আফরিন শাহনাজ
ফেব্রুয়ারি মাসের কয়েকটি হত্যাকাণ্ডের খবর আমাকে ভীষণভাবে চমকে দিয়েছে। এর সবই মূলত নারীর প্রতি সহিংসতার ঘটনা। নারী নির্যাতন ও হত্যা এ দেশে নতুন কিছু নয়। তবে এক মাসের মধ্যে সংঘটিত এই নির্যাতন ও হত্যাকাণ্ডের ঘটনাগুলো আমাকে অবাক ও বাক্রুদ্ধ করে দিয়েছে। খবরের শিরোনামগুলো ছিল এমন, ‘কক্সবাজারে হোটেলে স্ত্রী-মেয়ের মরদেহ রেখে পলাতক পর্যটক গ্রেপ্তার’ (আজকের পত্রিকা, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩), স্ত্রীকে হত্যার পর ‘দিনভর ঘুমিয়ে’ রাতে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ (আজকের পত্রিকা, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩), ‘মাদকের টাকার জন্য স্ত্রীকে তিনতলা থেকে ফেলে দিয়ে পালালেন স্বামী’ (আজকের পত্রিকা, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩)।
প্রথম শিরোনামের খবরটি বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, গত ১৭ ফেব্রুয়ারি কক্সবাজারের একটি আবাসিক হোটেলকক্ষ থেকে একজন নারী ও তাঁর আট মাস বয়সী শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এরপর সে রাতেই নিহত নারীর স্বামীকে চট্টগ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। প্রাথমিকভাবে নিহতের স্বামী দুলাল দে দাবি করেন, স্ত্রীর গাফিলতিতে তাঁর আট মাস বয়সী কন্যাসন্তান বালতির পানিতে পড়ে মারা যায়। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি স্ত্রী সুমাকে মারধর ও গলাটিপে হত্যা করেন। কিন্তু পুলিশি তদন্তে বেরিয়ে আসে, পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী ও তিন মেয়েকে কক্সবাজারে এনে হোটেলকক্ষে স্ত্রী ও ছোট মেয়েকে পরিকল্পিতভাবে খুন করেছেন তিনি।
দ্বিতীয় শিরোনামের খবরটি ছিল আরও অদ্ভুত। ১৭ ফেব্রুয়ারি দিনাজপুর শহরের বাসিন্দা মনোয়ার হোসেন তাঁর মাত্র ২৮ দিন আগে বিয়ে করা স্ত্রীকে মনোমালিন্যের জেরে গলাটিপে হত্যা করে লাশ ওয়ার্ডরোবের ভেতরে রেখে দেন। তারপর সারা দিন ঘুমিয়ে রাত সাড়ে ১০টায় কোতোয়ালি থানায় হাজির হয়ে আত্মসমর্পণ করেন।
আর তৃতীয় শিরোনামের ঘটনাটি ঘটে রাজশাহীর পাঠানপাড়া এলাকায়। স্বামী মো. অনীক স্ত্রীর সঙ্গে কলহের জেরে তাঁকে বেদম মারধর করেন এবং একপর্যায়ে ভবনের তিনতলা থেকে ফেলে দেন। গুরুতর আহত অবস্থায় সেই গৃহবধূকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয়। জানা যায়, মাদকাসক্ত অনীক মাঝেমধ্যেই মাদকের টাকার জন্য স্ত্রীকে নির্যাতন করতেন।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে গৃহবধূ নির্যাতন-হত্যা কোনো বিচিত্র ঘটনা নয়। বিভিন্ন সময়ের জরিপে দেখা গেছে, নারীরা নিজ গৃহেই বেশি নির্যাতিত হন। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রকাশিত ‘জেন্ডার স্ট্যাটিসটিকস অব বাংলাদেশ ২০১৮’ শীর্ষক জরিপ প্রতিবেদনে উঠে আসে, জীবনে একবার হলেও শারীরিক ও যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছেন দেশের ৫৪ দশমিক ২ শতাংশ নারী। গ্রামে এই হার ৫৬ দশমিক ৬ এবং শহরে ৪৬ দশমিক ৫ শতাংশ। সিটি করপোরেশন এলাকায় নারী নিপীড়নের হার ৩৩ দশমিক ৩ এবং সিটি করপোরেশনের বাইরে জেলা, উপজেলা ও পৌরসভা পর্যায়ে এর হার ৫২ দশমিক ৯ শতাংশ। এমনকি ২০২০ সালে প্রকাশিত মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের একটি জরিপে দেখা যায়, বাংলাদেশে করোনায় লকডাউনের মধ্যেও ঘরে নারী ও শিশুরা সহিংসতার শিকার হয়েছে। তাদের জরিপে দেখা যায়, ২০২০ সালের শুধু এপ্রিল মাসেই দেশের ২৭টি জেলায় ৪ হাজার ২৪৯ জন নারী এবং ৪৫৬টি শিশু পারিবারিক সহিংসতার শিকার হয়।
এর আগে ২০১৭ সালে জাতিসংঘের মাদক নিয়ন্ত্রণবিষয়ক সংস্থা ইউএনওডিসির একটি গবেষণা জানায়, সে বছর বিশ্বে অর্ধেকের বেশি নারী খুন হন পরিবারের কোনো সদস্যের হাতে। গবেষণাটি জানায়, ২০১৭ সালে বিশ্বে ৮৭ হাজার নারীকে হত্যা করা হয়, যার ৫৮ শতাংশ, অর্থাৎ প্রায় ৫০ হাজার হত্যাই সংঘটিত হয় সেসব নারীর পরিবারের কোনো সদস্যের দ্বারা। এর মধ্যে ৩০ হাজার নারী তাঁদের সঙ্গী বা ভালোবাসার মানুষের হাতে খুন হয়েছেন। জাতিসংঘের দেওয়া আরও একটি তথ্য থেকে জানা যায়, প্রতি ঘণ্টায় ছয়জন নারী নিজের পরিচিত মানুষের হাতে খুন হন। গত বছর ‘সামাজিক সংগঠন জেন্ডার প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশ’ জানায়, ২০২২ সালের শুধু অক্টোবর মাসেই বাংলাদেশে ৩৭১ জন নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছে।
শুরুতে যে তিনটি ঘটনার উল্লেখ করলাম, সেই ঘটনাগুলোর মতো আরও বহু ঘটনা কিংবা তার চেয়ে অনেক বেশি নির্মম হত্যা-নির্যাতনের নজির হয়তো খুঁজলেই পাওয়া যাবে। কিন্তু এক মাসের মধ্যে খুব কাছাকাছি সময়ের এ ঘটনাগুলো আমাদের ভাবতে বাধ্য করে, আমরা কি আসলেই মানসিকভাবে সুস্থ?
একটি পরিবারের একজন পুরুষ; যিনি হয়তো কারও বাবা, ভাই, স্বামী কিংবা ভালোবাসার মানুষ। তিনি কি তুচ্ছ সব কারণে নিমেষেই হত্যা করে ফেলছেন তাঁর ওপর নির্ভর করা পরিবারের নারী সদস্যদের! সময় এসেছে সমস্যার শিকড় চিহ্নিত করার। সমাজ-পরিবারে মূল্যবোধ ও সংস্কৃতির চর্চা, বৈবাহিক সম্পর্ক উন্নয়নে কাউন্সেলিং, মানসিক স্বাস্থ্যের পরিচর্যা এ ধরনের আরও কিছু পদক্ষেপ হয়তো আমাদের সহনশীলতা, মানবতা বোধের উন্নয়ন ঘটাবে। খুব শিগগির এ পদক্ষেপগুলো নিতে না পারলে ‘পরিবার’, যাকে আমরা বলি মানুষের সবচেয়ে নিরাপদ আশ্রয়, সেটাই ধীরে ধীরে নারী-পুরুষ সবার জন্য হয়ে উঠবে সবচেয়ে অনিরাপদ স্থান।
আফরিন শাহনাজ, গবেষক ও গণমাধ্যমকর্মী
ফেব্রুয়ারি মাসের কয়েকটি হত্যাকাণ্ডের খবর আমাকে ভীষণভাবে চমকে দিয়েছে। এর সবই মূলত নারীর প্রতি সহিংসতার ঘটনা। নারী নির্যাতন ও হত্যা এ দেশে নতুন কিছু নয়। তবে এক মাসের মধ্যে সংঘটিত এই নির্যাতন ও হত্যাকাণ্ডের ঘটনাগুলো আমাকে অবাক ও বাক্রুদ্ধ করে দিয়েছে। খবরের শিরোনামগুলো ছিল এমন, ‘কক্সবাজারে হোটেলে স্ত্রী-মেয়ের মরদেহ রেখে পলাতক পর্যটক গ্রেপ্তার’ (আজকের পত্রিকা, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩), স্ত্রীকে হত্যার পর ‘দিনভর ঘুমিয়ে’ রাতে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ (আজকের পত্রিকা, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩), ‘মাদকের টাকার জন্য স্ত্রীকে তিনতলা থেকে ফেলে দিয়ে পালালেন স্বামী’ (আজকের পত্রিকা, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩)।
প্রথম শিরোনামের খবরটি বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, গত ১৭ ফেব্রুয়ারি কক্সবাজারের একটি আবাসিক হোটেলকক্ষ থেকে একজন নারী ও তাঁর আট মাস বয়সী শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এরপর সে রাতেই নিহত নারীর স্বামীকে চট্টগ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। প্রাথমিকভাবে নিহতের স্বামী দুলাল দে দাবি করেন, স্ত্রীর গাফিলতিতে তাঁর আট মাস বয়সী কন্যাসন্তান বালতির পানিতে পড়ে মারা যায়। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি স্ত্রী সুমাকে মারধর ও গলাটিপে হত্যা করেন। কিন্তু পুলিশি তদন্তে বেরিয়ে আসে, পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী ও তিন মেয়েকে কক্সবাজারে এনে হোটেলকক্ষে স্ত্রী ও ছোট মেয়েকে পরিকল্পিতভাবে খুন করেছেন তিনি।
দ্বিতীয় শিরোনামের খবরটি ছিল আরও অদ্ভুত। ১৭ ফেব্রুয়ারি দিনাজপুর শহরের বাসিন্দা মনোয়ার হোসেন তাঁর মাত্র ২৮ দিন আগে বিয়ে করা স্ত্রীকে মনোমালিন্যের জেরে গলাটিপে হত্যা করে লাশ ওয়ার্ডরোবের ভেতরে রেখে দেন। তারপর সারা দিন ঘুমিয়ে রাত সাড়ে ১০টায় কোতোয়ালি থানায় হাজির হয়ে আত্মসমর্পণ করেন।
আর তৃতীয় শিরোনামের ঘটনাটি ঘটে রাজশাহীর পাঠানপাড়া এলাকায়। স্বামী মো. অনীক স্ত্রীর সঙ্গে কলহের জেরে তাঁকে বেদম মারধর করেন এবং একপর্যায়ে ভবনের তিনতলা থেকে ফেলে দেন। গুরুতর আহত অবস্থায় সেই গৃহবধূকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয়। জানা যায়, মাদকাসক্ত অনীক মাঝেমধ্যেই মাদকের টাকার জন্য স্ত্রীকে নির্যাতন করতেন।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে গৃহবধূ নির্যাতন-হত্যা কোনো বিচিত্র ঘটনা নয়। বিভিন্ন সময়ের জরিপে দেখা গেছে, নারীরা নিজ গৃহেই বেশি নির্যাতিত হন। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রকাশিত ‘জেন্ডার স্ট্যাটিসটিকস অব বাংলাদেশ ২০১৮’ শীর্ষক জরিপ প্রতিবেদনে উঠে আসে, জীবনে একবার হলেও শারীরিক ও যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছেন দেশের ৫৪ দশমিক ২ শতাংশ নারী। গ্রামে এই হার ৫৬ দশমিক ৬ এবং শহরে ৪৬ দশমিক ৫ শতাংশ। সিটি করপোরেশন এলাকায় নারী নিপীড়নের হার ৩৩ দশমিক ৩ এবং সিটি করপোরেশনের বাইরে জেলা, উপজেলা ও পৌরসভা পর্যায়ে এর হার ৫২ দশমিক ৯ শতাংশ। এমনকি ২০২০ সালে প্রকাশিত মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের একটি জরিপে দেখা যায়, বাংলাদেশে করোনায় লকডাউনের মধ্যেও ঘরে নারী ও শিশুরা সহিংসতার শিকার হয়েছে। তাদের জরিপে দেখা যায়, ২০২০ সালের শুধু এপ্রিল মাসেই দেশের ২৭টি জেলায় ৪ হাজার ২৪৯ জন নারী এবং ৪৫৬টি শিশু পারিবারিক সহিংসতার শিকার হয়।
এর আগে ২০১৭ সালে জাতিসংঘের মাদক নিয়ন্ত্রণবিষয়ক সংস্থা ইউএনওডিসির একটি গবেষণা জানায়, সে বছর বিশ্বে অর্ধেকের বেশি নারী খুন হন পরিবারের কোনো সদস্যের হাতে। গবেষণাটি জানায়, ২০১৭ সালে বিশ্বে ৮৭ হাজার নারীকে হত্যা করা হয়, যার ৫৮ শতাংশ, অর্থাৎ প্রায় ৫০ হাজার হত্যাই সংঘটিত হয় সেসব নারীর পরিবারের কোনো সদস্যের দ্বারা। এর মধ্যে ৩০ হাজার নারী তাঁদের সঙ্গী বা ভালোবাসার মানুষের হাতে খুন হয়েছেন। জাতিসংঘের দেওয়া আরও একটি তথ্য থেকে জানা যায়, প্রতি ঘণ্টায় ছয়জন নারী নিজের পরিচিত মানুষের হাতে খুন হন। গত বছর ‘সামাজিক সংগঠন জেন্ডার প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশ’ জানায়, ২০২২ সালের শুধু অক্টোবর মাসেই বাংলাদেশে ৩৭১ জন নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছে।
শুরুতে যে তিনটি ঘটনার উল্লেখ করলাম, সেই ঘটনাগুলোর মতো আরও বহু ঘটনা কিংবা তার চেয়ে অনেক বেশি নির্মম হত্যা-নির্যাতনের নজির হয়তো খুঁজলেই পাওয়া যাবে। কিন্তু এক মাসের মধ্যে খুব কাছাকাছি সময়ের এ ঘটনাগুলো আমাদের ভাবতে বাধ্য করে, আমরা কি আসলেই মানসিকভাবে সুস্থ?
একটি পরিবারের একজন পুরুষ; যিনি হয়তো কারও বাবা, ভাই, স্বামী কিংবা ভালোবাসার মানুষ। তিনি কি তুচ্ছ সব কারণে নিমেষেই হত্যা করে ফেলছেন তাঁর ওপর নির্ভর করা পরিবারের নারী সদস্যদের! সময় এসেছে সমস্যার শিকড় চিহ্নিত করার। সমাজ-পরিবারে মূল্যবোধ ও সংস্কৃতির চর্চা, বৈবাহিক সম্পর্ক উন্নয়নে কাউন্সেলিং, মানসিক স্বাস্থ্যের পরিচর্যা এ ধরনের আরও কিছু পদক্ষেপ হয়তো আমাদের সহনশীলতা, মানবতা বোধের উন্নয়ন ঘটাবে। খুব শিগগির এ পদক্ষেপগুলো নিতে না পারলে ‘পরিবার’, যাকে আমরা বলি মানুষের সবচেয়ে নিরাপদ আশ্রয়, সেটাই ধীরে ধীরে নারী-পুরুষ সবার জন্য হয়ে উঠবে সবচেয়ে অনিরাপদ স্থান।
আফরিন শাহনাজ, গবেষক ও গণমাধ্যমকর্মী
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪