শাহরিয়ার হাসান ও মাইনউদ্দিন শাহেদ, কক্সবাজার থেকে
কক্সবাজার উপকূলে এক ট্রলার থেকে ১০ লাশ উদ্ধারের ঘটনায় প্রতিদিন জানা যাচ্ছে নতুন তথ্য। ঘটনার পর ধীরে ধীরে বের হয়, ওটা জলদস্যুদের ট্রলার এবং নিহতরা সবাই জলদস্যু। মাছ-জাল লুটে নেওয়ায় ক্ষুব্ধ জেলে-মাঝিরা তাঁদের হত্যা করেন। এবার দৃশ্যপটে এসেছে আরও একটি ট্রলার। সেই ট্রলারের আরোহী ছিলেন আটজন। এখন পুলিশ তাঁদের খুঁজছে।
লাশ উদ্ধারের ঘটনায় করা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কক্সবাজার মডেল থানার পরিদর্শক (গোয়েন্দা) দুর্জয় বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলার এজাহারভুক্ত ১ নম্বর আসামি বাইট্টা কামাল (৪৫) এবং ৪ নম্বর আসামি করিম সিকদার জলদস্যুদের হত্যার সঙ্গে নিজেদের সংশ্লিষ্টতার কথা স্বীকার করেছেন। আজ (রোববার) আদালতেও ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেওয়ার কথা রয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদের মধ্যে চারজন রিমান্ডে রয়েছেন।
রিমান্ডে থাকা চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে তদন্ত-সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, তদন্তের এ পর্যায়ে তাঁরা দুটি ট্রলারের কথা জানতে পেরেছেন। একটি ট্রলারে ছিলেন চার কিশোরসহ ১২-১৪ জন জলদস্যু। অপর ট্রলারে ছিলেন আরও ৮ যুবক। তাঁদের মধ্যে একজনের নাম নজরুল।
যিনি আত্মস্বীকৃত জলদস্যু। ২০১৮ সালে মহেশখালীতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হাতে অস্ত্র সমর্পণ করেছিলেন তিনি।
লাশসহ ভেসে আসা ট্রলারটি সামশুল আলমের। তিনি বর্তমানে মহেশখালীর অন্যতম শীর্ষ জলদস্যু।
রিমান্ডে থাকা বাইট্টা কামালের তথ্যের বরাতে জানা যাচ্ছে, ক্ষুব্ধ মাঝিমাল্লারা ডাকাতদের ট্রলারে উঠেই ট্রলারে অবস্থান করা ব্যক্তিদের পা বাঁধেন। এরপর তাঁরা শুরু করেন নির্বিচারে লাঠিপেটা। তখন ট্রলারের পেছন দিক দিয়ে সাগরে ঝাঁপ দেন একজন। সাঁতরে ওঠেন দূরে অবস্থান করা মাঝিদের এক নৌকায়। সেখান থেকে তাঁকে ধরে এনে চালানো হয় নির্যাতন। তদন্ত কর্মকর্তাদের ধারণা, নৌকা থেকে নামিয়ে আনা ওই ব্যক্তি ছিলেন সামশুল আলম।
এদিকে দস্যুদের ওই ট্রলারে যখন হামলা হয়, তখন কাছাকাছিই ছিল নজরুলদের অপর ট্রলারটি। হামলার পরপরই পালিয়ে যান তাঁরা। ফিরে গিয়ে এলাকাবাসীর কাছে নৃশংস ওই হামলার বর্ণনাও দেন। তারপর থেকে উধাও হয়ে যান এই আট যুবক।
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, সেদিন তাঁদের ভূমিকা কী ছিল। সঙ্গীদের রেখে কেনই-বা পালিয়েছিলেন তাঁরা, এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে তাঁদের সম্পৃক্ততা আছে কি না। এমন অনেক প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে তাঁদের প্রয়োজন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুর্জয় বিশ্বাস বলেন, ‘সাগরফেরত ওই আটজনকে গ্রেপ্তার করতে পারলে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করা হবে। তাঁদেরও আমরা সন্দেহের বাইরে রাখছি না।’
সেই আটজন
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছেন, সাগরে মাছ ধরার কথা বলে ৭ এপ্রিল মহেশখালী আর চকরিয়া থেকে বেরিয়ে যান ১৯ জন। কয়েক দিন পর চারদিকে যখন মধ্যসাগরে ট্রলারডুবি আর খুনের গুঞ্জন শোনা যায়, ঠিক তখন ১৬ এপ্রিল এলাকায় ফিরে আসেন নিখোঁজ ১৯ জনের মধ্যে ৮ জন। ফিরে এসে তাঁরা নিহত ১০ পরিবারের কাছে তাঁদের স্বজনদের ট্রলারডুবির কথা শোনান।
এই আট যুবক হলেন মহেশখালীর পূর্ব আঁধারঘোনা গ্রামের আব্দুল মালেক ও মোহাম্মদ রিদুয়ান, মো. হায়াত, আব্দুল মান্নান, মাহবুব আলম ও নুরুস সামাদ। ছামিরাঘোনা এলাকার নজরুল। একই উপজেলার অফিসপাড়া এলাকার হেলাল উদ্দিন।
মর্গে থাকা পাঁচ লাশের দাবিদার ছয় পরিবার
২৩ এপ্রিল কক্সবাজারের উপকূলবর্তী বাঁকখালী নদীর মোহনায় মাছ ধরার ট্রলারে ১০ জনের লাশ পাওয়া যায়। তাঁদের মধ্যে ৬ জনের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। ময়নাতদন্তের পর পরিবারের কাছে তাঁদের লাশও বুঝিয়ে দিয়েছে প্রশাসন। তবে মর্গে বিকৃত অবস্থায় পড়ে আছে আরও ৪ জনের লাশ। গত মঙ্গলবার রাতে যোগ হয়েছে মহেশখালীর সোনাদিয়া খালে থেকে উদ্ধার হওয়া আরও একটি কঙ্কাল। সব মিলিয়ে পরিচয় পাওয়া যায়নি ৫ লাশের। এগুলোকে নিজেদের স্বজন বলে দাবি করছে ছয়টি পরিবার।
সর্বশেষ গতকাল আবু সাঈদ জিহান নামের এক যুবক তাঁর বাবা সাগরে গিয়ে নিখোঁজ বলে পুলিশের কাছে দাবি করেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁদের বাড়ি কুতুবদিয়ার বড়ঘোপ এলাকার রোমাইপাড়া। বাবার নাম মেজবাহ উদ্দিন। পেশায় জেলে। তিনিও ৭ এপ্রিল সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে কাউকে কিছু না জানিয়ে বের হয়ে যান। এত দিনেও ফেরেননি।
আবু সাঈদের ধারণা, তাঁর বাবাও ডুবে যাওয়া ট্রলারে থাকতে পারেন। তাই গতকাল জেলা সদর হাসপাতালে এসে লাশ শনাক্তে ডিএনএ নমুনা দিয়ে যান।
ঢাকার সিআইডির ফরেনসিক কর্মকর্তারা বলছেন, লাশ বিকৃত হলে ডিএনএ মেলাতে সময় লাগে। ২-৩ সপ্তাহ অপেক্ষা করতে হবে।
জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম বলেন, ‘পরিচয় না মেলা পর্যন্ত আমরা কোনো লাশই হস্তান্তর করব না।’
কক্সবাজার উপকূলে এক ট্রলার থেকে ১০ লাশ উদ্ধারের ঘটনায় প্রতিদিন জানা যাচ্ছে নতুন তথ্য। ঘটনার পর ধীরে ধীরে বের হয়, ওটা জলদস্যুদের ট্রলার এবং নিহতরা সবাই জলদস্যু। মাছ-জাল লুটে নেওয়ায় ক্ষুব্ধ জেলে-মাঝিরা তাঁদের হত্যা করেন। এবার দৃশ্যপটে এসেছে আরও একটি ট্রলার। সেই ট্রলারের আরোহী ছিলেন আটজন। এখন পুলিশ তাঁদের খুঁজছে।
লাশ উদ্ধারের ঘটনায় করা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কক্সবাজার মডেল থানার পরিদর্শক (গোয়েন্দা) দুর্জয় বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলার এজাহারভুক্ত ১ নম্বর আসামি বাইট্টা কামাল (৪৫) এবং ৪ নম্বর আসামি করিম সিকদার জলদস্যুদের হত্যার সঙ্গে নিজেদের সংশ্লিষ্টতার কথা স্বীকার করেছেন। আজ (রোববার) আদালতেও ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেওয়ার কথা রয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদের মধ্যে চারজন রিমান্ডে রয়েছেন।
রিমান্ডে থাকা চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে তদন্ত-সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, তদন্তের এ পর্যায়ে তাঁরা দুটি ট্রলারের কথা জানতে পেরেছেন। একটি ট্রলারে ছিলেন চার কিশোরসহ ১২-১৪ জন জলদস্যু। অপর ট্রলারে ছিলেন আরও ৮ যুবক। তাঁদের মধ্যে একজনের নাম নজরুল।
যিনি আত্মস্বীকৃত জলদস্যু। ২০১৮ সালে মহেশখালীতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হাতে অস্ত্র সমর্পণ করেছিলেন তিনি।
লাশসহ ভেসে আসা ট্রলারটি সামশুল আলমের। তিনি বর্তমানে মহেশখালীর অন্যতম শীর্ষ জলদস্যু।
রিমান্ডে থাকা বাইট্টা কামালের তথ্যের বরাতে জানা যাচ্ছে, ক্ষুব্ধ মাঝিমাল্লারা ডাকাতদের ট্রলারে উঠেই ট্রলারে অবস্থান করা ব্যক্তিদের পা বাঁধেন। এরপর তাঁরা শুরু করেন নির্বিচারে লাঠিপেটা। তখন ট্রলারের পেছন দিক দিয়ে সাগরে ঝাঁপ দেন একজন। সাঁতরে ওঠেন দূরে অবস্থান করা মাঝিদের এক নৌকায়। সেখান থেকে তাঁকে ধরে এনে চালানো হয় নির্যাতন। তদন্ত কর্মকর্তাদের ধারণা, নৌকা থেকে নামিয়ে আনা ওই ব্যক্তি ছিলেন সামশুল আলম।
এদিকে দস্যুদের ওই ট্রলারে যখন হামলা হয়, তখন কাছাকাছিই ছিল নজরুলদের অপর ট্রলারটি। হামলার পরপরই পালিয়ে যান তাঁরা। ফিরে গিয়ে এলাকাবাসীর কাছে নৃশংস ওই হামলার বর্ণনাও দেন। তারপর থেকে উধাও হয়ে যান এই আট যুবক।
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, সেদিন তাঁদের ভূমিকা কী ছিল। সঙ্গীদের রেখে কেনই-বা পালিয়েছিলেন তাঁরা, এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে তাঁদের সম্পৃক্ততা আছে কি না। এমন অনেক প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে তাঁদের প্রয়োজন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুর্জয় বিশ্বাস বলেন, ‘সাগরফেরত ওই আটজনকে গ্রেপ্তার করতে পারলে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করা হবে। তাঁদেরও আমরা সন্দেহের বাইরে রাখছি না।’
সেই আটজন
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছেন, সাগরে মাছ ধরার কথা বলে ৭ এপ্রিল মহেশখালী আর চকরিয়া থেকে বেরিয়ে যান ১৯ জন। কয়েক দিন পর চারদিকে যখন মধ্যসাগরে ট্রলারডুবি আর খুনের গুঞ্জন শোনা যায়, ঠিক তখন ১৬ এপ্রিল এলাকায় ফিরে আসেন নিখোঁজ ১৯ জনের মধ্যে ৮ জন। ফিরে এসে তাঁরা নিহত ১০ পরিবারের কাছে তাঁদের স্বজনদের ট্রলারডুবির কথা শোনান।
এই আট যুবক হলেন মহেশখালীর পূর্ব আঁধারঘোনা গ্রামের আব্দুল মালেক ও মোহাম্মদ রিদুয়ান, মো. হায়াত, আব্দুল মান্নান, মাহবুব আলম ও নুরুস সামাদ। ছামিরাঘোনা এলাকার নজরুল। একই উপজেলার অফিসপাড়া এলাকার হেলাল উদ্দিন।
মর্গে থাকা পাঁচ লাশের দাবিদার ছয় পরিবার
২৩ এপ্রিল কক্সবাজারের উপকূলবর্তী বাঁকখালী নদীর মোহনায় মাছ ধরার ট্রলারে ১০ জনের লাশ পাওয়া যায়। তাঁদের মধ্যে ৬ জনের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। ময়নাতদন্তের পর পরিবারের কাছে তাঁদের লাশও বুঝিয়ে দিয়েছে প্রশাসন। তবে মর্গে বিকৃত অবস্থায় পড়ে আছে আরও ৪ জনের লাশ। গত মঙ্গলবার রাতে যোগ হয়েছে মহেশখালীর সোনাদিয়া খালে থেকে উদ্ধার হওয়া আরও একটি কঙ্কাল। সব মিলিয়ে পরিচয় পাওয়া যায়নি ৫ লাশের। এগুলোকে নিজেদের স্বজন বলে দাবি করছে ছয়টি পরিবার।
সর্বশেষ গতকাল আবু সাঈদ জিহান নামের এক যুবক তাঁর বাবা সাগরে গিয়ে নিখোঁজ বলে পুলিশের কাছে দাবি করেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁদের বাড়ি কুতুবদিয়ার বড়ঘোপ এলাকার রোমাইপাড়া। বাবার নাম মেজবাহ উদ্দিন। পেশায় জেলে। তিনিও ৭ এপ্রিল সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে কাউকে কিছু না জানিয়ে বের হয়ে যান। এত দিনেও ফেরেননি।
আবু সাঈদের ধারণা, তাঁর বাবাও ডুবে যাওয়া ট্রলারে থাকতে পারেন। তাই গতকাল জেলা সদর হাসপাতালে এসে লাশ শনাক্তে ডিএনএ নমুনা দিয়ে যান।
ঢাকার সিআইডির ফরেনসিক কর্মকর্তারা বলছেন, লাশ বিকৃত হলে ডিএনএ মেলাতে সময় লাগে। ২-৩ সপ্তাহ অপেক্ষা করতে হবে।
জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম বলেন, ‘পরিচয় না মেলা পর্যন্ত আমরা কোনো লাশই হস্তান্তর করব না।’
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
৩ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪