লামা (বান্দরবান) প্রতিনিধি
বান্দরবানের লামা উপজেলার রূপসীপাড়া ইউনিয়নের লামা-রূপসীপাড়া-মংপ্রুপাড়া সড়কের ভূমি অধিগ্রহণ হয়েছে তিন বছর আগে। প্রকল্পের কাজও ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। কিন্তু নানা জটিলতায় এখনো ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত মালিকদের ক্ষতিপূরণ বাবদ কোনো অর্থ পরিশোধ করা হয়নি। ক্ষতিগ্রস্ত লোকজন তদবির করেও মিলছে না কোনো সমাধান।
জেলা প্রশাসকের এলআর শাখা ও ক্ষতিগ্রস্তদের সূত্রে জানা গেছে, পার্বত্য চট্টগ্রাম পল্লী উন্নয়ন দ্বিতীয় পর্যায় (পিএমও অংশ) শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় বান্দরবান জেলা প্রশাসকের চাহিদা অনুযায়ী লামা-রূপসীপাড়া রাস্তার জন্য ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়। রাস্তার ভূমি অধিগ্রহণে রূপসীপাড়া ইউনিয়নের ২৯৪ নম্বর দরদরী মৌজার ২০ জন এবং ২৯৮ নম্বর লৈক্ষ্যং মৌজার ১২ জন মানুষের জায়গা পড়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করে এলজিইডি।
পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের চলতি বছরের ১৪ নভেম্বর ৪৩৩ নম্বর স্মারকে দেওয়া এক পত্রে জানা গেছে, এই প্রকল্পের ক্ষতিপূরণ বাবদ ১ কোটি ৪৪ লাখ ৫৭ হাজার ৩২৬ টাকা (২০০ শতাংশ হারে) ইতিমধ্যে বান্দরবান জেলা প্রশাসকের কাছে গত ২৪ নভেম্বর ২০২০ তারিখে ন্যস্ত করা হয়েছে। দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও এই ক্ষতিপূরণের টাকা পৌঁছায়নি ভূমি ক্ষতিগ্রস্ত ৩২ জনের কাছে।
জানা গেছে, লামা-রূপসীপাড়া রাস্তার ভূমি অধিগ্রহণের পর ক্ষতিপূরণের আবেদন করা হয় ২০১৮ সালের ১১ জুলাইয়ে। এর মধ্যে ওই বছরের ২০ ডিসেম্বর নতুন এক সিদ্ধান্তে ভূমি অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণ বাবদ ৩০০ শতাংশ দেওয়ার ঘোষণা দেয় সরকার। এর আগে ১১৫ শতাংশ টাকা দেওয়ার নিয়ম রাখা হয়েছে। ইতিমধ্যে ক্ষতিপূরণের টাকা ২০০ শতাংশ হারে এলেও কোনো হারে দেওয়া হবে—সে বিষয়ে মতামত জানতে চেয়ে চলতি বছরের ১২ এপ্রিল বর্তমান জেলা প্রশাসক ভূমি মন্ত্রণালয়ে এক চিঠি দেয়। এই চিঠির এখনো কোন উত্তর না আসায় ঝুলে আছে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণের টাকা।
রাস্তার ভূমি অধিগ্রহণে জায়গা পড়েছে এমন একজন হলেন রূপসীপাড়া পুলিশ ক্যাম্প পাড়ার বাসিন্দা ও সাবেক ইউপি সদস্য আবুল হোসেন। তিনি বলেন, ‘৩ বছর ৪ মাসের অধিক সময় পেরিয়ে গেলেও আমরা ক্ষতিপূরণের টাকা পাচ্ছি না। অসংখ্যবার তদবির করেও সমাধান মিলছে না।’ একই ভোগান্তির কথা জানালেন আরেক ভূমি মালিক ধূঅং মারমা।
লামা উপজেলা প্রকৌশলী মাহফুজুল হক বলেন, প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে অনেক আগে। ক্ষতিগ্রস্ত লোকজন এখনো ক্ষতিপূরণের টাকা পায়নি। তাদের জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের ভূমি অধিগ্রহণ শাখায় যোগাযোগের ব্যাপারে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের ভূমি অধিগ্রহণ শাখার ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. মামুনুর রশিদ জানান, যারা এখনো টাকা পাননি তাদের বান্দরবান শাখায় যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
বান্দরবানের লামা উপজেলার রূপসীপাড়া ইউনিয়নের লামা-রূপসীপাড়া-মংপ্রুপাড়া সড়কের ভূমি অধিগ্রহণ হয়েছে তিন বছর আগে। প্রকল্পের কাজও ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। কিন্তু নানা জটিলতায় এখনো ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত মালিকদের ক্ষতিপূরণ বাবদ কোনো অর্থ পরিশোধ করা হয়নি। ক্ষতিগ্রস্ত লোকজন তদবির করেও মিলছে না কোনো সমাধান।
জেলা প্রশাসকের এলআর শাখা ও ক্ষতিগ্রস্তদের সূত্রে জানা গেছে, পার্বত্য চট্টগ্রাম পল্লী উন্নয়ন দ্বিতীয় পর্যায় (পিএমও অংশ) শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় বান্দরবান জেলা প্রশাসকের চাহিদা অনুযায়ী লামা-রূপসীপাড়া রাস্তার জন্য ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়। রাস্তার ভূমি অধিগ্রহণে রূপসীপাড়া ইউনিয়নের ২৯৪ নম্বর দরদরী মৌজার ২০ জন এবং ২৯৮ নম্বর লৈক্ষ্যং মৌজার ১২ জন মানুষের জায়গা পড়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করে এলজিইডি।
পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের চলতি বছরের ১৪ নভেম্বর ৪৩৩ নম্বর স্মারকে দেওয়া এক পত্রে জানা গেছে, এই প্রকল্পের ক্ষতিপূরণ বাবদ ১ কোটি ৪৪ লাখ ৫৭ হাজার ৩২৬ টাকা (২০০ শতাংশ হারে) ইতিমধ্যে বান্দরবান জেলা প্রশাসকের কাছে গত ২৪ নভেম্বর ২০২০ তারিখে ন্যস্ত করা হয়েছে। দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও এই ক্ষতিপূরণের টাকা পৌঁছায়নি ভূমি ক্ষতিগ্রস্ত ৩২ জনের কাছে।
জানা গেছে, লামা-রূপসীপাড়া রাস্তার ভূমি অধিগ্রহণের পর ক্ষতিপূরণের আবেদন করা হয় ২০১৮ সালের ১১ জুলাইয়ে। এর মধ্যে ওই বছরের ২০ ডিসেম্বর নতুন এক সিদ্ধান্তে ভূমি অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণ বাবদ ৩০০ শতাংশ দেওয়ার ঘোষণা দেয় সরকার। এর আগে ১১৫ শতাংশ টাকা দেওয়ার নিয়ম রাখা হয়েছে। ইতিমধ্যে ক্ষতিপূরণের টাকা ২০০ শতাংশ হারে এলেও কোনো হারে দেওয়া হবে—সে বিষয়ে মতামত জানতে চেয়ে চলতি বছরের ১২ এপ্রিল বর্তমান জেলা প্রশাসক ভূমি মন্ত্রণালয়ে এক চিঠি দেয়। এই চিঠির এখনো কোন উত্তর না আসায় ঝুলে আছে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণের টাকা।
রাস্তার ভূমি অধিগ্রহণে জায়গা পড়েছে এমন একজন হলেন রূপসীপাড়া পুলিশ ক্যাম্প পাড়ার বাসিন্দা ও সাবেক ইউপি সদস্য আবুল হোসেন। তিনি বলেন, ‘৩ বছর ৪ মাসের অধিক সময় পেরিয়ে গেলেও আমরা ক্ষতিপূরণের টাকা পাচ্ছি না। অসংখ্যবার তদবির করেও সমাধান মিলছে না।’ একই ভোগান্তির কথা জানালেন আরেক ভূমি মালিক ধূঅং মারমা।
লামা উপজেলা প্রকৌশলী মাহফুজুল হক বলেন, প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে অনেক আগে। ক্ষতিগ্রস্ত লোকজন এখনো ক্ষতিপূরণের টাকা পায়নি। তাদের জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের ভূমি অধিগ্রহণ শাখায় যোগাযোগের ব্যাপারে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের ভূমি অধিগ্রহণ শাখার ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. মামুনুর রশিদ জানান, যারা এখনো টাকা পাননি তাদের বান্দরবান শাখায় যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪