ইয়াছিন মোহাম্মদ সিথুন, ডোমার (নীলফামারী)
নীলফামারীর ডোমারে বুড়ি তিস্তা নদী পাড়ি দিতে ছয় গ্রামের মানুষকে ভরসা করতে হচ্ছে একটি বাঁশের সাঁকোর ওপর। বিকল্প কোনো পথ না থাকায় এখান দিয়েই যাতায়াত করতে হয় প্রায় ৩০ হাজার বাসিন্দাকে। তাঁরা প্রতিবছরই নিজস্ব উদ্যোগে সাঁকোটি মেরামত করেন। এই সমস্যার স্থায়ী সমাধানে গ্রামবাসী চান একটি সেতু।
সাঁকোটি উপজেলার সীমান্ত ঘেঁষা ভোগডাবুড়ি ইউনিয়নের বুদুর ঘাটে অবস্থিত। বর্ষা মৌসুমে এই সাঁকো দিয়ে পার হতে গিয়ে দুর্ঘটনায় পড়তে হয় অনেককে।
গ্রামবাসী জানান, প্রায় ৫০ বছর ধরে তাঁদের এই ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। বর্ষা মৌসুমে দুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করে। বিশেষ করে শিশুরা এই সাঁকো দিয়ে স্কুলে গেলে ভয়ে থাকেন তাদের অভিভাবকেরা। একটি সেতুর অভাবে যুগ যুগ ধরে ভোগান্তি পোহাচ্ছে গ্রামের মানুষেরা। বর্ষায় কলাগাছের ভেলা আর শুষ্ক মৌসুমে নড়বড়ে সাঁকোই নদীর দুই পাড়ের মানুষের একমাত্র ভরসা।
বুড়ি তিস্তা নদী ভোগডাবুড়ি এবং বড়শশী ইউনিয়নের মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে। নদীর এক পাড়ে শব্দিগঞ্জ, গোসাইগঞ্জ ও আনন্দবাজার এবং অপর পাড়ে সর্দ্দারপাড়, জালিয়াপাড়া ও চিলাপাড়া অবস্থিত। শব্দিগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, গোসাইগঞ্জ স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও কারেঙ্গাতলী উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের যাতায়াতে ব্যবহার করতে হয় বাঁশের সাঁকোটি। এখানে রোগীদের নিয়ে পড়তে হয় সীমাহীন দুর্ভোগে। ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) থেকে শুরু করে সংসদ নির্বাচন, সব সময় আশ্বাস দেওয়া হয় বুদুর ঘাটে সেতু নির্মাণ করা হবে। সেই আশ্বাস আর বাস্তবায়ন হচ্ছে না।
শব্দিগঞ্জ গ্রামের হবিবর ইসলাম, অমিনুল ইসলাম ও তাইজদ্দনি জানান, ছেলেমেয়েরা নড়বড়ে সেতুটি দিয়ে স্কুল-কলেজে আসা-যাওয়া করে। প্রতিদিন শত শত মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে।
স্থানীয় সংবাদকর্মী মো. কাজল ইসলাম বলেন, ‘দেশ স্বাধীনের পর থেকে এলাকাবাসী দাবি করে আসছে একটি সেতু নির্মাণে জন্য। পঞ্চাশ বছর অতিবাহিত হলেও কেউ শোনেনি তাদের কথা।’
বড়শশী ইউপির সদস্য মনজু ইসলাম জানান, নদীর দুই পাড়ের হাজারো মানুষের দীর্ঘ দিনের দাবি একটি সেতু বানানোর। সেতু না থাকায় এলাকার মানুষের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী মো. মোস্তাক আহম্মেদ বলেন, ‘আমি নতুন এসেছি। বিষয়টি সম্বন্ধে অবগত নই। তবে বিষয়টি সম্বন্ধে অবগত হয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
যোগাযোগ করা হলে নীলফামারী-১ (ডোমার-ডিমলা) আসনের সাংসদ আফতাব উদ্দিন সরকার জানান, উপজেলা প্রকৌশলী অফিস থেকে তালিকা দেওয়া হলে বিষয়টি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে করা হবে। আর নতুন ইউপি চেয়ারম্যান এই বিষয়ে তালিকা করে পাঠালে বিষয়টি তিনি দেখবেন বলেও জানিয়েছেন।
নীলফামারীর ডোমারে বুড়ি তিস্তা নদী পাড়ি দিতে ছয় গ্রামের মানুষকে ভরসা করতে হচ্ছে একটি বাঁশের সাঁকোর ওপর। বিকল্প কোনো পথ না থাকায় এখান দিয়েই যাতায়াত করতে হয় প্রায় ৩০ হাজার বাসিন্দাকে। তাঁরা প্রতিবছরই নিজস্ব উদ্যোগে সাঁকোটি মেরামত করেন। এই সমস্যার স্থায়ী সমাধানে গ্রামবাসী চান একটি সেতু।
সাঁকোটি উপজেলার সীমান্ত ঘেঁষা ভোগডাবুড়ি ইউনিয়নের বুদুর ঘাটে অবস্থিত। বর্ষা মৌসুমে এই সাঁকো দিয়ে পার হতে গিয়ে দুর্ঘটনায় পড়তে হয় অনেককে।
গ্রামবাসী জানান, প্রায় ৫০ বছর ধরে তাঁদের এই ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। বর্ষা মৌসুমে দুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করে। বিশেষ করে শিশুরা এই সাঁকো দিয়ে স্কুলে গেলে ভয়ে থাকেন তাদের অভিভাবকেরা। একটি সেতুর অভাবে যুগ যুগ ধরে ভোগান্তি পোহাচ্ছে গ্রামের মানুষেরা। বর্ষায় কলাগাছের ভেলা আর শুষ্ক মৌসুমে নড়বড়ে সাঁকোই নদীর দুই পাড়ের মানুষের একমাত্র ভরসা।
বুড়ি তিস্তা নদী ভোগডাবুড়ি এবং বড়শশী ইউনিয়নের মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে। নদীর এক পাড়ে শব্দিগঞ্জ, গোসাইগঞ্জ ও আনন্দবাজার এবং অপর পাড়ে সর্দ্দারপাড়, জালিয়াপাড়া ও চিলাপাড়া অবস্থিত। শব্দিগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, গোসাইগঞ্জ স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও কারেঙ্গাতলী উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের যাতায়াতে ব্যবহার করতে হয় বাঁশের সাঁকোটি। এখানে রোগীদের নিয়ে পড়তে হয় সীমাহীন দুর্ভোগে। ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) থেকে শুরু করে সংসদ নির্বাচন, সব সময় আশ্বাস দেওয়া হয় বুদুর ঘাটে সেতু নির্মাণ করা হবে। সেই আশ্বাস আর বাস্তবায়ন হচ্ছে না।
শব্দিগঞ্জ গ্রামের হবিবর ইসলাম, অমিনুল ইসলাম ও তাইজদ্দনি জানান, ছেলেমেয়েরা নড়বড়ে সেতুটি দিয়ে স্কুল-কলেজে আসা-যাওয়া করে। প্রতিদিন শত শত মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে।
স্থানীয় সংবাদকর্মী মো. কাজল ইসলাম বলেন, ‘দেশ স্বাধীনের পর থেকে এলাকাবাসী দাবি করে আসছে একটি সেতু নির্মাণে জন্য। পঞ্চাশ বছর অতিবাহিত হলেও কেউ শোনেনি তাদের কথা।’
বড়শশী ইউপির সদস্য মনজু ইসলাম জানান, নদীর দুই পাড়ের হাজারো মানুষের দীর্ঘ দিনের দাবি একটি সেতু বানানোর। সেতু না থাকায় এলাকার মানুষের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী মো. মোস্তাক আহম্মেদ বলেন, ‘আমি নতুন এসেছি। বিষয়টি সম্বন্ধে অবগত নই। তবে বিষয়টি সম্বন্ধে অবগত হয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
যোগাযোগ করা হলে নীলফামারী-১ (ডোমার-ডিমলা) আসনের সাংসদ আফতাব উদ্দিন সরকার জানান, উপজেলা প্রকৌশলী অফিস থেকে তালিকা দেওয়া হলে বিষয়টি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে করা হবে। আর নতুন ইউপি চেয়ারম্যান এই বিষয়ে তালিকা করে পাঠালে বিষয়টি তিনি দেখবেন বলেও জানিয়েছেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪