ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডেঙ্গু ওয়ার্ডে রোগীর চাপ বেড়েছে। ডেঙ্গু রোগী বৃদ্ধি পাওয়ায় মেঝে ও বারান্দায় শুয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে অনেকে। চিকিৎসকদের আন্তরিকতায় সন্তুষ্ট রোগী ও তাদের স্বজনেরা।
চিকিৎসকেরা বলছেন, নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগী বাড়ার শঙ্কা রয়েছে। এদিকে ডেঙ্গু রোগের প্রকোপ বাড়ায় কঠোর অবস্থানে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন। চালানো হচ্ছে নিয়মিত মশকনিধন কার্যক্রম।
জানা গেছে, এক সপ্তাহ ধরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ডেঙ্গু রোগী ভর্তির সংখ্যা। প্রতিদিন হাসপাতালে ২০ থেকে ২৫ জন করে নতুন রোগী ভর্তি হচ্ছে। রোগী বাড়ায় ১৯ অক্টোবর প্রশাসনিক ভবনের তৃতীয় তলায় খোলা হয় ডেঙ্গু আইসোলেশন ওয়ার্ড।
বর্তমানে ডেঙ্গু আইসোলেশন ওয়ার্ডে ৭ জন নারী, ২ জন শিশুসহ ভর্তি রয়েছে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৫৩ জন রোগী। তারা প্রত্যেকেই ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুর থেকে আক্রান্ত হয়েছে। ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের তথ্য অনুযায়ী সিটি করপোরেশন এলাকায় এ পর্যন্ত দুজন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে। তাদের তৎপরতায় একেবারে আক্রান্ত নেই বলছে কর্তৃপক্ষ। মশকনিধনে দীর্ঘদিনের ক্রাশ প্রোগ্রাম শেষে চলছে বিশেষ কার্যক্রম। ৩৩টি ওয়ার্ডে ২০টি টিম সকালসন্ধ্যা মশকনিধনে ওষুধ ছিটানোর পাশাপাশি ফগার মেশিনে ওষুধ ছিটানো হচ্ছে।
ডেঙ্গুতে গাজীপুর থেকে আক্রান্ত হয়ে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছে আবুল হোসেন নামের এক যুবক। তিনি বলেন, ডেঙ্গুতে ঢাকার অবস্থা ভয়াবহ। তাই ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এসে ভর্তি হয়েছি। এখন শরীরের অবস্থা মোটামুটি ভালো। চিকিৎসকেরা আন্তরিকভাবে দেখাশোনা করছেন।
আবুল হোসেনের বড় ভাই আতাউর রহমান বলেন, ‘ছোট ভাইয়ের ডেঙ্গু হওয়ায় সবাই আতঙ্কে ছিলাম। এখন হাসপাতালে মোটামুটি তাঁর অবস্থা ভালো। আসলে সবাই সচেতন থাকলে ডেঙ্গু বড় রোগ নয়। বাড়ির আশপাশ পরিষ্কার রাখলে এ রোগ মানুষকে স্পর্শ করতে পারবে না। তাই আমরা সকলে ডেঙ্গু সচেতন।’
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডেঙ্গু ইউনিটের ফোকাল পারসন চিকিৎসক কায়সার ইমরান সোহেল বলেন,‘হাসপাতালের ডেঙ্গু ওয়ার্ডে বর্তমানে ৫৩ রোগী ভর্তি আছে। এখান বেডের সংখ্যা ৩৮। মনে হচ্ছে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগী বাড়বে। সবাইকে ডেঙ্গু সচেতনতায় সতর্ক হতে হবে।’
ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনে খাদ্য ও স্যানিটেশন কর্মকর্তা দীপক কুমার মজুমদার বলেন, ‘উড়ন্ত মশা নিধনে ক্রাশ প্রোগ্রাম শেষ হওয়ার পর সিটি করপোরেশনে বিশেষ প্রোগ্রাম চলমান রয়েছে। যদিও সিটি করপোরেশন এলাকায় ডেঙ্গু বাড়ার কোনো শঙ্কা নেই।’
সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা এস কে দেবনাথ বলেন, ‘এ পর্যন্ত ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন এলাকায় দুজন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে। তারা এখন সুস্থ আছে। ডেঙ্গু সংক্রমণ মোকাবিলায় আমরা শুরু থেকেই তৎপর ছিলাম। তাই সফলতা পাচ্ছি।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডেঙ্গু ওয়ার্ডে রোগীর চাপ বেড়েছে। ডেঙ্গু রোগী বৃদ্ধি পাওয়ায় মেঝে ও বারান্দায় শুয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে অনেকে। চিকিৎসকদের আন্তরিকতায় সন্তুষ্ট রোগী ও তাদের স্বজনেরা।
চিকিৎসকেরা বলছেন, নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগী বাড়ার শঙ্কা রয়েছে। এদিকে ডেঙ্গু রোগের প্রকোপ বাড়ায় কঠোর অবস্থানে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন। চালানো হচ্ছে নিয়মিত মশকনিধন কার্যক্রম।
জানা গেছে, এক সপ্তাহ ধরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ডেঙ্গু রোগী ভর্তির সংখ্যা। প্রতিদিন হাসপাতালে ২০ থেকে ২৫ জন করে নতুন রোগী ভর্তি হচ্ছে। রোগী বাড়ায় ১৯ অক্টোবর প্রশাসনিক ভবনের তৃতীয় তলায় খোলা হয় ডেঙ্গু আইসোলেশন ওয়ার্ড।
বর্তমানে ডেঙ্গু আইসোলেশন ওয়ার্ডে ৭ জন নারী, ২ জন শিশুসহ ভর্তি রয়েছে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৫৩ জন রোগী। তারা প্রত্যেকেই ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুর থেকে আক্রান্ত হয়েছে। ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের তথ্য অনুযায়ী সিটি করপোরেশন এলাকায় এ পর্যন্ত দুজন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে। তাদের তৎপরতায় একেবারে আক্রান্ত নেই বলছে কর্তৃপক্ষ। মশকনিধনে দীর্ঘদিনের ক্রাশ প্রোগ্রাম শেষে চলছে বিশেষ কার্যক্রম। ৩৩টি ওয়ার্ডে ২০টি টিম সকালসন্ধ্যা মশকনিধনে ওষুধ ছিটানোর পাশাপাশি ফগার মেশিনে ওষুধ ছিটানো হচ্ছে।
ডেঙ্গুতে গাজীপুর থেকে আক্রান্ত হয়ে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছে আবুল হোসেন নামের এক যুবক। তিনি বলেন, ডেঙ্গুতে ঢাকার অবস্থা ভয়াবহ। তাই ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এসে ভর্তি হয়েছি। এখন শরীরের অবস্থা মোটামুটি ভালো। চিকিৎসকেরা আন্তরিকভাবে দেখাশোনা করছেন।
আবুল হোসেনের বড় ভাই আতাউর রহমান বলেন, ‘ছোট ভাইয়ের ডেঙ্গু হওয়ায় সবাই আতঙ্কে ছিলাম। এখন হাসপাতালে মোটামুটি তাঁর অবস্থা ভালো। আসলে সবাই সচেতন থাকলে ডেঙ্গু বড় রোগ নয়। বাড়ির আশপাশ পরিষ্কার রাখলে এ রোগ মানুষকে স্পর্শ করতে পারবে না। তাই আমরা সকলে ডেঙ্গু সচেতন।’
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডেঙ্গু ইউনিটের ফোকাল পারসন চিকিৎসক কায়সার ইমরান সোহেল বলেন,‘হাসপাতালের ডেঙ্গু ওয়ার্ডে বর্তমানে ৫৩ রোগী ভর্তি আছে। এখান বেডের সংখ্যা ৩৮। মনে হচ্ছে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগী বাড়বে। সবাইকে ডেঙ্গু সচেতনতায় সতর্ক হতে হবে।’
ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনে খাদ্য ও স্যানিটেশন কর্মকর্তা দীপক কুমার মজুমদার বলেন, ‘উড়ন্ত মশা নিধনে ক্রাশ প্রোগ্রাম শেষ হওয়ার পর সিটি করপোরেশনে বিশেষ প্রোগ্রাম চলমান রয়েছে। যদিও সিটি করপোরেশন এলাকায় ডেঙ্গু বাড়ার কোনো শঙ্কা নেই।’
সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা এস কে দেবনাথ বলেন, ‘এ পর্যন্ত ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন এলাকায় দুজন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে। তারা এখন সুস্থ আছে। ডেঙ্গু সংক্রমণ মোকাবিলায় আমরা শুরু থেকেই তৎপর ছিলাম। তাই সফলতা পাচ্ছি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪