বিরল ও দিনাজপুর প্রতিনিধি
দীর্ঘ অপেক্ষা শেষে শিগগিরই চালু হবে রেল ও সড়কপথের সুবিধাসহ বিরল স্থলবন্দর। এমন আশা ব্যক্ত করেছেন স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ। অসমাপ্ত কাজ সম্পন্ন করে স্থলবন্দরের পূর্ণাঙ্গ রূপ দিতে দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে উন্নয়নকাজ। আর এতে নতুন সম্ভাবনার আলো দেখছেন ব্যবসায়ী ও বন্দর সংশ্লিষ্টরা।
জানা যায়, দিনাজপুরের বিরল ও ভারতের রাধিকাপুরের রেলপথ সংযোগ ছিল ব্রিটিশের। স্বাধীনতার পর এই পথে রেলের যাত্রী পরিবহন বন্ধ হয়ে গেলেও ভারত থেকে পণ্যবাহী ট্রেন, বাংলাদেশ-ভারতের ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট ও শুল্ক স্টেশন চালু থাকে।
২০০১ সালে তৎকালীন বিএনপি সরকার পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেও তা এগোয়নি। পরে ২০০৯ সালে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর এটিকে পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দরে রূপান্তরিত করার প্রতিশ্রুতি দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সেই অনুযায়ী ইতিমধ্যে ভারতের রাধিকাপুর সীমান্ত পর্যন্ত নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে ব্রডগেজ রেলপথ ও পাকা সড়ক। এ ছাড়া বন্দর এলাকায় ১৭ একর জায়গায় মাটি ভরাট ও অবকাঠামোগত উন্নয়নকাজ চলছে, শুরু হয়েছে রেলস্টেশন নির্মাণের প্রক্রিয়াও। স্থলবন্দর হিসেবে চালুর জন্য এগিয়ে চলেছে দুই দেশের কূটনৈতিক তৎপরতা।
সম্প্রতি বন্দরটির ভারত এবং বাংলাদেশ অংশ পরিদর্শনে আসেন ভারতের কলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশনার তৌফিকুল হাসান ও ভারতের বন্দর সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের একটি দল। এ সময় তাঁরা বন্দরের উন্নয়নকাজ দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
উপ-হাইকমিশনার তৌফিকুল হাসান বলেন, ‘পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্ত যে রেখা রয়েছে, তা সরেজমিনে পরিদর্শন করেছি। এই পরিদর্শনের উদ্দেশ্য হচ্ছে উভয় দেশের বর্ডার পরিস্থিতি দেখা এবং পাশাপাশি উভয় দেশের মধ্যে বিভিন্ন কার্যক্রম আরও গতিশীল করা। এ ছাড়া উভয় দেশের আমদানি-রপ্তানি খাতে কী করলে আরও গতিশীল করা যায় সে বিষয়ে আমরা কথা বলছি। ভারতের কাছ থেকে বেশ ইতিবাচক সাড়া পেয়েছি।’
বিরল ল্যান্ডপোর্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নাসিম সুমন আজকের পত্রিকাকে জানান, বিরল স্থলবন্দরের সকল অফিশিয়াল কাজ শেষ করেছি। অবকাঠামোর কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। আশা করছি, ২০২২ সালের মধ্যেই এটি পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দর হিসেবে চালু হবে।
বিরল ল্যান্ডপোর্টের পরিচালক সবুজার সিদ্দিক সাগর জানান, এই বন্দরটি দ্রুত যেন চালু করা হয় সে জন্য আমাদের স্থানীয় সাংসদ ও নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বিশেষ গুরুত্বসহকারে দেখছেন। অতিসত্বর এই বন্দরটি চালু হবে বলে তিনি আশা ব্যক্ত করেন।
তিনি আরও বলেন, বন্দরটি চালু হলে ভারত-বাংলাদেশের পাশাপাশি নেপাল ও ভুটানেও বাড়বে বাণিজ্যিক সম্ভাবনা। আর এতে করে দেশের বাণিজ্যে নতুন গতি সঞ্চার হবে। স্থলবন্দরটি চালু হলে ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়বে, তৈরি হবে নতুন কর্মসংস্থান।
দীর্ঘ অপেক্ষা শেষে শিগগিরই চালু হবে রেল ও সড়কপথের সুবিধাসহ বিরল স্থলবন্দর। এমন আশা ব্যক্ত করেছেন স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ। অসমাপ্ত কাজ সম্পন্ন করে স্থলবন্দরের পূর্ণাঙ্গ রূপ দিতে দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে উন্নয়নকাজ। আর এতে নতুন সম্ভাবনার আলো দেখছেন ব্যবসায়ী ও বন্দর সংশ্লিষ্টরা।
জানা যায়, দিনাজপুরের বিরল ও ভারতের রাধিকাপুরের রেলপথ সংযোগ ছিল ব্রিটিশের। স্বাধীনতার পর এই পথে রেলের যাত্রী পরিবহন বন্ধ হয়ে গেলেও ভারত থেকে পণ্যবাহী ট্রেন, বাংলাদেশ-ভারতের ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট ও শুল্ক স্টেশন চালু থাকে।
২০০১ সালে তৎকালীন বিএনপি সরকার পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেও তা এগোয়নি। পরে ২০০৯ সালে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর এটিকে পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দরে রূপান্তরিত করার প্রতিশ্রুতি দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সেই অনুযায়ী ইতিমধ্যে ভারতের রাধিকাপুর সীমান্ত পর্যন্ত নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে ব্রডগেজ রেলপথ ও পাকা সড়ক। এ ছাড়া বন্দর এলাকায় ১৭ একর জায়গায় মাটি ভরাট ও অবকাঠামোগত উন্নয়নকাজ চলছে, শুরু হয়েছে রেলস্টেশন নির্মাণের প্রক্রিয়াও। স্থলবন্দর হিসেবে চালুর জন্য এগিয়ে চলেছে দুই দেশের কূটনৈতিক তৎপরতা।
সম্প্রতি বন্দরটির ভারত এবং বাংলাদেশ অংশ পরিদর্শনে আসেন ভারতের কলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশনার তৌফিকুল হাসান ও ভারতের বন্দর সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের একটি দল। এ সময় তাঁরা বন্দরের উন্নয়নকাজ দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
উপ-হাইকমিশনার তৌফিকুল হাসান বলেন, ‘পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্ত যে রেখা রয়েছে, তা সরেজমিনে পরিদর্শন করেছি। এই পরিদর্শনের উদ্দেশ্য হচ্ছে উভয় দেশের বর্ডার পরিস্থিতি দেখা এবং পাশাপাশি উভয় দেশের মধ্যে বিভিন্ন কার্যক্রম আরও গতিশীল করা। এ ছাড়া উভয় দেশের আমদানি-রপ্তানি খাতে কী করলে আরও গতিশীল করা যায় সে বিষয়ে আমরা কথা বলছি। ভারতের কাছ থেকে বেশ ইতিবাচক সাড়া পেয়েছি।’
বিরল ল্যান্ডপোর্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নাসিম সুমন আজকের পত্রিকাকে জানান, বিরল স্থলবন্দরের সকল অফিশিয়াল কাজ শেষ করেছি। অবকাঠামোর কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। আশা করছি, ২০২২ সালের মধ্যেই এটি পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দর হিসেবে চালু হবে।
বিরল ল্যান্ডপোর্টের পরিচালক সবুজার সিদ্দিক সাগর জানান, এই বন্দরটি দ্রুত যেন চালু করা হয় সে জন্য আমাদের স্থানীয় সাংসদ ও নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বিশেষ গুরুত্বসহকারে দেখছেন। অতিসত্বর এই বন্দরটি চালু হবে বলে তিনি আশা ব্যক্ত করেন।
তিনি আরও বলেন, বন্দরটি চালু হলে ভারত-বাংলাদেশের পাশাপাশি নেপাল ও ভুটানেও বাড়বে বাণিজ্যিক সম্ভাবনা। আর এতে করে দেশের বাণিজ্যে নতুন গতি সঞ্চার হবে। স্থলবন্দরটি চালু হলে ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়বে, তৈরি হবে নতুন কর্মসংস্থান।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪