খুলনা প্রতিনিধি
খুলনায় এবার বোরো ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন না হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। বাজারের চেয়ে দাম কম হওয়ায় কৃষকেরা খাদ্য বিভাগে ধান বিক্রি করতে অনাগ্রহী বলে জানা গেছে।
গত ২৪ এপ্রিল খুলনায় ধান ও চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়। এটি চলবে আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত। এবার খুলনায় ৮ হাজার ৮৭৮ মেট্রিক টন ধান এবং চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ১৯ হাজার ১৪০ মেট্রিক টন। প্রতি কেজি ধানের দাম ২৭ টাকা এবং চালের দাম ধরা হয়েছে ৪০ টাকা। ২৯ জুন পর্যন্ত ৩ হাজার ৩০০ মেট্রিক টন ধান ও ৮ হাজার মেট্রিক টন সেদ্ধ চাল কেনা সম্ভব হয়েছে।
জানা যায়, চাল কিনতে খুলনা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় ১০৫টি মিলের মালিকের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। এসব মালিক চাল সরবরাহ করবেন। অন্যদিকে খাদ্য বিভাগ সরাসরি কৃষকদের থেকে ধান সংগ্রহ করছে।
এদিকে খাদ্য বিভাগের নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে বাজারে ধান বিক্রি হচ্ছে। এতে কৃষকেরা খাদ্য বিভাগের কাছে ধান বিক্রি করতে আগ্রহ হারাচ্ছেন। অনেক কৃষক জানেনও না যে, খাদ্য বিভাগ ধান কিনছে। আবার ধান বিক্রি করলে সঙ্গে সঙ্গে টাকা না পাওয়ায় কোনো কোনো কৃষক ধান বিক্রি করতে চান না।
খুলনার পুটিমারী এলাকার কৃষক পিলোক বিশ্বাস জানান, চলতি বোরো মৌসুমে ১০ বিঘা জমি আবাদ করেছেন। ১০০ মণ ধান পেয়েছেন। সরকার ২৭ টাকা ধানের দর বেঁধে দিয়েছে। হাটে গিয়ে তিনি আরও ৩ টাকা বেশি দরে ধান বিক্রি করেছেন। এ ছাড়া খাদ্য বিভাগের কাছে ধান বিক্রি করলে তাৎক্ষণিক টাকা না দিয়ে স্লিপ দেয়। এটা ব্যাংকে জমা দিয়ে কৃষক টাকা বুঝে পান। কিন্তু বাজারে বিক্রি করলে ওই ঝামেলা নেই। যে কারণে বাজারে সরাসরি ধান বিক্রি করছেন।
একই এলাকার কৃষক নির্মল ঢালী বলেন, ‘আমরা অশিক্ষিত মানুষ, মোবাইল চালাতে জানি না। কৃষি অ্যাপস কি তা জানি না। সরকারের কোনো লোক ধানের জন্য আমার কাছে আসেনি। জমিতে যে ধান পেয়েছিলাম, তা হাটে নিয়ে বিক্রি করে দিয়েছি।’
এ ব্যাপারে খুলনা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. বাবুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, চাল কেনার বিষয়ে মিল মালিকদের সঙ্গে চুক্তি হয়েছে। সে অনুযায়ী মিল মালিকেরা সরবরাহ করতে বাধ্য; তাই চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে। তবে কৃষকদের থেকে খাদ্য বিভাগ সরাসরি ধান কেনে। কেনার সময় ধানের গুণগত মান যাচাই করা হয়। অনেক কৃষক বিষয়টি ভালোভাবে দেখেন না। তাই খাদ্য বিভাগের কাছে ধান বিক্রি করতে চান না। এতে ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন না-ও হতে পারে। আর দালালদের হাত থেকে কৃষকদের রক্ষা করতে ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করা হয়।
খুলনায় এবার বোরো ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন না হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। বাজারের চেয়ে দাম কম হওয়ায় কৃষকেরা খাদ্য বিভাগে ধান বিক্রি করতে অনাগ্রহী বলে জানা গেছে।
গত ২৪ এপ্রিল খুলনায় ধান ও চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়। এটি চলবে আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত। এবার খুলনায় ৮ হাজার ৮৭৮ মেট্রিক টন ধান এবং চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ১৯ হাজার ১৪০ মেট্রিক টন। প্রতি কেজি ধানের দাম ২৭ টাকা এবং চালের দাম ধরা হয়েছে ৪০ টাকা। ২৯ জুন পর্যন্ত ৩ হাজার ৩০০ মেট্রিক টন ধান ও ৮ হাজার মেট্রিক টন সেদ্ধ চাল কেনা সম্ভব হয়েছে।
জানা যায়, চাল কিনতে খুলনা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় ১০৫টি মিলের মালিকের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। এসব মালিক চাল সরবরাহ করবেন। অন্যদিকে খাদ্য বিভাগ সরাসরি কৃষকদের থেকে ধান সংগ্রহ করছে।
এদিকে খাদ্য বিভাগের নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে বাজারে ধান বিক্রি হচ্ছে। এতে কৃষকেরা খাদ্য বিভাগের কাছে ধান বিক্রি করতে আগ্রহ হারাচ্ছেন। অনেক কৃষক জানেনও না যে, খাদ্য বিভাগ ধান কিনছে। আবার ধান বিক্রি করলে সঙ্গে সঙ্গে টাকা না পাওয়ায় কোনো কোনো কৃষক ধান বিক্রি করতে চান না।
খুলনার পুটিমারী এলাকার কৃষক পিলোক বিশ্বাস জানান, চলতি বোরো মৌসুমে ১০ বিঘা জমি আবাদ করেছেন। ১০০ মণ ধান পেয়েছেন। সরকার ২৭ টাকা ধানের দর বেঁধে দিয়েছে। হাটে গিয়ে তিনি আরও ৩ টাকা বেশি দরে ধান বিক্রি করেছেন। এ ছাড়া খাদ্য বিভাগের কাছে ধান বিক্রি করলে তাৎক্ষণিক টাকা না দিয়ে স্লিপ দেয়। এটা ব্যাংকে জমা দিয়ে কৃষক টাকা বুঝে পান। কিন্তু বাজারে বিক্রি করলে ওই ঝামেলা নেই। যে কারণে বাজারে সরাসরি ধান বিক্রি করছেন।
একই এলাকার কৃষক নির্মল ঢালী বলেন, ‘আমরা অশিক্ষিত মানুষ, মোবাইল চালাতে জানি না। কৃষি অ্যাপস কি তা জানি না। সরকারের কোনো লোক ধানের জন্য আমার কাছে আসেনি। জমিতে যে ধান পেয়েছিলাম, তা হাটে নিয়ে বিক্রি করে দিয়েছি।’
এ ব্যাপারে খুলনা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. বাবুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, চাল কেনার বিষয়ে মিল মালিকদের সঙ্গে চুক্তি হয়েছে। সে অনুযায়ী মিল মালিকেরা সরবরাহ করতে বাধ্য; তাই চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে। তবে কৃষকদের থেকে খাদ্য বিভাগ সরাসরি ধান কেনে। কেনার সময় ধানের গুণগত মান যাচাই করা হয়। অনেক কৃষক বিষয়টি ভালোভাবে দেখেন না। তাই খাদ্য বিভাগের কাছে ধান বিক্রি করতে চান না। এতে ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন না-ও হতে পারে। আর দালালদের হাত থেকে কৃষকদের রক্ষা করতে ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করা হয়।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২০ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫