পল্লব আহমেদ সিয়াম, ইবি
কেউ লিখছেন কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কেউ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ; আবার কেউ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ। এভাবেই নাম বিভ্রাট চলছে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি)।
কেবল বাইরের লোকজন না বুঝে করেন তা নয়, খোদ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষই এটি করছে। এ নিয়ে প্রায়ই বিভ্রান্তিতে পড়েন শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। প্রতিষ্ঠার চার দশকেও বিশ্ববিদ্যালয়টির নাম বিড়ম্বনা না কাটায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন তাঁরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের নথি থেকে দেখা যায়, বিভিন্ন সাইনবোর্ড, দপ্তর, পরিবহন, বিভাগের নোটিশ, রেজিস্ট্রারের স্বাক্ষরিত নোটিশ ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একেক সময় একেকভাবে লেখা হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম। অথচ বিশ্ববিদ্যালয় আইনে ৩ নম্বর ধারার ১ নম্বর অনুচ্ছেদে স্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়টির নাম হবে ‘ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়’।
এই আইনের তোয়াক্কা না করে কর্মকর্তারা বিভিন্ন দাপ্তরিক কাজে, পরিবহন, বিভিন্ন জাতীয় দিবসের নিজ নিজ বিভাগীয় ব্যানার, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, হল কার্ড, বিশ্ববিদ্যালয় ওয়েবসাইট, ক্যালেন্ডার, ডায়েরি, নিজ নিজ বিভাগের নোটিশে ও গণমাধ্যমে বিকৃতভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নামটি ব্যবহার করছেন।
বিভিন্ন জাতীয় দিবস, সভা ও সেমিনারেও বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম বিভ্রাটের ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে বিভিন্ন সময় সমালোচনা করেন শিক্ষার্থীরা। তবে সমাধানে কোনো উদ্যোগ নেয়নি প্রশাসন।
অভিযোগ রয়েছে, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়টি কুষ্টিয়া ও ঝিনাইদহে পড়ায় এ দুই জেলার প্রভাবশালী মহল প্রশাসনকে চাপে ফেলে নিজেদের জেলার নাম ব্যবহার করতে বাধ্য করছে। আঞ্চলিক বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ায় প্রভাবশালী মহলের কাছে নতি স্বীকার করেই চলতে হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে। ১৯৭৯ সালের ২২ নভেম্বর প্রতিষ্ঠিত হয় এ বিশ্ববিদ্যালয়টি।
আইন বিভাগের শিক্ষার্থী শিহাব উদ্দিন বলেন, ‘চার দশকেও দেশের প্রথম সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়টির নাম বিভ্রাট সত্যিই পীড়াদায়ক। বিভিন্ন জায়গায় পরিচয় দেওয়ার সময়ও বিব্রত হতে হয়। প্রশাসনের কাছে অনুরোধ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সঠিক নামটি প্রচার করার জন্য।’
এ বিষয়ে আইন বিভাগের সভাপতি ড. রেবা মণ্ডল বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুযায়ী আমাদের নাম ব্যবহার করা উচিত। যেহেতু এটা সংসদে পাস হয়েছে, সে ক্ষেত্রে এটিই বৈধ নাম।’
সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, ‘বিষয়টি আমিও অবগত হয়েছি। এ বিভ্রান্তি কাটানো দরকার। এটা নিয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করে সমাধানের চেষ্টা করব।’
কেউ লিখছেন কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কেউ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ; আবার কেউ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ। এভাবেই নাম বিভ্রাট চলছে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি)।
কেবল বাইরের লোকজন না বুঝে করেন তা নয়, খোদ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষই এটি করছে। এ নিয়ে প্রায়ই বিভ্রান্তিতে পড়েন শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। প্রতিষ্ঠার চার দশকেও বিশ্ববিদ্যালয়টির নাম বিড়ম্বনা না কাটায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন তাঁরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের নথি থেকে দেখা যায়, বিভিন্ন সাইনবোর্ড, দপ্তর, পরিবহন, বিভাগের নোটিশ, রেজিস্ট্রারের স্বাক্ষরিত নোটিশ ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একেক সময় একেকভাবে লেখা হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম। অথচ বিশ্ববিদ্যালয় আইনে ৩ নম্বর ধারার ১ নম্বর অনুচ্ছেদে স্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়টির নাম হবে ‘ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়’।
এই আইনের তোয়াক্কা না করে কর্মকর্তারা বিভিন্ন দাপ্তরিক কাজে, পরিবহন, বিভিন্ন জাতীয় দিবসের নিজ নিজ বিভাগীয় ব্যানার, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, হল কার্ড, বিশ্ববিদ্যালয় ওয়েবসাইট, ক্যালেন্ডার, ডায়েরি, নিজ নিজ বিভাগের নোটিশে ও গণমাধ্যমে বিকৃতভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নামটি ব্যবহার করছেন।
বিভিন্ন জাতীয় দিবস, সভা ও সেমিনারেও বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম বিভ্রাটের ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে বিভিন্ন সময় সমালোচনা করেন শিক্ষার্থীরা। তবে সমাধানে কোনো উদ্যোগ নেয়নি প্রশাসন।
অভিযোগ রয়েছে, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়টি কুষ্টিয়া ও ঝিনাইদহে পড়ায় এ দুই জেলার প্রভাবশালী মহল প্রশাসনকে চাপে ফেলে নিজেদের জেলার নাম ব্যবহার করতে বাধ্য করছে। আঞ্চলিক বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ায় প্রভাবশালী মহলের কাছে নতি স্বীকার করেই চলতে হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে। ১৯৭৯ সালের ২২ নভেম্বর প্রতিষ্ঠিত হয় এ বিশ্ববিদ্যালয়টি।
আইন বিভাগের শিক্ষার্থী শিহাব উদ্দিন বলেন, ‘চার দশকেও দেশের প্রথম সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়টির নাম বিভ্রাট সত্যিই পীড়াদায়ক। বিভিন্ন জায়গায় পরিচয় দেওয়ার সময়ও বিব্রত হতে হয়। প্রশাসনের কাছে অনুরোধ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সঠিক নামটি প্রচার করার জন্য।’
এ বিষয়ে আইন বিভাগের সভাপতি ড. রেবা মণ্ডল বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুযায়ী আমাদের নাম ব্যবহার করা উচিত। যেহেতু এটা সংসদে পাস হয়েছে, সে ক্ষেত্রে এটিই বৈধ নাম।’
সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, ‘বিষয়টি আমিও অবগত হয়েছি। এ বিভ্রান্তি কাটানো দরকার। এটা নিয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করে সমাধানের চেষ্টা করব।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪