আজিজুর রহমান, চৌগাছা (যশোর)
প্রতি বছর ডিসেম্বরের মধ্যেই বোরো রোপণ শেষ হয়ে যায়। কিন্তু এবার মধ্য জানুয়ারিতে এসেও বীজতলা টেকানো নিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন যশোরের চৌগাছার কৃষকেরা।
গত ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে টানা ভারী বৃষ্টিতে উপজেলার অধিকাংশ বোরোর বীজতলা নষ্ট হয়ে যায়। ফলে দ্বিতীয় দফায় বীজতলা তৈরি করলেও এখন শীত ও কুয়াশার কারণে সেই বীজ আশানুরূপ বাড়ছে না। এমনকি জলাবদ্ধতা পুরোপুরি না কাটায় অনেক বীজতলা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
এসবের ফলে এ বছর বোরো আবাদে অন্তত এক থেকে দেড় মাস পিছিয়ে পড়েছেন কৃষকেরা। শুধু তাই নয়, বোরোর লক্ষ্যমাত্রা পূরণ নিয়েও তাঁরা শঙ্কায় রয়েছেন। টানা বর্ষণে সৃষ্ট জলাবদ্ধতা দূর না হওয়ায় অন্তত এক হাজার হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ না হওয়ার শঙ্কায় রয়েছেন চাষিরা।
তবে উপজেলা কৃষি অফিসের দাবি, বৃষ্টিতে সবজি খেত নষ্ট হওয়ায় চলতি মৌসুমে বোরোর আবাদ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে।
কৃষকেরা জানিয়েছেন, বোরো ধান চাষের সময় শুরু হয় মূলত আমন ওঠার পরপরই। আর আমন ধান কাটা শেষ হয় সাধারণত নভেম্বরের মধ্যেই। তবে কারও কারও ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ লেগে যায়। এর পরপরই শুরু হয় বোরোর বীজতলা তৈরির কাজ। রোপণ শেষ হয়ে যায় সর্বোচ্চ ডিসেম্বরের মধ্যেই।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ১৭ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে টানা বর্ষণের জলাবদ্ধতায় প্রায় দেড় হাজার হেক্টর নিচু জমিতে এবার বোরো আবাদ সম্ভব হবে না।
গত বুধ ও বৃহস্পতিবার উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, চৌগাছা পৌরসভার কংশারীপুরের জিওলগাড়ী বিল, নারায়ণপুর ইউনিয়নের বড়খানপুর, চাঁদপাড়া, পাশাপোল ইউনিয়নের বাড়িয়ালী, গোবিন্দপুর, পাশাপোল, স্বরূপদাহ ইউনিয়নের বাঘারদাড়ি, সুখপুকুরিয়া ইউনিয়নের আন্দুলিয়া, রামকৃষ্ণপুর, আড়সিংড়িসহ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের বিল বা নিচু জমি এখনো জলাবদ্ধ রয়েছে। ফলে এসব এলাকার এক থেকে দেড় হাজার হেক্টর জমিতে চলতি মৌসুমে আর বোরো ধান চাষ সম্ভব হবে না বলে মনে করছেন কৃষকেরা।
অন্য দিকে টানা বর্ষণে সে সময় বোরোর প্রায় ৫০ হেক্টর বীজতলা নষ্ট হয়ে যায়। উপজেলা কৃষি অফিসের হিসাব অনুযায়ী, ৪০ হেক্টর বীজতলা নষ্ট হয়ে যায়। এর মধ্যে ৩০ হেক্টর বীজতলা সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যায় তখন। পরে চাষিরা আবারও বীজতলা তৈরি করলেও চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহের শৈত্যপ্রবাহের কারণে সেসব বীজতলাও নষ্ট হওয়ার উপক্রম হয়েছে।
কৃষকেরা জানিয়েছেন, অতিরিক্ত শীত ও কুয়াশার কারণে ধানের চারা হলুদ হয়ে যাচ্ছে। কেউ কেউ পলিথিন দিয়ে ঢেকে বীজতলা রক্ষা করার চেষ্টা করছেন। তবে শীতের কারণে চারা বড় হতে দেরি হচ্ছে। এসব কারণে এবারের বোরো মৌসুম এক থেকে দেড় মাস পিছিয়ে যাবে বলেও জানিয়েছেন চাষিরা।
উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের হাজরাখানা গ্রামের কৃষক আবুল কাশেম বলেন, ‘আমি তিন বিঘা জমিতে বোরো চাষ করার জন্য প্রস্তুতি নেই। সেই হিসেবে বীজতলা তৈরি করেছিলাম। কিন্তু ডিসেম্বরের শুরুতে টানা বৃষ্টিতে বীজতলা নষ্ট হয়ে যায়। বৃষ্টিতে এই বীজতলায় হাঁটুপানি জমে গিয়েছিল। সব চারাই নষ্ট হয়ে যায় তখন।’
নতুন বীজতলা দেখিয়ে আবুল কাশেম বলেন, ‘আবারও বীজতলা তৈরি করেছি, কিন্তু এ মাসের অতিরিক্ত শীত ও কুয়াশায় সেসব চারাও হলুদ হয়ে যাচ্ছে। এসব কারণে এবার বোরো চাষের মৌসুম এক থেকে দেড় মাস পিছিয়ে যাবে।’
কৃষকেরা বলছেন, গত দুই তিন দিন থেকে আকাশ আবারও মেঘাচ্ছন্ন ও কুয়াশা ঢেকে আছে, যা শুক্রবারও অব্যাহত ছিল। তাঁদের আশঙ্কা, জানুয়ারিতে আবারও শৈত্যপ্রবাহ দেখা দিলে বোরো চারার সংকট দেখা দিতে পারে।
চৌগাছা সদর ইউনিয়নের বেড়গোবিন্দপুর গ্রামের কৃষক আলী কদর বলেন, ‘ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহের টানা বর্ষণে বাঁওড়ের পাশের নিচু জমিতে ব্যাপক জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। সেই পানি এখন অনেকটাই নেমে গেছে। এসব স্থানে বোরো চাষ হলেও অন্যান্য এলাকার তুলনায় পিছিয়ে পড়তে হয়েছে।’
উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্য মতে, ‘ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে অতিবৃষ্টির কারণে রোপা আমন, বোরো বীজতলা, মসুর, গম, সরিষা, সবজি, আলু, পেঁয়াজ, মরিচ, ভুট্টা, রসুন ও চিনাবাদামসহ উপজেলার ৪ হাজার ৯৯৩ হেক্টর জমির বিভিন্ন ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর মধ্যে ৩৯৫ হেক্টর জমির ফসল সম্পূর্ণ নষ্ট এবং ৪ হাজার ৬০০ হেক্টর জমির ফসল আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যাতে ১০ হাজার ৯৪৪ কৃষক সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হন। যদিও কৃষকেরা বলছেন, সে সময় সরকারি হিসাবের চেয়েও বেশি ক্ষতি হয়েছিল।
এদিকে বৃষ্টিতে সবজি খেত নষ্ট হওয়ায় এবার বোরোর আবাদ বেশি হবে বলে মনে করছেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সমরেন বিশ্বাস।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বলেন, ‘ডিসেম্বরে টানা বৃষ্টিতে চৌগাছায় অন্যান্য ফসল নষ্ট হওয়ায় কৃষকেরা সেখানে বোরো আবাদের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। সে হিসাবে বোরো চাষ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে।’
প্রতি বছর ডিসেম্বরের মধ্যেই বোরো রোপণ শেষ হয়ে যায়। কিন্তু এবার মধ্য জানুয়ারিতে এসেও বীজতলা টেকানো নিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন যশোরের চৌগাছার কৃষকেরা।
গত ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে টানা ভারী বৃষ্টিতে উপজেলার অধিকাংশ বোরোর বীজতলা নষ্ট হয়ে যায়। ফলে দ্বিতীয় দফায় বীজতলা তৈরি করলেও এখন শীত ও কুয়াশার কারণে সেই বীজ আশানুরূপ বাড়ছে না। এমনকি জলাবদ্ধতা পুরোপুরি না কাটায় অনেক বীজতলা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
এসবের ফলে এ বছর বোরো আবাদে অন্তত এক থেকে দেড় মাস পিছিয়ে পড়েছেন কৃষকেরা। শুধু তাই নয়, বোরোর লক্ষ্যমাত্রা পূরণ নিয়েও তাঁরা শঙ্কায় রয়েছেন। টানা বর্ষণে সৃষ্ট জলাবদ্ধতা দূর না হওয়ায় অন্তত এক হাজার হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ না হওয়ার শঙ্কায় রয়েছেন চাষিরা।
তবে উপজেলা কৃষি অফিসের দাবি, বৃষ্টিতে সবজি খেত নষ্ট হওয়ায় চলতি মৌসুমে বোরোর আবাদ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে।
কৃষকেরা জানিয়েছেন, বোরো ধান চাষের সময় শুরু হয় মূলত আমন ওঠার পরপরই। আর আমন ধান কাটা শেষ হয় সাধারণত নভেম্বরের মধ্যেই। তবে কারও কারও ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ লেগে যায়। এর পরপরই শুরু হয় বোরোর বীজতলা তৈরির কাজ। রোপণ শেষ হয়ে যায় সর্বোচ্চ ডিসেম্বরের মধ্যেই।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ১৭ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে টানা বর্ষণের জলাবদ্ধতায় প্রায় দেড় হাজার হেক্টর নিচু জমিতে এবার বোরো আবাদ সম্ভব হবে না।
গত বুধ ও বৃহস্পতিবার উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, চৌগাছা পৌরসভার কংশারীপুরের জিওলগাড়ী বিল, নারায়ণপুর ইউনিয়নের বড়খানপুর, চাঁদপাড়া, পাশাপোল ইউনিয়নের বাড়িয়ালী, গোবিন্দপুর, পাশাপোল, স্বরূপদাহ ইউনিয়নের বাঘারদাড়ি, সুখপুকুরিয়া ইউনিয়নের আন্দুলিয়া, রামকৃষ্ণপুর, আড়সিংড়িসহ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের বিল বা নিচু জমি এখনো জলাবদ্ধ রয়েছে। ফলে এসব এলাকার এক থেকে দেড় হাজার হেক্টর জমিতে চলতি মৌসুমে আর বোরো ধান চাষ সম্ভব হবে না বলে মনে করছেন কৃষকেরা।
অন্য দিকে টানা বর্ষণে সে সময় বোরোর প্রায় ৫০ হেক্টর বীজতলা নষ্ট হয়ে যায়। উপজেলা কৃষি অফিসের হিসাব অনুযায়ী, ৪০ হেক্টর বীজতলা নষ্ট হয়ে যায়। এর মধ্যে ৩০ হেক্টর বীজতলা সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যায় তখন। পরে চাষিরা আবারও বীজতলা তৈরি করলেও চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহের শৈত্যপ্রবাহের কারণে সেসব বীজতলাও নষ্ট হওয়ার উপক্রম হয়েছে।
কৃষকেরা জানিয়েছেন, অতিরিক্ত শীত ও কুয়াশার কারণে ধানের চারা হলুদ হয়ে যাচ্ছে। কেউ কেউ পলিথিন দিয়ে ঢেকে বীজতলা রক্ষা করার চেষ্টা করছেন। তবে শীতের কারণে চারা বড় হতে দেরি হচ্ছে। এসব কারণে এবারের বোরো মৌসুম এক থেকে দেড় মাস পিছিয়ে যাবে বলেও জানিয়েছেন চাষিরা।
উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের হাজরাখানা গ্রামের কৃষক আবুল কাশেম বলেন, ‘আমি তিন বিঘা জমিতে বোরো চাষ করার জন্য প্রস্তুতি নেই। সেই হিসেবে বীজতলা তৈরি করেছিলাম। কিন্তু ডিসেম্বরের শুরুতে টানা বৃষ্টিতে বীজতলা নষ্ট হয়ে যায়। বৃষ্টিতে এই বীজতলায় হাঁটুপানি জমে গিয়েছিল। সব চারাই নষ্ট হয়ে যায় তখন।’
নতুন বীজতলা দেখিয়ে আবুল কাশেম বলেন, ‘আবারও বীজতলা তৈরি করেছি, কিন্তু এ মাসের অতিরিক্ত শীত ও কুয়াশায় সেসব চারাও হলুদ হয়ে যাচ্ছে। এসব কারণে এবার বোরো চাষের মৌসুম এক থেকে দেড় মাস পিছিয়ে যাবে।’
কৃষকেরা বলছেন, গত দুই তিন দিন থেকে আকাশ আবারও মেঘাচ্ছন্ন ও কুয়াশা ঢেকে আছে, যা শুক্রবারও অব্যাহত ছিল। তাঁদের আশঙ্কা, জানুয়ারিতে আবারও শৈত্যপ্রবাহ দেখা দিলে বোরো চারার সংকট দেখা দিতে পারে।
চৌগাছা সদর ইউনিয়নের বেড়গোবিন্দপুর গ্রামের কৃষক আলী কদর বলেন, ‘ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহের টানা বর্ষণে বাঁওড়ের পাশের নিচু জমিতে ব্যাপক জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। সেই পানি এখন অনেকটাই নেমে গেছে। এসব স্থানে বোরো চাষ হলেও অন্যান্য এলাকার তুলনায় পিছিয়ে পড়তে হয়েছে।’
উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্য মতে, ‘ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে অতিবৃষ্টির কারণে রোপা আমন, বোরো বীজতলা, মসুর, গম, সরিষা, সবজি, আলু, পেঁয়াজ, মরিচ, ভুট্টা, রসুন ও চিনাবাদামসহ উপজেলার ৪ হাজার ৯৯৩ হেক্টর জমির বিভিন্ন ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর মধ্যে ৩৯৫ হেক্টর জমির ফসল সম্পূর্ণ নষ্ট এবং ৪ হাজার ৬০০ হেক্টর জমির ফসল আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যাতে ১০ হাজার ৯৪৪ কৃষক সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হন। যদিও কৃষকেরা বলছেন, সে সময় সরকারি হিসাবের চেয়েও বেশি ক্ষতি হয়েছিল।
এদিকে বৃষ্টিতে সবজি খেত নষ্ট হওয়ায় এবার বোরোর আবাদ বেশি হবে বলে মনে করছেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সমরেন বিশ্বাস।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বলেন, ‘ডিসেম্বরে টানা বৃষ্টিতে চৌগাছায় অন্যান্য ফসল নষ্ট হওয়ায় কৃষকেরা সেখানে বোরো আবাদের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। সে হিসাবে বোরো চাষ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে।’
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
৮ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪