মসূচি পালন করে। এতে সাধারণ নেতা-কর্মীরা বিব্রতকর অবস্থায় পড়েন।
কর্মসূচির অংশ হিসেবে সকালে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অব.) ডা. মো. নাসির উদ্দিন। এতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও পৌর মেয়র মোস্তফা আনোয়ার পাশা জামাল, সহসভাপতি চৌধুরী রমজান শরীফ বাদশা এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
অপর দিকে বিকেলে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম মনির। এ সময় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম মুকুল ও সাধারণ সম্পাদক মুছা মাহমুদ উপস্থিত ছিলেন।
উভয় পক্ষের কর্মসূচিতে উপজেলা যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন। আলাদা কর্মসূচি পালন করায় সাধারণ নেতা-কর্মীরা বিব্রতকর অবস্থায় পড়েন। অনেকে দুবারই অংশ নিয়েছেন এসব কর্মসূচিতে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির এক সদস্য বলেন, নেতাদের দ্বন্দ্বে আমাদের মতো কর্মীরা বিব্রত। এতে আমাদের সমস্যা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় কর্মসূচিও আলাদাভাবে করা হচ্ছে তাহলে, আমরা যারা সাধারণ কর্মী, তারা কোনদিকে যাব। এসবের পরিণতি আমাদের ভোগ করতে হবে বলেও তিনি দাবি করেন।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও পৌর মেয়র মোস্তফা আনোয়ার পাশা জামাল বলেন, আমরা কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে স্থানীয় সংসদ সদস্যসহ সকলকে নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছি।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম মুকুল বলেন, কেন্দ্রীয় কর্মসূচি পালন করতে সকলে প্রোগ্রামে আসার জন্য বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে ডিসেম্বর মাসে উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ পাঁচজনের নাম কমিটিতে ঘোষণা করা হয়। পরে তা আর পূর্ণাঙ্গ হয়নি। তবে পাঁচ সদস্যদের এ কমিটি দুই ভাগে বিভক্ত।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি, কটূক্তি ও সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে আওয়ামী লীগ ঘোষিত কেন্দ্রীয় কর্মসূচি পালনেও ঝিকরগাছার নেতারা এক হতে পারেননি। গতকাল শনিবার উপজেলা আওয়ামী লীগের দুই পক্ষ আলাদাভাবে কর্মসূচি পালন করে। এতে সাধারণ নেতা-কর্মীরা বিব্রতকর অবস্থায় পড়েন।
কর্মসূচির অংশ হিসেবে সকালে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অব.) ডা. মো. নাসির উদ্দিন। এতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও পৌর মেয়র মোস্তফা আনোয়ার পাশা জামাল, সহসভাপতি চৌধুরী রমজান শরীফ বাদশা এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
অপর দিকে বিকেলে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম মনির। এ সময় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম মুকুল ও সাধারণ সম্পাদক মুছা মাহমুদ উপস্থিত ছিলেন।
উভয় পক্ষের কর্মসূচিতে উপজেলা যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন। আলাদা কর্মসূচি পালন করায় সাধারণ নেতা-কর্মীরা বিব্রতকর অবস্থায় পড়েন। অনেকে দুবারই অংশ নিয়েছেন এসব কর্মসূচিতে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির এক সদস্য বলেন, নেতাদের দ্বন্দ্বে আমাদের মতো কর্মীরা বিব্রত। এতে আমাদের সমস্যা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় কর্মসূচিও আলাদাভাবে করা হচ্ছে তাহলে, আমরা যারা সাধারণ কর্মী, তারা কোনদিকে যাব। এসবের পরিণতি আমাদের ভোগ করতে হবে বলেও তিনি দাবি করেন।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও পৌর মেয়র মোস্তফা আনোয়ার পাশা জামাল বলেন, আমরা কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে স্থানীয় সংসদ সদস্যসহ সকলকে নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছি।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম মুকুল বলেন, কেন্দ্রীয় কর্মসূচি পালন করতে সকলে প্রোগ্রামে আসার জন্য বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে ডিসেম্বর মাসে উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ পাঁচজনের নাম কমিটিতে ঘোষণা করা হয়। পরে তা আর পূর্ণাঙ্গ হয়নি। তবে পাঁচ সদস্যদের এ কমিটি দুই ভাগে বিভক্ত।
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
৫ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪